নীল দিগন্তে সাতটি বালক ধনুক হাতে হেসে আমার ঐ নয়ন জোড়া দেখতে পেল রক্তি আলোর পর কেশে , চলে যায় সন্ধ্যা তীরে নব ভুবনে সাজিয়ে শূন্য কুটির আলোর নির্মঞ্ছনে ।
রাতের ঐ আকাশ জয়ে মেঘের খেলায় আমার ঐ চাঁদের সাথে কথা বলায় মিষ্টি যত স্নিগ্ধ আলো বন্যা আসে নেমে ঝাপসা চশমায় হালকা হাওয়ায় অবুঝ তরঙ্গের প্রেমে ।
গগনে ঘন বর্ষা খেলে যায় ক্ষণে ক্ষণে প্রিয় মনের খুঁজে নেমে যাই প্রকৃতির সাথে রণে , আমার ঐ শূন্য কুটির হেসে ওঠে আলোর স্ফূরণে বর্ষার বুকে হাত রাখায় বজ্রপাতের কারণে ।
আমার হাতে সাতটি ধনুক দিয়ে চলে গেল - তীরের বালক সন্ধ্যা নদের দেশে পরে সাতটি বালক এক হল- সন্ধ্যা নদের ঢেউয়ে মিশে ।
প্রকৃতির নীবর ক্রন্দন যখন বাজল মনে প্রিয় মনের স্মৃতি ভেসে ওঠে প্রতিটি আলোর ক্ষণে ক্ষণে- তবু মনের নৃত্যে শুধুই খেলে - একাকীত্বে প্রিয় মুখের তিক্ত কথার মিষ্টি কিরণে ।
আমার ঐ শূন্য কুটির ডুবল যখন পূর্ণিমাতে মনের জোয়ার-ভাটার মিলন হল একত্রে , বর্ষার পানি বেয়ে আসল্ যখন সন্ধ্যা তারা হাটু জলের মাঝে বসে প্রেমের মেলা ।
যত দক্ষিণা বাতাসে পাখির আসর বসে সন্ধ্যা নদের বুকে চাঁদের কলঙ্গের আড়ালে - গৃহ বধূ তখন ব্যস্ত থাকে লজ্জার হাটে খেলে- সবাই তখন মগ্ন থাকে খুঁজে নিতে একটি শান্ত নীড় শেষে ।
নদী পথ ঘাট ডুবল যখন অন্য এক সকালে আমার ঐ স্বপ্ন তরী বিলীন হল অতল গহ্বরে , স্বপ্নের ঐ সন্ধ্যা তারা আসল্ যখন আলো নিয়ে জোনাকিরা ভয়ে পালাল্ আলো আলেয়ায় ঢেউয়ে ।
গগন হতে নামবে এবার ঘন বর্ষা বাইরে বেরিয়ে দেখব এবার - প্রকৃতির যত হর্ষা । আর ফিরব না শূন্য কুটিরে জীবন পথের শেষে পথিক হব- বর্ষার জলে খেলে ।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।