কামের হাটে সর্দারি করি। পাঞ্জাবির পকেটে ঝুলে থাকা খুচরো আধুলি অর্জন করে আমার বেহাত। এই পয়সায় কেনা হয় তেল, নুন, বউয়ের মাজন... বলে রাখা ভালো, ছোট ছেলে আর মেয়েটা ম্যাচ বাক্সে কাঠির মাথায় যুগল বারুদ। ঘরে ফিরতেই পাঞ্জাবির পকেটে দাবানল।
একটা নিকোটিন রোল আমি। পান হই বুদ হওয়া মাছরাঙা ঠোঁটে। জীবনকারখানায় অগণিতবার জন্ম নতুন নতুন ব্রান্ডে- যমদূত পিতা, বোগদা পুরুষ, লালপিরান চোর, বেশ্যার সর্দার...
পড়শিরা নীল চোখে দেখে- নীলে বাস করি। নীল হাওয়ায় মত্ত ঘুড়ি হয়ে যোগ হই ধুলোমাখা রোদ্দুরে। রৌদ্রাগুনে পুড়িয়ে শেষ হয় পড়শিদের পানায়োজন।
জীবন টানে, বিয়োগফুল ফোটে। জীবনের পাখিরা মিছিল করে- ‘আরো নিকোটিন রোল চাই’।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
খন্দকার আনিসুর রহমান জ্যোতি
এক কথায় অসাধারণ কবিতা.....তবে প্রশ্ন জাগে পাঠকের সংখ্যা কম কেন? আপনি অন্যদের লেখা গুলো পড়ার চেষ্টা করুণ ভোট করুণ দেখবেন পাঠক সংখ্যা বেড়ে যাবে..............অনেক ধন্যবাদ শঙ্খচূড় আপনাকে............
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।