দোলন চাঁপার ঘ্রাণে মাতে প্রান অগ্রাহনে – সোনালী দুপুরের রুপালী চাঁদের হাসি সবুজের আঁচল ছেড়ে ধূসর জগতে গিয়ে খেলা করে চঞ্চল হরিণ শাবদের সাথে । ম্লান হয়ে যাওয়া তপ্ততনুর জলোচ্ছ্বাসে স্বপ্নের বীজ বোনে জমিদারের পাওনা মিটিয়ে দেবার । তা আর হলোনা হাড় কাঁপানো পৌষ-মাঘ মন কাঁপাতে পারলনা । আরেক ফাগুন এলো মৃতিকার বুক চৌচির করে কালো মেঘের দোলায় দুলে চৈত্র,বৈশাখ আর মিষ্টি আমের পশরা নিয়ে জ্যৈষ্ঠ বিদায় হলো । না পাওয়ার অজানা বেদনায় কাঁদল আকাশ আষাঢ় শ্রাবণ জুড়ে । ভাদ্র আশ্বিন বিদায় হতেই কার্তিকের কালো কাক তপ্ততনুর উঠোন জুড়ে - জমিদারের গোলক ধাঁধাঁয় তপ্ততনু আবারো হারায়!
দোলন চাঁপার ঘ্রাণে মাতে প্রান অগ্রাহনে তপ্ততনুর ক্লান্তিহীন শ্রমের ফসল পুরো যায় জমিদারের উঠোনে ! তপ্ততনুর শূন্য গোলা আর জমিদারের পূর্ণ গোলা সোনালী ধানে । তপ্ততনুর খুব ইচ্ছা করে তার কষ্টের ফসল বুকে জড়িয়ে পাহাড়ি ঝর্ণার মত কাঁদতে ।।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
সূর্য
তপ্ততনুতো নাম হয়ে গেলো কবিতায়। শ্রেণী বৈষম্যে যতটা না অভিজাত দায়ী তারচেয়ে সহস্রগুণ বেশি দায় খেটে খাওয়া মানুষের। এরা সংখ্যাধিক্যের ফলটাও ঘরে তুলতে পারে না ঐক্যের অভাবে। কবিতা ভালো লাগলো।
সহমত আপনার সাথে তবে - খেটে খাওয়া মানুষদের নানা সমস্যা পিছুটান , দেশের আইন তাদের বিপক্ষে কারন তারা অর্থনৈতিক ভাবে দুর্বল , তারা শান্তি প্রিয় স্বপ্নচারী অনেক কারনে এক হতে ্পারেনা । অনেক ধন্যবাদ ।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।