উফ আর একটু হলেই ট্রেনটা মিস করতাম। দৌড়ে এসে ট্রেনে উঠেই সামনের একটা কেবিনে ঢুকে পড়লাম। ভাবলাম হয়ত কারো বুকিং করা কেবিন! কিন্তু সেখানে দেখি কেউ নেই! একেবারে ঘুটঘুটে গা ছমছম করা অন্ধকার! ভাবছি বের হব কিনা? আবার ভাবলাম-নাহ থাক দেখি কেউ এসে যদি বের হতে বলে। তখন বের হয়ে যাবো। এই ভেবে বসেই রইলাম। আমার একটা বদঅভ্যাস আছে। আর তা হল,ট্রেনে উঠলেই আমার কেমন যেন ঘুম ঘুম লাগে। ট্রেনের দোলায় দুলতে দুলতে চোখ বুজে স্মৃতি হাতড়ে নেয়া যায়। কিন্তু গল্প করার যদি কেউ থাকে? তাহলে ট্রেন যতই দোল দিক না কেন? ঘুম আর আসে না। অন্ধকার আমার ভীষণ ভয়। তাই সব সময় সাথে একটা টর্চ রাখি। যেহেতু কেবিনে কোন আলো জ্বলছে না! তাই নতুন ব্যাটারি ভরে টর্চটা জ্বালিয়ে রাখলাম। আজ পুরো কেবিনে আমি একা। রাতের ট্রেন বলেই হয়ত ভিড়ও কম। ট্রেন ছাড়ল রাত একটায়। 'যাক বাবা বাঁচা গেলো!'
কেন যেন কিছুদূর গিয়ে ট্রেনটা থেমে গেছে। চাঁদের আলোয় লাল পর্দা দেয়া জানালার ফাঁক দিয়ে দেখি-একটা বাস উল্টে খাঁদে পড়ে আছে। বোঝায় যাচ্ছে দুর্ঘটনাটা বেশ মারাত্মকই ছিল! 'আল্লাহ জানে কত জনকে লাশ হতে হয়েছে!' একটা দীর্ঘশ্বাস ধীরে ধীরে বুক চিরে বের হয়ে গেলো! কিন্তু ট্রেন কেন থামল তার কিছুই বুঝতে পারছি না। আমি বসে বসে ঝিমুনি দিতে লাগলাম। ভাবতে লাগলাম মায়ের কথা। মা আমাকে বিয়ে দেবার জন্য উঠে পড়ে লেগেছে। একের পর এক মেয়ে দেখে যাচ্ছে! না জানি এবারও আমাকে কয়টা মেয়ে দেখতে হয়। আমি সোজা বলে দিয়েছি এবারই শেষ। যা থাকে কপালে। মা দেখি তাতেই রাজি! 'পাগলি মা আমার কি যে করে না!' নিশ্চয় পথ চেয়ে বসে আছে! আজ রাত তাঁর নির্ঘুম কেটে যাবে। প্রায় চার মাস পর মা তাঁর একমাত্র ছেলেকে কাছে পাবে! এর চেয়ে বড় আনন্দ মায়ের জন্য মনে হয় না পৃথিবীতে আর কিছু আছে! নিশ্চয় মা আজ রাত জেগে জেগে আমার পছন্দের সব খাবার বানিয়ে বসে থাকবে! মায়ের জন্য মনটা কেঁদে উঠল।
ট্রেনটা আবার চলতে শুরু করেছে। বেশ আয়েশ করে হাত পা ছড়িয়ে ছিটিয়ে চোখ বুজে বসে রইলাম। একটু পরেই আমার গায়ের সাথে কিছু একটা ধাক্কা লাগলো। অল্প আলোতেই চোখ মেলে দেখলাম। বুঝতে অসুবিধা হল না সঙ্গী হয়েছে খুব সুন্দরী একটা মেয়ে আর একজন বৃদ্ধ। ওরা ঠিক আমার সামনের সীটে এসে বসেছে। কিন্তু ওরা এলো আর আমি টেরই পেলাম না! ওদের কারোর সাথে হয়ত আমার পায়ে ধাক্কাটা লেগেছে। আমি উঠে বসে বিরক্তি নিয়েই নিজেকে গুটিয়ে নিলাম। টর্চের আলো ধরলাম এমন ভাবে যেন ওদেরকে ভালোভাবে দেখতে পারি। ঘোমটা টানা মেয়েটার মুখের একপাশ ওড়না দিয়ে ঢাকা। বৃদ্ধ লোকটার কপালে মুখে বেশ জমাট বাঁধা রক্ত। যা দেখে নিজে আর চুপ থাকতে পারলাম না। গলাটা পরিষ্কার করে জিজ্ঞাসা করলাম- -চাচা কি হয়েছে? এতো রক্ত কেন আপনার মুখে? বৃদ্ধ কোন কথা না বলে শুধু 'আহ উহঃ'শব্দ করলেন। উত্তর করলো মেয়েটা। -জ্বী নানাভাই আহত হয়েছেন। আমি ব্যস্ত হয়ে জিজ্ঞাসা করলাম- -কীভাবে? আমার প্রশ্ন শুনে মনে হল মেয়েটা বেশ অবাক হয়েছে! বিস্মিত স্বরেই উল্টো প্রশ্ন করলো -কেন আপনি আজকে খবর দেখেননি? আমি কি বলব এর উত্তরে বুঝতে পারলাম না। কিছুক্ষণ চুপ করে থেকে বললাম- -না আসলে তাড়াহুড়া করে বাসা থেকে বের হয়েছি তো! তাই খবরটা ঠিক দেখা হয়নি। মেয়েটা কি ভাবল কে জানে। সে চুপ করে রইল। তা দেখে আমি আবার বললাম- -বললেন না কীভাবে উনি আহত হলেন? এবার মেয়েটা বলে উঠল- ঐ যে বাস উল্টে গেলো। -কি বলেন! আমার চোখের সামনে ভেসে উঠলো দুমড়ানো মুচড়ানো একটা বাস! যা দেখে সহজেই যে কেউ অনুমান করতে পারবে-ঐ বাসের যাত্রীদের কেউ বেঁচে থাকা মানেই অবিশ্বাস্য কিছু। আমি যেন আকাশ থেকে পড়েছি! আতঙ্ক নিয়ে বলে উঠলাম- -তা উনাকে হাসপাতালে না নিয়ে গিয়ে,ট্রেনে কেন উঠলেন? -আর বলবেন না। কতগুলো ট্রেন,বাস থামানোর চেষ্টা করলাম। কিন্তু কেউ থামল না। বাধ্য হয়ে ট্রেনের সামনে দাঁড়িয়ে থাকলাম। তারপর না এই ট্রেন থামল। আর ট্রেনের লোকেরা আমাকে আর নানাভাইকে জোর করে এই বগিতে তুলে দিলো। আমি বেশ আশ্চর্য হলাম মেয়েটার কথা শুনে। মেয়েটাকে বেশ অসহায় মনে হল। কিছুক্ষণ চুপ করে বসে রইলাম। তারপর মেয়েটা এক নাগাড়ে কথা বলতে লাগলো। কেন জানিনা বেশ ভালো লাগল। সারা রাস্তা মেয়েটা অনেক কথা বলল। বেশিরভাগই ওর পরিবারের কে কেমন সেইসব গল্প। 'ওর মা ভীষণ লাজুক। বাবা ভীষণ রাগি। একটাই ভাই। অনেক বোকা। সবার ছোট একটা বোন। সে অনেক ছোট। ও সবার বড়। ওর কত দায়িত্ব! নানার সাথে নানা বাড়িতে যাচ্ছে। ওর জন্য একটা ছেলে দেখা হয়েছে। ছেলেটা আগামীকাল ওকে দেখতে আসবে। খুব ইচ্ছে ছিল ট্রেনে করে যাব। কিন্তু নানাভাই বাসে করে যেতে চাইল। তাড়াতাড়ি যাওয়া যাবে তাই। যে ছেলে আমাকে দেখতে আসবে? সে শহরে থাকে। বাবা নেই। তিন বোনের একমাত্র ভাই। অনেক আদুরে। নানাভাই বলে আমি নাকি অনেক আদুরে বউ হব!' মেয়েটা লজ্জা জড়িত কণ্ঠে কথাগুলো বলে কিছুক্ষণ চুপ থাকলো। খুব ইচ্ছে হচ্ছিল ওর লজ্জা রাঙ্গা মুখটা দেখতে। জানিনা ওর ঠোঁট দুটো কাঁপছিল কীসের আবেগে! যা দেখে মনের মাঝে অদেখা কাউকে মনে পড়ে গেলো।
মাঝে মাঝে আমিও ওর সাথে কথা বলে সময় কাঁটাতে লাগলাম। বৃদ্ধ লোকটার জন্য মায়া লাগলো। কিন্তু কিছুই করার ছিল না। সে শুধু ব্যথায় কাতরাতে কাতরাতে এক সময় ঘুমিয়ে গেলো। আমি মেয়েটাকে খুব গভীরভাবে দেখার চেষ্টা করলাম। কিন্তু ঘোমটার ভিতরে ঠোঁট ছাড়া আর কিছুই দেখা গেলো না। ওর ফর্সা হাত দেখে বুঝতে পারলাম বেশ সুন্দরীই হবে সে। এক সময় আমার খুব খুদা লাগলো। কিছু না ভেবেই আমি আমার ব্যাগ খুলে বুবুর দেয়া পিঠা খেতে লাগলাম। আমার ষষ্ঠ ইন্দ্রিয় বলছে মেয়েটা ঘোমটার ভিতর থেকেই,আমার খাওয়া দেখছে। মেয়েটা বলে উঠল- -জানেন আমার মা আর নানী,অনেক মজার মজার পিঠা বানায়। আমি কিছু না বলে মেয়েটাকে বুবুর বানানো পিঠা খেতে দিলাম। সে খেলো। বলল- -খুব মজা হয়েছে। আমার মা অবশ্য আরও মজা করে বানায়।
আমি হাসলাম। মনে মনে বললাম সব মায়ের রান্নাই সন্তানের কাছে অনেক মজার হয়। তারপরের সময়টুকু কীভাবে কেটেছে জানিনা। তবে একটা অনুভূতি হয়েছে-আমি যখনই থেমে যাই,মেয়েটাও চুপ করে থাকে। ওকে অনেক ক্লান্ত মনে হচ্ছিল। তাই আমি ইচ্ছা করেই চোখ বুজে ছিলাম। এক সময় মনে হল মেয়েটা একদম আমার গা ঘেঁষে বসেছে! ওর নিশ্বাস আমার ঠোঁটে মুখে পড়ছে! নিশ্বাসটা খুব ঠাণ্ডা! এতোটাই শীতল যে, ঠাণ্ডায় আমি কেঁপে উঠেছি! তাকিয়ে দেখি মেয়েটা ওর নির্দিষ্ট জায়গায় বসা। ঘোমটার ফাঁক দিয়ে ওর মিটিমিটি হাসি দেখা যায়! আমার মনে হল মেয়েটার শরীরে যে ঘ্রাণ আছে? তা আমার শরীর থেকে আসছে! 'তবে কী সত্যিই মেয়েটা আমার কাছে এসেছিল?' বৃদ্ধ লোকটির দিকে তাকিয়ে আমি চমকে উঠলাম! উনার চোখ জ্বলজ্বল করছে! কোথাও কোন কাঁটা চিহ্ন নেই! আবার দেখি সে বৃদ্ধ নয়! একেবারে ওর মত একজন যুবক। ও যখনই সরাসরি চোখে চোখ রেখেছে! অমনি সাই করে চোখ বুজে ঘুমিয়ে গেছে!' নাহঃ এসব হচ্ছেটা কী!' আমি জানিনা কেন যেন গা ছমছম করছে।
এক সময় আবার ঝিমুনি দিলাম। আমার ঘাড়ে,কপালে কারো হাতের স্পর্শ! সে হাত বরফের মত ঠাণ্ডা আর খসখসে! কানের কাছে ফিসফিস মেয়েলি কণ্ঠস্বর-'তোমাকে ছেঁড়ে যেতে আমি চাই না! আমি তোমাকে ছেঁড়ে যাব না!' কথাটা বলেই বড় বড় দুটো দাঁত বসিয়ে দিল ঠিক আমার ডান কাঁধে! এক কামড়েই ছিঁড়ে ফেলল আমার ঘাড়ের শিরা! ফিনকি দিয়ে রক্ত ছুটছে! হি হি হি করে কী বীভৎস হাসি হাসছে। ঘাড়ের কাছে ভীষণ ব্যথা অনুভব করলাম। মনে হল সুন্দরি মেয়েটাই আমাকে ওর শরীরের ভীতরে ধীরে ধীরে গিলে নিচ্ছে! আমার শরীরের অর্ধেক ও ঘিলে খেয়েছে! নিঃশ্বাস নিতে খুব কষ্ট হচ্ছ! বুকে যেন কে চেপে বসেছে! 'উফঃ সেকী ভীষণ কষ্ট!' হুশ করে নিঃশ্বাস ছেঁড়ে আমি জেগে উঠলাম। দেখি ঘেমে একেবারে নেয়ে উঠেছি! কখন যেন ব্যাগের উপর ঘাড় দিয়ে শুয়ে পড়েছি! এই জন্য ঘাড়ে ব্যথা লাগছে! তাকিয়ে দেখি তখনও মেয়েটা মিটিমিটি হাসছে! স্বপ্নে দেখা মেয়েটার মত ফিসফিস করে বলল-দুঃস্বপ্ন দেখেছেন! আমি চমকে উঠলাম! জানিনা কেন যেন সারা শরীরের লোমগুলো দাঁড়িয়ে গেলো। তলপেটে ভীষণ চাপ অনুভব করলাম। ভিতর থেকে কে যেন বলছে এখানে থাকা নিরাপদ নয়।
এমন সময় বেশ শব্দ করেই ট্রেন থেমে গেলো। অনেক মানুষের কোলাহল শুনে ভাবলাম ভোর হয়ে গেছে। জানালা দিয়ে দেখি না...একটা ষ্টেশনে এসে ট্রেন থেমেছে! কেবিনে লাইট জ্বলে উঠতেই বেশ কিছু পুরুষ ছেলে ঢুকলো। সাথে রুগী নেবার স্ট্রেচার। কি হচ্ছে কিছুই বুঝতে পারছি না। আমার দিকে এগিয়ে এলো ওরা। আমাকে দেখে মনে হল যেন ওরা ভীষণ অবাক হয়েছে! আমার দিকে সবাই চোখ বড় বড় করে, মুখ হা করে কয়েক মুহূর্ত তাকিয়ে থাকলো! ভাবখানা এই কেবিনে আমার উপস্থিতি ওদের কাম্য ছিল না! ওরা ঘুমন্ত মেয়েটা আর ওর ঘুমন্ত নানা ভাইকে তুলে নিলো স্ট্রেচারে। এবার ঠাণ্ডা শিরশিরে একটা অনুভূতি আমার পিঠের শিরদাঁড়া বেয়ে নেমে গেলো! ওদের পিছনে পিছনে আমিও ক্যাবিন থেকে বের হয়ে এলাম। দেখি ট্রেনে কয়েকজন মাত্র মানুষ! সবাই আমার দিকে অবাক হয়ে তাকিয়ে আছে! যেন ভূত দেখেছে! আবার কেবিনে ধুঁকলাম। দেখি আমি যেখানে বসেছিলাম? সেখানে ক্ষত বিক্ষত বেশ কয়েকটা মানুষের দেহ! 'তার মানে আমি এই নিথর দেহের উপর বসে ছিলাম!' আবার কেবিন থেকে বের হয়ে এলাম। ভীষণ অস্থির লাগছে! হার্টবিটের শব্দ শূনতে পাচ্ছি! এবারও দেখি সবাই আমি যে কেবিনে ছিলাম সেই কেবিনের দরজার দিকে একবার; আর একবার আমার দিকে দেখছে! সবার চোখে মুখে কেমন যেন একটা আতঙ্ক! 'হল কী সবার?' ঘাড় ঘুরিয়ে আমি কেবিনের দরজায় তাকিয়ে পাঁথরের মত শক্ত হয়ে গেলাম! দেখি সেখানে স্পষ্ট করে লেখা 'লাশ বহনকারী কেবিন!" আর একটু হলেই কাপড় ভিজিয়ে দিতাম! 'হাঁয় আল্লাহ! তার মানে আমি সারা ট্রেনে লাশের উপর বসে এসেছি!' ভয় পেলে কারো এমন হয় কিনা আমি জানিনা। আমার পেটের ভীতরে যা ছিল সব বের হয়ে আসতে চাইলো! মাথার ভীতর চক্কর দিয়ে উঠল! নড়তে চাইছি কিন্তু সমস্ত শক্তি কে যেন নিয়ে নিয়েছে। পা দুটোতে কেউ যেন কয়েক মন ওজনের পাঁথর বেঁধে দিয়েছে! বহু কষ্টে গায়ের সমস্ত শক্তি দিয়ে ঘুরে দাঁড়ালাম! দেখি ততক্ষণে মেয়েটাকে আর ঐ বৃদ্ধকে নিয়ে লোকগুলো নেমে গেছে। স্ট্রেচারের দিকে তাকিয়ে একেবারে বরফের মত জমে গেলাম। আমার দেয়া পিঠাটা তখনও মেয়েটার মুখের ভীতরে অর্ধেক! আর মুখের বাইরে বাকি অর্ধেক! এমন সময় আমার মোবাইলটা বেজে উঠলো! অসম্ভব ভারি হাতে ফোন ধরে কাঁপা কাঁপা গলায় বললাম -'হ্যাঁ মা বল! মা তুমি কানতেছো কেন!' - বাজান যে মাইয়াডারে পছন্দ করছিলাম? সেই মাইয়াডা বাস দুর্ঘটনায় মইরা গেছে...! -অ্যা...আমার মুখ হা হয়ে গেলো। মায়ের বাকি কথাগুলো আমার কানে ঢুকল না! একজন অচেনা অদেখা মেয়ের জন্য বুকে ভীষণ তোলপাড় শুরু হচ্ছে! ওর শরীরের ঘ্রাণটা এখনও আমার শরীর থেকে পেলাম! নেমে এলাম ট্রেন থেকে! তখনও ওরা খুব বেশি দূরে যেতে পারেনি। ষ্টেশনের পাওয়ারফুল লাইটে আমি স্পষ্ট দেখলাম- বাতাসে ধীরে ধীরে মেয়েটার মুখের উপর থেকে কাপড় সরে গেছে। দিনের আলোর মত করে স্পষ্ট দেখলাম- মেয়েটা আমার দিকে তাকিয়ে হাসছে! ওর পুরো মুখটাই জমাট বাঁধা রক্ত! মুখটা একেবারে থেঁতলানো।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
মনজুরুল ইসলাম
Respected writer, I read your story before, i mean in 2014. That story carried some problems particularly lack of stability. Although felt nice after reading. But today the story i have read is totally outstanding. The suspense you create at the middle to the finishing of the story is really meaningful. The description is becoming very closer and attractive.The dialogue was very authentic in the regard of necessity. Really i was with the story while reading. I expect that the kind of story you have written will be continuing for the betterment of bangla literature. Wish you a very very congratulations from the very core of my heart. stay fine forever.
কাজী জাহাঙ্গীর
বিষয়টার শতভাগ সার্থক রূপায়ন হয়েছে আপা। মাঝে বুঝে গেছিলাম যে মেয়েটাকেই দেখতে যাচ্ছে ছেলেটা কিন্তু শেষ স্টেশনে ট্রেন থামার পর যা বর্ননা লিখলেন রীতিমত অবাক হবার পালা । অনেক শুভকামন থাকল কিন্তু ভোট দেওয়ার ইচ্ছাটা পুরণ হল না তাই আমন্ত্রন রেখে গেলাম।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।