আমার জীবন তরীর সুখের রেনু গুলো রাজ হাঁসের মত মধ্য পুকুরে ডুব সাঁতার কাট ছিল পাড়ের গাছ গুলো স্মিত হাস্যে জল কেলি দেখছিল ঘাতক বুলেটের শীতল স্পর্শে লাল রঙা জল কিং কোবরার চোয়ালের ভিতর জমাট কুনো ব্যাঙের মত কাঁদ ছিল ভোরের নিস্তব্ধ প্রাচীর কাতরাতে কাতরাতে ভেঙ্গে পড়ে বুকের ভিতর লুকিয়ে থাকা দাবানল দ্বিগুণ জ্বলে উঠে আমার দুখিনী মায়ের বেদনা বিধুর মুখচ্ছবি চোখের তারায় ভাসছিল হেরে যাওয়া জুয়াড়ির টানা আর্তনাদে ঘাস ফড়িং গুলো নাচ ছিল ! আর এখন নিবু নিবু প্রদীপের মত বেঁচে আছি সলতে টা পুড়তে পুড়তে ছাইপাশ দপ করে নিবে যাওয়ার আগে শেষ জ্বলার অপেক্ষায় ! বাক রুদ্ধ প্রতীমার মত চেয়ে চেয়ে দেখি কান্দে মা জননী কান্দে আমার অঙ্গারে ফণা তুলে সদর্পে ঘুরে বেড়ায় নাগিনীরা ভোরের নির্মল বাতাসে আতসি আগুন আমার চোখের জল সাগরের লোনা পানির মত অপাংক্তেয় ভয়ে ভয়ে আরশি হাতে নিজেকে দেখি, চিনতে পারি না বর্ণমালা গুলো কেমন যেন ঝাপসা মনে হয় তবে কী ঠিকানা স্মৃতির মণিকোঠায়, ল্যুভর মিউজিয়ামে !
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
পাপিয়া সুলতানা
বাক রুদ্ধ প্রতীমার মত চেয়ে চেয়ে দেখি
কান্দে মা জননী কান্দে
আমার অঙ্গারে ফণা তুলে সদর্পে ঘুরে বেড়ায় নাগিনীরা// খুবই ভাল কবিতা । প্রতিটি লাইন মনে রাখার মত ।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।