কষ্ট আমান নিঃশ্বাস প্রশ্বাস, দুঃখ আমার তিন বেলার খাদ্য, বেদনা আমার ধমনীতে প্রবাহিত রক্ত। হৃদপিণ্ডের প্রতিটি শব্দ মানেই, ব্যর্থতার জীবন্ত কিংবদন্তি ইতিহাস আমি। ঈশ্বর সেজদায় নত আমার সামনে, কার সাধ্য কষ্ট দুঃখ বেদনা ছুড়ে দেবে আমার দিকে। আমিই তো চিনতে পারিনি বন্ধু তোমাদের। তাই তো নিজের হাতেই নিজের কপালে, লিখে দিলাম " আমি কলঙ্কিত"। তুমি, তোমরা ভাল থেকো।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
S.M.Shariful Islam
ঈশ্বর শব্দটাকে আমি আমার নিয়তিকে বুঝিয়েছি , দয়া করে কেউ শ্রষ্ঠাকে, আল্লাকে,ভগবানকে, আমার কবিতার ঈশ্বরের সাথে মিলিয়ে ফেলবেন না ।...............কাজী নজরুলের ১টি কবিতায় তিনি লিখেছিলেন “ আমি ভগবানের বুকে একে দেব পদ চিহ্ন“........তিনি শাসকদের কথা বলেছিলেন । বন্ধুরা এবার আমার কবিতার শেষ ৪লাইন কি আর বুঝিয়ে বলতে হবে।......খোরশেদুল আলম ভাই ........ আল্লাকে দয়া করে ছোট করে ফেলবেন না ।তিনি মহান শ্রষ্ঠা , আপনার পরনিন্দা করবার ইচ্ছা থাকলে আরো অনেক বিষয় আছে সে গুলো নিয়ে আমাকে যা ইচ্ছা লিখতে পারেন ।দয়া করে আল্লাহকে,ভগবানে পবিত্র রাখেন ।..............ধন্যবাদ সবাইকে।
খোরশেদুল আলম
কবিতা পড়ে যা বুঝলাম- প্রথম ৫ লাইনেই কবিতা যা হওয়ার হয়েগেছে, ৬,৭,৮ নং লাইনে- ঈশ্বর কাকে সেজদা করছে তা দেখলেন কিভাবে? ঈশ্বার কি সেজদা করে? ৮নং লাইন- যে নিজেকে চিনতে পারেনা সে পৃথিবীর কাউকেই চিনতে পারেনা আর নিজেকে চেনা কঠিন কাজ, ৯,১০- সে ক্ষমতা ঈশ্বর কাউকে দেয়নি, এর কোন সার্টিফিকেট নেই, শেষ লাইন কবিতার ৬নং লাইন হিসাবে ধরাচলে।
Muhammad Fazlul Amin Shohag
ঈশ্বর সেজদায় নত আমার সামনে,
কার সাধ্য কষ্ট দুঃখ বেদনা ছুড়ে দেবে আমার দিকে। Apni ai linta na dile valo korten. ঈশ্বর সেজদায় নত আমার সামনে,
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
বিজ্ঞপ্তি
“ডিসেম্বর ২০২৪” সংখ্যার জন্য গল্প/কবিতা প্রদানের সময় শেষ। আপনাদের পাঠানো গল্প/কবিতা গুলো রিভিউ হচ্ছে। ১ ডিসেম্বর, ২০২৪ থেকে গল্প/কবিতা গুলো ভোটের জন্য উন্মুক্ত করা হবে এবং আগামি সংখ্যার বিষয় জানিয়ে দেয়া হবে।