মেঘ বৃষ্টি ঝড়

প্রিয়ার চাহনি (মে ২০১২)

বশির আহমেদ
  • ৫২
  • ১৩
সেই তখন থেকে একই ভাবে বসে রইল রুহী । কি করতে হবে কি বলতে হবে কিছুই ভেবে পেলো না । কি এক দু:সহ ব্যথা ওর মনটাকে আচ্ছন্ন করে রেখেছে । রাশি রাশি কষ্টের কুয়াশা যেন ওকে গ্রাস করতে চাইছে । এমন একটা কথাও খুঁজে পেলনা রুহী যা দিয়ে ও নিজকে একটু সান্ত্বনা দিতে পারে । যাতে করে বলতে পারে যাক ভালই হলো । সন্ধ্যে হয়ে এসেছে অনেকক্ষণ । রহিমা এসে ঘরে আলো জ্বেলে দিল । রুহি তাকিয়ে দেখল কিন্তু কিছু বলল না । ঠাই বসে রইল একটু নড়ল না পর্যন্ত ।
সাকিব চলে গেছে অনেকক্ষণ হলো । সেই থেকে রুহি যেন আর রুহিতে নেই । কেবলই মনে হচ্ছে জীবন এমন কেন ? এত কষ্ট কেন সেখানে যা সহ্য করা যায়না । সাকিব অবশ্য সান্ত্বনা দিয়েছে ওকে । বলেছে আমি যেখানেই থাকিনা কেন তুমি যখনই ডাকবে আমি আসব । সান্ত্বনা দেবার মত আরোও অনেক কথাই বলেছে সাকিব । কিন্তু রুহি জানে এ শুধু কথার কথা । যারা সামনের দিকে এগিয়ে যায় তারা আর পেছনের দিকে ফিরে তাকায় না ।
সাকিব আজ রুহির সাথে খুব খারাপ ব্যবহার করেছে, অন্তত রুহির তাই মনে হচ্ছে । সাধারণত সাকিব কখনো রুহির সাথে এমন ব্যবহার করেনা । বরং রুহিই উল্টাপাল্টা ব্যবহার করে প্রায় সময় ।আজ সাকিব এমন ব্যবহার করল রুহির সঙ্গে যা তার জীবনটাকে একমুহূর্তে তছনছ করে ফেলল ।
উচ্ছলতায় ভরপুর প্রাণবন্ত তরুণ সাকিব । সারাক্ষণ টগবগ করে ফুটতেই থাকে । যেখানে যায় মাতিয়ে রাখে চারদিক । সহজ সরল ভাবে সবার সাথে ভাব করে ফেলে এক নিমিষেই । যা রুহির মোটেও পছন্দ নয় । এ নিয়ে অনেক কথা কাটাকাটি, অনেক ভুল বুঝাবুঝি হয়েছে দুজনের মাঝে । আবার সাকিবের আগ্রহেই সব মিটেও গেছে । বেশ কদিন থেকেই কেমন যেন অন্যরকম লাগছে সাকিবকে । এ নিয়ে রুহি অনুযোগও করেছে- তুমি জানি কেমন হয়ে যাচ্ছ দিনদিন । এনিথিং রং ?
সাকিব হেসে উড়িয়ে দিয়েছে- কি যে বলনা আমি ঠিকই আছি বরং তোমার মধ্যেই কেমন যেন একটু পরিবর্তন লক্ষ্য করছি । তুমিই জান কি ভাবছ ।
রুহি হেসে গড়িয়ে পড়েছে । রুহির ছেলে মেয়ে দুটো বার্ষিক পরীক্ষা দিয়ে মামার বাড়ী বেড়াতে গেছে । তাই রুহির কাছে স্কুলের সময় টুকু বাদে অফুরন্ত সময় । সাকিব এলে গল্প করার প্রচুর সময় । কিন্তু সাকিব আসেনা তেমন একটা । কথা দিয়েও ভুলে যায় । রুহি অপেক্ষা করতে করতে ক্লান্ত হয়ে পড়ে । তখন ভাবনা হয় । সাকিব তো আগে এমন ছিলনা । আগে সময় ছুতো পেলেই হলো বাসায় এসে হাজির । বাচ্চাদের নিয়ে কিছুক্ষণ হৈ চৈ করে তার পর রুহির সাথে গল্প । সময় ফুরিয়ে যায় কিন্তু কথা ফুরোয় না । রুহি জোর করে সাকিবকে ঠেলে তোলে । আর আজ এ সাকিব । কি হয়েছে ওর ? আজ থেকে নয়, দীর্ঘ দশটি বছর ধরে সাকিবকে দেখে আসছে রুহি । শামীম মারা যাবার বছর খানেক পর তখন সবে রুহি স্কুলের শিক্ষকতার চাকুরীতে নতুন যোগ দিয়েছে । দুটো ছেলে মেয়ে নিয়ে পিত্রালয় ছেড়ে স্কুলের কাছাকাছি আলাদা বাসা নিয়ে উঠে গিয়েছে । বিধবা মা তখন রুহির কাছেই থাকতেন । পাশের বাড়ীর সচ্ছল পরিবারের ছেলে সাকিব তখন কলেজে পড়ত । প্রায়ই স্কুল থেকে বিকালে ফেরার পথে দেখত সাকিব তার ছোট দুটি ছেলে মেয়েকে নিয়ে বাসার সামনের মাঠে হাঁটছে ও খেলছে । রুহিকে ফিরতে দেখে বাচ্চা দুটিকে এগিয়ে দিত । এভাবেই সাকিবের সঙ্গে রুহির পরিচয় । তার পর বাসায় আসা যাওয়া ।
বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হবার পর থেকেই সাকিবের ব্যবহারের মধ্যে অন্য রকম একটা ভাব লক্ষ্য করল রুহি । সব বুঝেও না বুঝার ভান করে রইল রুহি । তার পর একদিন সাকিব সরাসরি রুহিকে বলে বসল আই লাভ ইউ ।

মাথা তুলে চোখ বড় বড় করে তাকাল রুহি সাকিবের দিকে , যেন বুঝতেই পারেনি সাকিব কি বলেছে বা বলতে চাইছে । তার চোখ থেকে সাকিব চোখ নামিয়ে নিলো । শামীম মারা যাবার পর থেকে রুহি এমনিতে নিজকে বড্ড অসহায় ও একা ভাবছিল । মনে হয়ে ছিল সামনের দিন গুলো পাহাড়ের সমান উঁচু হয়ে দাড়িয়ে রয়েছে । রুহি বুঝি কোন দিনও এ পাহাড় ডিঙাতে পারবে না । পাঁচ বছরের বিবাহিত জীবনে শামীম রুহিকে এমন ভাবে আগলে রেখেছে যে সংসারের জটিলতা কুটিলতা, দু:খ কষ্ট কোন কিছুই সে উপলদ্বি করতে পারেনি । তার মনে হতো সুখের রাজ্য সমস্ত ইচ্ছের কাছে নত জানু । এমনই সময় রুহি শামীমকে হারিয়ে এক সাগর দু:খ কষ্টের মধ্যে হাবুডুবু খেতে থাকে, থৈ পায় না কোথাও । প্রতিটি মুহূর্ত বুকের উপর ভারী পাথর হয়ে বসে থাকে । যেন আর কিছু দিন গেলে রুহির মনটা একটা কষ্টের ফসিল হয়ে যাবে ।
এমন সময় নি:সঙ্গ মনের মাঝে একজন সহানুভূতিশীল বন্ধুর কামনায় কখন যে রুহি সাকিবকে আপন ভেবেছে রুহি নিজেও ভেবে পায় না । তার পর আরো পাঁচটি বছর এখন ওদের মনের মধ্যে আর কোন আড়াল নেই । দুজন বুঝতে পারে দুজন কে কথায় ও কাজে । সাকিবের প্রস্তাব অনেক আগেই রেখেছে রুহি । নিজের মনে ভেবেছে অনেক । সাকিব কে বলেছে আমাকে কিছু দিন সময় দাও আমি তোমার হব । সাকিব মেনে নিয়েছে রুহির সমস্ত কথা, বলেছে ঠিক আছে । পাঁচ বছর সময় দিলাম তোমাকে তার পর কিন্তু কোন অজুহাত শোনবো না । আমি যাই বলব শূনতে হবে তোমাকে । রাজি ?
রুহি বলেছে- কথা দিলাম । কিন্তু রুহির কথাতো রুহি নিজেই রাখতে পারেনি ।
যখনই নিজের কথা ভেবেছে তখনই মনে হয়েছে ছেলে মেয়ের কথা । ওরা আজ বড় হয়েছে । ওরা বুঝতে শিখেছে । মা ছাড়া আর ওদের কেউ নেই । মাই তাদের একমাত্র অবলম্বন । ওদের ছেড়ে গেলে মানসিক ভাবে ওরা একেবারে পঙ্গু হয়ে যাবে । নিজেদের পরিচিত সমাজে ওরা বিদ্রূপ আর হাসি ঠাট্টার পাত্র হবে । তখনতো মাকে ওরা ঘৃণা করবে । যে সাকিব আংকেলের জন্য ওদের দরদের সীমা নেই সেই সাকিবকে ভাববে ওরা শত্রু । সুস্থ মনের মানুষ ওরা কখনো হতে পারবে না । নিজের সুখের জন্য ওদের জীবন এমন ভাবে বিষিয়ে দিতে পারে না । কষ্ট হবে ওর একারই হোক ।
সাকিবকে বলেছে – আমি আমার সুখ আমার সন্তানের দিকে তাকিয়ে ত্যাগ করেছি । তুমি পার না তোমার সুখকে তোমার ভাল বাসার জন্যে বলি দিতে ? আমি জানি এটা স্বার্থপরের মত কথা তবুও তোমার জীবনে অন্য কেউ, এযে আমার চিন্তারও বাইরে । তুমি শুধু আমার একান্তই আমার ।
সাকিব তখনও সান্ত্বনা দিয়েছে-ভেবোনা তুমি । আমার জীবনে তুমিই প্রথম তুমিই শেষ । তোমাকে ছাড়া আমি আর সুখ চাইনা কোথাও ।
রুহি তবুও সংশয়ে দুলছে । আবার আশ্বস্থ ও করতে চেয়েছে নিজেকে । মনে মনে ভেবেছে ভাল বাসার জন্যে কতজনইতো সর্বস্ব ত্যাগ করে বিবাগী হয়েছে । রাজা সপ্তম এডওয়ার্ড ভাল বাসার জন্যে সিংহাসন ত্যাগ করতেও তো পিছপা হননি । হয়ত সাকিব তাদেরই একজন । কিন্তু আজ বিকেলে সাকিব তার চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে দিয়েছে । বেশ কয়েক দিন পরে সাকিব আজ আসাতে রুহি ভেবে ছিল সে গম্ভীর হয়ে থাকলে সাকিব তার মান ভাঙ্গাতে কাতর হয়ে উঠবে । কিন্তু সাকিম শান্তভাবে ছাদের দিকে তাকিয়ে চুপচাপ বসে রইল । অবাক হলো রুহি সাকিবের এই বিরোদ্ধ আচরণে । কি ব্যাপার সাকিব মনে হচ্ছে এখানে এসে তুমি বিরক্ত হচ্ছ ?
অনেকক্ষণ পর সাকিব শান্ত গলায় উত্তর দিল- না ।
তারপর আচমকাই বলে ফেলল- আমি বিয়ে করতে যাচ্ছি ।
কি বললে বিয়ে ? অবাক হয়ে গেল রুহি । কাকে ?
একটা মেয়েকে । নিষ্প্রাণ গলায় উত্তর দিল সাকিব ।
কিন্তু-কিন্তু । আমতা আমতা করতে লাগল রুহি – এমনতো কথা ছিল না । তুমি তো বলেছিলে আমি ছাড়া আর কেউ আসবেনা তোমার জীবনে । শুকিয়ে কাঠ হয়ে গেল রুহির গলা ।
না আসবে না । এখনও বলছি আসবে না । তুমি তাহলে চল আমার কাছে । আমিতো বলেছি তোমার বাচ্চাদের জন্য ভেবোনা আমি আছি তাদের জন্য ।
কি বলবে রুহি কিছুই ভেবে পেল না । অনেক ক্ষণ চুপ করে থেকে ধরা গলায় বলল- তাওতো হতে পারে না ।
তাহলে কি হতে পারে ? তুমি এত স্বার্থপর রুহি ? তুমি কিছুই ছাড়তে রাজী নও । আর আমাকে সর্বস্ব ত্যাগ করতে হবে ? সমাজে তোমার সন্তানের , তোমার মান ক্ষুণ্ণ হবে তাই তুমি আমার কাছে যাবে না আবার আমাকেও ছাড়বেনা । এত স্বার্থ পর তুমি ? ছি: ।

না এ তুমি কিছুতেই করতে পার না । আমাদের দুজনের মাঝ খানে আর কাউকে আনতে পার না তুমি । রুহি অবুঝ ।
তুমি কি আমার সুখ চাও না , স্বাচ্ছন্দ্য চাও না ।
না চাই না । আমাকে বাদ দিয়ে তোমার কিচ্ছু আমি চাই না ।
কিন্তু আমি চাই । আমি সংসার চাই, একটা মানুষ চাই যে আমার পাশে পাশে থাকবে সারাক্ষণ, আমার সুখে আমার দুখে । আমি তোমাকে পেলে সব হারাতে পারি কিন্তু তোমাকে না পেলে আমি কিছুই হারাতে চাই না ।
-আমি এখন কি করব ? কিছুই ভাবতে না পেরে অসহায়ের মত প্রশ্ন করল রুহি ।
তোমার যা ইচ্ছে । উদাসীন গলায় বলল সাকিব । তবে জেনে রাখ তোমার যে কোন প্রয়োজনে আমাকে সর্বদা পাশে পাবে । রুহি আগেও যেমন তোমাকে ভালবাসতাম এখনও তেমনি বাসি । কিন্তু সমাজ ? এমন করে চললে আমরা উভয়েই একদিন সমাজের চোখে দোষী হয়ে যাব । যা নয় তাই বলবে তারা । অন্তত সমাজের প্রয়োজনে, পরিবারের প্রয়োজনে আমাকে বিয়ে করতেই
হবে ।
- না, তুমি তা পার না । আমি এ হতে দেব না । পাগলের মত ঝাঁপিয়ে পড়ল রুহি সাকিবের উপর । আমি তোমার মৃত্যু কামনা করি । তুমি মরে যাও আমি তাও সইব ।
তাই কর রুহি । তুমি আমার মৃত্যুই কামনা কর । শান্ত ভাবে রুহির মাথায় হাত বুলাতে বুলাতে বলল সাকিব । তাহলে তো কোন ঝামেলাই থাকেনা । কিন্তু বিয়ে করা ছাড়া আমার আর কোন পথ নেই । পরিবার থেকে প্রেসার এসেছে । আমিও তাদের আমার মত জানিয়ে দিয়েছি । ইতোমধ্যে তারা একটি মেয়েও বোধ হয় ঠিক করে কথা দিয়ে ফেলেছে ।

আস্তে আস্তে ফ্রিজ হয়ে গেল রুহি । সত্যিইতো , তার কি অধিকার আছে সাকিবকে বাধা দেবার । আর সাকিব কেনই বা শুনবে রুহির কথা । প্রয়োজনের কাছে মানুষের ন্যায় নীতি সব বিসর্জন দিতে হয় এতো চরম সত্য কথা । রুহির সাধ্য কি একে অস্বীকার করা । সাকিবকে বাধা দেওয়া রুহির অন্যায় । রুহিকে সোজা করে বসিয়ে দিয়ে সাকিব বলল- দেখ রুহি আমি এতটা ত্যাগী নই যে তোমার অন্যায় আবদারে আমি আমার জীবনটাকে বলি দেব । তুমি যেমন করে থেকে ভাল থাক তেমনি করেই থেকো । আমার কোন আপত্তি নেই । আচ্ছা চলি ।

সাকিব বেড়িয়ে গেল । আর রুহি পাথরের মত স্তব্ধ হয়ে রইল । ওর চেতনায় বার বার একটা কথাই ধাক্কা দিচ্ছে- ওর মনের দোষর হয়ে আর কেউ থাকল না । ও একা হয়ে গেল বাকী জীবন টার ভার তাকে একাই বইতে হবে । নি:সঙ্গতা এক দারুণ নিঃসঙ্গতা চারিদিক থেকে অক্টোপাসের মত চেপে ধরল তাকে । রুহির দম বন্ধ হয়ে এল । অন্ধের মত হাতড়াল চারিদিক তার পর ফুফিয়ে উঠলো দুহাতে মুখ ঢেকে ।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
পারভেজ রূপক দারুণ একটা মনোসমীক্ষাধর্মী গল্প। চমৎকার লিখেছেন ভাই।
বশির আহমেদ ধন্যবাদ সুমন দাস ।
বশির আহমেদ আপনাদের ভাল লাগাই আমার লেখার স্বার্থকতা । এর চেয়ে বড় পাওয়া আমার কাছে আর কিছু নয় ।
রোদের ছায়া গল্পের প্লট ভালো লাগলো , এটাও এক বাস্তবতা তবে গল্পে প্রিয়া বা প্রিয়ের চাহনির তেমন ভুমিকা নেই .........তারপর ও ভালো লাগলো .
বশির আহমেদ মুকুল ভাই সত্য কথা এই "প্রীত না জানে রীত " রীতি মেনেই যদি প্রেম হতো তবে কি রাধা মামি হয়ে ভাগিনা কৃঙ্সের প্রেমে মাতোয়ারা হতো ? গল্পটি ভাল লাগার জন্য ধন্যবাদ ।
বশির আহমেদ প্রদীপ তোমার জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও ভালবাসা ।
আহমাদ মুকুল হিসেব না মানা প্রেমের গল্প, হিসেব না মেলা জীবনের গল্প। ভাল লাগলো খুব।
প্রদীপ খুব সুন্দর লাগলো গল্পখানি! অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা রইল আপনার জন্য! ভালো থাকবেন!
বশির আহমেদ টনী হক গল্পের বিষয়বস্তু ও চরিত্র দ্বয়ের বাস্তবতাকে পুরোপুরি হৃদয়াঙ্গম করে সুচিন্তিত মতামত রাখার জন্য আপনাকে অনেক অনেক প্রীতি ও শুভেচ্ছা ।

০৭ এপ্রিল - ২০১১ গল্প/কবিতা: ৩৫ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "ছোটবেলা”
কবিতার বিষয় "ছোটবেলা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ ডিসেম্বর,২০২৪