ফতেহ আলী তার নাগড়া জোড়ায় পা গলাবার সময় ভাবছেন, এই গুলা এইবার বদলানো দরকার। কিন্তৃ, ভাবলেই তো আর হয় না। পকেটের কেরামতি লাগে। তাই ভাবনাটাই পকেটে পুড়ে জুতা জোড়া পরে নিলেন। তারপর বউকে ডাকলেন।
-কই গো বাজারের ব্যাগ দাও।
-ব্যাগের দরকার নাই। পাশের ঘর থেকে বউ খেকিয়ে উঠলো। আনবেন তো আট আনার বাজার। ষোল আনার মুরোদ দেখাইয়া লাভ কি?
-ইশ কথার কি ছিড়ি। গজগজ করতে করতে ফতেহ আলী বেরিয়ে গেলেন। যদিও জানেন, কথাটা তার কোথায় লেগেছে। তারপরেও তিনি মেনে নিলেন, বউ খোঁচা দিয়ে বললেও কথাটা তো সত্য।
আবারো নিচে পায়ের দিকে তাকালেন। জরাজীর্ণ জুতোজোড়া ছিড়ে ফেঁটে গেলেও দিব্যি পরতে পারছেন। না এগুলো বদলে ফেলার কোন মানে হয়না। মাথা নাড়লেন তিনি। সাথেসাথেই বুকের ভেতর খচখচ করা বউয়ের শেষ কথাটার উত্তর পেয়ে গেলেন। চোখের কোণটা ভিজে উঠলো তার।
কই বউ তো তাকে ছেড়ে যায়নি।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
লেখার সাথে বিষয়ের সামঞ্জস্যতা
ব্যাখ্যায় লেখকের বক্তব্য
আত্নউপলব্ধিই মানুষকে বদলে দেয়।
২৪ জানুয়ারী - ২০১১
গল্প/কবিতা:
৭০ টি
বিজ্ঞপ্তি
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।