আমার মস্তিষ্কের নিউরন গুলি - উলট পালট করে দিয়েছে, এ সমাজের মুখোশ পড়া ভদ্রলোকেরা যাতে আমি তাদের দেয়া বিধান গুলির বাইরে যেতে না পারি ।
আমার নয়ন দুটি বিষাক্ত তীর মেরে জখম ও রক্তাক্ত করে দিয়েছে, একদল হিংস্র তীরন্দাজ যাতে আমি শুধু, তাদের তৈয়ার করা সংবিধান পরখ করতে পারি।
আমার ঘ্রাণ অনুভবের সকল ক্ষমতা কেড়ে নিয়েছে জটিল এক ভাইরাস, সৃষ্টি হয়েছে ভয়াবহ সর্দি ও পলিপস সুগন্ধ না দুর্গন্ধ কিছুই বুঝিনা নিয়মের একটু ব্যতিক্রম হলে।
আমার দেহের প্রতিটি রক্ত কণিকায় মিশে আছে মরণব্যাধি এইডস এর জীবাণু এইচ আইভি ভাইরাস আমি চাইলেই পারি না এর ব্যতিক্রম ঘটাতে।
বাঁচার তাগিদে আমার হাত পা গুলি আমি নিজেই শিকল দিয়ে বেধে দিয়েছি, দু’মুঠো অন্নের জন্য আর এই সুযোগে সমাজের উচ্ছিষ্ট কীট গুলো বারবার ডুবিয়ে দিতে চাচ্ছে, আমার সত্য চরের কিস্তি।
এ হল আমার স্বাধীনতা ..!!
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
তাপসকিরণ রায়
এক অতিষ্ঠ মনো কষ্টের প্রকাশ যেন এই কবিতাটি--নতুন ব্যঞ্জনার মাঝ দিয়ে তৈরি কবিতাটি মন ছুঁয়ে যাবার মত।কবি কতটা মনো কষ্টে লিখেছেন বলতে পারবো না--তবে লেখার সময় তাঁর আনুভব সেই মানসিকতাকে বার বার নিশ্চয় ছুঁয়ে গিয়েছে।অনেক অনেক ধন্যবাদ কবিকে।
জালাল উদ্দিন মুহম্মদ
বাঁচার তাগিদে আমার হাত পা গুলি
আমি নিজেই শিকল দিয়ে বেধে দিয়েছি, দু’মুঠো অন্নের জন্য
আর এই সুযোগে সমাজের উচ্ছিষ্ট কীট গুলো
বারবার ডুবিয়ে দিতে চাচ্ছে, আমার সত্য চরের কিস্তি।
- - এমন করে যিনি বলতে পারেন তিনি সত্যি নমস্য । সালাম গ্রহন করুন কবি।
এফ, আই , জুয়েল
# চারিদিকে যে নৈরাজ্য আর হতাশা---, তার একটা সুন্দর চিত্র ফুটে উঠেছে । স্বাধীনতা এখন সাধারন মানুসের ধরা-ছোয়ার বাইরে চলে গেছে ।। = ধন্যবাদ ।।
তানি হক
দুক্ষজনক এবং মর্মান্তিক একটি কবিতা..এই আমার আমির জন্য ..এক সমুদ্র চোখের জল ..আর এক বুক বেদনা ছাড়া কিছুই ..মনে করতে করতে পারছিনা ...শুভেচ্ছা জাকারিয়া ভাইয়াকে ..এই কবিতাটির জন্য
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।