বাবা

ফাল্গুন (ফেব্রুয়ারী ২০১৬)

মোজাম্মেল কবির
মোট ভোট ৪৬ প্রাপ্ত পয়েন্ট ৫.৩১
  • ২৩
  • ২৯

টানা প্রায় দেড় যুগ বাংলাদেশে থেকে চমৎকার বাংলা রপ্ত করেছে। পরিচয় না দিলে প্রথম দেখায় কেউ বুঝবে না যে আশোকা অবাঙালী। তার দাবী লংকানদের শরিরে এই অঞ্চলের মানুষের রক্ত বইছে। তার চার সন্তান বাংলায় কথা বলে। বাংলার মাটি আকাশ বাতাসের সাথে এখন তাদের প্রাণের সম্পর্ক। বাংলাদেশ ছেড়ে এখন আর সে পৃথিবীর কোথাও যেতে রাজি না। তার সন্তানেরা এখন বাংলার সন্তান। বাংলার মাটিতে সে মরতে চায়। মাঝে মাঝে সে বাংলায় গান গায় -আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম আমরা... এই গানে তার বুকে কষ্টটা জাগে কোন জায়গা থেকে তা আমি বুঝতে পারি না। সব কিছু বুঝার মতো তীব্র অনুভূতি সবার থাকে না। আমারও নেই। সে হয়তো তার শৈশবের দিন মনে করে। অথচ যেখানে সে আর ফিরে যেতে চায় না।


অনিতা একের পর এক সন্তান জন্ম দিয়ে আশোকার কোলে তুলে দিয়ে চলে গেলো। বনের পাখি যেমন খাঁচা ছেড়ে উড়ে গেলে আর ফিরে আসে না। তেমনই। অনিতাকে আজকাল গুলশানের পানশালায় আবার দেখা যায় নিয়মিত।
অনিতার সাথে প্রথম দেখা হয় গুলশানের এক পানশালাতে । সেদিন জীবনে প্রথম বারের মতো নারীর স্বাদ নেয়ার সুযোগ আসে। বাংলাদেশের নারী এতোটা সুন্দরী হতে পারে তার জানা ছিলো না। ইন্ডিয়ান মুভিতে এমন রুপ দেখে মুগ্ধ হয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশে! তার সামনে দাড়িয়ে! তাও আবার সামান্য কিছু ডলার এর বিনিময়ে এক রাতের জন্য তার মালিক হওয়া যাবে!আশোকা অনেকক্ষণ ধরে তাকিয়ে শুধু দেখছে।

কলম্বোতে এতোটা বেপরোয়া জীবনযাপন ছিলোনা তার। পারিবারিক বন্ধন ছিলো মা বাবা ভাই বোন ভাবীর আদর শাসন ছিলো। পাশের বাড়ির মেয়েটার সাথে নারকেল বাগানে দাড়িয়ে কথা বললেও বাবাকে জবাব দিতে হতো -কিসের এতো কথা? ঢাকায় চাকরী নিয়ে আসার পর আদরের সাথে শাসনের বন্ধনটাও ছিন্ন হয়। বয়সের একটা ব্যাপার আছে। বয়স মাত্র তেইশ কি চব্বিশ হবে। যখন তখন যাকে তাকে ভালো লেগে যাওয়ার বয়স। যখন বসন্ত বাতাসে ভেসে যায় মানুষের মন শরির। যখন রুপ শক্তি স্বক্ষমতা নিজেকে শ্রেষ্ঠ মনে করতে উসকানি দেয়।

আশোকা ফার্নান্দো সান্টা। দক্ষ গার্মেন্টস মার্চেন্ডাইজার। বাংলাদেশের উঠতি বাজারে তার মতো দক্ষ কর্মীর অভাব। আন্তর্জাতিক বাজার থেকে চড়া উৎপাদন খরচের কারণে শ্রীলংকা ছিটকে পড়ে। বাংলাদেশ দখল করতে শুরু করে সে বাজার। আশোকার মতো দক্ষ কর্মীর বাংলাদেশে অনেক দাম। মাসে তিন চার হাজার ডলার বেতনের টাকা খরচ করতে প্রায় প্রতিদিন তাকে গুলশান বনানীর পানশালায় ঢুকতে হয়। পছন্দের যে কোন ব্রান্ডের মদ থেকে শুরু করে অপরূপা সুন্দরী নারী কিনতে পাওয়া যায় এখানে।

অনিতার সাথে চুক্তি হয় এক রাতের জন্য। কিন্তু এটাই তার জীবনের প্রথম রাত যে রাত্রি সে একজন নারীর সাথে এক বিছানায় কাটাবে। অনিতার গায়ে হাত দিতে বুক কাঁপছে। ধক্ ধক্ করছে। এমন একজন নারীর জন্য সে বস কিছু বিসর্জন দিতে রাজি। এক রাতের জন্য নয় সারা জীবনের জন্য পেতে প্রস্তাব দিলো। তার পরই গায়ে হাত দিবে। তার জন্য আশোকা ফার্নান্দোকে হতে হলো আনিসুর রহমান । কলম্বোতে তার বাবার সম্পদ থেকে বঞ্চিত হতে হলো। বাবার মৃত্যু সংবাদটা পর্যন্ত তাকে দেয়া হলোনা।


বড় ছেলের বয়স ষোল বছর তারপর তিন তিনটা কন্যা। বড় কন্যার বয়স চোদ্দ, এর পর একজন ছয় বছর একজন দুই বছর বয়সী। আশোকা অফিসে যাওয়ার আগে নিজ হাতে সব গুলো বাচ্চাকে মুখে খাবার তুলে দেয়। ছোট বাচ্চাটা খাবার নিয়ে বেশ ঝামেলা করে। নেচে গেয়ে তার মুখে খাবার তুলে দিতে হয়। দুপুরে বাসায় ফিরে এক এক করে বাথরুমে ডেকে নেয় - এ্যাই লঘুপুতা এদিক আয়। গায়ে সাবান মাখতে মাখতে বলে -এখন তুই বড় হইছিস। নিজে নিজে গোছলটাতো করতে শিখবি।
-ছেলে মুচকি হাসে।
পাছার মধ্যে একটা থাপ্পড় দিয়ে বাথরুম থেকে বের করে আবার ডাকতে থাকে -লগুদুয়া। বড় মেয়েটা ছোট দুই বোনকে বাথ রুমের দরজায় নিয়ে এসে বলে -তাতা আমি এখন বড় হইছি। এমন বয়স হলে একা গোসল করতে হয়। অল্পতেই আশোকের চোখে জল আসে। চোখ মুছতে মুছতে বলে -আমার মেয়েটা সত্যিই বড় হয়ে যাচছে।
পরে জানতে পারলাম লঘুপুতা মানে বড় ছেলে আর লঘুদুয়া মানে বড় মেয়ে। আর তাতা মানে বাবা।
যখন যেখানেই থাকুক আশোকাকে রাত দশটার মধ্যে ঘরে ফিরতে হবে। বড় ছেলে আর বড় মেয়েটা সময় হলে মুভি দেখতে দেখতে রাতের খাবার খেয়ে নেয়। ছোট দুজন বাবার কোলে না বসে খাবেনা। না খেয়ে ঘুমিয়ে যাবে কিন্তু খাবে না। বাবা এসে ঘুম থেকে ডেকে দুজনের মুখে খাবার তুলে দেয়। রাতে খাবার নিয়ে ছোট বাচ্চা দুটো খুব ঝামেলা করে। চোখে ঘুম নিয়ে খেতে চায়না । তখন নেচে গেয়ে তাদের চাঙ্গা করতে হয়। গান ধরতে হয় -কু মা পেতু অবে আদরে...
গান গাইতে গাইতে তুলতুলে নরম গালে বাবার হাতের পরশে শান্ত হয়ে দুজনে থালার অর্ধেক ভাত খেয়ে নেয়। আশোকা নিজে বাকীটা শেষ করে। আশোকা চার সন্তানের বাবা হয়েও মা। মায়ের চাইতেও বেশী। কারণ মায়েরা কখনো কখনো সন্তানের প্রতি বিরক্ত হয়। আশোকা হয় না।


আশোকা এক ছেলে তিন কন্যা নিয়ে উত্তরায় আমার পাশের ফ্ল্যাট ভাড়া নিয়েছে। ঢাকায় পাশাপাশি দুই বাঙ্গালি পরিবার থাকলে সচরাচর জানাশোনা হয় না। আজকাল মানুষ কারো সাথে পরিচিত হতেও কি যেনো অজানা আশংকা কাজ করে। ছয় মাস ধরে প্রতিদিন লিফটে দেখা হয় বয়স বেশী বলে সালাম দিয়েছি অথচ উত্তর পাইনি। আগের দিনে মানুষ মানুষকে জানতে চাইতো এতে আর কিছু লাভ না হলেও মনে প্রশান্তি মিলতো। আজকাল মানুষ বড়ো বেশী অস্থির। সবাই চায় তাকে মানুষ জানুক অন্যকে জানার মতো সময় মানুষের হাতে নেই। আমার সাথে আশোকার সম্পর্কটা আত্মার সম্পর্ক হয়ে যায়। একেবার তুই তুমি পর্যন্ত। আশোকা বেশ চমৎকার করে কাকড়া রান্না করতে জানে। জীবনে প্রথম ওর হাতে রান্না করা কাকড়া মজা করে খাই। তার ঘরে কি রান্না হলো ফ্রিজে খাবারের মজুদ আছে কি না সব জানতাম আমি। বাচ্চা কাচ্চা নিয়ে অকারণে হৈ হুল্লোড় হলেও আমাকে থাকতে হবে। তাই সে মাঝে মাঝে বলতো -তু আমার ভাই না?

দুই হাজার তেরো সালের ডিসেম্বরের সাত তারিখ। তাপমাত্রা সাত আট ডিগ্রিতে নেমে আসে। দিনটি খুব বেশী উৎকন্ঠার মধ্যে কাটে। রাত গভীর হতে থাকে ঘুম আসছে না কিছুতেই। বাতি নিভিয়ে অনেকক্ষণ সময় ধরে ধ্যান করি। মনে শান্তি পাইনা। সৃষ্টিকর্তা ও তার সৃষ্টি নিয়ে অনেক ভাবনা আসে । নিয়মিত সময় করে দিনে পাঁচ বার সাক্ষাত করা হয়না। সেদিন অসহনীয়তা এমন পর্যায়ে পৌছে যে শীতের শেষ রাতে বরফের মতো ঠান্ডা পানিতে অযু করে যায়নামাজে বসি। কান্নায় বুক হালকা হওয়ার কথা কিন্তু ক্রমেই ভারী হয়ে উঠছিলো বুক। রাতে আর ঘুম হলোনা। ভোরের অপেক্ষায় বার বার ঘড়ির দিকে তাকাতে থাকি। পর্দার ফাঁক দিয়ে ভোরের আলো আসছে। বিছানা বিরক্তিকর লাগছিলো। গ্যাসের চুলায় পানি গরম করে গোসল করি।
আমি যেনো একটা কিছুর অপেক্ষা করছি। সবই যেনো পূর্ব পরিকল্পিত। অজানা কিছুর জন্য অস্থিরতা।
সকাল আটটা পঁয়ত্রিশে ফোন আসে আব্বা চলে গেছেন। পরিবারের প্রথম বিয়োগান্তক ঘটনা। আব্বা পৃথিবীতে নেই এটা মেনে নেয়া সম্ভব হচ্ছে না। আশোকা আমার কাছে আসে আমাকে জড়িয়ে ধরে। আমি তার চোখের দিকে তাকাইনি। মনে হয় তারও চোখে দুই এক ফোঁটা জল এসেছিলো। তার বাবার মৃত্যুর কথা মনে হয়েছিলো।
কয়েক মিনিটের মধ্যে বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা হই। সাথে আশোকা যেতে চাইছে। তার খুব ইচ্ছে আমার বাবার লাশ সে কাঁধে নিবে। সে মনে করেছে তার প্রস্তাব শুনে আমি বিব্রত হয়েছি। আসলে আমিও চাইছিলাম আশোকা আমার সাথে থাকুক। আমাকে সে বলে -আমার নাম কিন্তু আনিসুর রহমান। আমি মনে মনে বলি -তুমি আনিসুর রহমান হও আর আশোকা সান্টা হও তাতে আমার কিছু যায় আসে না। তুমি আমার ভাই তুমি আমার বন্ধু।
ঢাকা থেকে আমি আর সিলেট থেকে ছোট ভাই তার পরিবার নিয়ে রওনা দিয়েছি। আব্বার লাশ রেখে পরিবার আমাদের অপেক্ষা করছে।

আশোকা আমার বাবার লাশ কাঁধে নেয়ার পর তার দুই চোখ জলে ভরে যায়। নিজের বাবার লাশ কাঁধে না নিতে পারার কষ্ট কিছুটা হলেও কমেছে তার। সেই থেকে তার প্রতি আমার অন্যরকম এক ভালো লাগা কাজ করে। চার চারটা সন্তানের বছরে চারটা জন্মদিন ঘরোয়া অনুষ্ঠানে আমাকে থাকতে হয়। হঠাৎ একটা নতুন অনুষ্ঠানের আমন্ত্রণ পেয়ে দীর্ঘ দিন মনের মধ্যে পুষে রাখা প্রশ্নটা না করে পারলাম না। নতুন অনুষ্ঠান হচ্ছে তার লঘুদুয়া বিগগার্ল হবে। আমি বললাম -দোস্ত একটা প্রশ্নের ঠিক ঠিক উত্তর দিবে?
-বলো কি প্রশ্ন।
-উত্তর দিবে তো?
-তু আমার ভাই না?
-আচ্ছা তুমি বিয়ে করেছো কতো বছর হলো?
-থার্টিন ইয়ার।
-তোমার লঘুপুতার বয়স কতো?
আশোকা সোফায় বসে কিছুক্ষণ চুপ করে নিচে তাকিয়ে যখন আমার চোখের দিকে চোখ তুলে তাকায় তখন তার চোখ জলে ছলছল করছে। দুই হাতে চোখ মুছে আমার হাত দুটি চেপে ধরে। যেভাবে মানুষের হাত চেপে ধরলে নিজের মনের কষ্ট কমে। -আমার লঘুপুতার বয়স ফিফটিন ইয়ারস্।
শোনো তাহলে। আমার বাবা মারা গেলে ছয় মাস পর দেশে যাই। রোড এক্সিডেন্টে আমার বড় ভায়ের ডেড নিউজ শুনে। আমার ভাবী দুই শিশু ছেলে মেয়ে রেখে তার ওল্ড বয়ফ্রেন্ড এর কাছে সাউথ আফ্রিকাতে চলে যায়। আমার মা সেই সন্তান দুটি আমার হাতে তুলে দেয়। বয়স তখন ওয়ান ইয়ার লঘুদুয়া আর টু ইয়ার লঘুপুতা । আমি দুই শিশু নিয়ে বাংলাদেশে ফ্লাই করি। সেই থেকে আমি ওদের তাতা। ওরা এখন বাংলা ছেড়ে কোথাও যাবে না। ওদের ছেড়ে আমি কোথায় যাবো বলো? ওরা বাংলায় কথা বলে বাংলায় হাসে বাংলায় কাঁদে। আমি আমার পাসপোর্ট বার্ন করে ফেলেছি। চোখ মুছতে মুছতে বলে -তু একজন খাৎরু এই সব কথা কোথাও লিখবিনা দোস্ত...
-খাৎরু মানে কি? জানতে চাইলাম।
-খাৎরু মানে রাইটার। আশোকা উত্তর দেয়।
অসম্ভব এক ক্ষমতার অধিকারী আশোকা। কাঁদতে কাঁদতে মুহূর্তের মধ্যে চোখ মুছে পরিচ্ছন্ন হাসিমাখা মুখে আমাকে বলল -দোস্ত কাল আমি তোর জন্য কাঁকড়া রান্না করবো। দুধ নারকেল দিয়ে কাঁকড়া খুব মজা লাগে তু আসবি না? আমার মেয়ে বিগগার্ল হবে।


লঙ্কাতে কন্যা সন্তানের জীবনে প্রথম বার ঋতুস্রাব শুরু হলে শেষ দিন বাবা নিজ হাতে কন্যাকে গোসল করায়। সেদিন ঘরে ভালো রান্না হয়। বন্ধু আর নিকটাত্মীয়রা খুব আনন্দ করে। আশোকার ঘরে শুধু আমি আর তার চার সন্তান সহ সে।
লঘুদুয়ার মাথায় পানি ঢেলে শ্যাম্পু মেখে গান গাইছে আশকা -কু মা পেতু অবে আদরে... কু মা পেতু অবে আদরে... চোখের জল তার কন্যার ভেজা চুলের পানির সাথে মিশে যাচ্ছে।
আজ তার বড় কন্যার জীবনে ফাল্গুনের হাওয়া বইতে শুরু করেছে। সন্তানের বসন্তে যেন আগুন না লাগে। জ্বলে পুড়ে ছাড়খাঁড় না হয়। বসন্তের দিন গুলো যেন মানুষের হাতে হাতে টাকার বিনিময়ে বিক্রি করতে না হয়। তার সন্তানকে যেন বাবার কাছে পর হতে না হয়। বাবার একটাই স্বপ্ন।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
সেলিনা ইসলাম বিজয়ী অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা !
অনেক ধন্যবাদ আপা। ভালো থাকুন।
রুহুল আমীন রাজু অভিনন্দন....
ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।
ইমরানুল হক বেলাল আপনাকে অসংখ্য অভিনন্দন ।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
আতিক সিদ্দিকী অনেক অনেক ধন্যবাদ এবং অভিনন্দন.
আনেক ধন্যবাদ ... ভালো থাকুন।
Salma Siddika অনেক অভিনন্দন
অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।
জয় শর্মা (আকিঞ্চন) অশেষ অভিনন্দন...
শামীম খান অভিনন্দন রইল ............... ।
এশরার লতিফ অনেক অভিনন্দন।
অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।
মিলন বনিক অনেক অনেক অভিনন্দন মোজাম্মেল ভাই....
অনেক ধন্যবাদ দাদা। ভালো থাকুন আপনি।

২৫ মে - ২০১৩ গল্প/কবিতা: ৪৬ টি

সমন্বিত স্কোর

৫.৩১

বিচারক স্কোরঃ ২.৮ / ৭.০ পাঠক স্কোরঃ ২.৫১ / ৩.০

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "ছোটবেলা”
কবিতার বিষয় "ছোটবেলা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ ডিসেম্বর,২০২৪