অভিনয়

ত্যাগ (মার্চ ২০১৬)

রিয়াদুল রিয়াদ
ভাত হবে?
- হ্যাঁ হবে।
- সাথে কি আছে?
- রুই,ইলিশ, বোয়াল, শোল, গরু, মুরগী।
- আর কিছু নাই?
- ডিম আছে।
- ভর্তা নাই?
- আছে। আলু ভর্তা। বাসি হবে।
- ব্যাপার না। দাম কত?
- ৫ টাকা।
- সাথে একটু ডাল দেয়া যাবে?
- ২ টাকা দিতে হবে বেশি।
- আচ্ছা, ভর্তা ভাত আর একটু ডাল দেন।


আসিফ বসে আছে, ফুটপাথের এক দোকানে। রোদ আসছে উপরের পলিথিনের ফুটো দিয়ে। শীত শীত ভাবে, একটু রোদ, বেশ লাগছে। বাসি আলু ভর্তা আর ডাল দিয়ে, ভাত চলে এসেছে। মেখে মেখে খাচ্ছে আসিফ। একটু একটু টক লাগছে, ওটা ব্যাপার না। ১২ টাকায় দুপুরে পেট ভরে খাওয়া হয়ে গেল। বেশ তো। ফিল্টার পানি খেলে আলাদা টাকা দিতে হবে। এর চেয়ে জগ ভর্তি পানি, ঢক ঢক করে খেয়ে ফেলল। তৃপ্তি নিয়ে খেয়ে, বিল মিটিয়ে বের হয়ে আসল আসিফ। পকেটে এখন ৩ টাকা আছে। ১৫ টাকা রুমমেটের টেবিলের ড্রয়ার থেকে চুরি করল। সুবীর ছেলেটা ভাল অনেক। টাকা পয়সা চাইলেই দিয়ে দেয়। কত টাকা নিল আসিফ, হিসেবও রাখে না। হয়ত কখনও শোধ করা হবে না। ফেরত চায় সুবীর তাও না। একদিন আসিফকে বলল, বন্ধু, তোর টাকা পয়সা কখনও ধার লাগলে বলিস।
পরদিনই আসিফ সুবীরের কাছে গিয়ে বলে, বন্ধু, খুব বিপদে পড়েছি। কিছু টাকা ধার দিতে পারবি?
সুবীর মানিব্যাগ বাড়িয়ে দেয়। আসিফ মানিব্যাগ ঘেঁটে টাকা নিয়ে যায়। তিন দিনে সে টাকা শেষ। পরে আবার বলে, বন্ধু আবার কিছু টাকা দিতে পারবি?
সুবীর আবার বাড়িয়ে দেয় মানিব্যাগ। বাড়িয়ে দিয়ে বলে, একটু বেশি করে নে। সমস্যা নেই।
আসিফ নির্লজ্জের মত বেশি করেই নিয়ে নেয় টাকা। সুবীর ক্লাসের সবচেয়ে ভাল ছাত্র ছিল, পাস করেই চাকরি পেয়ে গেল। ভাল বেতনে চাকরি। আর আসিফ পাস করার পর থেকেই বেকার। কয়েক জায়গায় চেষ্টা করল। সিভি জমা দিল। কিন্তু ওর জঘন্য রেসাল্ট দেখে, আর ডাকে না কেউ। তাই আগে নানা জনের থেকে ধার করে চলত। এখন নেয় শুধু সুবীরের থেকে। হিন্দু একটা ছেলে, তবুও আসিফের জন্য কত করছে। তবে ইদানীং টাকা চাইতে খুব অস্বস্তি লাগে। একজনের থেকে আর কত নেয়া যায়? সুবীরের পরিবারের অবস্থাও , আসিফের মত খারাপ। পরিবারে টাকা পাঠায়। নিজে ঢাকায় চলে ফিরে। আবার আসিফকে টাকা দিচ্ছে। এভাবে চলে না, আসলেই চলে না। সংকোচ লাগে খুব। তাই ইদানীং টাকা চায় না সুবীরের কাছে। কিন্তু টাকা দরকার হয়। আসিফ তাই ইদানীং সুবীর গোসলে গেলে, লুকিয়ে মানিব্যাগ বের করে টাকা নেয়। অল্প কিছু। যেন সুবীর টের না পায়। একদম না পায়। এতো টাকার ভিড়ে হয়ত বুঝতে পারে না, সুবীর। আজ মানিব্যাগ পায় নি, তাই ঘরে খোঁজাখুঁজি করল কিছুক্ষণ। অবশেষে ড্রয়ারে পেল একটা ৫০০ টাকার নোট, আর খুচরা ১৫ টাকা। ৫০০ টাকা নিলে সুবীর বুঝে ফেলবে। তার চেয়ে ১৫ টাকা নিয়ে চলে আসল। তাই দিয়ে দুপুরের খাবার খেল। এখন পকেটে তিন টাকা আছে। বিকাল হয়ে এসেছে, খুব চায়ের তৃষ্ণা পেয়েছে। ৩ টাকায় এখন চা পাওয়া যায় না। আগে ২ টাকা ছিল। ২ টাকা থেকে সরাসরি ৫ টাকা হয়ে গেল। তবুও একটু চেষ্টা করা যায়।
- মামা হাফ চা হবে?
- কি চা?
- হাফ চা। মানে অর্ধেক কাপ চা।
- না। হবে না।
- ৩ টাকার চা দেয়া যাবে না?
- না ৫ টাকা কাপ।
- চিনি দুধ কমিয়ে দেখেন, ৩ টাকার দেয়া যায় কিনা।
-হবে না।


আসিফ আর কথা বাড়ায় না। চলে আসে। শুধু শুধু প্যাচালে লাভ নেই। এই লোক তিন টাকায় চা দিবে না। আসিফ মনে মনে ভাবল, একটা দোকান দিবে। যেখানে বেকারদের হাফ খরচে খাওয়ান হবে। অবশ্য কে বেকার, কে চাকুরীজীবী তা তো চেহারা দেখে বলা যায় না। যাই হোক, সেটা ব্যাপার না, তা পরে দেখা যাবে। চা না খেতে পেরে, মন খারাপ হয় নি আসিফের। বেকারদের মন খারাপ করতে নেই কিছুতে। সবসময় মুখে হাসি রাখা দরকার। বুকের ভিতরের কষ্ট, হাসি বাহিরে। একটা সাম্যাবস্থার ব্যাপার স্যাপার আছে তো। আসিফ সাম্যাবস্থা নিয়ন্ত্রণ করছে।
সন্ধ্যা পাড় হয়ে গেছে। সারাদিন হেঁটে অনেক ক্লান্ত আসিফ। মেসে ফিরে যাচ্ছে। আজ নিমির কাছে যাওয়া হল না। টাকা নেই, গিয়ে লাভও নেই। নিমি রাস্তায় রাস্তায় ফুল বিক্রি করে, রাতে ঘুমায় কারওয়ান বাজারের রেল লাইনের পাশে বস্তিতে। পকেটে যেদিন টাকা থাকে, নিমির জন্য কিছু খাবার কিনে নিয়ে যায় আসিফ। হোক কম দামী। তবুও বেশ খুশি হয় নিমি। বাবা নেই, মায়ের সাথে থাকে। মা আছে একজন, সারা বছর অসুস্থ। গরীব হয়ে জন্মাল। অসুখ বিসুখ বাধাবার কি দরকার? কাজ করবে ,খাবে, এক সময় হুট করে মরে যাবে। এই তো গরীব মানুষের জীবন। না অসুস্থ হবে, স্বপ্ন দেখবে, আবার আসিফের মত কিছু বেকুব গোছের কেউ, প্রেম করার জন্য কাউকে ভালও বাসবে। এসব দিয়ে লাভ নেই। বেঁচে থাকাই বড় কথা। মা অসুস্থ থাকাতে, সব করতে হয় নিমির। ফুল বিক্রি করে, জ্যামে আঁটকে থাকা গাড়িতে, পার্কে পার্কে থাকা জোড়াদের কাছে। আসিফের পরিচয় নিমির সাথে পার্কেই এক। সেখান থেকে কেন যেন মনে হল, মেয়েটার বাসায় যায়। চলেও আসে। এরপর থেকে নিয়মিত আসে, সন্ধ্যার দিকে নিমির জন্য খাবার নিয়ে। মা অসুস্থ হবার পর থেকে, নিমির মায়ের জন্য ওষুধ নিয়ে। পরিবারের কেউ ভেবে বসে আছে নিমি, আর নিমির মা। মায়া বাড়িয়ে দেয় মাঝে মাঝে নিমি, আসিফ ভাইয়া ডেকে। মায়া বাড়িয়ে দেয় নিমির মা, মাঝে মাঝে আসিফকে বাবা ডেকে। খুব মনে পড়ে মায়ের কথা, নিজের ছোট বোনটার কথা। ছোট বোনটার বিয়ে হল ৩ বছর। আর মা হুট করে মরে গেলেন। মায়া থেকে বাঁচতে চাইলেন। পারলেন কিনা জানে না আসিফ। আসিফের চোখ ঝাপসা হয়ে আসছে। আর ভাবতে চায় না। মায়া বড় খারাপ জিনিস।
রুমে চলে এসেছে। পেটের ভিতর আবার ক্ষুধা নাড়াচড়া করছে। পকেটে টাকা নেই। টাকা না থাকলে, এতো ক্ষুধা কই থেকে আসে,কে জানে? আর একবার সুবীরের ড্রয়ার খুলল আসিফ। এখন ৫০০ টাকার নোটটা পড়ে আছে। হাত বাড়িয়ে পকেটে পুড়ে নিবে নাকি? নিলেই তো হয়। সুবীর এসে খুঁজবে, না পেয়ে ভাববে হারিয়ে গেছে। আসিফকে কিছুই বলবে না।


অফিস শেষ করে আজ একটু জলদি বের হল সুবীর। তবুও ক্লান্ত লাগছে। বেতন যেমন বেশি দেয়, খাটিয়েও নেয় তেমন। আসিফের কথা হঠাৎ মাথায় আসল। ছেলেটা কেমন যেন হয়ে গেছে। ইদানীং টাকা চায় না। মাঝে কয়েকদিন মানিব্যাগ থেকে টাকা নিত। ২ দিন ধরে তাও নেয় না। কার কাছ থেকে যে ধার করছে, কে জানে? কিছু বলতেও পারছে না সুবীর। যদি কষ্ট পেল। তাই আজ ড্রয়ারে ৫১৫ টাকা রেখে আসল। ড্রয়ার খুলে প্রতিদিন আসিফ, টুথপেস্ট নেবার জন্য। টাকাটা তাই ওখানেই রাখল। দেখে যদি নেয়। আসিফ বন্ধু হিসেবে অনেক ভাল। এতো ভাল বন্ধু পাওয়াটা ভাগ্যের ব্যাপার। টাকা দিচ্ছে সুবীর , আসিফকে সাহায্য করার জন্য না। ঋণ শোধ করার জন্য। এই ঋণ সারাজীবনেও শোধ করা যাবে না সুবীর জানে। তবুও যে টুকু পারে। শেষ সেমিস্টারের শেষ পরীক্ষা। রেজিস্ট্রেশন করতে বেশ কিছু টাকা দরকার। সুবীর কোন ভাবে যোগার করতে পারছে না। ক্লাসের ভাল ছাত্র এতো, শেষ মুহূর্তে যদি পরীক্ষা দিতে না পারল। কান্না করে সুবীর সেদিন। অত বড় ছেলেটা কাঁদে। রুমে এসে আসিফকে জড়িয়ে কাঁদে। আসিফের মনও খারাপ। মা অনেক দিন ধরে অসুস্থ। প্রতি সপ্তাহে ভাল অঙ্কের টাকা লাগছে। ধার দেনা আর টিউশনির টাকায় চিকিৎসা চলে মায়ের। সুবীর এসে কাঁদে। সাহায্য করতে পারে না আসিফ। টাকা নেই ওর কাছে। যা আছে এই সপ্তাহে মায়ের চিকিৎসায় লাগবে। কিছু বলে না আসিফ। সুবীরকে কাঁদতে দেয়।
পরদিন সকালে সুবীরের হাতে টাকা ধরিয়ে দেয় আসিফ। বলে , জলদি রেজিস্ট্রেশন করে আয়।
- টাকা কই পেলি?
- কথা কম। যা তো।
সুবীর চলে যায় জলদি। রেজিস্ট্রেশন করে আসে। বন্ধু এতো বড় সাহায্য করল, সুবীর কি করবে ভেবে পায় না। এসে জড়িয়ে আবার কাঁদে আসিফকে। আসিফ বলে, ফার্স্ট ক্লাস ফার্স্ট হওয়া চাই তোর।
তার ৩ দিন পর খবর আসে, আসিফের মা মারা গেছে। পরীক্ষা থাকে সুবীরের। যেতে পারে না। আসিফ পরীক্ষা বাদ দিয়েই চলে যায়। আসিফ যেদিন ফিরে আসে, সুবীর জানতে চায় সব। আসিফ বলে না কিছু। চুপ করে থাকে। সুবীরের জোরাজোরিতে বলে আসিফ, এই সপ্তাহে ওষুধ দেয়া হয় নি। একটা ইনজেকশন দেবার কথা। কেনা হয় নি। হয়ত তাতেই। মা বার বার বলছিল, এক সপ্তাহ না দিলে কিছু হবে না।
সুবীর নিশ্চুপ হয়ে যায়। ঠিক বুঝে ফেলে, মায়ের ওষুধের টাকা দিয়ে দিয়েছিল সুবীরকে। আসিফকে ধরে একটা থাপ্পড় মারে সুবীর। আসিফ হাঁ করে তাকিয়ে থাকে।
-তুই টাকা দিলি কেন আমাকে? তোর মায়ের থেকে আমার পরীক্ষা দেয়া জরুরী ছিল।
- মা বলল, তোকে টাকা দিতে। এক সপ্তাহ ওষুধ না নিলে কিছু হবে না। আমাকে জোর করে পাঠাল।
- তুই এর মধ্যে খালাম্মাকে ওসব বলতে গেলি কেন?
- তুই আমার সবচেয়ে কাছের বন্ধু তাই।


সুবীর কিছু বলে না। ভেজা চোখে তাকিয়ে থাকে আসিফের দিকে। বড় অপরাধী লাগে নিজেকে। মনে হয় আসিফের মাকে সুবীর নিজেই খুন করল। হয়ত অসুস্থতা থেকে মারা গেলেন। তবুও সুবীর মানতে পারে না। এই অপরাধের কারণে, আসিফের পাশে ছায়ার মত আছে। চেষ্টা চালাচ্ছে আসিফের চাকরি যোগার করে দেবার। চেষ্টা করছে আসিফের সব চাহিদা মেটাবার। চেষ্টা করছে ঋণ খানিক হলেও শোধ করবার। পারবে না জানে সুবীর। এই ঋণ শোধ করার না।
ঘরে ঢুকেই সুবীর দেখল, আসিফ বাথরুমে। তড়িঘড়ি করে ড্রয়ার খুলে টাকা দেখল। ৫০০ টাকার নোটটা পড়ে আছে। আসিফ নেয় নি। একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলল সুবীর। বিছানায় বসে রইল। আসিফ গোসল করে বের হতেই,সুবীর বলতে লাগলো, আরে বলিস না বন্ধু, ৫১৫ টাকার মত পাচ্ছি না। সকালে ঠিক মনে আছে বের হবার সময়, বই থেকে বের করে , মানিব্যাগে নিয়েছি। অফিসে গিয়ে খোঁজ নেই। রাস্তায় বোধ হয় পড়ে গেল।
আসিফ মিটিমিটি চোখে তাকাচ্ছে সুবীরের দিকে। ড্রয়ারের ৫১৫ টাকার কথাই বলছে। ব্যাটা ড্রয়ারে রেখে ভেবেছে, মানিব্যাগে করে নিয়ে গেল। আসিফ কিছু বলে না। সুবীর কথা পাল্টে বলে, ধুর বাদ দে। আমি গোসল করে আসি রে। আজ ক্লান্ত লাগছে। গোসল করলে ভাল লাগবে।


সুবীর বাথরুমে চলে গেল। মনে মনে ঈশ্বরের কাছে বলছে, আসিফ যেন এই ফাঁকে টাকাটা নিজের পকেটে নিয়ে নেয়।
আসিফ ড্রয়ার খুলে টাকাটার দিকে তাকাল। ৫০০ টাকার নোট। সুবীর ভেবেছে এটা হারিয়ে গেছে। পকেটে নিয়ে নিবে নাকি? রাতে খাওয়া হয় নি কিছু। ভাল মন্দ খাওয়া যেত। ধুর খাবার জন্য এতো টাকা লাগে নাকি? নিমির মা টা অনেক অসুস্থ। কিছু ওষুধ কেনা দরকার। টাকাটা নিলে ওষুধ কেনা যাবে। নিমির মা বেঁচে থাকবে। আসিফের মায়ের মত হারিয়ে যাবে না। টাকাটা ছুঁয়ে দাড়িয়ে আছে আসিফ। মনে মনে ভাবছে, নিয়ে নেই। একটা মা বাঁচবে। একটা সন্তান হাসবে।
সুবীর অনেক সময় নিয়ে গোসল করছে। আসিফকে ভাবার অনেক সময় দিচ্ছে। নেবার জন্য সময় দিচ্ছে। কিছু ঋণ শোধ করতে চায় সুবীর। আর অপরাধী হয়ে থাকতে ইচ্ছা করছে না। তাই সূক্ষ্ম কিছু অভিনয় করে যাচ্ছে বন্ধুর সাথে। এই অভিনয়ে, ক্ষতি নেই। এই অভিনয়ে ভালবাসা বাড়বে। সুবীর আসিফের ভালবাসা। আসিফ নিমির ভালবাসা। আসিফ নিমির মায়ের ভালবাসা। নিমি আর নিমির মায়ের ভালবাসা। বেঁচে থাকবে একজন মা।
আমরা অভিনয় করি, প্রতিনিয়ত অভিনয় করি। ভালবাসার অভিনয়, ভাল থাকার অভিনয়, কখনও কাউকে ভাল রাখার অভিনয়। এগুলো ছাড়িয়ে কিছু অভিনয়, জীবনের কষ্ট দূর করবার জন্য। সুবীরের মত, বন্ধুর ভালবাসার খানিক খানি ফেরত দেবার জন্য। সুবীর জানে, আসিফ অনেক ভাল বন্ধু। নিমি আর নিমির মা জানে, আসিফ অনেক ভাল ছেলে। আর আসিফ জানে সুবীরের মত বন্ধু হয় না। জীবনের অভিনয়ের ক্ষেত্র পেড়িয়ে, সম্পর্কগুলো এভাবে ছড়িয়ে যায়। ভালবাসা এভাবে বিস্তৃত হয়। হয়ত জীবন গুলো হুট করে, অভিনয় করতে করতে থেমে যায়। তবুও ভালবাসা গুলো রয়ে যায় সারাজীবন।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
আব্দুল্লাহ আল মারুফ তনু কবিতা টি দয়া করে পড়েন
রুহুল আমীন রাজু অনেক ভালো লাগলো .....
অনেক ধন্যবাদ। চেষ্টা ছিল।
মোহাম্মদ সানাউল্লাহ্ খুব ভাল লাগল আপনার ত্যাগের, ভালবাসার, অভিনয়ের সুন্দর গল্পটি । প্রাপ্যটা দিয়ে গেলাম ।
ধন্যবাদ। দোয়া করবেন যেন ভাল কিছু ভবিষ্যতে লিখতে পারি
ফয়েজ উল্লাহ রবি বেশ ভাল শুভেচ্ছা রইল। ভোটও।
গোবিন্দ বীন ভাল লাগল,আমার কবিতা ও গল্প পড়ার আমন্ত্রন রইল।ভোট রেখে গেলাম।

১৪ এপ্রিল - ২০১৩ গল্প/কবিতা: ১০ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "অবহেলা”
কবিতার বিষয় "অবহেলা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ এপ্রিল,২০২৪