দুই হাজার দুই সালের গ্রীষ্মকাল। মালাওয়ী থেকে ফেরার পথে জোহানসবার্গ হয়ে দক্ষিণ আফ্রিকার রাজধানী প্রিটোরীয়া গিয়েছিলাম তিন দিনের জন্যে। কায়ার সাথে আমার প্রথম এবং সম্ভবত: শেষ দেখা সেখানেই। কায়া প্রিটোরীয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন তরুণ কৃষ্ণাঙ্গ অধ্যাপক। অর্থনীতি পড়ান। প্রথম দর্শনেই বুঝতে পেরেছিলাম কায়া একজন প্রতিভাবান ব্যক্তি। অর্থনীতিবিদ হিসেবে কায়ার ভবিষ্যৎ যে উজ্জ্বল এ ব্যাপারে আমার মনে কোনো সন্দেহ ছিলো না। আমি যে কয়দিন প্রিটোরীয়া ছিলাম, গাইড হিসেবে কায়া সব সময় আমার সাথে ছিলো ছায়ার মতন। এ সুযোগে কায়ার সাথে আমার অনেক কথা হয়েছিলো সমাজ, সভ্যতা, উন্নয়ন, অর্থনীতি, দক্ষিণ আফ্রিকার অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যৎ নিয়ে। প্রতিটি বিষয়ে কায়ার স্বচ্ছ ও গভীর ধারণা দেখে বিস্মিত ও অভিভূত হয়েছিলাম। কায়ার একটা কথা আমার মনে বেশ দাগ কেটেছিলো। "শ্বেতাঙ্গরা যেভাবে দেশ ও দেশের প্রতিষ্ঠানগুলো গড়ে তুলেছিলো যুগ যুগ ধরে, বর্ণবাদ হীন দক্ষিণ আফ্রিকায় আমরা এখন সেগুলো ম্যাইনটেইন করতে পারছি না।" কায়া আরো বলেছিলো, স্বাধীনতা পাওয়া যতো সহজ, তা রক্ষা করা এবং এগিয়ে নিয়ে যাওয়া তার চেয়ে অনেক বেশি কঠিন। আমি বলেছিলাম, "সবাই কী একথা বুঝে"? কায়া বললো, "সমস্যাটা তো এখানেই।"
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
মা'র চোখে অশ্রু যখন
স্বাধীনতা কে তো এনেছি কিন্তু স্বাধীনতা তাকে রক্ষা কেও আমরা করছি না আজ নিজের দেশ কে বিক্রি করে দিকে অন্য কারো হাতে.তবে কি এই বিক্রি করার জন্য আমরা যুদ্ধ করেছি নয় মাস .
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।