শেষ বিকেলে বৃষ্টি থামতেই মেয়েটি একছুটে বাইরে! হাটতে হাটতে মিলিয়ে যায় রাস্তায়.. পেছনে ফেলে বারান্দায় মায়ের চিন্তিত চোখ! হাটতে হাটতে শেষ হয় ব্যস্ত রাস্তা, বাঁশের সাকো পেরিয়ে সবুজ মেঠোপথ.. মেয়েটি হাটতেই থাকে আপনমনে! আচমকা থমকে দাঁড়ায় অচেনা কোথাও পৃথিবীতেই আছে তো সে? আদিগন্ত বিস্তৃত সবুজ মাঠে একলা মেয়েটি, তার চারপাশে অসীম শূন্যতা.. আকাশে চোখ পড়ে যায়, কালচে মেঘে অপার্থিব বিষণ্ণতা! সম্মোহিত মেয়েটি ভূলে যায় অর্থহীন অতীত, ভ্রান্ত বর্তমান.. দু'তিনটা বখাটে ছেলে তাকে দেখে বিশ্রী হেসে এগিয়ে আসে! মেয়েটি শূন্য চোখে তাকায় একবার.. ছেলেগুলো শিউরে উঠে দ্রুত হেটে চলে যায়! অবাক হয় মেয়েটি.. কি এমন ছিলো তার চোখে? আবার টুপটাপ বৃষ্টি নামতেই সে বাড়ীর দিকে পা বাড়ায়.. পেছনে ফেলে আসে প্রকৃতির অসমাপ্ত রূপকথা! তার এখন সময় হয়েছে বন্দী বালিকা হবার! মেয়েটি হয়তো কোনদিন জানবেনা ছেলেগুলো তার চোখে নয়, তাকিয়েছিল প্রকৃতির চোখে.. তারা দেখতে পেয়েছিল একজন মানবীর চোখে মিশে গেছে প্রকৃতির সবটুকু তীব্রতা...!
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
নাজমুছ - ছায়াদাত ( সবুজ )
চমৎকার ছোট্ট একটা গল্প কিন্তু গভিরতা অনেক ।মানুষ বিশ্বাসের দাস। সে যদি মনে করে সব ঠিক আছে তাহলে ঠিক আর ভিতু হলে অনেক কিছু হতে পার । সুন্দর লেখা।
জালাল উদ্দিন মুহম্মদ
আত্মবিশ্বাসের চেয়ে বড় শক্তি নেই । আর আত্মবিশ্বাস কখনো বা চোখে, কখনো বা মুখে , কখনো বা ... ফুটে উঠে তীব্রতায় । যেখানে অসত্য ও অন্যায় পিছু হটে অবলীলায় । সুন্দর কথামালায় অনন্য দর্শন। খুব ভালো লেগেছে। শুভকামনা সতত।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
বিজ্ঞপ্তি
“জানুয়ারী ২০২৫” সংখ্যার জন্য গল্প/কবিতা প্রদানের সময় শেষ। আপনাদের পাঠানো গল্প/কবিতা গুলো রিভিউ হচ্ছে। ১ জানুয়ারী, ২০২৫ থেকে গল্প/কবিতা গুলো ভোটের জন্য উন্মুক্ত করা হবে এবং আগামি সংখ্যার বিষয় জানিয়ে দেয়া হবে।