স্বার্থপর

মা (মে ২০১১)

আনিসুর রহমান মানিক
  • ২২
  • 0
  • ১২৩
ছোট্ট এক বছরের শিপলুকে নিয়ে শুরু হল জীবনের নতুন এক সংগ্রাম রেহানার।সড়ক দূর্ঘটনায় ফয়সালের মৃত্যু দুই বছরের সংসার জীবনকে ওলট পালট্ করে দিলো তার। সে থেকে যেতে পারত তার শ্বশুরালয়ে। সেদিক থেকে কোন আপত্তি ছিল না। কিন্তু যে বাড়িতে স্বামী নেই সে বাড়িতে থাকতে তার মন সায় দিল না। স্বামীর বাড়িতে একসময় হয়তো সে অনাকাঙ্ক্ষিত হয়ে পড়তে পারে। তাই ফিরে এসেছে নিজের বাবা মার কাছে।কিন্তু এখানেও স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেনা। আত্মীয় স্বজন সবাই তাকে পরামর্শ দেয় বিয়ে করে সংসার আবার নতুন করে শুরু করার জন্য।
কিন্তু যে সন্তান রেখে গেছে ফয়সাল,নতুন কোন স্বামী তার সে সন্তানকে নিজ পিতৃস্নেহে মানুষ করবেতো ! সন্দেহ দুর হয়না তার। ছেলে বড় হলে তাকে হয়তো হোস্টেলে পাঠিয়ে দেবে।আর এ ঘরে কোন সন্তান এলে তাদের মধ্যে হয়তো দূরত্ব তৈরি হয়ে যাবে।
থাক না এর চেয়ে ফয়সালের রেখে যাওয়া সন্তানকে মানুষ করে গড়ে তুলতে জীবনের বাকি সময়গুলো পার করে দেবে।সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলে রেহানা।
কিন্তু পরিবার, সমাজ! সমাজে থেকে স্বামীহারা সন্তানকে নিয়ে কারো গলগ্রহ হয়ে বেচে থাকা যে কত কষ্টের তা একমাত্র ভুক্তভোগী মাত্রই জানেন। তাইতো সে একটা স্কুলের চাকরী যোগাড় করে মফস্বল শহরে বাসা ভাড়া নিয়ে থাকা শুরু করে।
সন্তান আর স্কুলের ছোট ছোট বাচ্চাদের নিয়ে ভালই সময় কাটতে থাকে তার।
ছেলে বড় হতে থাকে।মাকে ছাড়া কিছু বুঝতে চায় না শিপলু।আর বুঝবেই না বা কেন! মা বাবার দুটো স্নেহই যে সে পেয়েছে মার কাছ থেকে।রাতে ঘুমনোর সময় মার গল্প বলা চাই।গান শুনিয়ে ঘুম পাড়াতে হবে তাকে। না হলে তার এক কথা আমি ঘুমবো না।
সেই ছেলেটি আস্তে আস্তে বড় হয়ে উঠতে থাকে।অবাক হয়ে থাকে রেহানা।আল্লাহকে ধন্যবাদ জানায়,শিপলুর শৈশবটা ভালভাবে পার করে দিতে পেরেছে সে।
এসএসসিতে স্টার মার্কস পায়। মার দুচোখ বেয়ে জল গড়িয়ে পড়ে। আনন্দের অশ্রু। শহরের সেরা কলেজে ভর্তি হয় শিপলু।এইচএসসিতে পড়তে থাকে।কি করে ছেলে বাইরে পড়বে,ভাবে স্নেহশীল মা। একমুহুর্ত যে মাকে ছাড়া থাকতে পায় না।
কলেজের ক্লাস,পড়াশোনা এর বাইরে যেটুকু সময় তা ঐ মার জন্য। আর রেহানাটাও ছেলেকে ছাড়া থাকতে পারেননা । কখন খোকা আসবে,মা বলে গলা জড়িয়ে ধরবে।সে অপেক্ষায় বারান্দায় দাঁড়িয়ে থাকেন।
মা বলেন,তুই বাইরে পড়াশোনা করবি কি করে?
আমি তোমাকে ছাড়া কোথাও যাবোনা।আমার ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার দরকার নেই।আমার মা আছে। মা থাকলেই সব।মার গলা জড়িয়ে ধরে শিপলু বলে।
-তাই বলে এ মফস্বল শহরে!
-এ শহরে ভালো কলেজ আছে।সেখানে ভাল কোন বিষয়ে পড়ব।
-কিন্তু আমি চাই তুই বড় হ। কোন মেডিকেল কলেজ কিংবা ইঞ্জিনিয়ারিং ভার্সিটিতে পড়।মা বলেন।
-সেখানে আমি আমার মাকে ছেড়ে থাকতে পারবো না।
-আমি ওখানে বাসা নিয়ে থাকব,তুই আমার সাথে থাকবি। কথাটা বলতে নিয়েও থেমে যায় রেহানা।কি করে সে ঐসব শহরে থাকবে। তার স্কুলের বেতন আর টিউশনির টাকা দিয়ে সংসার,ছেলের পড়াশোনার খরচ চলে।এগুলো ছেড়ে চলে গেলে কি করে চলবে।তাহলে তো ছেলের পড়া বন্ধ হয়ে যাবে।
রেহানা বলে, মানুষ বুঝি তার মাকে ছাড়া থাকে না !
তা থাকে। ওদের মা আমার মায়ের মত লক্ষ্মী মা না। আমার মা পৃথিবীর সেরা মা।
সব মাই মা।সব মায়েরাই তার সন্তানকে ভালবাসে।
আমি অতশত বুঝিনা আমি আমার মাকে ছেড়ে কোথাও যাবনা,না না না এই আমার শেষ কথা।
অনার্সে ভর্তি হয় শিপলু। পদার্থবিদ্যায়। দিনে দিনে তার বন্ধু জুটতে থাকে।
মা ভাবে ছেলে বড় হয়েছে।ছেলেকে কাছে না পেলেও খুশী হন তিনি।ছেলে বড় হতে শিখেছে।
দিনে দিনে অনেকটাই বদলে যেতে থাকে শিপলু।মা খাবার নিয়ে অপেক্ষা করলে শিপলু বিরক্ত হয়।
আমিতো এখন বড় হয়েছি।আমার জন্য অপেক্ষা করতে হবেনা। তুমি খেয়ে নেবে।
শিপলুর আচরণে কষ্ট পায় মা। যে ছেলে মার সাথে খাওয়ার জন্য যেখানেই থাকুক দৌড়ে চলে আসত খাওয়ার সময়। সেই ছেলে এখন মার সাথে খেতে চায় না।মার সাথে সময় কাটাতে চায় না।
এটাই হয়তো বাস্তব। শিপলুর এখন অনেক বন্ধু বান্ধবী।সেতো তাদের সঙ্গই পছন্দ করবে।আর রেহানা ! স্কুল শেষে বাকিটা সময় একা। অনেক সময় নিঃসঙ্গতা তাকে অস্থির করে তোলে।
যে ছেলে ছিল তার বন্ধুর মত, ধীরে ধীরে তার সাথে দূরত্ব বেড়ে চলল।
কোয়েলকে তার মার সাথে পরিচয় করিয়ে দেয় শিপলু।তার এক বছরের জুনিয়র।অপছন্দের মত নয় মেয়েটি।ভালই লাগে মেয়েটিকে রেহানার।শিপলুর পছন্দ আছে বলতে হবে।মনে মনে ভাবে রেহানা।
ছেলে চাকরী করবে।তাকে বিয়ে দেবে।কত স্বপ্নই না বাসা বাঁধে মার মনে।
শিপলুরও মনে স্বপ্ন এসে উকি দেয়। তাকে বড় হতে হবে। একসময় যে সত্যিকারের মানুষ হওয়ার স্বপ্ন দেখত আজ সে বড় হওয়ার স্বপ্ন দেখে। অর্থ,বিত্ত,সম্মানের।
তার সে বড় হওয়ার জন্য সিঁড়ি দরকার।উপরে উঠার সিঁড়ি। জানে সে, মার কাছে পড়ে থাকলে উপরে উঠতে পারবে না।
তাইতো সে মনে মনে স্বপ্নের বীজ বোনে। পড়া শেষ করেই চাকরীর পিছনে না ছুটে বিয়ের সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলে শিপলু।সে সিঁড়ি খুঁজে পায়।কোয়েলের বড়লোক বাবার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের দেখাশুনা শুরু করে দেয় সে।বিয়ে করে শ্বশুর বাড়িতে থাকার আগ্রহ জানায় মাকে।কারণ সে বুঝে যায় কোয়েলের বাবার ওখানে থাকলে সে শুধুই উপরে উঠতে থাকবে।
কিন্তু মার ওখানে ! সেখানে কিছুই সম্ভব নয়।সেতো এক মৃত্যুপুরী।সবসময়ই মা তার মরে যাওয়া স্বামীকে নিয়ে সংসার করেন। তার স্মৃতি খুঁজে ফেরেন।
ওঃ কি কষ্ট। দম আটকে আসতে চায় তার সে বাড়িতে। তাইতো সে সেখান হতে চলে আসে কোয়েলদের বাড়িতে।
মার সাথে খুব একটা যোগাযোগ রাখে না সে। জানে সে পিছুটান রাখতে নেই। তাতে সে পিছিয়ে পড়বে।
তার মাও আর সন্তানের দাবী নিয়ে তার কাছে যাননা। যে সন্তান তার মাকে অপমান করতে দ্বিধা করে না কি করে সেই সন্তানকে কাছে রাখতে চাইবেন তিনি।
কষ্টে তার বুকটা চিড়ে যেতে চায় সেদিনের কথা মনে পড়লে। যখন সে বিয়ে করে শ্বশুরবাড়িতে থাকতে চেয়েছিল মা বাধা দিয়েছিলেন।
বাবা আগে তুই একটা চাকরী কর। তারপর বিয়ে করে বউ নিয়ে এ বাড়িতে থাকবি।
মা তোমার সব কাজেই বাধা। তোমার স্বার্থের জন্য তুমি আমাকে বড় হতে দিতে চাওনা।
কি বলছে এসব শিপলু,অবাক হয়ে তাকিয়ে থাকেন শিপলুর দিকে।চোখদুটো তার জলে ভরে যায়।
তুমি আমাকে ভাল জায়গায় ভর্তি হতে দাওনি।তাহলে আমি দূরে চলে যাব।তুমি একা হয়ে পড়বে।তুমি বিয়ে করনি।আমার জন্য নয়। বিয়ে করনি তাহলে তুমি আমার উপর কর্তৃত্ব ফলাতে পারবে না তাই। তুমি আমাকে ঘরকুনো করে রেখেছো যাতে আমি সারাজীবন তোমার বাধ্য হয়ে থাকতে পারি।
চড় বসিয়ে দেন শিপলুর গালে। যে হাত দিয়ে এতটা দিন স্নেহের পরশ বুলিয়ে দিয়ে গেছেন সে হাত দিয়ে তিনি তার আদরের সন্তানকে আজ আঘাত করেছেন।বুক ফেটে কান্না বেরিয়ে আসে তার।কাঁদতে কাঁদতে তিনি বলতে থাকেন,তুই হাটতে পারতি না,তোকে হাত ধরে হাঁটা শিখিয়েছি,খেতে পারতি না মুখে তুলে খাওয়াইছি।চুল আঁচড়াতে পারতিনে চুল আঁচড়িয়ে দিয়েছি।আমাকে ছাড়া ঘুমাতি না সব কাজ ফেলে তোকে ঘুম পাড়িয়ে দিয়েছি। এখন তুই সব পারিস। তাইতো আমার প্রয়োজন তোর কাছে ফুরিয়ে গেছে।
সেগুলো তোমার দায়িত্ব ছিল।
তোর কোন দায়িত্ব নেই আমার প্রতি।
তার মানে এই নয় যে সারাজীবন তোমার কথা শুনে যেতে হবে।
নিজের ঘরে এসে দরজা বন্ধ করে কাঁদে রেহানা। জোরে শব্দ করেননা। যাতে পড়শিরা টের না পায়।তারাতো সব দেখেছে শিপলুকে বড় করতে গিয়ে সে কতই না কষ্ট করেছে। যে মা তার সন্তানকে নিয়ে গর্ব করেছে আজ সে সন্তান তাকে কষ্ট দিয়েছে।তাকে স্বার্থপর বলেছে। পড়শিরা শুনলে তারাও হয়তো কষ্ট পাবে। থাকনা কষ্ট তার নিজের কাছে।
খবরটা শুনে অস্থির হয়ে ছুটে আসেন হাসপাতালে রেহানা। আইসিইউর বাইরে দাড়িয়ে কাঁদতে থাকেন তিনি।
ডাক্তার জানিয়েছেন ২৪ ঘণ্টা না গেলে কিছুই বলা যাবে না।
আল্লাহর কাছে কাঁদতে কাঁদতে মোনাজাত করেন রেহানা,তার নিজের জীবনের বিনিময়ে হলেও যেন তার সন্তানকে ফিরিয়ে দেন তিনি। তাকে যেন বাঁচিয়ে রাখেন।
সড়ক দূর্ঘটনায় মারাত্মক অসুস্থ হয়ে হাসপাতালের আইসিইউতে শিপলু।মাথায় আঘাত গুরুতর।আইসিইউর বাইরে তার স্ত্রী শ্বশুর শাশুড়ি সবাই উদ্বিগ্ন।
শিয়রের কাছে বসে আছেন রেহানা। তার চোখে ঘুম নেই। ছোট্ট বেলার কথা মনে পড়ে যায় তার।শিপলুকে ঘুম পাড়ানোর জন্য কত গল্পই না বলতে হয়েছে,কত গানই না শোনাতে হয়েছে।আজ তাকে জাগাতে চায় রেহানা। তার চোখে ঘুম আসে না। কিছু খান না। সন্তানকে অভুক্ত রেখে মা কি কখনো খেতে পারে।শুধু পানি খান।কোয়েল বলে মা আপনি অসুস্থ হয়ে পড়বেন।আপনি খান ,বিশ্রাম নেন।
জবাব দেয় না রেহানা।শুধু মাথা নাড়ান ।অনবরত দোয়া পড়তে থাকেন।
জ্ঞান ফিরে আসে শিপলুর।তার ডান হাত পা অবশ হয়ে থাকে । কথা বলতে পারেনা।
মায়ের ইচ্ছা হয় ছেলের সাথে থাকবার। অসুস্থ ছেলেকে ছেড়ে সে কি করে থাকবে।হাসপাতাল থেকে দু"একদিনের মধ্যে ছেড়ে দেবে শিপলুকে।
তার পরিপূর্ণ সুস্থ হতে কয়েক মাস কিংবা কয়েক বছর লেগে যেতে পার এ;মনকি আর কোনদিন সুস্থ হয়ে উঠতেও না পারে। ওর জন্য প্রয়োজন প্রোপার নার্সিং ।এসবই ডাক্তার জানিয়েছেন তাদের। রেহানার ইচ্ছে হয় ছেলের কাছে থাকবেন।কিন্তু কি করে ছেলের শ্বশুরালয়ে গিয়ে ছেলের সাথে তিনি থাকবেন।
তিনি কি তার ছেলেকে নিজের কাছে নিয়ে রাখবেন।এটা কি তাদের বলবেন? না এটা অনধিকার চর্চা হবে।স্বার্থপরের মত কথা হবে।
কেননা তার স্ত্রী আছে,শ্বশুর শাশুড়ি আছে।তারা নিশ্চয়ই তাদের জামাইকে ছেড়ে দেবেনা এক বৃদ্ধ মহিলার হাতে।যে সন্তানকে তার মায়ের আঁচল থেকে তুলে নিয়েছেন সেই
সন্তানকে নিশ্চয়ই আর ফিরিয়ে দেবেন না।
তাদের নিজেদের মধ্যে আলোচনা চলতে থাকে। এরকম অসুস্থ ছেলেকে কি করবে তারা।বাসায় রেখে নার্সিং করা কারো পক্ষেই সম্ভব নয়।কবে সুস্থ হবে এটাও কে বলতে পারে না।
রেহানার আর কিছু বলতে হয়না। শিপলুর শ্বশুর শাশুড়িই তাকে তার মায়ের হাতে তুলে দেন।মা তাকে বাড়িতে নিয়ে আসেন।
পরম মমতায় তার সন্তানের সেবা করতে থাকেন রেহানা। হুইলচেয়ারে বসে থাকে শিপলু। কথা বলতে পারেনা। হাটতে পারে না। মার কাছে মনে হয় তিনি তার ছোট্ট সন্তানটিকে লালন করছেন। মুখে খাবার তুলে খাইয়ে দিচ্ছেন।ঘুম পাড়িয়ে দিচ্ছেন।চুল আঁচড়িয়ে দিচ্ছেন।
কিছু বলতে পারে না শিপলু,শুধু ফ্যাল ফ্যাল করে তাকিয়ে থাকে।আর মাঝে মাঝে তার চোখ বেয়ে জল গড়িয়ে পড়ে।মা তার শাড়ীর আচল দিয়ে সে জল মুছে দেন।
আজ রেহানার আর একাকীত্ব লাগে না। তার স্ত্রী কোয়েল আগে মাঝে মধ্যে এসে স্বামীর খোঁজ নিত।একসময় আসা কমিয়ে দিতে দিতে এখন আর আসে না।মা লুকিয়ে লুকিয়ে কাঁদেন আর সন্তানের সুস্থতা কামনা করেন।
মা অপেক্ষায় থাকেন তার সন্তান আবার কথা বলবে,হাঁটবে।মা বলে তার গলা জড়িয়ে ধরবে। মার সেই অপেক্ষার প্রহর আর শেষ হতে চায় না।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
আনিসুর রহমান মানিক বিন আরফান.আপনাকে ধন্যবাদ /
বিন আরফান. যা বলতে চেয়েছিলাম তা অনেকেই বলে গেছে. তাই একই ঢুল বার বার বাজালাম না. তবে অনুভূতি মন মুগ্ধকর. লেখায় কারুকাজ ও শৈল্পিক ছোয়া আনতে হবে. শব্দ চয়নে নতুনত্ব আর তুলির ছোয়া থাকতে হবে, যে ছোযাটি পাঠক হৃদয়ে দাগ কাটবে. আর একটার সাথে আরেকটা নিখুত সম্পর্ক বা মিল থাকতে হবে. যেভাবে গ্লুকোজ জলে মিশে যায়. যদিও দু'টিই ভিন্ন খাদ্য আর পানীয়. আশা করি লিখতে লিখতে ঠিক হয়ে যাবে. শুভ কামনা রইল. ওহে বর্তমানে কিন্তু চমত্কার লেগেছে. দাবিটা একটু বেশিতো তাই চাটুকারিতা করলাম.
আনিসুর রহমান মানিক মা'র চোখে অশ্রু যখন ,ধন্যবাদ আপনাকে /
মা'র চোখে অশ্রু যখন অনেক সুন্দর গল্প টা..বাস্তব কাহিনী ...........
আনিসুর রহমান মানিক jora আপনাকে ধন্যবাদ ,কষ্ট করে গল্পটি পড়ার জন্য /
ঝরা কাহিনীটা কিছুটা বাস্তব কিছুটা সিনেমার কাহিনীর মত l
আনিসুর রহমান মানিক মামুন ম.আজিজ আপনাকে অনেক ধন্যবাদ কষ্ট করে গল্পটি পরে মন্তব্য করার জন্য /আপনার দ্বিতীয় মন্তব্যের জবাবে বলছি ,আসলেই আমি soto হয়ে থাকতে চাইনা,আমি বড় হতে চাই /কর্তৃপক্ষ আমার জন্ম সালটি একটু খেয়াল করবেন ,আমি অত ছোটটিi নই /
মামুন ম. আজিজ তোমার বয়স ১১ হতেই পারে না। ১১ তে এ গল্প যদি লিখতেই পর...তবে তোমাকে বিশ্ব দরবারে উপস্থিত হওয়া উচিৎ...এ এক আশ্চর্য হবে। দেশ দশের নাম ফুটবে।
মামুন ম. আজিজ বেলেন্স করে চলা একটা অতিপ্রয়োজনীয় বিষয়। কিন্তু যখনই মা কিংবা স্ত্রী উভয়ই সে বেলেন্টা না মেনে পরিপুর্ণ একচ্ছত্র অধিকার চায তখনই সমস্যা হয়। গল্পে এক সময় বউ এর জন্র মা কে ঠেলে দেয় শিপলু দূরে। আবার শেষে মা এর নিবির তত্বাবধানে থাকতে গিয়ে বউ চলে যায় দূরে। //////////////সুন্দর ফুটিয়ে তুলেছেন।
আনিসুর রহমান মানিক @আহমেদ সাবের- ধন্যবাদ ভাইয়া আপনাকে ,ভুলগুলো ধরিয়ে দেবার জন্য /

২০ জানুয়ারী - ২০১১ গল্প/কবিতা: ৪০ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

বিজ্ঞপ্তি

“মে ২০২৪” সংখ্যার জন্য গল্প/কবিতা প্রদানের সময় শেষ। আপনাদের পাঠানো গল্প/কবিতা গুলো রিভিউ হচ্ছে। ১ মে, ২০২৪ থেকে গল্প/কবিতা গুলো ভোটের জন্য উন্মুক্ত করা হবে এবং আগামি সংখ্যার বিষয় জানিয়ে দেয়া হবে।

প্রতিযোগিতার নিয়মাবলী