ললাটে মেখে রক্ত দু-বাহু করে শক্ত একটাই করেছি পণ সম্মুখ পানে এগবো আমি গেলেও নিজ জীবন। ভয় করিনা কাউকে অদম্য আমি,অবাধ্য আমি,আশা নেই কোন বুকে। মহা ধ্বংস আমি মৃত্তিকার বুকে নৃসংসো খুনী, ক্ষিপ্ত বীরের মত আমি মুক্তি পাগল বীর লক্ষ্য ভ্রষ্ট হয়না কখনো আমার চালানো তীর। দূর্দম আমি দুরাচার নির্মম এক পাষানের মত ভয়ংকর আমি জানোয়ার। উপকারীর আমি অপকার করি ঘৃন্য কৃতঘ্ন শত্রু পেলে বধ করি তারে নিষ্ঠুর শত্রুঘ্ন। আমি হলাম দুরাচার সামনে যা পাই জ্বালিয়ে পুড়িয়ে করি একা ছারখার। করিনা কারোরে সম্মান মর্ত্যের বুকে আনতে চাই ভরা ডুবানো বান। আপনজন হারা প্রিয়জন হারা বুকটা আমার রিক্ত প্রানটা আমার ছটফট করে হতে চায়না শান্ত। সব সময় যেন মনে পড়ে মোর নিজ ঘর প্রিয়ার কথা চিৎকার করে কেঁদে পড়ি আমি সইতে পারিনা ব্যাথা। মোর প্রিয় আপনেরা চলে গিয়েছে অজানা কোথাও ছেড়েছে বসুন্ধরা। জানি আমি জানি পাঠিয়েছে যারা ওদের স্বর্গের দ্বারে মোর প্রিয়জন মেরেছে যারা অস্ত্র আঘাত করে। রক্তে রঙ্গিন করেছে যারা মাটির বক্ষখানি দিব্যি মনে খুন করেছে না শুনে তাদের বাণী। ছাড়বনা আমি সেই পশুদের করবই খুন ওদের এ ধরা থেকে নিঃশব্দে করব ওদের বের। বুকে জেগেছে আশা ওদের রক্ত পান করব মেটাব আমার তৃষ্ণা। হনন করার ইচ্ছা বুকে আমি এক জীঘাংসা অন্তর আমার জ্বলে পুড়ে যায় হয় শুধু মনে ঈর্ষা। পিপাসা জেগেছে,পিপাসা লোহিত বর্নের লবনাক্ত রক্ত জলের পিপাসা পিপাসায় জ্বলে উদর ভয়াবহ আমি,তোফান আমি,দূর্বার মহাদূর্বার।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
Akther Hossain (আকাশ)
একটাই করেছি পণ
সম্মুখ পানে এগবো আমি গেলেও নিজ জীবন।/// ভাই এত সুন্ধর পন করা সত্তেও কান আবার বলেন /// অদম্য আমি,অবাধ্য আমি,আশা নেই কোন বুকে।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
বিজ্ঞপ্তি
“জানুয়ারী ২০২৫” সংখ্যার জন্য গল্প/কবিতা প্রদানের সময় শেষ। আপনাদের পাঠানো গল্প/কবিতা গুলো রিভিউ হচ্ছে। ১ জানুয়ারী, ২০২৫ থেকে গল্প/কবিতা গুলো ভোটের জন্য উন্মুক্ত করা হবে এবং আগামি সংখ্যার বিষয় জানিয়ে দেয়া হবে।