নয়নগরের গ্রামে আরিফ ছিল শান্ত, বই পড়া ছেলেটি। ১৯৭১-এর মার্চে সে বদলে গেল—দেশের স্বাধীনতার জন্য লড়াই করার শপথ নিল।
মায়ের চোখে ভয়, মুখে আশীর্বাদ নিয়ে সে সীমান্তের দিকে চলে গেল। গেরিলা দলে যোগ দিয়ে সাহসের সঙ্গে যুদ্ধে নেমে সে দেশের জন্য জীবন উৎসর্গ করল।
একটি অভিযানে আরিফ গুলিবিদ্ধ হয়ে পড়লেও তার হাত ছাড়ল না—স্বাধীনতার মিশন সফল করল। মৃত্যুপুর্বে সে বলল—
“বাংলা বেঁচে থাক… আমাদের জন্য…”
তার নিথর দেহ গ্রামে ফিরল, জামগাছের নিচে দাফন হলো। আজও গ্রামবাসী সেই গাছকে বলে “স্বাধীনতার শেকড়”।
শিশুরা এসে প্রশ্ন করে—
“স্বাধীনতার শেকড় মানে কী?”
বৃদ্ধরা বলেন—
“যে রক্ত দেশের জন্য পড়ে, সেই রক্তই স্বাধীনতার শেকড়।”
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
মেহেদী মারুফ
আমার জীবনে পড়া পৃথিবীর সবচেয়ে ছোট যুদ্ধের গল্প এটা। বেশ লিখেছেন আল আমিন!! শুভ কামনা!
লেখার সাথে বিষয়ের সামঞ্জস্যতা
ব্যাখ্যায় লেখকের বক্তব্য
নয়নগরের গ্রামে আরিফ ছিল শান্ত, বই পড়া ছেলেটি।
২৭ জুলাই - ২০২৫
গল্প/কবিতা:
৮ টি
বিজ্ঞপ্তি
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।