আকাশে মেঘের লুকোচুরি খেলা,বৃষ্টির জল এসে পড়ছে নদীর জলে । চারদিকে হিম শীতল ঠাণ্ডা বাতাস, নদীর তীরে কাশফুল গুলো বাতাসে দোল খাচ্ছে। চারদিকে কত যে রঙ তবুও শাহরিয়ারের মনের রঙগুলো কেন জানি বারে বারে ফিকে হয়ে যাচ্ছে। হঠাৎ ই আজ বিকেল বেলা শাহরিয়ারের পিছনের দিনগুলোর কথা মনে পরে গেল । সেই ফেলে আসা সন্ধ্যা নদীর তীরের দৃশ্যগুলো এখনও তার মনে দাগ কেটে আছে।
পুরনো স্মৃতি মন থেকে কি চাইলেই মুছে ফেলা যায়। স্মৃতি রোমন্থন শেষে বাস্তবে ফিরলো শাহরিয়ার। মাস্টার্স পাশ করেছে কতদিন হলো তাও একটা ভালো চাকুরী পাওয়ার কোন খবর নেই।
নীলাম্বরীকে আর কত দিন মিথ্যে আশ্বাসের উপরে আশ্বাস দিয়ে ভালোবাসা টিকিয়ে রাখা যাবে তার জানা নেই। শাহরিয়ারের বাবা পেশায় ব্যাংকার। মা স্কুল শিক্ষিকা আর একমাত্র বোন সানজিদা মুন্নী কলেজে পড়ে। বেশ গোছানো পরিবার শাহরিয়ারদের। সবার সাথে সবার বোঝাপড়া বেশ ভালো । তাদের পরিবার বেশ ভালোই চলে যাচ্ছে। তারপরও ভবিতব্য সময়কে নিয়ে শাহরিয়ারের মনে আছে হাজারও প্রশ্ন।
সৃষ্টি ও ধ্বংস রহস্য, প্রাকৃতিক বিবর্তন, গ্রহ উপগ্রহের কার্যপ্রণালী,জীবন বৈচিত্র্য। সবল দেশগুলোর দুর্বল দেশের উপরে শোষণ, নির্বিচারে মানুষ হত্যা এসবই ভাবিয়ে তোলে শাহরিয়ারকে। অন্যদিকে নিজ দেশে ক্ষমতা দখলের নামে হিংস্র রাজনীতি, অশালীন গালাগালি,দলাদলি, সময়টা এমন যে নামে আমরা স্বাধীন ঠিকই কিন্তু সত্য কথা বললে কিংবা অন্যায়ের প্রতিবাদ করলে তার নামে রাষ্ট্রদ্রোহিতার মামলা নয়তো বা জীবন নাশের হুমকির মুখে পরতে হতে পারে। তাই জনতা শান্তির কথা ভেবে নীরব থাকে। দেশে আজ তিন কোটির উপরে বেকার ছেলে-মেয়ে, পর্যাপ্ত কর্মসংস্থান নেই, ঢাকা শহরের প্রাণহীন, স্বাস্থহীন বাসস্থান, তারপরেও রয়েছে বাড়ীওয়ালাদের অনিয়ন্তনহীন অবৈধ মানসিক ও আর্থিক নির্যাতন। অন্যদিকে ফুটপাতে রাত কাটে কতশত অনাহারী মানুষের । শিক্ষক ও শিক্ষা ব্যবস্থায় বৈষম্য শিক্ষার শুরু হতে শেষ পর্যন্ত। রাস্তার জ্যামে অস্থির চলাচল। নিরাপত্তা ব্যবস্থার চরম অবনতি।
শাহরিয়ার ভাবতে লাগল এসব সমস্যার শেষ কোথায় আর কিভাবে সমাধান করা যায়? আর কে এসব সমাধান করবে রাষ্ট্র, সরকার, মন্ত্রী, এমপি না কি প্রশাসন। প্রতিটি মন্ত্রণালয়ই তো প্রতি বছর বাজেট হয় আর সব মন্ত্রণালয়ই তো দায়িত্ব প্রাপ্ত ব্যক্তিরা আছে । তবু কেন সমস্যাগুলোর সমাধান হয় না প্রতি বছর দ্বিগুণ বেড়ে যায়। সাধারণ জনগণের ভোটের অধিকার প্রয়োগ ও কিছুদিন আন্দোলন করা ছাড়া আর কি বা করার আছে।
ভাবতে ভাবতে হঠাৎ ই নীলাম্বরীর ফোন। ফোন রিসিভ করে শাহরিয়ার বলল, কেমন আছো জান, ওপাশ থেকে নীলাম্বরী বলল সারাদিন কোন খবর নেই এখন জান বলা হচ্ছে। শাহরিয়ার বলল, কি করব বলো চাকুরীর খোঁজ করছি আর তোমরা কথা যদি বলতে হয় তাহলে আমি বলি তুমি শুধু শুনে যাও, হ্যাঁ বল, শাহরিয়ার বলতে শুরু করল, ভালোবাসা থাকলে জীবন কতটা গোছালো ও রঙিন মনে হয় তোমাকে না ভালোবাসলে তা বুঝতাম না। ভালোবাসার বাহুডোরে বেঁধে তুমি আমার জীবনকে একেবারে নিয়মের মধ্যে নিয়ে এসেছো। নীলাম্বরী হু, শাহরিয়ার- তোমার আমার প্রতি যে গভীর ভালোবাসা ও যতœশীলতা, শেয়ার ও স্যাক্রিফাইসিং মানসিকতা তা সত্যিই আমাকে তোমার প্রতি ভালোবাসার অনুরাগ যেমন বাড়িয়ে দেয় তেমনি আমাকে অভিভূত করে। নীলাম্বরী তারপর--- তোমার চৌম্বকীয় আকর্ষণে এই আমি যেন অন্য আমি। তোমার জাদুভরা মিষ্টি কণ্ঠস্বরে আমার শত ব্যস্ততা এক নিমিষেই শেষ। নীলাম্বরী তুমি আমাকে এত ভালোবাসো। শাহরিয়ার তোমার মত ভালোবাসার মানুষ পাশে থাকলে জীবনে আর কি লাগে। জীবনে তোমার দেওয়া ভালোবাসায় দুলছি আমি তোমার মুখ ও আঁখি পানে চেয়ে। হে ভালোবাসা তুমি ধীর,প্রশান্ত, নির্মল, সুন্দর রূপে ধরা দিও সবার মত মোরও গৃহে। নীলাম্বরী এত যে ভালোবাসার কথা বলছো তো কবে নিবে তোমার গৃহে, তোমার বধূ করে। শাহরিয়ার আমাকে একটু সময় দেও একটা ভালো চাকুরী পেলেই মা কে তোমার কথা বলবো। ভালো থেকো আজ রাখলাম, আল্লাহাফেজ। নীলাম্বরী আচ্ছা আল্লাহাফেজ।
ভালোলাগা ভালোবাসার রেশ কাটতে না কাটতেই শাহরিয়ার বাসায় ফিরে আসল । শাহরিয়ারের মা বলল বাবা এতক্ষণ কোথায় ছিলি, তোর বাবা তোকে খোঁজ করছিলেন। বাবা কোথায় মা, তোর বাবা বাজারে গেছেন অনেকক্ষণ, হয়তো এখনি ফিরে আসবেন। শাহরিয়ার তার রুমে চলে গেল। শাহরিয়ারের মা সন্ধ্যে রাতের নাস্তা তৈরি করতে গেলেন।
কিছুক্ষণ বাদে জসিমউদ্দিন সাহেব বাসায় আসলেন বাজারের থলে নিয়ে। এসে ডাক দিলেন কই শাহরিয়ারের মা কোথায় বাজারের ব্যাগটা নেও। তোমার ছেলে কোথায় আসছে । শাহরিয়ারের মা রান্না ঘর ছেড়ে ডাকে সারা দিলেন এই তো আসছি । শাহরিয়ার তার ঘরে আছে তুমি একটু বস ফ্রেশ হও ওকে ডেকে দিচ্ছি বলে বাজারের ব্যাগটা হাত থেকে নিয়ে রান্না ঘরের দিকে গেলেন। একটু পরে শাহরিয়ারের মা নাস্তা নিয়ে ড্রয়িং রুমে এলেন শাহরিয়ার কে ডাক দিলেন বাবা শাহরিয়ার তোর বাবা এসেছেন ড্রয়িং রুমে আয় সাথে মুন্নিকে ও ডাকলেন । শাহরিয়ার মুন্নির মধ্যে খুনসুটি লেগেই থাকে সারাক্ষণ। এসেই দুজনে তা শুরু করে দিল। শাহরিয়ারের বাবা এতক্ষণে ফ্রেশ হয়ে আসলেন এসে শাহরিয়ারকে বললেন তোর একটা ইন্টারভিউ কার্ড এসেছে সংস্থাপন মন্ত্রণালয় থেকে। এই নাও। শাহরিয়ার কার্ড হাতে নিয়ে বলতে লাগল প্রায় মাস তিনেক আগে আবেদন করেছিলাম কার্ডটা খুলে দেখল আগামী শুক্রবার লিখিত পরীক্ষা হবে সরকারী তিতুমীর কলেজে। বলল বাবা লিখিত পরীক্ষা হবে আগামী শুক্রবার। শাহরিয়ারের বাবা বললেন, ভালোভাবে পড়াশুনা করে দেখ পরীক্ষাটা ভালো দিতে পারো কিনা, শাহরিয়ার আচ্ছা বাবা । কথা শেষ করে শাহরিয়ার তার রুমে চলে গেল।
কয়েকদিন পরে শুক্রবার শাহরিয়ার যথারীতি তিতুমীর কলেজে গিয়ে পরীক্ষা দিয়ে আসলো । এর আগে শাহরিয়ার বেশ পরিশ্রম করেছে পরীক্ষার জন্য। পরীক্ষা শেষ করে শাহরিয়ার বাসায় চলে আসলো। তার বাবা ও মা দুজনেই জিজ্ঞেস করলেন পরীক্ষা কেমন হলো বাবা, শাহরিয়ার পরীক্ষা ভালোই হয়েছে তবে লিখিত পরীক্ষায় পাশ করলে আবার ভাইভা পরীক্ষা আছে। শাহরিয়ারের মা বললেন, দোআ করি বাবা তুই যেন পাশ করতে পারো।
শাহরিয়ার বিকেলে একটু তার বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিতে গেলেন। এক বন্ধু নাজমুল বলল আজ বিনা অপরাধে একটা ছেলে মারা গেল। শাহরিয়ার জিজ্ঞেস করল কোথায় ? কিভাবে ? নাজমুল বলল সে ছাত্রলীগ করত সেটাই তার অপরাধ ভালো ছাত্র ও ছিলো গতরাতে সে দুর্বৃত্তদের হাতে খুন হয়েছে । কে বা কারা তাকে খুন করছে কেউই বলতে পারছে না পুলিশ ধারনা করছে রাজনৈতিক রেষারেষির কারণে তার এই অকাল মৃত্যু। শাহরিয়ার- এভাবে আর কত মায়ের কোল খালি হবে? দেশের মেধাবী ছাত্র খুন হবে? ক্ষতিটা আসলো কার হচ্ছে এই দেশের ই তো। রাজনৈতিক দলাদলিতে ক্ষমতায় টিকে থাকতে নিরীহ মানুষ ব্যবহার কবে বন্ধ হবে ? তাদের তো কোন ক্ষতি হচ্ছে না । আসলে আমরা কোন পথে চলেছি ক্ষমতা ক্ষমতা করে ক্ষমতায় গিয়ে নিজেদের আত্ম উন্নয়ন ছাড়া আমরা দেশের উন্নয়ন কতটুকু দেখতে পাই বল । দেশ তো সামনে এগুতে গিয়েও আবার পিছিয়ে যায় তাদেরই কারণে। জনগণ যে দিন সত্যি সত্যি ক্ষেপে যাবে সে দিন আর কারো পালাবার পথ থাকবে না । তবু ও আমি আশা করি নিশ্চয়ই আল্লাহ সব সমস্যার সমাধান করে দিবেন। নাজমুল তোর কথাই যেন সত্যি হয়। শাহরিয়ার আজ আসি রে।
প্রায় মাস তিনেক পরে শাহরিয়ারের নামে একটা চিঠি এল । শাহরিয়ারের বাবা চিঠি খুলে দেখল ভাইভা পরীক্ষার কার্ড। জসিমউদ্দিন সাহেব তৎক্ষণাৎ শাহরিয়ারকে জানালেন । শাহরিয়ার সাথে সাথে নীলাম্বরীকে ফোন দিয়ে তার পরীক্ষায় পাশের কথা জানালো । নীলাম্বরীকে খুব খুশী হল বলল যেন তোমার চাকরীটা হয় । শাহরিয়ার আজ রাখি পরে কথা হবে।
দু’দিন পরে শাহরিয়ার ভাইভা পরীক্ষা দিয়ে আসলো । ভাইভা অনেক ভালো হয়েছে তার। এভাবে বেশ কয়েকদিন কেটে গেল।
প্রায় মাস খানেক পরে শাহরিয়ারের নামে একটা চিঠি এল সংস্থাপন মন্ত্রণালয় হতে। শাহরিয়ারের মা বাসায় থাকায় চিঠিটা তিনিই খুললেন । চিঠি খুলে দেখলেন কর্মে যোগদান পত্র। দেখে শাহরিয়ারের মা খুশিতে কেঁদে ফেললেন। মুন্নিকে ডেকে বললেন তোর ভাইয়ার চাকরী হয়েছে । শাহরিয়ারের মা সাথে সাথে জসিমউদ্দিন সাহেব কে ফোন করে জানালেন কথাটা জসিমউদ্দিন সাহেব শুনে খুবই খুশি হলেন এবং সাথে সাথে শাহরিয়ারকে ফোন করে জানালেন।
এদিকে শাহরিয়ার বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিচ্ছে। হঠাই খবর টা শুনে খুব খুশী হয়ে বন্ধুদের বলল আজ চা এর বিলটা আমি দিবো Because I get a good job. Please pray for me. শাহরিয়ার কথাটা বলে বন্ধুদের কাছ থেকে বিদায় নিয়ে চলে আসলো ।
একটু পরেই শাহরিয়ার নীলাম্বরীকে ফোন দিয়ে তার চাকরীর খবরটা জানালো। নীলাম্বরী শুনে খুবই খুশী হল এবং তার জন্য আল্লাহকে অশেষ ধন্যবাদ জানালো।
শাহরিয়ার কাজে যোগদান করেছে প্রায় দু’মাস হতে চলল আজ সে নীলাম্বরীর কথা মা কে বলবে ভেবে রেখেছে মনে মনে। নীলাম্বরী ও সে কথা জানে।
শাহরিয়ার সন্ধ্যের দিকে বাসায় ফিরল। ফিরেই ড্রেস পরিবর্তন না করে সোজা তার মা -বাবার রুমে চলে গেল। শাহরিয়ার--মা তোমার কি খবর ? ভালো আছো, এ মাসে তোমাকে কিন্তু একটা শাড়ি কিনে দিবো। শাহরিয়ারের মা ছেলের মন বুঝতে পেরে বললেন, বাবা তুই কি কিছু বলতে চাও তাহলে সোজাসুজি বল, শাহরিয়ার মা আসলে হয়েছে কি না থাক, না মানে, আমি আসলে নীলাম্বরী নামের একটা মেয়ে কে পছন্দ করি । শাহরিয়ারের মা খুব বেশি, শাহরিয়ার হু। আচ্ছা ঠিক আছে আমি তোর বাবাকে বলব ওদের বাড়ীতে প্রস্তাব পাঠাতে।
শাহরিয়ার মা তোমাকে অশেষ ধন্যবাদ । আমি একটু বেরুবো । শাহরিয়ারের মা আচ্ছা সাবধানে যেয়ো বাবা।
শাহরিয়ার নীলাম্বরীকে ফোন দিল বলল নীলাম্বরী আমি মা কে তোমার কথা বলেছি মা বলেছে তোমাদের বাড়ীতে প্রস্তাব পাঠাবে। নীলাম্বরী কথাটা শুনে হেসে দিল বলল আই লাভ ইউ সোনা । আজ আমি অনেক অনেক খুশী । শাহরিয়ার আমি তোমার সাথে আগামীকাল সন্ধ্যায় রবীন্দ্র সরোবরে দেখা করতে চাই তুমি আসতে পারবে। নীলাম্বরী হু পারবো মা কে প্রাইভেটের কথা বলে চলে আসবো । আচ্ছা ঠিক আছে । আজ রাখি বাই আগামীকাল দেখা হবে।
শাহরিয়ার সন্ধ্যার আধ ঘণ্টা আগেই রবীন্দ্র সরোবরে এসে পরল। খানিকবাদে নীলাম্বরী এসে পরল। নীলাম্বরী তুমি এসেছো কতক্ষণ? শাহরিয়ার -না এই মিনিট বিশেক হবে। তুমি ভালো আছো তো? নীলাম্বরী হ্যাঁ খুব ভালো। শাহরিয়ার----তারপর অনেকদিনে পরে সন্ধ্যায় তুমি আমি দু’জনে বসেছি সেই রবীন্দ্র সরোবরের বেঞ্চিতে। তোমার চোখে কত রঙ কত স্বপ্ন কত ইচ্ছা। বাস্তব সময় কে নিয়ে আমার যত আক্ষেপ, অভিযোগ তা যেন তুমি একাই সবকিছু বদলে দিতে চাও। তোমার আমার প্রতি সে কি টান, তোমার নির্মল হাসিতে আমি দৃষ্টি ফেরাতে পারিনি বলে তোমার চোখেতে ধরা দিয়েছি। আর আজীবন তোমাতে নিবিষ্ট থাকার বাসনা করছি। তোমার মুখের কথায় ও হাতের স্পর্শে যেমনি নিশ্চয়তা আছে তেমনি সুন্দরভাবে বেঁচে থাকার প্রেরণা আছে। আমি ভালোবেসে তোমাতে নির্ভার থাকতে চাই আর তুমি নীলাম্বরী বলল---আমিও চাই আমার চোখের ও মনের মায়ায়, আমার ভালোবাসা দিয়ে তোমাকে আজীবন বেধে রাখতে। শাহরিয়ার তুমি থাকবে তো আমার বন্ধনে সারাক্ষণ সারাজীবন ধরে নীলাম্বরী হ্যাঁ থাকবো কথা দিলাম এই জোছনা ধোয়া সন্ধ্যার আকাশ কে সাক্ষী রেখে। ....চলবে...
২৭ মার্চ - ২০১২
গল্প/কবিতা:
১৯ টি
বিজ্ঞপ্তি
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
-
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
আগামী সংখ্যার বিষয়
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ নভেম্বর,২০২৪