প্রতি বছর ২১শে ফেব্রুয়ারী যখন আসে,
তখন আমি মূখ বন্ধকরে থাকি,
কিছুক্ষণে ভাবি অনেক কথা, কি হতো আমাদের রাষ্ট্রভাষা?
১৯৫২ সাল উর্দূ কে মাতৃ ভাষা করে,
বাংলা ভাষাকে কেরে নিতে চেয়েছিল বাঙলির কাছ থেকে পশুরা.
চারি দিক থমথমে,ভেবেছিল চুপ হয়ে থাকবে বাঙলি,
আর কথা বলবেনা তাদের মায়ের সেখানো ভাষা বাংলায়.
বাংলা আমাদের মাতৃ ভাষা,বাংলা আমাদের বর্ণ মালা,
আমরা বাংলায় কথা বলি,বাংলায় গান গাই,
কি করে কথা বলব পর ভাষায়,
কি ভাবে গাইব গান অজানা কোন সুরে,
মেনে নিতে পারেনি,যা মেনে নেয়ার ও নয়,
অসম্ভব..............তা কি করে হয়,
বাঙলি থেমে থাকেনি,
জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ব-বিদ্যালয় থেকে শুরু করে,
সারা বাংলার ছাত্র জনতা ফুশে উঠেছিল সেদিন,
সমুদ্র থেকে উঠা সাইক্লোণের মত.
পাসন্ডদের ঘড়া ১৪৪ ধারার বিশাল প্রাচির ভাঙতে হবে,
উঠলো প্রতিবাদ করলো প্রতীরোধ
ঢাকার রাজ পথ হয়ে গেল প্রতীবাদের মঞ্ছ,
কেপে উঠল সারা শহর, ঝাজালো স্লোগান,
কাপানো আওয়াজ, মাতৃভাষা বাংলা চাই?
রাষ্টভাষা বাংলা চাই?
টিয়ার গ্যাস,ইট পাটকেল,ধাওয়া পালটা ধাওয়া,
হঠাৎ গুলি চালালো পাসন্ডরা নিরঅস্র ছাত্র জনতার উপর,
পৃথিবীর ইতিহাসে যা গটেনি তাই হল মাতৃভাষা বাংলার জন্য,
ভাষা নিয়ে হলো এক রক্ত মাখা ইতিহাস.
রফিক,সফিক,সালাম,বরকত,জাব্বার
তাদের দিতে হলো জীবন ভাষার মূল্যে.
আরও কতইনা তাজা রক্ত ঝরল সে দিন।
ভাবতেই আমার সারা শরীর জ্বলে উঠে তারুন্য,
চিৎকার করে বলে উঠি আমার সোনার বাংলা
আমি তোমায় ভালবাসি।
ভাইয়ের রক্তে রাঙ্গানো ২১ আমি কি ভুলিতে পারি
অমর হোক ২১শে ফেব্রুয়ারী
১৪ জুন - ২০১১
গল্প/কবিতা:
৭ টি
বিজ্ঞপ্তি
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
-
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
আগামী সংখ্যার বিষয়
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ নভেম্বর,২০২৪