জানি তুই খুব রাগ করে আছিস মানি, অতি সংগত অভিমান। সেই যে গেলি, একতরফা সেতুবন্ধ রেখেছিলি কিন্তু আমি, বিরাগ অহম হিংসা- যাই হোক, অনৈক্য করেছি বহাল।
অর্পনাকে নিয়ে গেলি, ছিলি বিভুঁইয়ে মিশ্র অবস্থানে, খবর পেতাম মাঝে সাঝে। কী যেন অসুখে, দেহে নাকি মনে শয্যায় ছিলি কিছুদিন।
অবশেষে মুক্ত হয়ে ফিরে এলি নিজভূমে। একটিবার নেইনি খবর! কেন তার ব্যাখ্যা দেব একদিন সশরীরে। অনেকদিন ভেবেছি, যাব তোর কাছে গিয়েও ফিরে এসেছি একবার তোর বাড়ির কাছ থেকে, মুখচোড়া লাজে।
পাঁচ নম্বর রোডের বারো নম্বর বাড়িটি তোর। একই আবাসনে জায়গা কিনেছি, তোর অগোচরে। কাল যাব দেখতে আমার তেরো নম্বর প্লট। একটা কৃষ্ণচূড়া চারা লাগাবো, ছায়া তুইও পাবি যথেষ্ট হবে ঢাকতে, আমাদের ছোট দু’টি ঘর। বন্ধু আমার, মান ভাঙ এবার কথা দিচ্ছি, তোর পাশেই কাটাব, দ্বিতীয় জীবন।
একলা গেছিস, এবার করিনি অভিমান। তুই আমি থাকব, পাশাপাশি, একি সবুজ গালিচার নীচে কৃষ্ণচূড়ার ফুল রাঙাবে তোর আর আমার পাশাপাশি বসতিকে।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।