আমি এবার ক্লাস এইটে উঠেছি। আমাদের বাসায় একটা ভাড়াটিয়া আসলো। সেই পরিবারে একটা মেয়ে ছিল। মেয়েটিও ক্লাস এইটে উঠেছে। মেয়েটি দেখতে খুব সুন্দর ছিল। মেয়েটিকে অনেকেই পছন্দ করতো। তাদের মধ্যে একজন ছিল তুষার। আমার বন্ধু। ও মেয়েটিকে খুব পছন্দ করত। কিন্তু কিছু বলতে পারত না। আমরা সব বন্ধুরা মিলে তুষারকে ওর সাথে মিলিয়ে দিলাম। আমাদের দিনগুলো খুব আনন্দেই কাটছিল। হঠাৎ আমরা একদিন জানতে পারলাম মেয়েটি বাসা ছেড়ে ঢাকায় চলে যাবে। তুষারের মন ভেঙ্গে গেল। মেয়েটির সাথে একদিন অনেক সময় কাটলো। মেয়েটির মোবাইল নাম্বার নিল। দুজন একে অপরকে নিজের ছবি দিল। তুষার কষ্টে স্কুলে না গিয়ে ঘুরে বেড়াতো। লেখাপড়ায় ভাল ছিল, কিন্তু হঠাৎ করে সব পাল্টে গেল। ওর আম্মার কাছে মোবাইল কিনে দিতে বলল। কিন্তু ওর আম্মা মোবাইলতো কিনে দিলনা, আরও ওকে ঘর বের হয়ে যাওয়ার জন্য বলল। তারিখটা ছিল ৩১মে, ২০১১ যখন মেয়েটি তার পরিবারের সাথে ঢাকায় চলে যাচ্ছিল। আমি আর তুষার মেয়েটিকে দেখতে থাকলাম। ইতিমধ্যেই তুষারসহ আমরা সব বন্ধুরাই পরীক্ষায় কোনো দুএক বিষয়ে ফেল করলাম। কিন্তু কেন যেন ওদের দেখে আমার খুব খারাপ লাগল। তুষারের চোখের এক কোনায় জল জমে ছিল। ধীরে ধীরে মেয়েটি চলে গেল। অনেক দুরে..............
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
তানভীর আহমেদ
তোমার বয়স অনুযায়ী লেখাটাকে গল্প হিসেবে মেনে নিলাম, তবে এই বয়সে আরো ভালো লেখা যায়। প্রচুর পড়বে। তোমাকে আগে রবীন্দ্রনথের গল্পগুচ্ছ পড়ার উপদেশ দিলাম। হতাশ হয়ো না। আমি বিশ্বাস করি, তোমার হাত দিয়েই অনেক অনেক ভালো গল্প বেরিয়ে আসবে।
মিজানুর রহমান রানা
গল্প হয়েছে, কি হয়নি সেটা বড় কথা নয়, গল্পটা যে শুরু হয়েছে সেটাই বড় কথা। ভাইয়া তুমি চচা চালিয়ে যাও। দেখবে একদিন অবশ্যই সফল হবে। ধন্যবাদ।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।