খুব বেশি মনে পড়ে মা কে যখন মা কাছে থাকে না মনে হয় আমার মায়ের মুখের কাছে পৃথিবীর সব সরলতা নেতিয়ে পড়ে।
যখন খুব প্রয়োজনীয় কিছু খুঁজে পাইনা । তখন মনে হয় আমার প্রয়োজন টুকু আমার চেয়ে মায়ের-ই বেশি। তন্নতন্ন করে খুঁজতে থাকে ড্রয়িং রুমে ,বেডরুমে ,আলমারির পিছনে ,খাটের উপরে-নীচে।
রেস্তোরায় ফাস্ট ফুড কিংবা চাইনিজ খেতে গেলে ভাবি। মা এখানে আসলে কি করবে ? খাবে নাকি অর্নগল উপদেশের বাণী শুনাবে আমাকে তুই কোথায় আনলি ? অসভ্যতারও সীমা আছে এখানেতো তাও দেখছি না, তুই এখানে আরকয়বার এসেছিস ? কাকে বা সঙ্গে করে আনলি ইত্যাদি, ইত্যাদি। সংসারে মায়ের আরেক নাম নিউক্লিয়াস। স্ংসারের সব অয়োজনে মাকে চাই–চাই।
কর্ম ব্যস্ত জীবনে অনাকাঙ্খিত ভুলে আমসি হয়ে আছে মুখ কি অদ্ভুত! কেউ টের না পেলেও মা পাশে বসে নিরিবিলি জিজ্ঞেস করে, কিরে ফয়সল তোকে এমন দেখাচ্ছে কেন? অফিসে কি কোন সমস্যা হয়েছে। অবাক হয়ে মায়ের দিকে তাকিয়ে থাকি আমি। আমার আরেক সত্তার নাম কি মা ! অশরীরী শক্তির মতন যিনি পরমমমতায় জড়িয়ে রাখেন আমাকে, সারাক্ষণ। আমার সমস্ত সুখ-দুঃখের নীরব সাক্ষি মা। পৃথিবীর সমস্ত সৌন্দর্যে আমি মা কে খুঁজি। তখন আমার খুব বেশি মনে পড়ে মা কে।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
তুহেল আহমেদ
এই শূন্য শতকে শব্দ চয়নের এক অনবদ্য কাব্যিক রূপ । ভালো লাগলো ।
আর , এই ভূল শুদ্ধিকরনে অথরিটিকে তাগিদ দিন , তাহলে আমাদের মত আপনারও ভালো লাগবে ভালো থাকবে , শুভবাদ --
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।