¯^প্ন দেখবো এবার। বিশ্বকে শাসন করছে বাংলাদেশ। বিশ্বের সবচেয়ে ¶মতাধর ব্যাক্তি হবে এদেশের কেউ। তথ্য-প্রযুক্তিতে বিশ্বের বিরল বিরল কর্ম সম্পাদন করবে এই দেশের তর“ণ-তর“ণীরা। এই দেশের পতাকা, দেশের মানচিত্র, ভাষা সবাই জানবে। মহাকাশে যাবে আমাদের তৈরী যান প্রতিনিয়ত। তখন আমরা সবাই বলবো
কাজী নজর“লের সেই বিখ্যাত কবিতার দুটি লাইন-

বল বীর
আমি চির উন্ন মম শীর

আমার সোনার বাংলা,
আমি তোমায় ভালবাসি।
মহা মূল্যবান এ কথাটা থাকবে সবার মুখে মুখে। দুর্বার তার“ণ্যে এক দিক নিয়ে বসে থাকে না। দিক থেকে দিগšে— থাকে তাদের ল¶্য। যতদূর চোখ যায় তার চেয়েও বেশী দেখে এই তার“ণ্য শক্তি। চোখের দৃষ্টি তাদের অনেক বড়। বড় মন মানসীকতা নিয়ে তারা প্রস্তুত এই দেশকে সামনের দিকে নিয়ে যেতে। কৃষকের শস্য ¶েত এর ফসলের ঢেউ তাদের মাঝে দিগšে— যাওয়ার মূল প্রেরণা যোগায়। আমরাই জয়ী । অতীতে ভাষা আন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধ এছাড়াও ক্রিকেট খেলায় আছে আমাদের জয়ী হওয়ার ইতিহাস। আমরা জয়ী সামনে আমাদের যেতেই হবে। তাইতো বলতে ইচ্ছে করে বারবার আমার সেই উক্তি-

দশ দিগšে— দেখবো মোরা
মোদের রঙিন ¯^প্ন।

সেই তীব্র শীতে কৃষক যেমন তার জমিতে চাষ করতে যায় এক দিক থেকে আরেক দিকে। আমরা তর“ণ তেমনিভাবে এগিয়ে যাব আমাদের ল¶্য পূরণ করবো।
আজ আমাদের ভাষা আন্দোলনের ইতিহাস এখন আর একটি দিগšে— সীমাবদ্ধ নেই। দশ- দিগšে— সব ভাষার ব্যাক্তি জাতি আজ আমাদের সাথে একহাতে রেখে হাত পালন করে মহান ভাষা দিবস অমর একুশে ফ্রের“য়ারী।

আমাদের ল¶্য অনেক দূর। দূর থেকেও দূরে আমরা আমাদের পথ পারি দিব। শুধু লাগবে সৎ সাহস, শক্তি, ও মনোবল। আত্ববিশ্বাসের সাথে আমরা আমাদের প্রতিদিনের পথ পাড়ি দিব। থাকবো ন্যায়ের সাথে। ভালবাসবো দেশকে দেশের মানুষকে।