আমার বাবা

বাবা (জুন ২০২৩)

বিষণ্ন সুমন
  • ১২
  • 0
  • ৪০
আমি কখনোই আমার বাবার কোন কথায় না বলতে পারতাম না। বলতে যে চাইতাম না, তা না। তবে বলার সুযোগ ছিল না। কেননা, বাবা না বলা একদম পছন্দ করতেন না। উনি সবসময় নিজের কাজ নিজেই করতেন। কারণ একটাই, আর কারো করা কাজ তার মনমত হতো না। তার কাছে মনে হতো তিনি যেটা করছেন সেটাই সেরা। বাস্তবিক তিনি ছিলেনও তাই। বহুবার তিনি এটা তার কাজে প্রমাণও করেছেন।

আমার দেখা মতে বাবা ছিলেন প্রচন্ড রকম শক্ত মানুষ। একগুঁয়ে। জেদী। তার ধারণা ছিল, তিনি সবসময় সঠিক পথে আছেন। স্বাভাবিকভাবেই এসব মানুষ ধরেই নেয় তার বলা কথা সবাই শুনবে। তিনি যা করতে বলেন, সবাই তা বিনা বাক্য ব্যায়ে মেনে নেবে। যেহেতু আমি ছিলাম আমার বাবা-মার প্রথম সন্তান, সেজন্য আমার উপর দিয়েই এই ঝড়টা বেশী যেত। এমনকি জ্ঞান হবার পর যখন মোটামুটি বুঝতে শিখেছি, তখনি আবিস্কার করেছি আমি আমার বাবাকে প্রচন্ড ভয় পাই। বাবাকে কি করে এড়িয়ে যেতে হয় সব সময় এই ফন্দি ফিকিরে ব্যাস্ত থাকি। তারপরেও কি এক অমোঘ কারণে আমাকেই বাবার আশে-পাশে বেশী থাকতে হতো।

পরবর্তীতে যখন আমার প্রথম ছোট বোন হলো, তখন খুব করে আশায় ছিলাম এবার বোধকরি আমার উপর থেকে বাবার ফোকাসটা সরে যাবে। আমি ছিলাম লিকলিকে শ্যাম বর্ণের একটা ছেলে। আর আমার ছোট বোন হলো সাদা ত্বকত্বকে একটা পুতুল। কিন্তু বিধি বাম তারপরেও ঘুরেফিরে আমার দিকেই বাবার নজর পড়তে লাগলো। এরপরে একে একে আমার আরো দুইটা বোন হলো। তাও আমার অবস্থার কোন পরিবর্তন হলো না। বরঞ্চ, তিন মেয়ের বিপরীতে এক ছেলে হওয়ায় আমার প্রতি বাবার নজরটা আরো বেড়ে গেল। ভাবখানা এমন ওরা তিন জনে যা করে করুক, বিপরীতে আমাকে একাই তার চেয়ে বেশী কিছু করে দেখাতে হবে।

ইত্যবসরে আপনারা নিশ্চয়ই বুঝেই গেছেন এরকম একজন বাবা থাকা মানে হলো লাইফটা মোটামুটি তেজপাতা হয়ে যাওয়া। স্বাভাবিকভাবেই বাবার সম্পর্কে আমার কাছ থেকে ভালো কিছু অন্ততঃ শুনতে পাবেন না। কিন্তু না, এত কিছুর পরেও বাবাই ছিলেন আমার সবচেয়ে প্রিয় মানুষ। কেন কিভাবে সেটার বাছবিচার না হয় আপনারাই করবেন। আমি কেবল কিছু ঘটনা আপনাদের কাছে তুলে ধরতে চাই।

আমার বয়স খুব সম্ভবতঃ তখন তিন কি সাড়ে তিন। সেবার বাবা-মার সাথে গ্রামের বাড়ি গিয়েছি। ছোট ছোট চাচাতো ভাই-বোনের গলায় লাল পদ্মের মালা। ফুলটাকে মাঝখানে রেখে ডাটাটাকে এক অদ্ভুত কৌশলে ভেঙ্গে ভেঙ্গে দুটো চেইনের মত বানিয়ে আগাটা আস্ত রেখে এই মালা তৈরী হয়। সেই মালা পরে আছে সমবয়সী প্রায় সবাই। দেখে আমারো পরতে ইচ্ছে হলো। বাবার আঙ্গুল ধরে টানতে লাগলাম। ওদের দেখিয়ে বললাম, মালা মালা। আমারে দাও। বাবা ওদের একজনকে আমায় একটা মালা দিতে বললেন। হাফপ্যান্ট পরা একজন এগিয়ে এলো। নিজের মালাটা খোলে আমার গলায় পরিয়ে দিতে উদ্যত হলো। আমি পিছিয়ে গেলাম। বিদ্রোহের সুরে বলে উঠলাম। এইটা না। আমারে আরেকটা দাও। মালা। মালা। বলে হাত তুলে পুকুরে ফুঁটে থাকা পদ্মের দিকে আকর্ষণ করলাম। বাবা বুঝে নিলেন আমি কি চাইছি। তিনি তৎক্ষণাত গোমস্তা গোছের একজনকে পুকুরে নামিয়ে দিলেন। সে সাঁতরে পুকুরে ফুঁটে থাকা ফুলের ঝাড় থেকে একটা আনকোড়া পদ্ম এনে আমায় দিল। কিন্তু, ওটা হাতে নিয়েই আমি ছুঁড়ে ফেলে দিলাম। নাকি সুরে চিৎকার করে উঠলাম। এইটা না। দাও দাও। আমারে আর এট্টা মালা দাও। বলেই সমানে চেঁচাতে লাগলাম। আশপাশের অনেকেই এগিয়ে এলো কিন্তু কেউ আমাকে থামাতে পারছে না। হঠাত বাবা করলেন কি, আমায় হ্যাচকা টানে কাঁধে তুলে নিলেন। তারপর শক্ত হাতে তার মাথা ধরে জড়িয়ে বসতে বললেন। পরনের লুঙ্গীটাকে কাছা মেরেই পানিতে নেমে গেলেন। ধীরে ধীরে সাঁতরে গেলেন ফুলের ঝাড়ের দিকে। ওটার কাছে পৌঁছুতেই আমি বাম হাতে বাবার মাথাটা শক্ত করে আমার বুকে চেপে ধরে ডান হাত বাড়িয়ে একটা ফুল ছিড়ে নিলাম। আমার আকর্ণ হাসি দেখে বাবা নিশ্চিন্ত মনে ফিরতি পথ ধরলেন।

আমার বয়েস তখন সাত কি আট হবে। আমরা এখন ভাড়া বাসা ছেড়ে নিজের বাসায় উঠেছি। বাবা প্রতিদিন অফিসে যাবার আগে বাসার সামনে ফাঁকা জায়গায় সব্জীর বাগানে সময় দেন। উনার সাথে সহযোগী হিসেবে আমিও থাকি। বাবার এটা ওটা এগিয়ে দেওয়া মানে টুকটাক ফুট-ফরমাশ খাঁটাই আমার কাজ। একদিন বাবা কি একটা প্রয়োজনে ঘরে চলে গেলেন। এই সুযোগে আমি কোদালখানা তুলে নিয়ে নিজেই মাটি কোপানোর চেষ্টা করতে থাকি। সহসা বাবা ঘর থেকে ছুটে আসেন। আমার কাছ থেকে কোঁদালটা কেড়ে নিয়ে দুরে ফেলে দেন। তারপর কিছু বুঝতে না দিয়ে আমার গালে ঠাস করে একটা চড় বসিয়ে দেন। আমি ভ্যা করে কেঁদে দিয়ে ঘরে ফিরে আসি। পরদিন সকালে দেখি বাবা আমায় আর ডাকছেন না। নিজেই একা একা বাগানে কাজ করছেন। কান খাড়া করে হেইয়ো গলার স্বরের সাথে ধুপ আওয়াজে বুঝতে পারি মাটি কোপাচ্ছেন। হঠাৎ একটা আর্তচিৎকার এর পর কোদালের আওয়াজটা থেমে যেতে শুনি। পরক্ষণেই বাবার ডাক শুনে মাকে দৌঁড়ে বাগানে যেতে দেখি। মায়ের হাতে ন্যাকড়া আর স্যাভলনের শিশি। কতক্ষণ পরেই দেখি মায়ের পিছনে বাবা ফিরে আসছেন খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে। উনার বাম পায়ে একটা ব্যান্ডেজ বাঁধা।

আমি তখন কলেজে পড়ি। প্রতিদিনই বাসায় ফিরতে ফিরতে প্রায় বিকেল হয়ে যায়। ফিরেই দু’তলায় চলে যাই। ততদিনে আমাদের বাসা এক’তলা থেকে দু’তলা হয়ে গেছে। তবে দু’তলাটা তখনো বসবাস যোগ্য হয়ে উঠেনি। প্লাস্টার ও চুনকাম এর কাজ চলছিল। ইতিমধ্যে বাসার সামনের ফাঁকা জায়গার বাগানটা দু’তলার ছাদে শিফট করা হয়েছে। প্রায় অর্ধ শত হাফ ড্রাম আর বড় টবে শ’খানেক গাছ আমাদের ছাদ বাগান আলোকিত করে আছে। কোনদিন বাবা আমার আগে অফিস থেকে ফিরে এলে উনিই গাছগুলোয় পানি দেন। আর উনি দেরী করে এলে আমিই কলেজ থেকে ফিরে এসে পানি দেবার কাজটা সেরে ফেলি। একদিন দু’তলায় উঠে ছাদে যেতে গিয়ে দেখি, ছাদের গেট রঙ করে আটকে রাখা হয়েছে। বুঝলাম বাবা ড্রামগুলোয় নিজ হাতে রঙ করে যেটুকু বেচে গিয়েছিল, তাই গেটের শোভা বর্ধনে কাজে লাগিয়েছেন। সেটা কোন সমস্যা না। সমস্যা হলো আমি শত চেষ্টা করেও গেটের হ্যাজবল নাড়াতে পারছি না। রঙ শুকিয়ে ওটা এমনভাবে আটকে গেছে যে আমি তা টেনে কিছুতেই উঠাতে পারছিলাম না। ক্রমাগত শক্তি ক্ষয় করে আমি ঘেমে একাকার। চোখমুখ ততক্ষণে লাল হয়ে গেছে। এমনি সময় বাবা দু’তলার একটা রুম থেকে বের হয়ে এলেন। হাতে রঙ লাগানোর ব্রাশ ও শুকনো রঙ মাখা ন্যাকড়া। তারমানে উনি আজ অফিসে না যেয়ে বাসায় বসে এই কাজগুলোই করছিলেন। আমি উনাকে দেখে অসহায়ের ভঙ্গী করলাম। বাবা যা বুঝার বুঝে নিলেন। তরতর করে সিড়ি ভেঙ্গেে উপরে উঠে এলেন। গেটের কাছে এসে মুখ শক্ত করে বললেন, সর মিয়া । আমারে দেখতে দাও। তারপর ডান হাতে হ্যাজবোলটা ধরে হ্যাচকা একটা টান দিলেন। কড়াৎ করে ওটা উঠে এলো। আমি বাবার ঘাড়ের কাছটায় তাকিয়ে ছিলাম। আমি স্পষ্ট দেখেছি, উনার ঘাড়ের রগটা ঠিক ফুলে উঠেছিল। অথচ আমি নিশ্চিত জানি, আমার ঘাড়ে ওরকম কোন রগ নেই। থাকলেও সেটা কখনোই ফুলে উঠে না। যদিও আমার বয়স তখন আঠারো চলছিল। আর বাবার? বোধকরি সাতচল্লিশ কি আটচল্লিশ হবে তখন।

আমার বাইরে আড্ডা মারার অভ্যেস নেই। তাই প্রতিদিন অফিস সেরেই বাসায় ফিরি। ড্রয়িংরুমে বসে টুকটাক বই পড়া কিংবা টিভি দেখেই দিব্যি সময় কেটে যায় আমার। বিয়ে-শাদি করা হয়নি এখনো। বাবা-মা মেয়ে দেখছেন। উনাদের পছন্দ হলেই আমায় বিয়ে করিয়ে দেবেন। তাই এটা নিয়ে চিন্তা নেই আমার। বোনদের বিয়ে হয়ে যাওয়ায় ফাঁকা বাসায় মার একজন সঙ্গী দরকার এই কথাটা প্রতিমুহুর্তেই উনাদের আলোচনায় আমি শুনতে পাই। বাবা সাধারণতঃ অফিস থেকে ফিরে ছাদে যান। তারপর মাগরেব এর নামাজ পরে মার সঙ্গে টুকটাক সাংসারিক কথাবার্তা বলেন। যদিও ব্যাপারটা এমন বাবা যাই বলেন, মার উত্তর একটাই,“আপনি যা ভালো মনে করেন”।

সেদিন বাসায় ফিরেই দেখি বাবা শুয়ে আছেন। মা উনার পেটে তেল মালিশ করছেন। আমি জানতে চাইলে মা বললেন, বাবা বিকেলে নাস্তা করার পরপরই উনার পেট ব্যথা শুরু হয়। স্বাভাবিকভাবেই গ্যাসের ব্যথা ভেবে এন্টাসিড খেয়ে নিয়েছেন। কিন্তু ব্যথা কিছুতেই কমছে না। বরঞ্চ ক্ষণে ক্ষণে তা তীব্র হচ্ছে। মা তেল মালিশ করেও কমাতে পারছেন না। আমি বাবার কাছে গেলাম। দায়িত্বশীল ছেলের মত বললাম, চলেন আপনাকে ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাই। উনি রাজী হলেন। বিছানা ছেড়ে দাঁড়াতে গিয়ে দুলে উঠলেন। আমি উনার বাম হাতটা আমার কাঁধে রেখে ডান হাতে কোমর ধরে টেনে উঠালাম। তারপর আস্তে আস্তে হেঁটে হেঁটে বাসার গেটের দিকে এগোলাম।

রাস্তায় যেয়ে একটা রিকশা ডেকে বাবাকে নিয়ে উঠে বসলাম। জানতে চাইলাম এখনো ব্যথা করছে কিনা। বাবা বললেন, হুঁ। বাবাকে তো চিনি। আমার শক্ত বাবা যত ব্যথাই হোক না কেন এর বেশী কোন শব্দ উচ্চারণ করবেন না। হসপিটালের সামনে যেয়ে বাবাকে ধরে নামালাম। রিক্সা ভাড়া দিয়ে আগের মতই কোমর জড়িয়ে ধরে রেখে বাবাকে নিয়ে হসপিটালের সিড়িতে পা রাখলাম। বাম হাতে সিড়ির রেলিং ধরা আমার। আর ডান হাতে জড়িয়ে আছি বাবাকে। বাবা আমার কাঁধে হাত রেখে আস্তে আস্তে করে একটা একটা সিড়ি ভাঙ্গছেন। আমার ভেবে ভালো লাগছে বাবা আমার কাঁধে ভর করে উপরে উঠছেন।

আচমকা ফলস্ ষ্টেপে আমার বাম পা’টা পিছলে গেল। কড়াৎ শব্দে টের পেলাম বাম গোড়ালিটা মচকে গেছে আমার। তড়িৎ বাম হাতে সিড়ির রেলিংটা শক্ত করে চেপে ধরলাম। ডান হাতে খামচে ধরেছি বাবার কোমরের কাছটায়। আমার মুখ থেকে বের হওয়া উহ্ শব্দটা শুনেই উনি যা বুঝার বুঝে নিলেন। সাথেসাথেই আমার কাঁধে রাখা উনার বাম হাতটা সরিয়ে নিলেন। পরক্ষণেই সেটা সেঁধিয়ে দিলেন আমার বাম বগল তলায়। আমায় শক্ত করে চেপে ধরলেন নিজের সাথে। ততক্ষণে আমার ডান হাতটা পেঁচিয়ে ধরেছে বাবার ডান কাঁধ। সেই হাতটা নিজের মুঠিতে ধরে আমার দিকে ফিরলেন বাবা, ভয কি। আমি আছিনা। শক্ত করে ধরে থাক আমাকে। মৃদু হেসে বললেন।

দৃশ্যপটটা এতো দ্রুত বদলে গেল যে হঠাৎ দেখে কেউ বুঝতেই পারবে না, আসলে কে কাকে ভর করে আছে। আমি বাবার দিকে তাকালাম। উনি চোখ-মুখ শক্ত করে উপরে উঠছেন। দৃষ্টিটা স্থির। কিন্তু আমি জানি বাবার এই ক্ষুরধার দৃষ্টিতে মিশে আছে আমার জন্য পরম নির্ভরতা।


আমার বাবা মারা গেছেন আজ বছর দু’য়েক হলো। আর মা মারা গেছেন আরো আগেই। তারপরেও এই একান্ন বছর বয়সে এসেও আমি আমার প্রতিটা কাজে বাবাকেই পাশে পাই। উনার সেই ক্ষুরধার দৃষ্টি দুর্বল আমাকে সকল কাজে শক্তি যোগায়। বাবা না থেকেও সারাক্ষণ আমার পাশেই আছেন।

আমার মায়ের কথা খুব একটা মনে পড়েনা। কিন্তু, বাবাকে আমি সবসময় মিস করি। আসলে বাবা কেবল বাবাই। তার অভাব আর কাউকে দিয়ে পুরণ হযনা। হতে পারেনা। মা মারা গেলে বাবা যদি আবার বিয়ে করতেন। হয়তো আমি একজন মা পেতাম। হোক সে সৎ মা। তবু মা তো। কিন্তু, বাবা মারা গেলে মা যদি আবারও বিয়ে করতেন। তবু সে আমার বাবা হতো না। কোনদিন না।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
মোঃ নুরেআলম সিদ্দিকী দৃশ্যপটটা এতো দ্রুত বদলে গেল যে হঠাৎ দেখে কেউ বুঝতেই পারবে না, আসলে কে কাকে ভর করে আছে। আমি বাবার দিকে তাকালাম। উনি চোখ-মুখ শক্ত করে উপরে উঠছেন। দৃষ্টিটা স্থির। কিন্তু আমি জানি বাবার এই ক্ষুরধার দৃষ্টিতে মিশে আছে আমার জন্য পরম নির্ভরতা। অনেক শুভ কামনা রইল।।
অনেক ধন্যবাদ ও ভালবাসা রইলো
ফয়জুল মহী অত্যন্ত সুন্দর লিখেছেন প্রিয়জন। ভীষণ মুগ্ধ হলাম পাঠে।
অনেক কৃতজ্ঞতা ও ভালোবাসা ভাই।
মোঃ মাইদুল সরকার বাবা মানে হাজার বিকেল আমার ছেলে বেলা...............ভোটের অপশন পেলামনা, তাই ভোট দেওয়া গেলনা।
অনেক কৃতজ্ঞতা ও ভালোবাসা ভাই।
বিশ্বরঞ্জন দত্তগুপ্ত একেবারে জীবন্ত উপস্থাপনা। ভালো থাকবেন
অনেক কৃতজ্ঞতা ও ভালোবাসা দাদা।
Tridipa Ghosh Awesome
অনেক ধন্যবাদ ও ভালবাসা রইলো
শাওন আহমাদ বাবাদের তুলনা বাবারা নিজেই।
অসীম কৃতজ্ঞতা ও ভালোবাসা ভাই।

লেখার সাথে বিষয়ের সামঞ্জস্যতা ব্যাখ্যায় লেখকের বক্তব্য

বাবাই ছিলেন আমার সবচেয়ে প্রিয় মানুষ। কেন কিভাবে সেটার বাছবিচার না হয় আপনারাই করবেন। আমি কেবল কিছু ঘটনা আপনাদের কাছে তুলে ধরতে চাই।

২৪ জানুয়ারী - ২০১১ গল্প/কবিতা: ৭০ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "ছোটবেলা”
কবিতার বিষয় "ছোটবেলা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ ডিসেম্বর,২০২৪