দেখা হয় নি বায়তুল্লাহ শরীফ
অথবা পুলরি জগন্নাথ মন্দির ,
তোমার শুভ্র শ্মত্রুমন্ডিত
মুখ খানি দেখেছি সহস্র বার
অপলকে
তুমি আমার জনক
শৈশবের অসহায় মুহুর্তে
তোমার ত্রেুাড়ই ছিল নিরাপদ আশ্রয়
ক্ষুধা , ঝড়-ঝঞ্ঝাপূর্ণ পৃথিবী
কাল ভূজঙ্গের মতো ধেয়ে
আসে রোগ শোক
আমার ক্ষুদ্র অসহায় অঙ্গুলি ছিল
তোমার সবল মুষ্টিবদ্ধ হাতে
দিয়েছো নতুন পথের দিশা
যে পথ আলোয় ভরা ,
সমৃদ্ধির হাতছানিতে পূর্ণ
শুনেছি গল্প মঙ্গল গ্রহের,
নতুন গ্যালাকসির
জ্যোতিষ্ক ছায়াপথের
পিতা তোমার জনপদে ,
তোমার পদরেখা ধরে
আমি হেটে চলেছি
ইতিহাসের শিক্ষা নিয়ে
নতুন নতুন পথ আবিষ্কার করছি
আমার সাফল্যে তোমার বুক
স্ফিত হয় হিমালয়ের শিখরের চেয়ে
হিন্দুকুশ পর্বতমালার শিখরে
জমে থাকা বরফ হয়তো একদিন
গলে নিঃশেষ হয়ে যাবে
হবে না শেষ তোমার স্নেহশীতল ছায়া
সংসার রচনা করে
প্রতীক্ষায় ছিলে সন্তানের
নবজাতক পুত্রের মুখ দেখে
স্বর্গীয় হাসি হেসে ছিলে
আষাঢ়েরের অবিরাম বর্ষনে
আর মেঘ গর্জনে
ভয়ে কেপেঁ কেপেঁ উঠলে
তুমিই এসে পাশে দাঁড়াতে
কালের পথ ধরে হেটে হেট
আজ তুমি প্রবীন ,
শীর্ণ দীর্ণ রোগ গ্রস্ত অসহায় মানুষ
এখন আমি মোহগ্রস্ত মানুষ
প্রতিষ্ঠা লাভের স্বপ্নে বিভোর
লন্ডন, প্যারিস বার্লিন চষে বেড়াই
তোমার খবর নেয়ার এতটুকু সময় নেই
তুমি জায়নমাজে বসে চোখের জল ফেল ,
পুত্রের মঙ্গল আশায়
হায় পিতৃত্ব !
বাবুর-হুমায়ুন ধূলায় মিশে গেছে ,
ইতিহাস তবু মরে নাই
অজন্তার গুহা চিত্রের মতো বেঁছে আছে
সহস্র সতাব্দী কাল ধরে,
আমার অনুভবে তুমি,
আমার সমগ্র সত্তা জুরে,
আমার স্নায়ুতন্ত্রে সর্বক্ষণ সত্য তুমি
অথবা পুলরি জগন্নাথ মন্দির ,
তোমার শুভ্র শ্মত্রুমন্ডিত
মুখ খানি দেখেছি সহস্র বার
অপলকে
তুমি আমার জনক
শৈশবের অসহায় মুহুর্তে
তোমার ত্রেুাড়ই ছিল নিরাপদ আশ্রয়
ক্ষুধা , ঝড়-ঝঞ্ঝাপূর্ণ পৃথিবী
কাল ভূজঙ্গের মতো ধেয়ে
আসে রোগ শোক
আমার ক্ষুদ্র অসহায় অঙ্গুলি ছিল
তোমার সবল মুষ্টিবদ্ধ হাতে
দিয়েছো নতুন পথের দিশা
যে পথ আলোয় ভরা ,
সমৃদ্ধির হাতছানিতে পূর্ণ
শুনেছি গল্প মঙ্গল গ্রহের,
নতুন গ্যালাকসির
জ্যোতিষ্ক ছায়াপথের
পিতা তোমার জনপদে ,
তোমার পদরেখা ধরে
আমি হেটে চলেছি
ইতিহাসের শিক্ষা নিয়ে
নতুন নতুন পথ আবিষ্কার করছি
আমার সাফল্যে তোমার বুক
স্ফিত হয় হিমালয়ের শিখরের চেয়ে
হিন্দুকুশ পর্বতমালার শিখরে
জমে থাকা বরফ হয়তো একদিন
গলে নিঃশেষ হয়ে যাবে
হবে না শেষ তোমার স্নেহশীতল ছায়া
সংসার রচনা করে
প্রতীক্ষায় ছিলে সন্তানের
নবজাতক পুত্রের মুখ দেখে
স্বর্গীয় হাসি হেসে ছিলে
আষাঢ়েরের অবিরাম বর্ষনে
আর মেঘ গর্জনে
ভয়ে কেপেঁ কেপেঁ উঠলে
তুমিই এসে পাশে দাঁড়াতে
কালের পথ ধরে হেটে হেট
আজ তুমি প্রবীন ,
শীর্ণ দীর্ণ রোগ গ্রস্ত অসহায় মানুষ
এখন আমি মোহগ্রস্ত মানুষ
প্রতিষ্ঠা লাভের স্বপ্নে বিভোর
লন্ডন, প্যারিস বার্লিন চষে বেড়াই
তোমার খবর নেয়ার এতটুকু সময় নেই
তুমি জায়নমাজে বসে চোখের জল ফেল ,
পুত্রের মঙ্গল আশায়
হায় পিতৃত্ব !
বাবুর-হুমায়ুন ধূলায় মিশে গেছে ,
ইতিহাস তবু মরে নাই
অজন্তার গুহা চিত্রের মতো বেঁছে আছে
সহস্র সতাব্দী কাল ধরে,
আমার অনুভবে তুমি,
আমার সমগ্র সত্তা জুরে,
আমার স্নায়ুতন্ত্রে সর্বক্ষণ সত্য তুমি
আরও দেখুন