আমার লাল গোলাপি

আমি (নভেম্বর ২০১৩)

প্রকৌশলী মো. আজহার উদ্দিন
  • ২৬
এ রোদেলা দুপুরে আজ কিছুটা মেঘলার আবাস । এইতো দিনটি শেষ পহরে যাবে,এমন সময় মহারাজার রাজ্যে ঘটল অধঃবুত কাণ্ড । সে বলল আমি আমার দাসদাসীদের নিয়ে আহার করব, সে তার দাসদাসীদের নিয়ে খুব আনন্দে থাকতো । কারন মহারাজার ছিল অসাধারন মানব সফলতা । তার রাজ্যের মধ্যে ছিল অসীম প্রবাব বিস্তার । সে ইসলামি অনুসারি লোকও ছিল বটে । তার পরিবারের প্রত্যেকটি মানুষকে সে মূল্যায়ন করতো ।


“কুটুমপেঁচা” ছিল তার একমাত্র রাজপুত্র। সে তার পুত্রকে অনেক ভালোবাসতো,
তার পুত্রই ছিল রাজ্যের ধন....! কিন্তু ‘কুটুমপেঁচা’ তেমন রাজার মত ছিল না, তবে তার স্বভাবে অন্য রকম কিছু ছিল । ‘কুটুমপেঁচা’ তার বাবাকে খুব ভয় পেতো ।

‘কুটুমপেঁচা’র চরিত্রই ছিল এ গল্পের মূল উৎস...! ‘কুটুমপেঁচা’ খুব নম্র ও ভদ্র ছিল । তার জীবনে ঘটে গেছে নানা ঘটনা, তবে অবশেষে আজ সে একটি মেয়েকে ভালোবাসে, থাকে সে বিয়ে করতে চাই । ‘কুটুমপেঁচা’ তার ভালোবাসার মানুষের কথা তার মা-বাবা বলতে একটুও ভয় পেতো না, কারন তার ভালোবাসা যে সত্য ছিল ।

গল্পের মূল কাহিনি-

ছোট থেকে শুরু হয় কিছু মজার কাহিনি দিয়ে ‘কুটুমপেঁচা’র জীবন । এতো সব মজার কাহিনী বলা যাচ্ছে না, সত্যি যে সে ফুটন্ত একটি বাস্তব ছেলে । সে এতো প্রতিবাদী ছিল না, তবে সে সব সময় নীরব থাকতো । রাজা যখন তার রাজপুত্রকে বিলেতে পাঠান তখন তার বয়স ২০(বিশ) ছিল । সে খুব ভাল ভাবেই তিনটি বছর কাটিয়ে ছিল । ‘কুটুমপেঁচা’র একটি বন্ধু ছিল । তার নাম ছিল “ইসাক” । বয়স যখন ২২(বাইশ) এর মধ্যদিকে ‘কুটুমপেঁচা’র মনে ভালোবাসা জন্ম হল । হঠাৎ সে একদিন ‘ইসাকে’র মাধ্যমে একটি মেয়েকে ভালবাসতে চাই । সে হচ্ছে এ গল্পের রাজকন্যা ।

দক্ষিন প্রদেশের রাজার একমাত্র রাজকন্যা । মেয়েটির নাম-“কদমফুল” । আজ তার প্রেমে সে পাগল । আজ তারা দু’জন অনেক কষ্টে জীবন যাপন করতেছে । একজন আর একজনের কাছে যাইতে পারে না , দেখতে পারে না, শুধু দূর থেকে ভালোবাসে...এটাই কি বিধাতার ভালোবাসা ! সব চেয়ে মজার বিষয় হচ্ছে আজও ছেলেটি মেয়েটিকে দেখতে পারে নাই । কারন নানা সমস্যা কারনে দেখার সুযোগ হই না । তবে ছেলেটি যেমন মেয়েটিকে ভালোবাসে, তেমন মেয়েটিও ছেলেটিকে ভালোবাসে ।

বাস্তব এই যে, মেয়েটিকে ছাড়া ‘কুটুমপেঁচা’র বাঁচা সম্ভব না, কারন মেয়েটি পারে ‘কুটুমপেঁচা’র জীবন কে সুন্দর ও নিজের মত করে নিতে । সে বলে এ জীবনে শুধু তোমাকে আমি বলেছি আমি তোমাকে ভালোবাসি ‘কদমফুল’ । তবে ছেলেটি প্রায় সময় মেয়েটিকে স্বপ্ন দেখত, সে আসলে দেখতে কেমন হবে ।


আজ ‘কুটুমপেঁচা’ মেয়েটিকে কাছে পাওয়ার জন্য অনেক কান্না করে, যেন বিধাতা তার ‘কদমফুল’কে তার আপন করে তার বুকে যতন করে রেখে দেয় । সত্যিই ‘কদমফুল’ তুমি ছাড়া তার বাঁচার রাস্তা নাই । তোমার জন্য আজ সে স্বপ্ন দেখে, আজ সে হাসতে শিখেছে । যখন ‘কদমফুল’ তুমি হাস, তখন আমার বুকে আর কষ্ট থাকে না, এ যেন চিরসুখ । ‘কদমফুল’ আমি এই বিধাতা কে একটায় কথা বলব তুমি বিনা আমি বাঁচতে চাই না ।

‘কদমফুল’ আমি একটি বছর না হাজার বছর তোমাকে ভালোবাসবো । তোমার জন্য আমি সারা জীবন অপেক্ষা করব । আমি তোমাকে ছাড়া বিয়ে করব না, আমি তোমাকে বিয়ে করব ইন্নশিয়াল্লাহ্ । দেড়টি বছর চলে গেল আজ ‘কুটুমপেঁচা’-‘কদমফুল’ ভালোবাসার নদীতে ঘুরে বেড়াচ্ছে।

‘কদমফুল’ একটা কথা সত্যি যে, আমি তোমাকে ভালোবাসি । তোমাকে সুখ দেওয়া ও তোমার পবিত্রতা রক্ষা করা আমার দায়িত্ব ও কতব্য । আমি প্রমান করে দিতে চাই আমার ভালোবাসা খুবিই সৎ ও পবিত্র ছিল ও থাকবে ।
একদিন আমি ঠিকই নিজের দেশে যাবো-

যখন আমি বিলেত থেকে বাড়িতে ফিরবো তখন সে দিন তোমার হাতে আমার হাত থাকবে এবং তোমাকে সঙ্গে নিয়ে ও বিয়ে করে বাড়িতে যাবো । ঐ দিন আমার ভালোবাসা প্রমান করবে আমি তোমাকে কত ভালোবাসতাম ।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
মিলন বনিক অনেক সুন্দর ভাবনা...ভালো লাগলো....
এফ, আই , জুয়েল # লেখার চেষ্টা আর থীমটাও বেশ ভাল । অনেক সুন্দর ।।
জাকিয়া জেসমিন যূথী গল্পের কাহিনীটা সুন্দর লিখেছেন। কিন্তু, অনেকগুলো বানান বিভ্রাট আছে। সেগুলো শুদ্ধভাবে সাবমিট হলে গল্পটি আরো সুপাঠ্য হতো। শুভকামনা রইলো।
আরাফাত ইসলাম যান ! দয়া করে আপনাকে অসাধারণ ভোট দিলাম ! কি করবেন করেন !!!

১১ আগষ্ট - ২০১১ গল্প/কবিতা: ১২ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

বিজ্ঞপ্তি

“মে ২০২৪” সংখ্যার জন্য গল্প/কবিতা প্রদানের সময় শেষ। আপনাদের পাঠানো গল্প/কবিতা গুলো রিভিউ হচ্ছে। ১ মে, ২০২৪ থেকে গল্প/কবিতা গুলো ভোটের জন্য উন্মুক্ত করা হবে এবং আগামি সংখ্যার বিষয় জানিয়ে দেয়া হবে।

প্রতিযোগিতার নিয়মাবলী