হে যোদ্ধা, মৃত্তিকার গর্ভতলে ঘুমিয়ে থাকা সৈনিক মুক্তির অভিপ্রায়ে কাঁপিয়েছ দিক-বিদিক সবুজ-লালের পতাকা উড়িয়ে দিয়ে আজ নীরব, শান্ত আছ ঘুমিয়ে।
হে যোদ্ধা, শকুনের লাল চোখ উপড়ে ফেলার তরে যে গ্রেনেড ছুড়েছিল বাংলা প্রান্তরে সে স্মৃতি মুছে ফেলে কে, কি করে কখন? মিথ্যার ইতিহাস করে যায় রচন।
হে যোদ্ধা, জানি আজ তোমার মন ভাল নেই একাকী নীরবে কেঁদে চলেছ নিভৃতেই যে জীবনত্যাগে রক্ত দিয়ে স্বাধীন করলে মাটি সে মাটিতে রাজাকার আর আলবদরের ঘাটি।
হে যোদ্ধা, কেঁদনা তুমি, ফেলনা চোখের জল অনেক কিছুই দিয়েছ তুমি, পেয়েছিও তার ফল কিন্তু বাংলায় হঠাৎ আবার আলবদরের ঘাটি ভয় পেওনা, আমরা আছি হাতে উঠাতে লাঠি।
হে যোদ্ধা, অনেক করেছ, কেঁদনা আর, ঘুমাও তুমি এবার আমরা আছি, জাগব এবার, করব ওদের বার রক্ত দিতে শিখেছি আমরা, রক্ত দিতে জানি জ্বালব আগুন রক্ত ছিটিয়ে, যেন পাষান খুনি।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
তাপসকিরণ রায়
ভালো লাগলো কবিতাটি.হ্যা,লড়তে তো হবেই ,এ ছাড়া বিধির একটা বিধান আছে.সময়ে সব সমাধান করিয়ে নেন তিনি হ্যা,তাতে আমরা উপলক্ষ হয়ে থাকি বটে!ধন্যবাদ আপনাকে.
সালেহ মাহমুদ
খুব সুন্দর কবিতা। কিন্তু আর কতকাল চলবে এই ঘুম পাড়ানিয়া স্তুতিবাক্য? এ দেশের উন্নয়নের জন্য শুধু আবেগ ঢেলে দিলেই হবে না, কাজ করে যেতে হবে ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গী নিয়ে। ধন্যবাদ।
সুমন
হে যোদ্ধা,
অনেক করেছ, কেঁদনা আর, ঘুমাও তুমি এবার
আমরা আছি, জাগব এবার, করব ওদের বার ---- এই নিজেদের কিছু করার ইচ্ছাটা একটা ভিন্নতা এনেছে কবিতায়। ভাল লাগল কবিতা।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।