গোল গোল গোল

কৈশোর (মার্চ ২০১৪)

মিলন বনিক
  • ১৮
টিম লিডার অনিক।
উত্তরের বিলে ধান কাটা শেষ। পূর্ব পাড়ার শুভদের সাথে ফুটবল ম্যাচ হবে। বার্ষিক পরীক্ষাও শেষ। চারিদিকে ধু ধু মাঠ। সকাল বেলা নাড়া কুড়াতে এসে দু’বন্ধুর কথা কাটাকাটি। একসাথে অনেকগুলো নাড়া কুড়িয়ে আগুন জ্বেলে শীতের রেশ কাটতে না কাটতেই অনিক মাঞ্জা দেয়া সুতোর নাটাইটা হাতে নিয়ে একটা চার রঙ্গা ঘুড়ি আকাশে উড়িয়ে দিল। শুভর সুতোটা মাঞ্জা দেওয়া ছিল না। ভালোভাবে মাঞ্জা দেওয়ার ফর্মুলাটা অনিকই শিখিয়েছিল শুভকে। দিতে পারে নি।
শুভ মামার বাড়ী গিয়েছিল পরীক্ষার পর। কালই ফিরেছে। এই ফাঁকে অনিক মাঞ্জার কাজটা সেরে নিয়েছে। তাই গর্বটা একটু বেশী। পরিশ্রম তো কম হয়নি। কয়েকটা কাঁচের বোতল গুড়ো করে মিহি করতে হয়েছে। তারপর মা’কে বলে আসন ঘরের বৈয়াম থেকে সাগু দানা নিয়ে একটা কড়াইতে ফুটিয়েছে। পানির পরিমাণটা বেশী হয়ে গিয়েছিল। মা আর দুটো সাগুদানা দিয়ে ঠিক করে দিয়েছে। ছোট ভাই অনিন্দ্যকে বলেছে টান টান করে সুতোগুলো দু’টো গাছের সাথে বাঁধতে। পেছনের বিলে দু’ভাই মিলে সারা দুপুর বসে থেকে মাঞ্জা শুকিয়েছে। অনিক মাঝে মধ্যে সুতোয় আঙ্গুল টেনে মাঞ্জার ধার পরীক্ষা করে নিচ্ছিল। ধারটাও হয়েছে সে রকম। অন্তত এ পাড়ায় আর কেউ সুতোর মাঞ্জা নিয়ে বাহাদুরি করতে পারবে না।
শুভর ঘুড়িটা উত্তুরে হাওয়াই হেলে দুলে কিছুদূর উঠতেই অনিক দু’হাতে নাটাই ধরে একটা গোৎ দিয়ে শুভর সুতোটা প্যাঁচ নিতেই দ্রুত নাটাই ঘুরিয়ে পত্ পত্ শব্দে আকাশে উঠে গেলো অনিকের ঘুড়ি। আর ততক্ষণে শুভর ঘুড়িটা এলোপাথাড়ি দোল খেতে খেতে বাতাসের সাথে চলতে শুরু করলো। কেবল সুতোই কোন টান ছিল না।
শুভর খুব মন খারাপ। দু’জনেই এবার ক্লাস নাইনে উঠবে। মান সম্মানের ব্যাপার। তাই ইচ্ছে করলেও কাঁদতে পারছে না। পাড়ার ছেলেরা যা বিচ্ছু। ভ্যাঁদ কাদুঁয়া বলে সারাদিন লজ্জা দেবে। গেলো তো একটা ঘুড়ি। এতে কান্নার কি আছে। আমার বল দিয়ে তার প্রতিশোধ নেবো।
বলতে গেলে এই শুভই একমাত্র একটি চার নম্বর ডিয়ার বলের মালিক। বড় মামা এবার কিনে দিয়েছে। আর সে কি বাহাদুরি। আজ খেলতে এসে বলটাও নিয়ে এসেছে। কাউকে ধরতে দিচ্ছে না। কেবল পূর্ব পাড়ার সন্তু, রিপন, মহাদেব, সাগর ওদের হাতে হাতে ঘুরছে। উত্তর পাড়ার অনিকের দলের কাউকেই ধরতে দিচ্ছে না।
শুভ নাটায়ের সুতোটা টেনে শেষ পর্যন্ত বলেই ফেলল-ভাগ্যিস আমার সুতোই মাঞ্জা ছিল না। তাই কেটে দিয়েছিস। এবার পারলে আগামী শুক্রবার আমাদের সাথে ফুটবল ম্যাচ খেলে দেখ। তারপর দেখাবো মজা।
- কিন্তু আমাদের ছোট বলটা পাম্প থাকে না। অন্য কোন বল নেই।
- আমার আছে। একদম নূতন বল। এটা দিয়ে খেলবো। মুচকি হাসল শুভ। মনে মনে বলল, এবার বোঝাবো মজা। গোল দিয়ে ঢোল বানিয়ে দেবো।
- বেশতো। ভালোই হবে। উত্তর আর পূর্ব পাড়া ফুটবল ম্যাচ। তবে রেফারী কে হবে। জিজ্ঞাসা করল অনিক।
- শিমুল দা। ইন্টার পড়ে। তাছাড়া খেলাও জানে। নিয়মিত ফুটবল খেলে।
- আচ্ছা ঠিক আছে। আমাদের দলে কিন্তু অভিদা থাকবে।
- না হবে না। অভি দা টেন-এ পড়ে। আপত্তি করল শুভ। আর আমাদের পাড়ায় টেন-এ কেউ নেই।
- তাহলে।
- তাহলে আর কি। ক্লাস এইট থেকে নীচে যারা তাদেও নিয়েই দল।
- তাহলে সাতজন নিয়ে খেলতে হবে। কোন প্লেয়ার হায়ার করা যাবে না।
ঠিক আছে বলে উভয় দল উঠে পড়ে লেগে গেল। পাড়ার মান সম্মানের ব্যাপার। অনিক-এর সমবয়সীদের মধ্যে রঘু একটু দুর্বল। গোল কিপার হিসাবে থাকবে নটু। সেভেনে পড়ে। লিকলিকে শরীর। মনে হয় বাতাসের সাথে উড়তে পারবে। শুভদেও দলের গোল কিপার সন্তু। বাকী আর মাত্র চার দিন। আজ রবিবার। শুক্রবারে ম্যাচ। ভাবতেও গা শিউড়ে উঠছে। ইদানীং দু’পাড়ার ছেলেদের মধ্যে দেখা সাক্ষাৎ হলেও তেমন একটা ভাব নেই। কথাবার্তা যা না বললে নয় তাই হচ্ছে। নতুন কোন শর্ত, কোন নিয়ম কানুন মনে আসলে তা বলছে। দু’দলই যেন পরস্পরের প্রতিপক্ষ। যেন কত দূরত্ব। খেলাটা যতদিন না শেষ হচ্ছে ততদিন কেউ কাউকে সহজভাবে নিতে পারছে না।

কে কাকে কিভাবে ল্যং মারবে তারও একটা খসড়া হিসাব হয়ে যাচ্ছে। হারাটা যেন কারোরই কাম্য নয়। এই ম্যাচে জিততেই হবে। সামান্যতম ছাড় দেওয়া যাবে না। মনে হচ্ছে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হবে। এর মধ্যে কান কথা শুরু হয়ে গেছে। অনিক নাকি রেফারি শিমুলদা-কে ভাগে আনার চেষ্টা করছে। ঠিক একই অভিযোগ শুভর বিরুদ্ধেও। শুভও নাকি তাই করছে।
আসলে ব্যাপারটা তেমন কিছু না। দু’দলই আলাদাভাবে গিয়েছিল শিমুলের সাথে দেখা করতে। খেলাটা কিভাবে চালাবে তার একটা পরামর্শ নিতে। আর যাওয়ার সময় অনিকের দল পাঁচ টাকা দিয়ে মিঠুন চক্রবর্তীর বড় একটা পোষ্ট কার্ড কিনে নিয়েছিল। শিমুলের স্বপ্নের নায়ক মিঠুন চক্রবর্তী। আর এটাই কাল হয়ে দাঁড়াল। মাঝখানে একবার রেফারি বদল করার কথাও উঠেছিল। কিন্তু এখন আর সময় নেই। আর মাত্র দু’দিন বাকি। চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে দু’পাড়ায়। দু’পক্ষকে শক্তিশালী করার জন্য জনসমর্থন তৈরি করার কাজটাও বেশ ভালোই এগিয়ে যাচ্ছে। শোনা যাচ্ছে শুভ তার বড় মামাকে নিয়ে আসবে। যে মামা বল কিনে দিয়েছে সে মামা স্বয়ং উপস্থিত থাকবে। চাট্টিখানি কথা নয়।
দু’দলই তাদের বন্ধুদের, মামাত পিসিতো ভাই বোনদের বলে রেখেছে। শুক্রবারে যেন অবশ্যই উত্তরের মাঠে খেলার সময় সবাই উপস্থিত থাকে। সবচেয়ে বড় বিপত্তিটা ঘটল মঙ্গলবারে। অনিক আর নটুকে ঐদিন বৈদ্য পাড়ার ওদিক থেকে আসতে দেখেছে। তার মানে বৈদ্য পাড়ার কালী সাধক বিমল সাধুর কাছ থেকে তাবিজ পরা এনেছে অনিক। ব্যাস অমনি পাড়াময় রটে গেলো। কালি সাধকের তাবিজ পড়া দিয়ে অনিক খেলায় জিততে চাইছে। আর যায় কোথা। খেলা পণ্ড হওয়ার উপক্রম। শুভ কিছুতেই মানতে নারাজ। তাবিজ দিয়ে কোন খেলায় জেতা যাবে না। শুরু হলো গোয়েন্দাগিরি। সকাল দুপুর সন্ধ্যা পাহারায় থাকলো শুভদের দল। যে দুই দিকে গোল বার থাকবে, সেদিকে কেউ কোন তাবিজ পুতে রাখছে কিনা। ধরতে পারলে মজা বের হয়ে যাবে। একবার মাঠ বদল করারও কথা উঠল। কিন্তু এর চেয়ে ভালো মাঠ আর নেই। অন্যান্য জমিগুলো কিছুটা নিচু হওয়াতে এখনও কাদা জমে আছে। ভালোভাবে শুকিয়ে উঠেনি। তাই মাঠ বদল করার কথাটা আর ধোপে ঠেকেনি।
পরামর্শটা দিয়েছিল নটুর দাদু। নটুকে বলল, যা পারলে বিমল সাধুর কাছ থেকে একটা তাবিজ নিয়ে আয়। গোল বারে মাটির নীচে পুতে দিবি। ব্যাস কাজ শেষ। দেখবি বল গোল বারে ঢুকতে ঢুকতেই কেমন বাইরে চলে যাবে। গোলকিপার না থাকলেও গোল দেয় কার সাধ্য। বিমল সাধুর শক্তিও তেমন। সব মন্ত্রের কারসাজি। মায়ের শক্তি।
নটু কথাটা এমনভাবে বলল অনিক না করতে পারিনি। সবাই চাঁদা তুলে পাঁচ টাকা নিয়ে হাজির হলো সাধুর কাছে। সাধু শুনেই বললো এ আর এমন কি। তবে এগার টাকা লাগবে। আর এক জোড়া মোমবাতি। আর কোন উপায় ছিল না। অনিক মিনতি করে বলল, আমাদের মাত্র পাঁচ টাকা আছে। আর দু’টাকা কোনভাবে ব্যবস্থা করতে পারব। তবে সেটা খেলার পরদিন এনে দেব। আপনি একটু ভালো করে তাবিজ দেবেন। যেন আমরা ঠিকই জিততে পারি। বিমল সাধু ধার্মিক মানুষ। অনিকের কথা ফেলতে পারেনি। বললেন, ঠিক ঠিক দিয়ে যাস কিন্তু। যদি মনে মনে ভাবিস যাক বেঁচে গেলাম। আর দেব না। তাহলে কিন্তু গোল খেয়ে যাবি। তারপর তাবিজটা দিয়ে বলল, এই নে। খেলার দিন খুব সকালে সূর্য উঠার আগে গোল বারের মাঝখানে মাটির নীচে পূতে রাখবি। অনিক আর নটু প্রতিজ্ঞা করল, ঠিকই টাকা দিয়ে যাবে। আর দু’জনে ঠিক করল, এ কথা যেন আর কেউ জানতে না পারে। এমনকি আমাদের দলেরও কেউ না।
আজ বৃহস্পতিবার। সবাই জেনে গেছে যদি কোন তাবিজ কেউ নিয়ে থাকে তবে সেটা আজ সন্ধ্যায় মাটিতে পুততে আসবে। তাই শুভদের দল এক চক্কর ঘুরে গেল। বিলের ধারে রাস্তার পাশে যে বাঁশঝাড়টা আছে তার আড়ালে কিছুক্ষণ লুকিয়েছিল শুভ আর মহাদেব। বাইরে একটু একটু জ্যোৎস্না থাকলেও দূরে কয়েকটা শেয়াল একসাথে ডেকে উঠাতে দু’জনেই ভয় পেয়ে বাড়ি চলে যায়। যা হবার হবে। তবুও মনের সন্দেহটা থেকে গেল। আজ নিশ্চয় তাবিজের অলৌকিক খেলা শুরু হবে। রাতে ভালোমতো ঘুমাতে পারল না। শুধু মনে হচ্ছে এই বুঝি নিশ্চিত গোলের মুখ থেকে বলটা ফিরে এলো। সবাই জানে বিমল সাধু একজন আধ্যাত্মিক সাধক। যা বলে তাই হয়। নয়তো বিমল সাধুর এত নাম ডাক কেন। কত দূর দূরান্ত থেকে লোকজন আসে।
চরম উত্তেজনায় কারও মুখে কথা নেই। এতদিনের গোঁ ধরা ভাবটা আজ মিঠে যাবে। বিকাল চারটায় খেলা। অথচ সকাল থেকে দু’দলের মহড়া শুরু হয়েছে। অনিককে মা বলেছিল দুই আড়ি ধান কলঘরে নিয়ে যেতে। মাড়াই করে আনতে। অনিক পষ্ট বলে দিয়েছে আজ পারবে না। কাল করে দেবে।
তিনটা থেকে সবাই উপস্থিত। শিমুলও এসে পরেছে। সে পুরো খেলার দায়িত্ব নিয়ে নিয়েছে। কে কোন দিকে বার নেবে সেটা নিয়ে কিছুটা তর্ক হলেও শিমুলের মধ্যস্থতায় টসে জিতে অনিক তার কাঙ্ক্ষিত বারটায় পেল। নব্বই মিনিটের খেলা। প্রথম পাঁচ মিনিটের মাথায় উত্তর পাড়ার গোল পোষ্টে একটা বল ঢুকেও কেভাবে বেরিয়ে গেল। রেফারি নির্দেশ দিল ফাউল। অমনি শুভদের দল রেফারির পক্ষপাতিত্ব নিয়ে প্রশ্ন তুলল। শুভর বড় মামাও আসেনি। অনিক আর নটুর বিশ্বাসটা আরও বেড়ে গেল। এক ফাঁকে অনিক দৌড়ে এসে যেখানে খুব সকালে তাবিজটা পুঁতেছিল সেখানটায় দেখে গেল। মনে মনে প্রণাম জানাল সাধুকে।
ঠিক পরক্ষণে মাঝমাঠ থেকে মহাদেবের তীব্র শর্টটা কিভাবে যে উত্তর পাড়ার গোলপোস্টে ঢুকে গেল কেউ আন্দাজ করতে পারেনি। নিচু আর অনিকের মুখটা চুপসে গেল। কোনভাবেই বিশ্বাস করতে পারছে না। এ কি হলো। প্রথম পঁয়তাল্লিশ মিনিটে ছয়টা গোল অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে হয়ে গেলো। একটা গোলও শোধ দিতে পারিনি। পরবর্তী পঁয়তাল্লিশ মিনিটে আরো তিনটি। গোল বার পরিবর্তন করাতে কম হয়েছে। শোধ দিতে পেরেছে দুইটি। নয় দুই-এ খেলা শেষ।
পূর্ব পাড়ার আনন্দ আর দেখে কে। মিছিল সহকারে বিজয়ীর কাপটা নিয়ে নাচতে নাচতে এগিয়ে যাচ্ছে শুভদের দল। কিছুই করার নেই। এত ছেলের মধ্যে উত্তর পাড়ার ছেলেরা যে যার মত ফিরে যাচ্ছে। শিমুল এসে অনিকের কাঁধে হাত রেখে বলল-জিততে হলে আবার ম্যাচ খে তে হবে। তাতে না হলে আবার খেলবি। দেখবি একদিন জিতে যাবি। নটু মন খারাপ করে অনিকের পাশে এসে বলল-সাধুর বাকী দু’টাকা দেওয়ার দরকার নেয়।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
এশরার লতিফ ফুটবল খেলার ভেতর দিয়ে কিশোর বয়সের মনোভঙ্গি আর আন্তঃসম্পর্ক চমৎকার ফুটিয়ে তুল্লেন।
অনেক ধন্যবাদ...লতিফ ভাই
নাজমুছ - ছায়াদাত ( সবুজ ) বাহ! সুন্দর গল্পের টান টান উত্তেজনা ।
অনেক ধন্যবাদ...ভাই
মোঃ মহিউদ্দীন সান্‌তু টান টান উত্তেজনা পূর্ন এক ফুটবল খেলা উপভোগ করলাম অনেক দিন পর, যা ফেলে এসেছি ছেলে বেলায়। অনেক ধন্যবাদ দাদা চমৎকার গল্পটির জন্য।
সানতু ভাই...অনেক ধন্যবাদ...
ছন্দদীপ বেরা ভাল লাগল ।
এস, এম, ইমদাদুল ইসলাম নটুর মনটা খারাপ পর্যন্ত সীমাবদ্ধ রেখে ভালই করেছেন । সাধুর চেরাগ যে উল্টে দিতে উদ্ধত হয়নি, সেটাই নটুর কিশোরবেলার শান্ত চরিত্রের চিত্রায়ন হয়েছে । ভাল লাগল । নইলে চরাঞ্চলের কিশোরদের যেমন দেখতাম, তেমন হলে সাধুর খবর ছিল ।
কিশোর বয়সের সীমাবদ্ধতা তো আছেই...আপনার সুনিপুণ মন্তব্য আমার প্রেরণা...
নাফিসা রহমান আমার ভাই খুব ভালো ঘুড়ি বানাতে পারতো... সেইসব দিনের কথা মনে পরে গেলো... ভালো লিখেছেন... শুভকামনা রইল
অনেক ধন্যবাদ যে হারানো দিনটাকে মনে করতে পেরেছেন....
মামুন ম. আজিজ সুন্দর ডানপিটে কৈশরের চটুল গল্প
অনেক ধন্যবাদ...মামুন ভাই
মোহাম্মদ ওয়াহিদ হুসাইন ...সাধুর বাকী দু’টাকা দেওয়ার দরকার নাই!!! পাঁচ টাকা ফেরত আনতেগেলে কেমন হয়? দারুণ লিখেছেন। শুভেচ্ছা রইল।
দাদা দারুন বলেছেন...এখন হলে তাই করতো...অনেক ধন্যবাদ...
তাপসকিরণ রায় বিষয়কে যথাযথ মেনে নিয়ে কৈশোর সীমানায় লেখা আপনার সুন্দর এ গল্প। কিশোর মনের বাস্তব দিকটা বেশ ভাব ভাবে ফুটে উঠেছে এ লেখায়।
অনেক ধন্যবাদ...দাদা...সুন্দর মন্তব্য আমার প্রেরণা...
সকাল রয় আমাদেরও ফুটবল ম্যাচ হতো আমরা হেরে যেতাম তারপর মন খারাপ করা আকাশ। অনেক অনেক ভালো লাগা একটা লেখা। আপনার গল্পটা অনেক কিছু মনে করিয়ে দিল। অনেক ধন্যবাদ।
অনেক ধন্যবাদ...ভাই..খুব ভালো লাগলো...

০৭ এপ্রিল - ২০১১ গল্প/কবিতা: ১১৩ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "স্থিতিশীলতা”
কবিতার বিষয় "স্থিতিশীলতা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ নভেম্বর,২০২৪