যখন আমি হাটি হাটি পা পা বন্ধু ছিল তখন আমার মা। তৃষ্ণার্ত হয়ে উঠতাম চেঁচিয়ে দুধ পান করিয়ে মা দিত বাঁচিয়ে ।
শৈশবে পাশের বাড়ীর খেলার সাথী বন্ধু বলে তাকে ভাবি , নাম ছিল যুথী। অবুঝ আমি বুঝি না তখন কিছু দিন দুপুরে ছুটতাম তার পিছু পিছু।
বৃহস্পতির প্রতি সন্ধায় আসত বাবা অফিস শেষে পেতাম যেন নতুন বন্ধু ভাসতাম উল্লাসে। কিশোর বয়সে পাড়ার সকল ছেলে, আড্ডা দিতাম মাঠে সন্ধ্যা বেলায় মায়ের বকুনি খেয়ে মনদিতাম পাঠে।
দিনে দিনে সময় হচ্ছে পার হঠাৎ করে নতুন বন্ধু মিলে আবার । পড়ালেখা সাঙ্গ করে ভাবি তাকে দিন ভরে প্রেমের ক্লাসে ছ্যাকা খেলাম, সে যখন গেল ছেড়ে।
সময়ের সাথে পাল্লা দিয়ে এবার যুবা হলাম কলেজ শেষে ভার্সিটিতে পা বাড়ালাম। মীনাক্ষীর দীঘল কাল কেশ,রুপে গুণে অনন্যা বন্ধু রুপে পেয়ে তাকে হৃদয়ে এল খুশির বন্যা।
ভার্সিটির সিনিয়র ভাই ডেকে নিলেন একদিন রাজনীতির পোকা ঢুকিয়ে দিল দিল মাথায় সেদিন । সাথে পিস্তল আর স্ট্যানগান পাশে অনেক সাথী এসব নিয়ে খেলি আর অন্যোর বুকে বুলেট গাঁথি ।
মা পাঠায় লম্বা চিঠি ,পড়ালেখা ঠিক যেন করি সময় কোথায় শুনব মায়ের কথা, ফিরে যাব বাড়ী। বন্ধু মীনাক্ষী চলে গেল আমায় ছেড়ে লন্ডনে আমি মশাদের রক্ত যোগাই ,গাজা খাই বসে বাগানে।
রাজনীতির নেতা , দেশের বন্ধু বলে দাবী করেন তারা আমি এখন বখে গেছি,সেসব বন্ধুরা করে আমায় ভাড়া। সুস্থ বিনোদন আর প্রকৃত বন্ধুর অভাব বড়ই দেশে পরিশেষে সন্ত্রসী হয়ে ঘরে ফিরি লাশের বেশে।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
মোঃ ইকরামুজ্জামান (বাতেন)
ভাল লেখকের ভাল কবিতা । অনেক ভাল লেগেছে বিশেষ করে ((রাজনীতির নেতা , দেশের বন্ধু বলে দাবী করেন তারা
আমি এখন বখে গেছি,সেসব বন্ধুরা করে আমায় ভাড়া।
সুস্থ বিনোদন আর প্রকৃত বন্ধুর অভাব বড়ই দেশে
পরিশেষে সন্ত্রসী হয়ে ঘরে ফিরি লাশের বেশে।)) এই চরণ গুলো ।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।