রঞ্জুর ভিপিএন মাস্টার রঞ্জুর কোমরের নিচের কাপড় নষ্ট হয়ে যাওয়ার অবস্থা। খুব বড় একটা ভুল হয়ে গেছে। আহ... আর দুইটা মিনিট যদি সময় পাওয়া যেতো তাহলে সে তার স্মার্টফোন থেকে ভিপিএন সফটওয়্যারটি আনইন্সটল করতে পারতো। এখন আর সময় নাই। তার হাত পা কাঁপছে। পা সামনের দিকে যাচ্ছে না। উত্তরা আব্দুল্লাহপুর মোড়ে অনেক গুলো পুলিশ! এই তো দেখা যাচ্ছে আর মাত্র কয়েক কদম দূরে! অনেক মানুষ হেটে যাচ্ছে কিন্তু রঞ্জুর মনে হচ্ছে পুলিশের দৃষ্টি যেনো তার দিকেই। এখন আর পালাবার পথ নাই। জেল ফাঁসি যাই হোক মুখোমুখি হতেই হবে। উল্টো পথে হাঁটা দিলে ধরবে। দৌড় দিলে গুলিও করতে পারে! কি মুশকিল রে বাবা! আগেই তার সন্ধেহ হয়েছিলো এই ভিপিএন নিয়া একটা কেলেঙ্কারি হইবো। তাই হতে যাচ্ছে। মনে মনে ভাবছে -আগেই কইছিলাম এই বালছাল দিয়া আমার কাম নাই। শালারপুত বিল্লু যতো প্যাঁচ লাগাইছে। রঞ্জু তার হাত থেকে মোবাইল ফোনটা একবার ডান পকেটে ঢুকাচ্ছে সেখান থেকে বের করে আবার বাম পকেটে। না নিরাপদ মনে হচ্ছে না। সাইড ব্যাগের চেইন খুলে সেখানে ঢুকিয়ে ধীরে ধীরে এগিয়ে যাচ্ছে মোড়ের দিকে। বাম হাতটা নাভির ছয় ইঞ্চি নিচে দুই উরুর ফোঁকে হাত দিয়ে পরিক্ষা করে দেখে। না ভিজেনাই শুকনা আছে। সন্ধেহ হচ্ছিলো ভিজে গেছে। রাত তখন দশটা চল্লিশ। সন্ধেহজনক আচরণ দেখে পুলিশ নর্থ টাওয়ারের সামনে আটকায় তাকে। প্রথমেই হাত উপরে তুলে ডানে বায়ে দুই দিকে হাত দিয়ে অবৈধ অস্ত্র খুজে। পায়নি। একটু কাতুকুতু বেশ কষ্টকর লাগে। -ব্যাগে কি? -বই খাতা। -দেখি চেইন খোলো। ভয়ে ভয়ে চেইন খুলে দেয়। ভিতর থেকে কালো লম্বা মতো কি যেনো একটা বেরিয়ে আসে। একজন পুলিশ চিৎকার দিয়ে বলে -স্যার কি জানি একটা পাইছি। একটু দূরে মোটরসাইকেলে হেলান দিয়ে দাড়িয়ে থাকা এস আই বলে -নিয়া আসো দেখি। কন্সটেবল দৌড়ে নিয়ে যায়। এস আই উল্টে পাল্টে দেখে। চিনতে পারে না। রঞ্জুকে আঙ্গুল দিয়ে ইশারা দেয় কাছে যেতে। দুই হাতে সেন্টার পয়েন্ট প্রটেকশন দিয়ে দাড়িয়ে থাকে মাথা নীচু করে। যে কোন সময় তার ফ্রন্ট সাইড লুজ মোশন হতে পারে... -এইটা কি? -পাওয়ার ব্যাংক। -কি ব্যাংক? -পাওয়ার ব্যাংক। -কি করা হয় এইটা দিয়া? -মোবাইল চার্জ দেয়া হয়। -ক্যামনে? রঞ্জু তার মোবাইল ফোন বের করতে ইতস্তত বোধ করছে। গড়িমসি দেখে কন্সটেবল তার হাতে থাকা লাঠিখানা দিয়ে তলপেটে দুই দুইটা খোচা মারে। এতোদিন সে শুধু ফেসবুকে পোক মারা দেখেছে। বাস্তব জীবনে পোক খাওয়া যে কতো ভয়ঙ্কর তা আজ টের পাচ্ছে। ভিতরের আরেকটা চেইন খুলে মোবাইল ফোন বের করে দেয়। কন্সটেবল ফোনটা হাতে নিয়ে চমকে উঠে -স্যার ইস্মাট ফোন! -হুম। কি করা হয়? -ইন্জিনিয়ারিং কলেজে পড়ি। কন্সটেবল ফোনটা খোলার চেষ্টা করে। -খুলে না ক্যা? -পাস্... ওয়া...র্ড... -স্যার দেখছেন, হালায় মনে অয় ফেইসবুক চালায়! ভিপিএন না কি কয়? কাইলকা স্যার তিনজন ধরা পরছে... -কি ফেইসবুক চলে? এস আই বলে। -হ চলে? রঞ্জু পাসওয়ার্ড খুলে দেয়। পুলিশ তাকে ফেসবুকে ঢুকতে বলে। সে ঢুকে। গতকাল বিল্লু তার ওয়ালে একটা কার্টুন ট্যাগ করে। সেটা এখনো উপরের দিকে আছে। বাংলাদেশের এক মন্ত্রী বারাক ওবামাকে ফোন করে বলছে -বাংলাদেশে ফেসবুক ব্যাবহার করে জঙ্গি কার্যক্রম চালায় তাই ফেসবুক বন্ধ কইরা দিছি। উত্তরে ওবামা বলছে -আমাগো দেশের জঙ্গিরা বিমান চালায়া জঙ্গি আক্রমন করে। আমিও কি বিমান উড়া বন্ধ কইরা দিমু? এই কার্টুন দেখে কন্সটেবল রঞ্জুর উড়ুর মাংসে জোরেশোরে একটা পোক মারে। স্যার পাইছি। দেখেন স্যার মাদারচোদ কি কার্টুন দিছে। এস আই এক নজর দেখে আড় চোখে তাকায়। -মানিব্যাগ আছে সাথে? -আছে। -দেখি। রঞ্জু প্যান্টের পকেট থেকে মানিব্যাগ বের করে দেয়। সেখানে একশ সাতচল্লিশ টাকা ছিলো পুলিশ টাকা গুলো পকেটে ঢুকিয়ে মানিব্যাগ ছুড়ে দেয় আর রঞ্জুর পাছায় একটা গুতা মারে। রঞ্জু ফুটপাত ধরে হাটতে থাকে। বাসের ভাড়া দেয়ার মতো পাঁচ টাকাও নেই পকেটে। খিলখেত পর্যন্ত হেটে যেতে হবে তাকে। হেটে যেতে যেতে বৈদ্যুতিক পিলারে বড় একটা পোষ্টারে লেখা চোখে ভাসে "পুলিশকে বন্ধু ভাবুন" -ডিএমপি।
প্রোটিন স্ট্রাইক আমিরুল রাতে বাসায় ফিরে আজও খাবার টেবিলে নিরামিষ দেখে মনে মনে হাসে। আজ তিন দিন এভাবেই চলছে। আলু ভর্তা করল্লা ভাজি বেগুনের বড়া এইসব। আফরোজা প্রতিজ্ঞা করেছে দেশে ফেসবুক উম্মুক্ত না হওয়া পর্যন্ত বাসায় মাছ মাংস রান্না বন্ধ। আমিরুল খেতে বসে হঠাৎ উঠে আফরোজার কাছে যায়। আফরোজা বসে টিভি দেখছে মেজাজ খুব খারাপ। বউএর সাথে কথা বলতে ভয় লাগছে। ভয়ে ভয়ে জানতে চায় আমিরুল -একটা ডিম ভাজি করে খাওয়া যাবে। তোমার উঠতে হবে না আমি নিজেই... -না চলবে না। ডিমে প্রোটিন আছে। মাছ মাংসের মধ্যেই পড়ে। রিমোট হাতে নিয়ে টেলিভিশনের দিকে তাকিয়ে চ্যানেল বদলাতে থাকে। -ওকে নো প্রবলেম। যা আছে চালিয়ে দিচ্ছি। আমিরুল ডিনার শেষ করে শোবার ঘরে একা একা কোল বালিশে হেলান দিয়ে ভিপিএন মাষ্টার দিয়ে ভার্চুয়াল বন্ধুদের সাথে চ্যাট করছে। চ্যানেল ফরটিনাইনে রাত দশটা পঁয়ত্রিশে নিয়মিত ফেসবুক সমাচার দেখাচ্ছে কদিন ধরে। আফরোজা মিস করেনা এই অনুষ্ঠান। প্রতিদিন সে ফেসবুক খুলে দেয়ার খবরটি শোনার অপেক্ষায় থাকে। কোনো আশা নেই। তিনজন ভিপিএন ব্যাবহারকারী আটক। রাস্তার মোড়ে মোড়ে স্মার্টফোন পরিক্ষা করে দেখা হচ্ছে। সরকারের মন্ত্রী আমলারা অফিসে বসে ভিপিএন দিয়ে ফেসবুক ব্যাবহার করছে অথচ পাবলিক এর জন্য বন্ধ! এই নিয়ে মানুষের মনে প্রচন্ড ক্ষোভ। গতকাল রাতের একটা ঘটনায় রাজধানী জুড়ে বেশ তোলপাড়। কে বা কারা এক ভিআইপির বাসার গেটে গোবর লেপটে দিয়েছে। প্রভাবশালী ঐ ব্যাক্তি চরম ভাবে ফেসবুক বিদ্ধেষী। এই ঘটনার জন্য দায়িত্বে অবহেলার দায়ে তিন পুলিশকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। ঘটনা তদন্তের জন্য তিন সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। পুলিশ ধারণা করছে টিফিন ক্যারিয়ারে করে গোবর বহন করা হয়ে থাকতে পারে। রাস্তার মোড়ে মোড়ে পুলিশ টিফিন ক্যারিয়ার চেক করছে। এই পর্যন্ত আর কোন টিফিন ক্যারিয়ারে গোবর এর সন্ধান পাওয়া যায়নি। ফেসবুক বন্ধ থাকায় রাজধানীর শপিং মল গুলোতে বেচাকেনা বেড়েছে। রাজধানী সহ সারা দেশের সিনেমা হল গুলোতে ঢাকাই ছবির টিকিট বিক্রি বেড়েছে। নায়ক আকিব খান ও তুপা সরকার আরেকটা সুপারহিট ছবি হলেই বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হবে বলে সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছে। তারা বাংলা সিনেমার সফল ব্যাবসার ব্যাপারে খুব আশাবাদী। তারা সরকারের কাছে ফেসবুক স্থায়ী ভাবে বন্ধের দাবী জানিয়েছে।
বিল্লুর বিরহ রঞ্জু পুলিশের হাতে ধরা খাওয়ার পর বিল্লু খুব মজা পেয়েছে। ঘটনা বিস্তারিত বলতে বলতে রঞ্জুর চোখ ছলছল করতে থাকে। আবেগপ্রবণ হয়ে বলতে থাকে -আমাকে দেখতে কি জঙ্গি লাগে? তালেবান, আই এস? বিল্লু খুব কষ্ট করে ভিতরে হাসি আটকে রেখেছে। এভাবে আর কিছুক্ষণ হাসি চেপে রাখলে ফুসফুস ফেঁটে যেতে পারে। তবে মজা যতোই লাগুক ভিতরে ভিতরে বিল্লু নিজেও ভয় পেয়েছে। পরের দিন সে নিজের মোবাইল ফোন থেকে ভিপিএন আনইন্সটল করে ফেলে। কিন্তু এই ব্যাপারটা সে গোপন রাখে। বিশেষ করে রঞ্জুর কাছে গোপন রাখে। রঞ্জু ব্যাপাটা বুঝতে না পারলেও কিছু একটা ঘটেছে তা খেয়াল করছে কদিন ধরে। খাওয়া দাওয়া অনিয়মিত। রাতে ঠিকমতো ঘুম হচ্ছে না এমন মনে হচ্ছে। নিজ থেকে কিছু জানতেও চায় না। তবে একটা বিষয় ঠিক চোখে ধরা পড়ে। কদিন ধরে বিল্লু দুই টাকা দামের ডার্বি সিগারেট খাচ্ছে। ব্যাটা নিয়মিত মার্লবোরো আর বেনসন লাইট ছাড়া সিগারেট টানে না সে কিনা টানছে ডার্বি! আসল ঘটনা হচ্ছে আফরোজা ভাবীর সাথে তার ফেসবুক বন্ধুত্ব। প্রতিদিন বিল্লু ইনবক্সে তাকে মজার মজার রসে ভরপুর চ্যাটিং করতো। বিনিময়ে প্রতি সপ্তাহে পাঁচশ টাকার ফ্ল্যাক্সিলোড আসতো। এখান থেকে তিনশ টাকা বিশ পার্সেন্ট ডিসকাউন্টে ব্যালেন্স বিক্রি করে ক্যাশ করতো। তা দিয়ে সিগারেটের পয়সা জুটে যেতো। বাকীটা দিয়ে এমবি কিনে নেট চালাতো। ফেসবুক বন্ধ হওয়ার পর ফ্ল্যাক্সিলোড আসে না। এটা অবশ্য তেমন বড় সমস্যা না। সমস্যা হচ্ছে বিল্লু আফরোজা ভাবীর প্রেমে পড়ে গেছে। আফরোজা ভাবীর দৈনিক সেলফি না দেখলে বিল্লুর ঘুম হয়না। আজ তেরো দিন সেলফি নাই। পয়সার অভাবে কুমারী মেয়ের সাথে প্রেমের স্বামর্থ নাই। আজকাল জিএফ মেনটেইন করা অনেক ব্যায়বহুল। তাই পরকীয়া। দুই পয়সা আয় হলো সাথে মন ভরলো। কিন্তু এই ভাবে ফেঁসে যাওয়ার তো কথা ছিলো না! শালার মন একটা ফালতু জিনিস। মরবি তো জায়গা মতো মর! না আরেক ব্যাটার বউ এর দিকে নজর গেলো! এখন ঠেলা সামলা! এতো যন্ত্রনা আর ভাল্লাগেনা। কোন দিন আফরোজা ভাবীর মুখোমুখি হয়নি। এতো সুন্দরী নারী দেখলে বুকের মধ্যে ডজন খানেক ঢক্ ঢক্ ঢোলের শব্দ হয়। তবুও আর প্রাণে সইছেনা বিল্লুর। যেতেই হবে। দুপুর বারোটার দিকে তার স্বামী অফিসে থাকে আর বাচ্চা থাকে স্কুলে। উত্তম সময়। বিল্লু বাসার দরজায় দাড়িয়ে কলিং বেল চাপে। কাজের বুয়া দরজা খুলে দেয়। -কাকে চান? -ভাবীকে। -আপনের নাম কি? -বিল্লু। বিল্লুজান... -আসেন, ভিতরে আসেন। -সোফায় বসে মুখের ঘাম মুছতে থাকে বিল্লু। প্রায় মিনিট দশেক হয়ে গেলো চা বিস্কুট কিছুই আসছেনা। বসে অপেক্ষা করতে করতে গলা শুকিয়ে কাঠ হয়ে যাচ্ছে। সাদায় হালকা সবুজ প্রিন্ট শাড়ী পড়ে সামনে আসে আফরোজা। সামনে আসার পর সোফা থেকে উঠে দাড়াতে ভয় করছে বিল্লুর। কারণ দাড়ালে তার চাইতে ইঞ্চি দুয়েক লম্বা লাগবে দেখতে। মুখে হাসি নেই। বসছেও না। বুকের মধ্যে হাত দুটো স্বামী বিবেকানন্দের মতো বেঁধে দাড়িয়ে আছে! দাড়িয়ে থেকেই প্রশ্ন করে -কি ব্যাপার? কি জন্য এসেছো? -না মানে এমনিই... -এমনিই মানে? কোন কারণ ছাড়া কেউ আসে? -না... তা আসে না। -তবে? -এক গ্লাস পানি হবে? -মরিয়ম... এইখানে এক গ্লাস পানি দেও। মরিয়ম পানি এনে দেয়। রঞ্জু ঢক্ ঢক্ করে পানি গিলে খায়। মরিয়ম এখানেই দাড়িয়ে আছে। যাচ্ছে না। সে মনে হয় মজা পাচ্ছে। মুখ চেপে হাসছে বলে মনে হচ্ছে। হারামি শয়তান মরিয়ম আবার জিগায় -আরেক গেলাস পানি দিমু? -আর কিছু বলবে? আফরোজা কর্কশ কণ্ঠে বলে। -না। -ঠিক আছে যাও। -আচ্ছা। বিল্লু তার মনের কথাটা বলার সাহস পেলো না। মাথা নীচু করে ঘর থেকে বেরিয়ে আসছে। এমন সময় আবার পিছন থেকে শব্দ আসে -শোনো... বিল্লু আসলে আর কিছু শুনতে চায় না। যতো দ্রুত সম্ভব এখান থেকে যেতে পারলেই এই যাত্রায় প্রণে বেঁচে যায়। তবুও তাকে ফিরে তাকাতেই হলো। -তুমি আর এই বাসায় আসবে না। মনে থাকবে? -জি থাকবে। এরপর থেকে বিল্লুর চোখের নীচে একটু একটু কালচে দাগ বাড়তে থাকে। বিল্লুর এখন দৈনিক দুই প্যাকেট ডার্বি সিগারেট লাগে। দুই প্যাকেট মানে চল্লিশটা সিগারেট। তার মনে হচ্ছে বাকিটা জীবন ডার্বি টানতে টানতে ফুসফুস কয়লা হয়ে যাবে। বিল্লু একটার পর একটা ডার্বি টানছে পাশে তার চায়না এনড্রয়েড ফোনে ফুল ভলিউমে অভিজিৎ এর কন্ঠে বাজছে -চালো একবার ফিরসে আজনাবী বানযায়ে হাম দোনো...
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
Salma Siddika
ওয়াশিংটন থেকে লন্ডন ফ্লাইট এ বসে আপনার গল্পটা পড়তে বেশ মজা লাগলো! ফেসবুকের অভাব আমাদের অস্থির করে দিয়েছে, আবার কাউকে হয়ত শান্ত করেছে. সমাচার শুনতে খারাপ লাগেনি.
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।