সঙ্গত কারণে

দেশপ্রেম (ডিসেম্বর ২০১১)

মনির মুকুল
  • ৭৯
  • 0
  • ৪১
খবরটা শোনার পর থেকেই আকবর আলীর বার বার মনে হচ্ছিল কখন সকাল হবে। শুধু আকবর আলী নয়, পাড়ার প্রায় সকল মানুষই সকাল হওয়ার প্রহর গুনছে। খবরটা প্রথমে এনেছিল আছান সরদার। তারপর কানে কানে পাড়াময় ছড়িয়ে পড়ে। এই মুহূর্তে এমন একটি খবর মধুপুরের মানুষের জন্য কত খুশির তা অন্য এলাকার কেউ অনুধাবন করতে পারবে না।

কাঠের তৈরী টোঙের উপর যবুথবু হয়ে বসে থাকা আকবর আলীর বৃদ্ধ পিতা কলিমুদ্দিন মোড়ল খেয়াল করলেন কিছু মানুষেরা বলাবলি করছে আগামীকাল সকালে কে যেন আসবে। সেই মানুষটার জন্য সবাই বেশ আশান্বিত। তিনি খবরটা ভালোভাবে শোনার জন্য উদগ্রীব হলেন। কিন্তু ঐ মানুষগুলোর কাছে যাওয়ার মত শক্তি তার নেই। এমনিতেই প্রৌঢ়ত্বে পৌঁছেছেন, তার উপর সকাল থেকে না খাওয়া অবস্থায় থাকায় নিজের শরীর নিজেই ঠিকমত সোজা করে রাখতে পারছেন না। তাই ওখানে বসেই খবরটা পাওয়া যায় কিনা সেই আশায় মুখটা উচু করে বললেন- "কিরে আকবর, কেডা আসপে কাল সোকালে?" পিতার কথাটা কানে আসতেই আকবর আলী পিতার দিকে তাকিয়ে বলে- "আব্বা কাল সোকালে মন্টু সাহেব আসপে। আমাগো জন্যি ত্রাণ নিয়ে আসপে।" কলিমুদ্দিন ছেলের কথাটা শুনে কিছুক্ষণ চিন্তা করেও ত্রাণ শব্দের অর্থ খুঁজে বের করতে পারলেন না। শেষমেশ আবারও জিজ্ঞেস করলেন- "কি নিয়ে আসপে?" দ্বিতীয়বার পিতার প্রশ্নে আকবর আলী বুঝতে পারে তার পিতা ত্রাণ কথাটা বোঝেননি।" সে বেশিদূর লেখাপড়া না করলেও মাঝে মধ্যে টেলিভিশন ও রেডিও শোনার কারণে ত্রাণের বিষয়টা সম্পর্কে অবগত। পিতার বোধগম্য করার জন্য সহজ করে বলে- "আব্বা আমাগো জন্যি খাবার আর কাপড় নিয়ে আসপে"। কথাটা শুনে বৃদ্ধ কলিমুদ্দিনও যেন আশার আলো দেখতে পেলেন। এই মুহুর্তে এটাই যে তাদের জন্য সবচেয়ে বড় খুশির খবর। গত তিন দিন যাবৎ অত্যন্ত কষ্টের মধ্যে দিন যাচ্ছে। তিনি মনে করে দেখলেন জীবদ্দশায় এত বড় প্রাকৃতিক দুর্যোগ আর দেখেননি। অষ্টাশি সালে একবার দেখেছিলেন ঝড়ের বাহাদুরী, আর এইবার দেখলেন পানির। পানির এই দূর্যোগটার নাম আবার নাকি 'আয়লা'। এমন কায়দার নাম তিনি আগে কোনো সময় শোনেননি।

মধুপুর গ্রামের উঁচু উঁচু বাড়িগুলোও এখন পানিতে আধা ডোবা অবস্থায় আছে। আর নিচু এলাকার বাড়িগুলো একটাও ভালো নেই। ডুবে যাওয়া বাড়িগুলোর মানুষেরা বেড়িবাঁধের উপর তাবু বানিয়ে আশ্রয় নিয়েছে। আকবর আলীর ঘরটা ভালো না থাকলেও সে এখনো ঘরটা ছাড়েনি। কেউ কেউ দূর-দুরান্তে আত্মীয়ের বাড়িতেও গিয়ে উঠেছে। আকবর আলীর সেইরকম কোন আত্মীয় নেই। তাই ইচ্ছে করলেও অন্য কোথাও যাওয়ার কথা মাথায় আনেনি। সে পিতার জন্য পানির উপর কাঠের টোঙটা না বানিয়ে দিলে বৃদ্ধ পিতার কি হতো তা নিজেও জানে না। এমন দুর্যোগে তার পিতার মত বৃদ্ধ মানুষদেরই কষ্ট একটু বেশি। একা চলার শক্তি নাই। তাই কোন রকমে টোঙের উপর যবুথবু হয়ে বসে থাকেন।

সবকিছু পানির নিচে ডুবে থাকার কারণে গ্রামের মানুষ এখন বড়ই কষ্টের মধ্যে দিন পার করছে। এই সময়ে সবচেয়ে বেশি দরকার কিছু শুকনা জাতীয় খাবার আর একটু সুপেয় পানি। আগামীকাল সকালে তাদের জন্য সেই ব্যবস্থাই হচ্ছে শুনে পাড়ার সকলই যেন বেঁচে থাকার নতুন সম্ভবনা দেখতে পেল। পানি কমে গেলেই খাবাবের সন্ধান মিলবে কিন্তু পানি না কমা পর্যন্ত দুর্ভোগটা পোহাতেই হবে।

অনেকক্ষণ ধরেই কলিমুদ্দিনের পানির তৃষ্ণায় গলাটা শুকিয়ে আছে। টোঙের নিচে পানি থই থই করছে, অথচ টোঙের উপর তিনি পানি পিপাসায় কাতর। যে পানিতে গ্রাম একাকার হয়ে আছে সেই পানি মোটেও খাবার উপযোগী নয়। আকবর আলী পিতার জন্য পানির ব্যবস্থা করে আসার সময়ই মন্টু সাহেবের আগমনের খবরটা নিয়ে আসে। তার মুখ থেকে অন্যরাও মন্টু সাহেবের আগমনের কথাটা শুনে আশান্বিত হলো।

আকবর আলী মন্টু সাহেবের নামটা আগে শুনলেও সামনা সামনি কোনদিন দেখেনি। মনে মনে তার প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন করে। এমন বিপদের দিনে যারা অসহায় মানুষকে সাহায্য করে, পাশে এসে দাঁড়ায় তারাই তো প্রকৃত জনদরদী, তারাই তো দেশপ্রেমিক। মাস ছয়েক আগে মন্টু সাহেবের নামে একটা দুর্নাম ছড়িয়ে পড়েছিল সেবারই আকবর আলী এই নামটা প্রথম শোনে। তিনি নাকি অনেক গরীব মানুষের জমি দখল করে নিয়েছেন। খবরটা সঠিক কিনা তা তখন বোঝা যায়নি। তবে এখন মনে হচ্ছে সেটা গুজব ছিল। এমন একজন ভালো মানুষ, যে কিনা অসহায় মানুষকে এই দুঃসময়ে সাহায্য করতে আসছে সে অমন কাজ করতেই পারে না। নিশ্চয় তার কোনো শত্রু এই খবরটা ছড়িয়েছিল। মানুষ কী করে পারে এমন একজন ভালো মনের মানুষের নামে বদনাম ছড়াতে? কথাগুলো ভাবতে ভাবতে কাঠের টোঙের উপর বসে থাকা বৃদ্ধ পিতার দিকে অসহায়ের মত তাকায় আকবর আলী। ক'দিনে ক্ষুধা তাকে বড় কাতর করে দিয়েছে। আগামীকাল সকালে ত্রাণ নেয়ার জন্য একটু আগেভাগেই যাওয়া দরকার। যা পাওয়া যাবে তা আগে পিতাকেই দিতে হবে। মা বেঁচে নেই। একমাত্র এই মানুষটাই যে তার মাথার উপর ছাতা হয়ে আছে।

প্রতিদিনের মত আজও ফজরের আযান শুনেই ঘুম ভেঙ্গে গেছে আকবর আলীর। গত কয়েকদিন পর আজকের সকালটা একটু অন্যরকম লাগছে তার কাছে। কাঠের তৈরী মাঁচা উপর বসে নামায আদায় করে সৃষ্টিকর্তার দরবারে দু'হাত তোলে। দোয়ার মধ্যে মন্টু সাহেবের জন্য দীর্ঘায়ু কামনা করে। নামাজ শেষে অন্যদিন ঘরের দিকটা দেখাশুনো করলেও আজ এদিকে সময় নষ্ট করার ইচ্ছে নেই। মতি মিয়ার ঢিবিতে যেতে হবে। আছান সরদার বলেছিল সকালে ওখানেই ত্রাণ দেয়া হবে। তাই আর দেরি না করে বেরিয়ে পড়ে।

অন্যদিন এখানটাতে এই সাতসকালে কোন মানুষ দেখা যায় না, অথচ আজ আকবর আলীর আসার আগে আরো ৭/৮ জন মানুষ এসে হাজির। লাইন ধরে বসে আছে তারা। আকবর আলীও সামিল হয় সেই লাইনে। কিছুক্ষণের মধ্যে পেছনে আরো দুইজন এসে বসে।

সকালের শিশু সূর্যটা চারিদিক রাঙাতে শুরু করেছে। একজন দুইজন করতে করতে সাহায্যপ্রার্থী মানুষের সারিটা বেশ লম্বা হয়ে গেছে। এরই মধ্যে মন্টু সাহেব একটা ট্রলারযোগে এসে পোঁছেছেন। ত্রাণ সামগ্রীও তাতে আনা হয়েছে। আগে থেকেই বড় আকারের একটা তাবু বানানো ছিল। মন্টু সাহেবসহ ৮/১০ জনের একটি দল সেই তাবুর মধ্যে ঢুকে পড়ে। তার পিছে পিছে মালামালগুলো নিয়ে যাওয়া হয়। আকবর আলী মন্টু সাহেবকে আগে থেকে না চিনলেও লোকগুলোর মধ্যে নেতা গোছের লোকটার প্রতি অন্যান্যদের সমীহ করার ভাব দেখে বুঝতে কষ্ট হয় না ইনিই মন্টু সাহেব।

সময় বাড়তে থাকে। ঘটির কাটা ১০টা পার হয়ে গেছে। এখনো ত্রাণ বিতরণ শুরু হলো না। লাইনে থাকা মানুষগুলো ক্ষুধা নিয়ে অধির আগ্রহে অপেক্ষা করছে। আকবর আলী দাঁড়িয়ে থেকে নিজের ক্ষুধা যতটুকু না অনুভব করছে তার চেয়ে বেশি অনুভব করছে বৃদ্ধ পিতার জন্য। একবার পেছনের দিকে নজর করে দেখে লাইনটা বেশ লম্বা। কি কারণে ত্রাণ বিতরণের কাজটা শুরচ্ করতে বিলম্ব হচ্ছে তা বোঝা যাচ্ছে না। তবে ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে থাকা মানুষগুলোর মধ্যে কেমন যেন একটা অস্থিরতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। মাঝে মাঝে তাবুর মধ্য থেকে কাকে যেন ধমক দেয়ার আওয়াজও শোনা যাচ্ছে। দূরত্বে থেকে সেই ধমকের কারণ উদ্ধার করা সম্ভব নয়।

একসময় তাবুর মধ্য থেকে একজন বের হয়ে এসে অপেক্ষমান মানুষদের সামনে দাঁড়ায়। সবাই তার মুখের দিকে তাকিয়ে আছে। তিনি তাৎক্ষণিক একটু প্রস্তুতি নিয়ে বললেন- "প্রিয় এলাকাবাসী, আপনাদের এতক্ষণ কষ্ট করে অপেক্ষা করতে হয়েছে সেজন্য আমরা আন্তরিকভাবে দুঃখিত। সঙ্গত কারণে আজ ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করা সম্ভব হচ্ছে না, আগামীকাল মন্টু সাহেব নিজে আপনাদেরকে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করবেন। দয়া করে কিছু মনে না করে সবাইকে আগামীকাল আসার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে।" লোকটার কথা শুনে অপেক্ষমান মানুষগুলো যেন কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে যায়। ত্রাণ সামগ্রী তো আনা হয়ে গেছে, মন্টু সাহেবও উপস্থিত আছেন। তারপরও কেন বিতরণ করা হবে না সেই প্রশ্নটা অনেকের মনে গুঞ্জরণের সৃষ্টি হতে থাকে।

ঘোষণা শোনার পর মানুষ একজন দুইজন করে লাইন ছেড়ে চলে যেতে শুরু করেছে। আকবর আলী এখনো দাঁড়িয়ে আছে। বৃদ্ধ পিতার হাতে কিছু খাবার তুলে দেয়ার বড় আশা নিয়েই এখানে আসা হয়েছিল। এমনভাবে নিরাশ হতে হবে জানা ছিল না। নীরবে কিছুক্ষণ ভেবেও বিকল্প কোন ব্যবস্থা করার পথ বাতলানো সম্ভব হলো না। জায়গাটা প্রায় ফাঁকা হয়ে গেছে। সারিবদ্ধ মানুষগুলো চলে গেছে। আকবর আলীর মনে একটা ভাবনার উদয় হয়। একটা কাজ করলে মন্দ হয় না। ওদের কাছে গিয়ে বৃদ্ধ পিতার কথাটা কাতর স্বরে বললে কিছু হয়তো পাওয়া যেতে পারে। দেরী না করে ভাবনা মতেই তাবুর কাছে এগিয়ে যায় সে। আস্তে আস্তে ধীর কদমে তাবুর কাছে এসে দরজায় দাঁড়িয়ে থাকা লোকটার কাছে বিনীত স্বরে অনুরোধের কথাটা জানায়। কথাটা শুনে লোকটার মনে কোন প্রকার সহানুভূতির সৃষ্টি হয়েছে বলে মনে হলো না, বরং রুক্ষ স্বরে জানায় যে, সাহেবের মন-মেজাজ এখন ভালো না। এখন তাকে ডিস্টার্ব করা যাবে না। বরং কাল সকালে আসলেই ভালো হবে বলে চলে যাওয়ার কথা বলে।

আকবর আলী আবারও নিরাশ। দ্বিতীয়বার আশার জাল বিছিয়ে লোকটার কাছে এসেও কোন লাভ হলো না। লোকটার না বোধক কথাটা শোনার পরও আকবর আলী দাঁড়িয়ে থাকে। লোকটা তার দিকে তাকিয়ে জায়গা ছেড়ে চলে যাওয়ার জন্য ইশারা করে। আকবর আলী ফিরে আসার জন্য পা বাড়ায়, ঠিক তখনই তাবুর মধ্য থেকে মোটা গলার বিরক্ত মিশ্রিত একটা কথা কানে আসে- "কুত্তার বাচ্চা তুই ভিডিও ক্যামেরাটা ঠিক আছে কিনা সেটা আসার আগে চেক করে দেখিসনি কেনো? জানিসনে এই কাজে এই জিনিসটাই আগে দরকার? তোরে খেয়ে ফেললিও আমার রাগ মেটপে না।" কথাটা শুনে স্তব্ধ হয়ে যায় আকবর আলী। পেছনে দাঁড়িয়ে থাকা লোকটা বলে ওঠে- "ঐ মিঁয়া, দাঁড়িয়ে রইলে ক্যান?" আকবর আলী হাঁটতে শুরু করে। হাঁটতে হাঁটতে তার অবচেতন মনে ভাবনা জাগে- বৃদ্ধ পিতার পেটের ক্ষুধার্ত কীটেরা কি শুনবে ভিডিও ক্যামেরা না থাকার সান্ত্বনার বাণী?
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
মনির মুকুল বন্ধুবর আরেফিন ও শ্রদ্ধাভাজন মুকুল ভাই আপনাদের সুন্দর অভিব্যক্তি আমার চলার পথের পাথেয় হয়ে থাকবে। আন্তরিক কৃতজ্ঞতা রইল আপনাদের প্রতি।
আহমাদ মুকুল কাজ > প্রচার > প্রসার। এটা সময়ের চলক। তাই বেশীরভাগ দান/ত্রান কার্যক্রমে বেশী লোককে ছোট ছোট ভাগে দেযার চেষ্টা থাকে। যাকাতের মত ফরজ কাজেও এই নীতি প্রয়োগ করেন অনেকে। প্রচার ছাড়া কাজ করা বেশীর ভাগ ধনীর কল্পণারও বাইরে। খুব কাছ থেকে দেখেছি অনেক। সরকারি সাহায্যকে নিজের নামে চালিয়ে দেয়া...কতকিছু। লেখাটি এত জীবন্ত ছিল যে, অনেক দেখা অভিজ্ঞতা মনে পড়ল একসাথে। অন্য পিঠের রূপ এত দারুনভাবে ফোটানোর পুরস্কারটি জায়গামত দিলাম, মিতা।
মোঃ শামছুল আরেফিন গল্পে আকবর আলী ভাইয়া নিরাশ হয়েছিল। তবে গল্প পড়ে আমি নিরাশ হইনি। অসম্ভব সুন্দর লিখেছেন। লোক দেখানোর জন্য অনেকগুলো মানুষের আশাভঙ্গ করা হল। মন্টু সাহেবের মত সস্তা হাজারো দেশপ্রেমিক দেশ শাসন করছে বলেই আমাদের আজ এ করুণ অবস্থা। কবে যে আমি এবং আমরা দেশকে সত্যিকারে ভালবাসতে শিখব!
মনির মুকুল িত্রনয়ন ও বশির আহমেদ আপনাদের সুন্দর মন্তব্যের জন্য আন্তরিক কৃতজ্ঞতা রইল।
বশির আহমেদ বাস্তবতাকে এমন ভাবে তুলে আনবেন ভাবতেই পারিনি । সত্যিকারের একজন লেখকের স্বার্থকতা প্রমান করে দিলেন । আপনাকে জানাই লাল সালাম ।
মিলন বনিক দেরীতে পড়লাম, অসাধারণ ভালো লাগলো এবং পছন্দের তালিকায় নিলাম
মনির মুকুল নিরব ভাই, আমি আবেগাপ্লুত, আপনার এমন অভিব্যক্তি আমার কাছে প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতির চেয়েও বড়। হৃদয়ের গভীর থেকে কৃতজ্ঞতা রইল।
নিরব নিশাচর অরে চত্কার গল্প... মন্টু টাইপের প্রানীদের এভাবে তুলে ধরা একটা লেখকের দায়য়েত্বের মধ্যে পরে... চমত্কার গল্পের বুনন... বিজয়ীর তালিকায় দেখার আশায় রইলাম...
মনির মুকুল শুভকামনাসহ ধন্যবাদ। @ Kh Anisur Rahman Joti
খন্দকার আনিসুর রহমান জ্যোতি প্রসঙ্গত ইয়াসির আরাফাতের সুরেই বলতে চাই অসাধারন। ধন্যবাদ মনির মুকুলকে............................

০১ মার্চ - ২০১১ গল্প/কবিতা: ১০ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "ছোটবেলা”
কবিতার বিষয় "ছোটবেলা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ ডিসেম্বর,২০২৪