হাতে তার একটি চিঠি মায়ের জন্য লেখা, দিতে পারেনি তা মাকে হয়নি তো আর দেখা।
"মাগো,তোমার জন্য আনতে পারিনি ওষুধ ক্ষমা করে দিও আমায়" বুকে নিয়ে এমন আকুতি চলে গেল তার দেহ, এর জন্য কি নয় দায়ী আমাদের সমাজের কেহ?
হাজারো মানুষের আত্মা চাইছে আজ জবাব, তাদের মৃত্যুর কে দায়ী নয় কি আমাদের সমাজ?
নিজের স্বার্থ শুধু বুঝলি তোরা দিলিনা আমাদের জীবনের মূল্য, তোদের তো বলা যায়না মানুষ তোরা নয় কি পশুর সমতূল্য?
হাজারো মানুষের না বলা কথা বলতে দিলি না তুই সাভার, জবাব তোকে একদিন দিতে হবে কেন করলি এমন ব্যবহার?
[সাভারের একজন মৃত মেয়ে শ্রমিকের হাতে একটা চিরকূট পাওয়া যায় আর তাতে লেখা ছিল যে মা আমাকে ক্ষমা করে দিও আমি তোমার জন্য ওষুধ নিতে পারলাম না। তার স্মৃতিকে উৎসর্গ করে আমার এই কবিতা লেখা]
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
শাহ্নাজ আক্তার
ভাই সাগর যে চিরকুট কে মার্ক করে আপনি লিখেছেন, পুরো কবিতাটি যেন ওই চিরকুটের ই ভাবসম্প্রাসন...চমত্কার আপনার লেখার অনুভুতি ,,এগিয়ে যান আরো সামনে |
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
বিজ্ঞপ্তি
“জানুয়ারী ২০২৫” সংখ্যার জন্য গল্প/কবিতা প্রদানের সময় শেষ। আপনাদের পাঠানো গল্প/কবিতা গুলো রিভিউ হচ্ছে। ১ জানুয়ারী, ২০২৫ থেকে গল্প/কবিতা গুলো ভোটের জন্য উন্মুক্ত করা হবে এবং আগামি সংখ্যার বিষয় জানিয়ে দেয়া হবে।