দূর পরবাসে বসে, কখনো কখনো অতীতে সাতরে বেড়ায়। পরিবারে ফেলে আসা স্মৃতিগুলো মাঝে মাঝে ডানা ঝাপটায়।
মাকে মনে পরে খুব। যে মহিলা ত্রিশ বসন্ত আগে কোন এক সন্ধ্যায় বাবার হাত ধরে, এসেছিল সব ত্যাগে। নিজের মতো করে নির্মল ভালবাসায় সাজিয়েছে সংসার। দিন বয়ে যায়, সংসার আলোকিত হয় ঘর দূর করে আধার এক এক করে জন্ম নি ই আমারা চার ভাই বোন। জননী আমার গৃহস্থালির সব কাজ শেষে, বিধাতার তরে কাল্পনাতিহীন কিছুটা সময় ব্যয় করে নিত্যদিন। আর রাতের নির্জনে- বাবার সঙ্গে অন্তরঙ্গ কিছুটা মুহূর্ত কাটায় দুজনে।
আর বাবা-সেতো এক কিংবদন্তীতুল্য আদমি। পিতা মহের করোনায় পাওয়া গোটা দুয়েক জমি আর হালের বলদ সারাদিন ক্লান্তিহীন খাটিয়ে কঠিন পাথরে ফুল ফুটাতো, ফসল উঠিয়ে আমাদের নিম্ন-মধ্যবিত্ত পরিবারে সকলে মুখে হাসি ফুটাত। পড়া-লেখার তরে ছেলে শহরে থাকে বলে মাস শেষ হলে মুঠো ভরে দিতে হবে কড়ি! কোন কালে সেজন্য চিন্তার রেখা পরতে দেখিনি ভালে।
আর আমি-শহরে বসে নিত্য নৈমিত্তিক টাকা উড়ায় । পড়ালেখা! সে কি? দূর ছাই!
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
তানি হক
পড়া-লেখার তরে ছেলে শহরে থাকে বলে
মাস শেষ হলে মুঠো ভরে দিতে হবে কড়ি! কোন কালে
সেজন্য চিন্তার রেখা পরতে দেখিনি ভালে।............ সুন্দর ভাবনার একটি কবিতা ..খুব ভালো লাগলো ... ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা
তাপসকিরণ রায়
সংসারের প্রতি কবিত আকর্ষণ লক্ষ্য করা যায়--যদিও তাঁর নিজের মত হলঃ
আর আমি-শহরে বসে নিত্য নৈমিত্তিক টাকা উড়ায় ।
পড়ালেখা! সে কি? দূর ছাই!--ভাল লাগলো কবিতা।ধন্যবাদ কবি !
ইয়াসিন আরাফাত অভি
পড়া-লেখার তরে ছেলে শহরে থাকে বলে
মাস শেষ হলে মুঠো ভরে দিতে হবে কড়ি! কোন কালে
সেজন্য চিন্তার রেখা পরতে দেখিনি ভালে।//
সব বাবাই সম্ভবত এমন।অনেক ভাল লাগল।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।