হৃদয়ের অন্ধকার প্রকোষ্ঠে চাপা কষ্টের যন্ত্রনা মেহেদী পাতার মতো রক্তে রঞ্জিত, ক্ষত-বিক্ষত দেহবাস গগন বিদারি চিৎকারে উদ্ধিগ্ন চারপাশ আমি বাঁচতে চাই, আমি বাঁচতে চাই, ধরণীর অতল তলে। আগুনের লেলিহান শিখায় ভস্ম হয়ে গেছি আমি জরাজীর্ণ অন্তরিক্ষে দানা বেঁধেছে আরেক নীল বেদনা তোমার অন্তরাত্মা একবারও কি কেঁদে উঠেনা ? কত স্বপ্ন ফেরি করে ঘুরেছি তোমার ধারে ধারে কত রাতকে করেছি দিনের সনি্নবেশ স্মৃতির কপাট খুলে একটি বারের জন্যও কি দেখ না ? আমি বোকা, নির্বোধ এক হতচ্ছাড়া মনে পডার দিন যে পুরিয়েছে অনেক আগেই ! ঊর্ণনাভির জালে বন্ধি জীবনের সমস্ত স্বাদ-আহ্লাদ উষ্মরশ্মির আলো ছুঁয়েনি আমায় দীর্ঘকাল শুধু মলিনমুখে চেয়ে থেকেছি দৃষ্টি সীমানায়। আর কত গঞ্জনা দেবে আমায় ? বিবেগের কাঠগডায় দাডানোর সময় কি হয় নাই ? আর কবে হবে বোধদয় তোমার ? ইচ্ছে ছিলো তোমার জন্য হেমাদ্রি জয় করবো, হ্রদিনী পাডি দেব, কিন্তু তুমি তা হতে দিলেনা। অবহেলার ঝাঁতাকলে পৃষ্ঠ আজ, নিয়তির কারাবাস আমি আর কাঁদতে পারিনা, বধির হয়ে গেছি, শুকিয়েছে চোখের জল তবুও তোমার হৃদয় দুয়ার আমুক্ত, সিঁদকাটারও কোনো ভেদ নেই।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
তানভীর আহমেদ
ভাব ও ভাষায় চমৎকার কবিতা নয়ন ভাই। আমি যদি ঠিক ঠিক বুঝে থাকি কবিতাটি, তাহলে নিম্নোক্ত সংশোধনগুলো আপনার কাছে গ্রহণীয় মনে হবে কি? যন্ত্রনা=যন্ত্রণা, গগন বিদারি=গগন বিদারী, উঠেনা=ওঠে না, সননিবেশ=সন্নিবেশ, বন্ধি=বন্দি, উষ্মরশ্মি=উষ্ণ রশ্মি, ছুঁয়েনি=ছোঁয় নি, দিলেনা= দিলে না, ঝাঁতাকলে= জাঁতাকলে, পৃষ্ঠ=পিষ্ট, পারিনা= পারি না। যদি গ্রহণযোগ্য মনে না হয়, কোনো সমস্যা নেই। আপনার মতো আপনি এগিয়ে যান।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।