লেজকাটা শিয়াল যখন বনের রাজা

কষ্ট (জুন ২০১১)

এমএবি সুজন
  • ৩১
  • 0
  • ১৬৯
কোন এক গহীন জঙ্গলে রাজা সিংহের বসত গুহা। রাজা সিংহটি বয়োবৃদ্ধ। সে তার রাজ পর্ষদ ও পরিজন ছেড়ে দিন-রাতের কিছু প্রহর এই গুহায় নিঃসঙ্গ একাকী বিশ্রাম করতে পছন্দ করে। জঙ্গলের লেজকাটা সেই শিয়ালটি সমাজ থেকে নিন্দিত ও বহিষ্কৃত হয়ে তার পরিবারসহ শিয়াল পল্লী ছেড়ে অন্য ময়ালে বসবাসযোগ্য একটি আবাসস্থল খুঁজতে বের হয়েছে। একটি বানর শিয়ালটিকে বোকা বানাবার জন্যে জঙ্গলের রাজা ঐ সিংহের গুহাটি পরিত্যক্ত বলে দেখিয়ে দিলে শিয়াল বানরের পরামর্শে উক্ত সিংহের পরিত্যক্ত গুহাকে তার অবাসযোগ্য হিসেবে খুবই পছন্দ করে। ভিতরে ঢুকে দেখে কেউ নেই, তাই আপাতত সে বানরের কথা বিশ্বাস করে। তারপর সে তার এক স্ত্রী ও ৪টি সন্তানসহ ঐ গুহাতে প্রবেশ করে এবং স্থায়ীভাবে সেখানে বসবাস করবার ইচ্ছা পোষণ করে।

এদিকে উক্ত গুহার মালিক বনের রাজা সিংহটি যথারীতি রুটিন মাফিক উক্ত গুহায় আসছে আয়েশ করবার জন্যে। আজ কোথাও কোন খাবারের ভাল বন্দোবস্ত না করতে পেরে সে অত্যন্ত দুঃখ ভারাক্রান্ত মনে ক্লান্ত বদনে গুহায় ফিরছে। লেজকাটা শিয়ালের রাহাবর বানরটি এবার গাছের উপর থেকে সিংহকে বললো "রাজা মশাই তাড়াতাড়ি যান আপনার খাস মহলে নতুন মেহমান আছে, একটু খাতির যত্ন করেন"। সিংহ অবাক! (স্বগত) "আমার বাসায় মেহমান! আমার শূন্য বিশ্রামাগার আক্রমণ করে কেউ দখলে নিয়ে নিলো নাকি! দেখি কার এত বড় বুকের পাটা যে এহেন দুঃসাহসিক বাসনা করে!" যাক সিংহ গুহার দিকে হাঁটছে।

শিয়ালটি অতিশয় চালাক চতুর। সে বানরের কথার সত্যতা যাচাই করার জন্যে গুহার সম্মুখে বসে অতন্ত্র প্রহরীর মতো দেখছে গুহায় অতর্কিত কোন সিংহ কিংবা অন্য কোন হিংস্র পশু এসে পরে কিনা। হঠাৎ দূরে তাকিয়ে আগন্তুক সিংহটিকে সে দেখে। শিয়াল বুঝতে পারে বানর তার সাথে প্রতারণা করেছে তাই ধ্যান করে চিন্তা করে, বুদ্ধি করে ফন্দি আঁটে; (স্বগত) "সিংহ মামা তোমার বাসা যেহেতু একবার দখলে নিছি, তহন আর ছাড়মু না। তোমারেই বিদায় করমু এহান থিকা"। ভাবতে ভাবতে সে তার স্ত্রীকে ডাকে :

শিয়াল : কইগো এদিক আসো তো।

শিয়ালী : তাড়াতাড়ি কও ছলপল ঘুমাইতাছে! আমার এই ফাঁকে ঘর গোছাতে হবো।

শিয়াল : শোন! বানরের কথা শুইনা ফাইসা গেছি! এই গুহার মালিক কিন্তু ঐ যে আইতাছে ঐ সিংহ।

শিয়ালী : কি কও ? তয় আর দেড়ি ক্যা, নও যাই পলায়া যাই!

শিয়াল : আরে না! অত সোজা ? আমি যা কই তাই করো দেখো আমাগোরই জয় হবো। পলামু না পিলান করছি একটো-

শিয়ালী : ঠিকআছে কও কি পিলান কইরছো-

শিয়াল : তুমি ঘুমন্ত বাচ্চাগোর এই মান্দার গাছের ডাইল দিয়া পিটাবা, ওরা কাঁনবো, আমি এখান থিকা চিৎকার কইরা কবো ঐ ওগোর কি হইছে ? ওরা কাঁন্দে কেন ? তখন তুমি কবা- কাঁনবো না! বারে ওগো ক্ষিধে পাইছে যে! আমি কবো ওগোর এত ক্ষিধা লাগে কেন ? তুমি কবা- ওগো বাড়ন্ত শরীল, এইবয়সে ঘন ঘন ক্ষিধাতো লাগবোই।

শিয়ালী : ঠিক বুঝলাম না এসব বইলা কি লাভ হবো ? সিংহতো দয়া কইরা বাচ্চাগোর খাইতে দিবোনা বরং আমগো সবাইক মাইরা ফেলবো।

শিয়াল : তোমাক যা কই তাই করো, তারপর কি হবো কি বলতে হবো সেটা আমি দেখমুনি। যাও দু'একবার রিয়াচ্ছেল করো যাও! (শিয়ালী দ্রুত গুহার ভিতরে গিয়ে কথামত ঘুমন্ত বাচ্চাদের পেটাচ্ছে আর বাচ্চাগুলো কাঁদছে)

শিয়ালী : হারামজাদা পোলাপাইন! সময় নাই অসময় নাই খালি খাওন দাওন আর ঘুম! ওঠ! বাইড়ায়া পিটের চামড়া খুইলা ফালামু! তোগো চামড়া দিয়া ঢোল বানায়া, মান্দার গাছে বইসা হেই ঢোল পিটামু।

শিয়াল : ঐ মাগি তোগো কি হইছেরে ? পোলামাইনে এত কান্দে ক্যা ?

শিয়ালী : তুমি জান না পন্ডিতের ঘরের পন্ডিত মশাই! ৩-৪ দিন ধইরা কোন দানাপানি নাই, কানবো না হাসবো ? বজ্জাত বাপের কজ্জাত পোলাপান!

শিয়াল : আরে না ওভাবে না! এতকথা কওয়ার সময় নাই। সময় দিন উল্লেখ করা যাবো না। শুধু বলবা ওগো ক্ষিধা লাগছে।

শিয়ালী : আচ্ছা কইলাম তারপর তুমি কি কইবা তাতো কওনা ?

শিয়াল : আমারটা আমি কমুনে। হায় হায় ! আইসা পড়ছে শালা। (সিংহ প্রায় গুহার নিকটে এসে পোঁছেছে) রেডি অর্ডার অর্ডার ৫-৪-৩-২-১-০ একশান!
ঐ ভিতরে এত গন্ডগোল কিসের ? ওরা কান্দে ক্যা ?

শিয়ালী : কানবো না ওগো ক্ষিধা নাগছে যে! ক্ষিধা মরার ক্ষিধা!! (সিংহ সব শুনছে আর অবাক হয়ে একটু দূর থেকে বোঝার এবং দেখার চেষ্টা করছে)

শিয়াল : কস্ কি ? ঐ একটু আগে না আস্তা একটো জেতা সিংহ ধইরা- ঘাড় মটকায়া- ওগো ছিড়া ভাগ কইরা দিলাম! খায়া কইলো পেট ভরছে! ৫ মিনিট হয় নাই এহনই আবার ক্ষিধা! আর এই নতুন জায়গায় এততাড়াতাড়ি সিংহ পামু কই ? ওরাতো সিংহের রক্ত মাংস ছাড়া অন্য কিছু খায়ওনা! কি মুশকিল!

সিংহ : ওরে বাপরে বাপ! সেরের উপর সোয়া সের!! কয় কি আস্তা সিংহ খায়াও পেট ভরে না, সিংহ ছাড়া কিছু খায়না। ভগবান তুমি দীনবন্ধু! রক্ষে কর। এই গুহায় কেন এই জঙ্গলেই আর আমার থাকার দরকার নাই! (সিংহ দ্রুত পালিয়ে যাচ্ছে; গুহা ছেড়ে বেশ খানিকটা দূরে সেই বানরওয়ালা গাছের নিচ দিয়ে পালাবার সময় গাছের উপর থেকে বানরটি সিংহকে থামতে বলে)

বানর : কথা আছে রাজা মশাই শোনেন!

সিংহ : ভাই এখন না হোক, একটু আগেওতো তুমি আমার প্রজা ছিলে- তুমি কি আমার ধ্বংস চাও ? আমার প্রাণ বেঁচে যাক তা কি তুমি চাও না ? তুমি বললে মেহমান! এরাতো মেহমান না! আমার আজরাঈল, স্বয়ং মালাকুল মউত!

বানর : কি যে বলেন! ধুর! শোনেন আমি দূরথিকা দেখছি; আপনার গুহায় ঐ পাশের ময়ালের একটো লেঞ্জাকাটা শিয়াল তার বাচ্চাকাচ্চা আর বিবি নিয়া উঠছে। আপনি চইলা যান কেন? মারেন শালাক! ওক তাড়ায়া দেন।

সিংহ : না ওটা শিয়াল না রে বাবা! আমি নিজের চোখে দেখেছি এই কানে শুনেছি কি ভয়ংকর! বলে কিনা সকাল বিকাল ৮ বার সিংহ দিয়া আহার করে! সিংহের পিঠে চইড়া বিহার! শিকারে বের হয়- কি সাংঘাতিক!

বানর : আরে না! বিশ্বাস না হয় আমাক আপনার লেঞ্জার নগে বাইন্ধা নিয়া চলেন। যদি মিথ্যা কই তয় আমাক মৃত্যুদন্ড দিয়েন।

সিংহ : হঁ্যা তবে যেতে পারি। চল।

শিয়াল : শালা বান্দর! ব্লেড তুমি! তুমি এইবার মামুরে বুঝায়া আনতাছো না! খাড়াও দেখতাছি তোমার নাপিতগিরি ছুটামু আইজ। ঐ গেলা বেলার মা শোন আবারও একি কাম করতে হবো। রেডি ফর টেস্টিং অর্ডার অর্ডার ৫-৪-৩-২-১-০ একশান! ঐ এতকইরা বুজাইলাম! তারপরও গেদারা কান্দেকেরে ?

শিয়ালী : ক্ষুধার জ্বালা কি মুহের কতায় মেটে ? খাদ্য চাই, পরিমাণ মত খাদ্য, আহার, বিহার, বিশ্রাম, স্নান, নিদ্রা ও ঘুম তবেই না ওরা চুপ থাকবো। (সিংহ এবং বানর সব শুনছে)

শিয়াল : আচ্ছা দেখতাছি- হালায় চোর চোট্টায় জঙ্গলডাও ভইরা গ্যাছেগা। কারে কি কমু ! আমি বুজলাম না ঐ বান্দর হালায় নগদ ৫ টো ট্যাকা নিয়া গেলো, কইলো ৫ মিনিটের মধ্যে পটায়া পুটায়া বলগা হরিণীর কথা কয়া একটো সিংহ ধইরা আনতাছি। কই ? এহনও আসে ক্যা ? হালায় ট্যাকা নিয়া ভাইগা গেল নাকি ?

সিংহ : কি! শালা বান্দর ঘুষখোর! তুইতো মানুষের চেয়েও বেঈমান। আমার সাথে চালাকি! আজ তোকেই বদ করবো শয়তান! (এই বলে বানর কে একটি আছার দিয়ে ফেলে সিংহ চিরতরে পালিয়ে গেল অন্য কোথাও)

তারপর লেজকাটা শিয়াল হলো বনের রাজা। শুরু হলো প্রজাকুলের নিয়মিত অশান্তি সীমাহীন দুর্ভোগ আর ভোগান্তি। দিন মাস বছর যুগ যায় চলে কিন্তু দুঃখ কষ্টের হয়না শেষ। নানা অনিয়ম অনাচার শৈরাচার চলতে লাগলো বহাল তবিয়তে। সুখময় স্বর্গরাজ্য যেন অচল করদরাজ্যে পরিণত হলো। এভাবে জীবন চলে না ভেবে রাজা লেজকাটা শিয়ালের দুঃশাসনের বিরুদ্ধে বনের অন্য প্রাণীসকল গণআন্দোলনের ডাক দিলো। চতুর কুশলী লেজকাটা শিয়াল পর্যায়ক্রমে শক্তিধর প্রাণী প্রজাতির (যেমন সিংহ, বাঘ, হাতি, বনগরু ও মহিষসহ অন্যান্য বড় বড় প্রজাতি) প্রাণীদের পৃথক পৃথক বৈঠকে ডেকে এনে তাদের বিভিন্ন দাবী-দাওয়া মেনে নিয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, প্রশাসনিক দায়িত্ব বন্টন করে সবার থাকা খাওয়া ও চলাচলের ব্যবস্থাসহ চিরস্থায়ী সুবিধা ভোগ বিলাসের বন্দোবস্ত করে দিয়ে ঠান্ডা করে রাখলো। এভাবে বনের সংখ্যাগরিষ্ঠ শক্তিধর প্রাণীকুল স্বার্থপরের মতো সবাই নিজেদের বিনাশ্রমে নিয়ত স্ব স্ব আখের গোছানোর কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়লো। কিছু শিয়ালও মোনাফেক, বিশ্বাসঘাতক মীর জাফরের ভূমিকায় বর্তমান গদিনিশীন রাজার খাশ উপদেষ্টা বনে গেলো। আন্দোলন থেমে গেলো অনেকটা। কিন্তু শিয়াল সমপ্রদায়সহ অন্যান্য সুবিধাবঞ্চিত বন্যপ্রাণী তাদের আন্দোলনকে বেগবান করার যাবতীয় চেষ্টা চালিয়ে যেতে থাকলো। এদিকে বনে সত্যিকারের গণতন্ত্র ফিরে আসুক এই জোরালো আন্দোলনের নেতৃত্বদানকারী শিয়াল সমপ্রদায়ের প্রতি প্রতিহিংসায় ক্রোধান্বিত রাজা লেজকাটা শিয়াল ঘোষণা দিলো :

"প্রিয় প্রশাসন! আমার পরম গর্বিত ঠ্যা ঠ্যা বাহিনী তোমরা প্রস্তুত হও। বনের শিয়াল সমপ্রদায় বড্ড বাইড়া গেছেগা। ওগো দমাতে হবো। তাই আর কালবিলম্ব না কইরা আগামী কল্য প্রত্তুষ্য হইতে নির্বিচারে শিয়াল ধরো। ধইরা ধইরা ইঞ্চি টেপ দিয়া মাপো, মাইপা মাইপা যাদের কান আড়াই ইঞ্চির বেশি লম্বা পাইবা; লাই ধইরা খাড়া করায়া ক্যাচ ক্যাচ কইরা কান কাইট্টা দেও। জঙ্গলবাসী বুঝুক এরাই ষড়যন্ত্রকারী বন বিদ্রোহী; এরাই সব অকাম কুকাম কইরা বেড়াইতাছে। কানকাটা শিয়ালদের দেইখা কেউ আন্দোলনের সাহুস করবো না এ্যাংশাল্লা।"

সেমতে শুরু হলো গণহারে শিয়াল ধরপাকড় আর কান কাটার মহাধুম। কত শিয়ালের যে কান কাটা হলো তার কোন ইয়ত্তা নেই। শতে শতে শিয়াল ধরে কাতারে কাতার শুমার করিলে দৈনিক সাড়ে নয় হাজার। এক পর্যায়ে ছোট বড় সব শিয়াল আত্মগোপন করতে লাগলো। প্রশাসনিক ফৌজ দেখা মাত্রই তারা দেঁৗড়ে পালাতে লাগলো। এ এক মহা আতংক! অন্যায় অত্যাচারের বিষবাষ্পে আচ্ছন্ন সমগ্র বনভূমি। পুরা জঙ্গলে জরুরী অবস্থা বিরাজ করছে যেন, দেখা গেলো কতিপয় ছোট ছোট বাচ্চা শিয়ালও পালিয়ে যাচ্ছে বাঁচার তাকিদে। বনের সাংবাদিক শ্রেণী সজারু, বনকুকুর আর শুকর সমপ্রদায় দেঁৗড়ে লাফিয়ে কোনমতে বাচ্চা শিয়ালদের ধরে জিজ্ঞাসা করতে লাগলো :

সাংবাদিক : আচ্ছা ভাই! আমরা শুনেছি- শিয়াল ধরে যেসব শিয়ালের কান আড়াই ইঞ্চির উপরে তাদের কান কাটা হচ্ছে। যতদূর মনে হয় আপনাদের কানতো এক দেড় ইঞ্চির বেশি হবেনা তবে আপনারা পালাচ্ছেন কেন ? দয়া করে বলবেন কি ?

বাচ্চা শিয়াল : আরে ভাই শোনেন! এই জঙ্গল এখন শিয়ালরূপী মানুষ শাসন করছে। এই বজ্জাত সরকারের আইন এক রকম আর তার পোষা বেজাত প্রশাসন আইন পালন করছে অন্যরকম।

সাংবাদিক : ঠিক বুঝলামনা, এই অন্যরকমটা যদি একটু বুঝিয়ে বলতেন, আমাদের প্রিন্ট মিডিয়ার পাঠক এবং ইলেকট্রনিক মিডিয়ার দর্শকের পক্ষে বুঝতে সহজ হতো।

বাচ্চা শিয়াল : বলছি। যেমন ধরেনঃ আগে শিয়াল ধরে কান মাপবে; তারপর কাটবে এই হলো আইন, আমাদের লেজকাটা শিয়াল রাজার ঘোষণাও তাই। কিন্তু সিংহ, বাঘ, হাতি, মহিষ ও বনগরুর সমন্বয়ে প্রশাসনিক যৌথবাহিনী কি করছে ? তারা শিয়াল ধরে, কোন কথা নাই বার্তা নাই, ধইরাই আগে কান কাটে! তারপর মাপে। সেক্ষেত্রে ছোট কান বড় কান কোন বাঁচার উপায় না বরং নিজের কান নিয়া নিরাপদে লুকিয়ে থাকাই বুদ্ধিমানের কাজ।

এভাবেই চলতে লাগলো রাজা লেজকাটা শিয়ালের দুঃশাসন ব্যবস্থা আর কানকাটা প্রজাদের নিরন্তর দুঃখকষ্টের পালা এবেলা ওবেলা। শিয়াল যায় শিয়াল আসে, মুখ বদলায়, মত বদলায়, বদলায় কষ্টের ভার ওজন। সুখ শান্তির আসেনা কোন আলামত, সামনে আসে শুধু অশুভ দিন; পালাক্রমে সইতে হয় নিত্য কিয়ামত চিরদিন!
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
Akther Hossain (আকাশ) ভাই অসাধারণ গল্প
এমএবি সুজন আমি আর লিখবোনা। আমি পাঠকবেশে যাবো এবার সব লেখক কবিদের কাছে........ ধন্যবাদ সবাইকে। লিখবোনা না মানে এখানে সহসা প্রকাশ করবোনা।
খোরশেদুল আলম গল্প ভালো লাগলো আপনিতো ভালো লেখেন, কিন্তু নিয়মিত থাকেননা কেন? আগামী সংখ্যায় অবশ্যই কবিতা চাই।
এমএবি সুজন মন্তব্যকারী সবাই আমার গুরু; সবাইকে জানাই বিনয়াবনত ধন্যবাদ।
শাহ্‌নাজ আক্তার somajer bastob rupti tule dhorechen.....sesh drishe .......
ভূঁইয়া মোহাম্মদ ইফতেখার সুজন ভাই, প্রথম অংশটুকু নিয়ে আর কিছুই বলব না, শেষ অংশটুকু নিয়ে বলব, আমার খুব ভালো লেগেছে। আমার এটুকুই প্রত্যাশা থাকবে আমার এই গল্পটির মধ্য দিয়ে আপনি যে ম্যাসেজটি দিতে চেয়েছেন তা যেনো সবার কছে পৌঁছায়।
এমএবি সুজন এরপর আর কি ধন্যবাদ দিবেন বস! যথেষ্ট হয়েছে। আপনাদেরকেও অসংখ্য ধন্যবাদ এবং আপনাদের প্রতি কৃতজ্ঞ।
এম এম এস শাহরিয়ার আপনাকে কত ধন্যবাদ দিলে খুশি হবেন ? বলুন ,তারপর মন্তব্য করব
Amran Khan ভােলা লাগেলা
এমএবি সুজন মন্তব্যকারী সকল বন্ধুকে অফুরন্ত ধন্যবাদ। আগামী বন্ধু সংখ্যায় কবিতা থাকবে।

০১ ফেব্রুয়ারী - ২০১১ গল্প/কবিতা: ৪ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "স্থিতিশীলতা”
কবিতার বিষয় "স্থিতিশীলতা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ নভেম্বর,২০২৪