অনেকদিন পর গ্রামে এলাম। সেই কিশোর বয়সে শহরমুখী হয়েছি। বাবা বিদেশে ছিলেন বিধায় গ্রামের অনেক প্রোগামে আমাদের সক্রিয় অংশগ্রহণ ছিল না। মাঝেমধ্যে এসেছি। বিভিন্ন বিয়ের অনুষ্ঠানে। সকালে এসেছি, দুপুরে খেয়ে চলে গেছি । মাকে নিয়ে শহরে। আত্নীয় স্বজনদের মৃত্যুতে তাদের জানাযার নামাজ পড়ে চলে গিয়েছি।
মেট্টিক পরীক্ষার পর বাবার নির্দেশে মাকে নিয়ে চট্টগ্রাম শহরে চলে আসি। পড়ালেখার পাঠ চুকিয়ে চাকুরী পেয়ে যাই চট্টগ্রামে। বাবাও বিদেশকে না বলে চট্টগ্রামে ব্যবসা শুরু । গাড়ির ব্যবসা। চারটি সিএনজি নামিয়েছেন। প্রথম ৩/৪ মাস খুব ভাল চলছিল। এখন প্রতি সপ্তাহে একটি না একটি সমস্যা দেখা দেয়। টায়ার নষ্ট হয়ে গেছে, গিয়ার কাজ করছে না ঠিক মতো, তেল বেশী টানছে, চেইঞ্জ করতে হবে গিয়ার বাক্স। তিন লক্ষ সত্তর হাজার টাকার সিএনজি প্রতিদিন ভাড়ায় আয় হয় ৫০০ টাকা। কোন কোন মাসে আয়ের টাকা ব্যয় করে ভুর্তকি দিতে হয়। ইদানিং বাবার ব্যবহারও যথেষ্ট রকমের অবনতি হয়েছে। মোবাইলে ড্রাইভারদের মা-বাপ ধরে বিশ্রী, বিশ্রী গালি দেয়। মা বাঁধা দিতে চাইলে বাবা বলে— ওদের এভাবে না বললে কথা কানে তোলবে না। সাত পাঁচ চৌদ্দ বুঝিয়ে দিবে। মা বলে— গালি দিলে বাইরে দাও, তোমার গ্যারেজে দাও। বাসায় এসব চলবে না।
চাকুরী পাওয়ার পর দ্রুত বিয়েটি সেরে ফেলি। বিয়ের সব অনুষ্ঠান চট্টগ্রামে হয়। আমার স্ত্রীর বাপের বাড়ি ফেনী হলে তারা চট্টগ্রামে সেটেল। বিয়ে খেয়ে গ্রামে গিয়ে অনেক নিকট আত্নীয় অসন্তোষে ফেটে পড়ে। বিশেষ করে ফুফুদের ইচ্ছে ছিল পরদিন ভাইয়ের ছেলের বৌ ভাত খেয়ে যাবে। মা বলে, খেতে কিংবা খাওয়াতে সমস্যা নেই কিন্ত আমরা থাকি ভাড়া বাসায়। এতগুলো মানুষ থাকবে কোথায়? ফুফুরা আবদার করে বলে —বিয়ে খরচ কম হয়নি। আমাদের জন্য একদিনের হোটেল ভাড়া করলে পারতো। ফোড়ন কেটে আরো বলে— সদিচ্ছা আর কড়ি থাকলে বাঘের দুধও পাওয়া যায়। বয়স হওয়ার সাথে সাথে বাবার খাবারে পরিবর্তন আসে। সবকিছু পরিমাণ, পরিমিত খায়। ব্যত্যয় হলে নানা সমস্যা দেখা দেয় শরীরে। ডায়াবেটিকস বেড়ে যায়। শরীর ব্যথা করে, কামড়ায়, হাত পা শির শির করে। আমি না হলে মা প্রাথমিক চিকিৎসায় সরিষার তেল মেখে বাবার হাত পা টিপে দিই তখন। বিয়ের কয়েকদিনে বাবার অনিয়মিত, অপরিমান মতো খাওয়ায় শরীরের মারাত্নক ধরনের অবনতি হয়। কয়েকদিন টানা ডায়রিয়ায় শয্যাশায়ী বাবাকে হাসপাতালে ভর্তি করাতে হয়। কান কথায় মা’র কানে আসে মানুষের রুহের বদ দোয়া লেগেছে বাবার উপর।
অনেক বছর পর বাবা সপরিবারে গ্রামে ঈদ করছে। বন্ধু ইসমাইলকে নিয়ে গ্রাম দেখতে বের হলাম। গ্রামের মুক্ত বাতাসে ঘুরতে খুব ভাল লাগছিল আমার। চা দোকানে বসে ঘুলঘুলা খেলাম। কিন্ত ছোটবেলার সেই অমৃত স্বাদ পেলাম না। দোকানে বসে অধিকাংশ মানুষ রাজনীতি নিয়ে আলোচনা করছে। ইউক্রেন- রাশিয়া যুদ্ধ নিয়ে উদ্বিগ্ন। হু হু করে দ্রব্যমূল্য বেড়ে যাচ্ছে। সবকিছু ক্রয় ক্ষমতার বাইরে চলে যাচ্ছে। ১৬০ টাকা সয়াবিন তেল ১৮৫ টাকা। ৩০ টাকার আটা ৫৫ টাকা। সামনে নির্বাচনও নিয়ে উদ্বিগ্ন সবাই। তত্ত্ববধায়ক সরকারের অধীনে হবে নাকি নির্দলীয় সরকারের অধীনে হবে। নাকি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অধীনে হবে। গণকমিশনের ১১৬ জন আলেম ওলামার লিস্ট নিয়ে জ্ঞান গর্ভ আলোচনা চলে। আলোচনায় আসে দেশের ভেতরে হিজাব, টুপি, টিপ নিয়ে লষ্কাকান্ড ঘটে যাচ্ছে। টিপ হিসু শেষ হতে না হতে নরসিংদীতে রেল স্টেশনে এক তরুণী জিন্স প্যান্ট ও টপস পরায় হেনস্তার শিকার হয়। এবং তরুণী হেনস্তা প্রতিবাদে ঢাকা থেকে নরসিংদীতে ভ্রমন করে ২০ জন তরুণী । তাদের ভ্রমনের নাম দেয় “অহিংস অগ্নিয়াত্রা” । তারা ইচ্ছে মতো পোশাক পরে নরসিংদীতে প্রতিবাদ করতে এসেছে। এটি তাদের নিরব অগ্নি প্রতিবাদ। তরুণীরা বলে— পোশাকের কোন ভাষা নেই। আপত্তিকর , অশ্লীল পোশাক বলতে কিছু নেই। মন শুদ্ধ থাকলে পোশাকের গুরুত্ব চোখে পড়ে না। স্বাধীন দেশে কিসের শালীন, অশালীন পোশাক। যে যার ইচ্ছে মতো পোশাক পরতে পারবে এখানে। যাদের খটকা লাগে তারা চোখ বেঁধে হাটো। নফসকে নিয়ন্ত্রন করতে না পারলে ডাক্তার দেখাও।
আলোচনায় গা না দিয়ে আমরা চায়ের মুল্য পরিশোধ করে দোকান থেকে বের হয়ে যাই। গ্রাম অনেক বদলে গেছে। রাস্তার আশেপাশের সবুজ ধানক্ষেত ভরাট করে গড়ে উঠেছে অসংখ্য বসত বাড়ী। কৈতরা গ্রাম থেকে শ্রীপুর পর্যন্ত যেতে রাস্তাটিকে আমার সুড়ঙ্গের মতো মনে হল। রাস্তার দু’ধারে বাড়ী আড়াল করে রেখেছে সবুজ ধানক্ষেতগুলো। মা যেমন মুখ দোষ থেকে বাঁচাতে সদ্যজাত সন্তানকে লুকিয়ে রাখে।
চোখে পড়ে, নজর কাড়ে রাস্তা দু’ধারে গাছে পেরেক ঠুকে সাঁটানো রয়েছে— সাদা কাগজে কালো কালিতে লেমেনেটিং করা আল্লাহর জিকির সম্বলিত ছোট ছোট পোস্টার। বিসমিলাহ, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ, সুবহানাল্লাহ, আল্লাহু আকবর, আলহামুলিল্লাহ ও ফি আমানিল্লাহসহ আল্লহ গুণবাচক একাধিক নাম। ইসমাইল জানায়, পোস্টার সাটানোর পর দুর্ঘটনার হিড়িক নেই। এটা আল্লাহ পাকের বিশেষ রহমত।
অনেক বছর পর গ্রামে হাঁটতে হাটতে শিহরিত হয়ে উঠলাম। কত চেনা মুখ হারিয়ে গেছে। গ্রামে একজন মুইধা চোর ছিল। সে ঘর থেকে বের হয়ে সোজা হেঁটে গুনবতী বাজারে গিয়ে ভিক্ষা করতো। আসা- যাওয়ার পথে কোন দিকে ফিরে তাকাতো না, ভুলেও কারো সাথে কথা বলতো না। ভিক্ষা চাইতো শুধু দুই টাকা। দুই টাকার জায়গায় পাঁচ টাকাও নিতো না। —প্লিজ গীভ মি টু মানি অনলি ফর ইটিং। কেউ কেউ বলে, মসজিদে চুরি করতে গিয়ে পবিত্র কোরআন শরীফ পায়ের নীচে দিয়েছিল। তাই তার মাথায় সমস্যা দেখা দেয়। আবার কেউ বলে, ছাত্রজীবনে প্রচুর লেখা পড়া করার কারণে তার মাথা আউলায় যায়। পাকিস্তান আমলে ইংরেজীতে এমএ পাশ করে মইধা চোর।
শ্রীপুরের প্রাইমারি স্কুলে কাছে আসতে ইসমাঈল বলে— রফিক আকলিমার কথা মনে আছে।
রফিকের মুখে আকলিমার নামটি শুনে মনটা চন চন করে উঠে। বুকের ভেতরে তাকে দেখার তীব্র ইচ্ছে জাগে , হাহাকার অনুভব করি। কেমন আছে আকলিমা জানতে ইচ্ছে করলেও মুখ ফোটে বলতে ইচ্ছে করছে না ইসমাইলকে। মনে পড়ে সেই কিশোর বয়সের প্রেম। বর্তমানে ছেলে মেয়েরা যাকে বলে ক্রাশ।
ক্লাস নাইনে পড়ার সময় বাংলা স্যারের মেয়ে আকলিমার সাথে আমার ভাব জমে। ভাবের তিন মাসের মাথায় সে জানায়, বাবা মানে স্যার তার বিয়ে ঠিক করে ফেলেছেন। বিয়ে আগামী শুক্রবার দুপুরে। কিছু বুঝে উঠার আগে আকলিমার বিয়ে হয়ে যায়। শ্বশুর বাড়ীও চলে যায় সে।
আকলিমার শোকে অনেক রাত একা একা কেঁদেছি। মুখের উপর সারাক্ষণ তার ছবি ভাসতে থাকে । বিশাল শূন্যতা, হাহাকার আমাকে আষ্টেপিষ্টে ঘিরে ধরে, গলাটিপে ধরে। আকলিমা কোথাও নেই অথচ সব জায়গায় তার অনুভব টের পাচ্ছিলাম। ক্লাস, প্রাইভেট, রাতের খাবার শেষে যখন ঘুমাতে যেতাম কান্নায় আমার চোখ ভিজে যেত। নিঃসঙ্গতা আমাকে কুরে কুরে খাচ্ছিল। নিঃসঙ্গতায় আশকারা পেয়ে যেত আকলিমা।
ম্যাট্রিক পরীক্ষা দেওয়ার সময় শুনলাম আকলিমা এসেছে। পরীক্ষা দিচ্ছে। দৌড়ে ছুটে যাই তার কাছে। শুধু এক নজর দেখার জন্য। মনের জমে থাকা অব্যক্ত কথাগুলো বলার জন্য। বেঞ্জে বসে আছে সে। শরীরের তুলনায় তার পেট বড় দেখাচ্ছে। আমাকে দেখে ছোট ছোট কদম ফেলে এগিয়ে আসে— কেমন আছিস। ভালো আছি , খুব ভালো আছি বলে নিলির্প্ত দাঁড়িয়ে থাকি অনেকক্ষণ। কতদিন পর দেখা। কত কথা জমে আছে আমার। আজ সব কথা তাকে বলবো। যদিও এসব বলে তাকে কোন লাভ নেই। তবুও আমি বলবো। ক্ষোভ, দুঃখ ,কষ্টের কথা পেটে রাখতে নেই। চেপে রাখলে বিস্ফোরণ হওয়ার সম্ভাবনা আছ। হয়তো দেখা যাবে রাগে, দুঃখে আত্নহত্যা করে ফেলেছি। কিংবা সুযোগ বুঝে কোপ মেরে বসে আছি। আকলিমার বড় ধরনের ক্ষতি করে গা ডাকা দিয়েছি, গ্রাম ছেড়েছি। ক্লান্ত, শ্রান্ত শরীরে আকলিমা হাঁটছে। আমি ফ্যালফ্যাল করে তাকিয়ে থাকি নিষ্পাপ চোখের এক কিশোরীর দিকে। আমার দিকে তাকিয়ে তার হাঁটার গতি একটু বাড়িয়ে দিল। আমার চোখের ভাষা অনুবাদ করে হয়তো সে আমার কথা শুনার নিরাপদ মনে করেনি। কিংবা শুনার ইচ্ছেটুকু মরে গেছে। তাকে নিয়ে ভাবার আমার হাতে এখন অফুরান্ত সময়। আমাকে নিয়ে তার ভাবনার ফুরসত নেই। স্বামী, সংসার, অনাগত সন্তান নিয়ে মহাব্যস্ত সে। রাতে যখন আমি তার জন্য কেঁদে কুদে চোখ ভিজায়। আকলিমা তখন স্বামীর সোহাগে ঠোঁট ভিজায়, সিক্ত করে শরীর।
ইসমাঈলের কথা গা’য়ে না নিয়ে চাপা অভিমানে বললাম— চল বাড়ী ফিরতে হবে। সন্ধ্যা নেমে গেছে।
ইসমাইল আমার হাত শক্ত করে চেপে ধরে বলে— চল স্যারের বাড়ীতে। শুনেছি আকলিমা এসেছে শ্বশুর বাড়ী থেকে। তার সাথে আমারও অনেকদিন দেখা হয় না।
স্যারের বাড়ীতে ঢূকতে স্যারের ছেলে সিরাজ থতমত খেয়ে বলে— রফিক ভাই না!
সিরাজকে জড়িয়ে ধরি। বললাম —কত বড় হয়ে গেছিস । সেই ছোট থাকতে দেখেছিলাম তোকে। স্যারের কাছে যখন পড়তাম । তুই তো প্যান্ট খুলে আমাদের সামনে ঘুরতি। আমরা মজা করে বলতাম— এটি কি সিরাজ ? তুই খিলখিল করে হেসে বলতি¬— পাখি ,পাখি।
লজ্জায় সিরাজের মুখ লাল হয়ে যায়।
স্যারের স্ত্রীকে আমরা খালাম্মা ডাকতাম। খালাম্মার পা ছুঁয়ে সালাম করলাম। বললাম—অনেক শুকিয়ে গেছেন খালাম্মা।
— আর কত বাবা? বয়স তো হয়েছে অনেক। হঠাৎ তোমার স্যার মরে যাওয়ায় সংসারটা এলোমেলো হয়ে গেছে। ভাগিস্য , বেঁচে থাকতে থাকতে আকলিমার বিয়ে দিয়েছেন। অল্প বয়সের বিয়ে দেওয়াতে তখন আমি তোমার স্যারের উপর খুব রাগ করেছিলাম। তিন দিন দানা পানি মুখে তোলেনি।
স্যার গত হয়েছে বছর পাঁচেক হবে। বুঝা যাচ্ছে এরিমধ্যে বাড়ির কোন সংস্কার করা হয়নি। ঘরে অনেক বাঁশে ঘুণ ধরে গেছে। ভীম নড় বড়ে হয়ে গেছে। আমরা যে টেবিলটিতে পড়তাম। স্যার আমাদের পড়া দিয়ে বাজার করতে যেতেন। সেই টেবিলে কলম খেলা শুরু করে দিতাম। সেটি পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে আছে। টেবিলের একটি খুঁটি ভেঙ্গে গেছে। টেবিলের উপর কলম দিয়ে খোদাই করে লিখা আছে ( A+J) ( K+J)। স্যারকে হয়তো এসব সংকেতও মেয়ের ভবিষ্যত নিয়ে শংকিত করেছিল।
আকলিমা আমাদের জন্য চা নাস্তা নিয়ে আসে। বয়সের তুলনায় অনেক বয়স্ক দেখাচ্ছে তাকে। খালাম্মা থেকেও। শরীরে মেদ বেড়ে গেছে অস্বাভাবিকভাবে। চোখে মুখে ক্লান্তি আর বিষন্নতার ছাপ। দারিদ্রতার ছাপ জীর্ণ শাড়ীতে। তিন সন্তানের জননী সে। স্বামী বিদেশে কাজ করতে গিয়ে একটি পা হারায়। এখন গ্রামের বাড়ির পাশে চা দোকান দিয়ে সংসার চলছে তাদের। যাকাত, ফিতরা, দয়া- দাক্ষিণে আকলিমার সংসারে স্বচ্ছলতা আসে মাঝেমধ্যে। ভালো খেতে পারে তখন।
—কেমন আছেন আপনি? ম্লান মুখে হেসে জানতে চায় আকলিমা। মুখের দাঁতগুলো পান চিবাতে চিবাতে রঙিন হয়ে নষ্ট হয়ে যাওয়ার উপক্রম।
—আলহামুলিল্লাহ । ভালো আছি।
—শুনলাম বিয়ে করেছেন শহরে। ভাবী কেমন আছে?
—সেও ভালো আছে।
আকলিমা আমার স্ত্রী নিয়ে তার শ্বশুর বাড়ী থেকে ঘুরে আসার আমন্ত্রণ জানায়। তার সেই আমন্ত্রণ তেজহীন, অসাড়। খুব বিনয় হয়ে বসে নত চোখে কথা বলতে থাকে আমার সাথে। যেন তার সামনে বসে আছে সেলজুক সুলতান মালিক শাহ।
আকলিমা এখন দুঃখের চাষ করে। তার চোখের ভাষায় বুঝতে পারলাম।
রাত অনেক হয়েছে। আমাদের এখন উঠতে হবে। খালাম্মা ভাত খেয়ে যেতে বললেন। তাড়া আছে বলে ব্যস্তসমস্ত হয়ে হাঁটতে শুরু করলাম।
দ্রুত হাঁটতে থাকি আমি। আমরা ভাবনাগুলো গুলিয়ে যাচ্ছে। ইসমাঈল একটু দৌড়ে আমার সমান্তরাল হাঁটতে থাকে।
১৩ এপ্রিল - ২০১১
গল্প/কবিতা:
১৭ টি
বিজ্ঞপ্তি
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
-
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
বিজ্ঞপ্তি
“ডিসেম্বর ২০২৪” সংখ্যার জন্য গল্প/কবিতা প্রদানের সময় শেষ। আপনাদের পাঠানো গল্প/কবিতা গুলো রিভিউ হচ্ছে। ১ ডিসেম্বর, ২০২৪ থেকে গল্প/কবিতা গুলো ভোটের জন্য উন্মুক্ত করা হবে এবং আগামি সংখ্যার বিষয় জানিয়ে দেয়া হবে।
প্রতিযোগিতার নিয়মাবলী