অস্বস্তি

অভিমান (এপ্রিল ২০২৪)

ম ই সিদ্দিকী
  • 0
  • ৪৩
সাইফুল আজকের দিনের কাজ শেষ করে অফিস থেকে বের হয়েছে। খুব শক্ত একটা দিন গেল। মাসের শেষের দিক, তাই সেলসের টার্গেট নিয়ে অনেক ঝামেলা হচ্ছে। অফিসের ভিতর থেকে সেই ঝামেলার গন্ধ পাওয়া যায় না। বড় বড় কর্মকর্তাদের দেখে মনে হয়, অফিসে সাজ সাজ রব রব আনন্দ চলছে। সাইফুল যার অধীনে কাজ করে তার মেয়ের বিয়ে কিছুদিন পর। অফিসে সেই নিয়ে কথা হচ্ছিল। সাইফুল দিনের রিপোর্ট জমা দিতে গিয়ে ঘটনাটা জানতে পারল। সাইফুলের ম্যানেজার সাইফুলকে উদ্দেশ্য করে বলল:

“আজ তো দেখতেছি ভালো বিক্রি বাট্টা নেই সাইফুলের তরফ থেকে।”
“জি স্যার, লোক জন আজ কিছু নিলো না। কাল আশা করি টার্গেট পূরণ করতে পারবো।”
“কাল কাল করে তো মাস শেষ করে দিচ্ছেন। এভাবে চললে তো আমি এমডিকে কিছু বলতে পারবো না।”
“বাজার অনেক খারাপ যাচ্ছে, স্যার।”
“এই গুলো ভুয়া কথা সাইফুল সাব। বাজার সারা জীবন’ই খারাপ যায়। আর তার মধ্যে দেখবেন সবাই সব কিছু করে যাচ্ছে। সবাই ভোক্তা হিসাবে গব গব করে খেয়ে যাচ্ছে। এই সব বাজার খারাপের গল্প আদ্দি কালে শেষ হয়ে গেছে। এখন এই সব অজুহাত বলে মনে হয়। সত্যিকার অর্থে এরই মধ্যে টার্গেটের বেশী করে যেতে হবে।”
“জি।”
“শুনুন, সাইফুল সাহেব, পারভেজ সাহেব কিন্তু আপনারই মত, একই সাথে জয়েন করেছে, কিন্তু দেখেন তার টার্গেট এ মাসে প্রায় পূরণের পথে। যেভাবে করতেছে, তিন দিন আগেই তা পূরণ করে ফেলবে।”
“জি স্যার।”
“মন দিয়ে কাজ করুণ।”
“জি স্যার।”
“ও হ্যাঁ, আমার মেয়ের বিয়ে পনেরো তারিখ। আপনি একা চলে আসবেন। লোক জন অনেক হয়ে গেছে, তাই এমপ্লয়িদের পরিবারদের দাওয়াত দিতে পারছি না।”
“জি স্যার। ঠিক আছে।”
“আসবেন কিন্তু, কোন রকম তেড়িবেড়ি যেন ঐ দিন না করেন। আর হ্যাঁ, মিষ্টি আছে। মনসুরকে দিতে বলেন। আজ তো অফিস শেষ হয়ে গেছে। চা আর মিষ্টি খেয়ে যান।”
“জি স্যার।”

সাইফুলের মন খারাপ হওয়ার কথা কিন্তু মন খারাপ তো দূরের কথা, মন ভালো হয়ে গেল, ম্যানেজার বেশী কিছু বলে নাই বলে আজ। এমনিতে অনেক খারাপ ব্যবহার করেন ম্যানেজার। আজ বোধ হয় মেয়ের বিয়ের সংবাদে খুশি, তাই কিছু বলল না তেমন। তবে সাইফুল জানে পারভেজের কথাটা একেবারে ঢপ হিসাবে মেরেছে ম্যানেজার। তা মারুক। সাইফুলের এখন আর তেমন কিছু মনে হয় না। প্রতি মাসে’ই এই রকম পরিস্থিতি আসে। মনে হয় এই মাসের পর আর চাকুরী থাকবে না।

অফিস থেকে বের হতেই সাইফুলের মন ভালো হয়ে গেল, আবার পরক্ষণে তার মন খারাপ হয়ে গেল। কেন তা সে জানে না। আজও তা ধরতে পারে নি। সেই ছোট থেকে এই অস্বস্তি ভাব তার মনে লেগে আছে। সে প্রতিদিন যখন অফিস থেকে বাড়ি ফিরে হেটে হেটে, ঢাকা শহরের অলিগলি মারিয়ে যায় তখনি তার বারবার মনে হয়, এই দুনিয়াতে সে কেন এসেছে? কেন এবং তার উদ্দেশ্য কি? ছোট থেকে তার এই সব বিষয় মাথায় অস্বস্তি তৈরি করে এসেছে- “সে যেন কিছু একটা জিনিসের অপেক্ষায় এই জীবন কাটিয়ে নিয়ে যাচ্ছে, কিন্তু সেটা কি, বা যে সুখের ছোঁয়া পেতে সে জীবন চালিয়ে নিচ্ছে, সেই ধীরস্থীরতাময় জীবন সে কোন দিন পায় নাই, যা জন্য সে মনে করে বেচে আছে- আর সেটা কি কোন দিন সে পাবে? সে জানে সে বোধ হয় পাবে না, তবুও কেন যেন, কিসের যেন অপেক্ষায় তার মধ্যে আছে। তাহলে সেটা আসলে কি?
—----------

বাড়ি ফেরার পথে সাইফুলকে আজ বাজার করতে হবে। জিগাতলার একটা পুরাতন বাসার ছয় তলায় সে থাকে। বউ-এর পক্ষের আত্মীয় এসেছে বেড়াতে। ইলিশ মাছের গল্প গত কাল হয়েছে তার সামনে। সাইফুলের স্ত্রী শিল্পির ইলিশ মাছের ভাজি আর লেজ ভর্তার অনেক প্রশংসা গত কালের গল্পে অনেক বার উঠে এসেছে। সে কারণে আজ ইলিশ মাছ নিয়ে যেতে হবে। সাইফুলের পকেটে টাকার সংকট। তবু’ও মুখ বুঝে অনেক কিছু করতে হয়, আজ যেমন হচ্ছে।

মাছের বাজারে ঢুকে সাইফুলের মন খারাপ হয়ে গেল। সে যা ভেবেছিল, আজ মাছের দাম তার চেয়ে চড়া বেশী; কিন্তু কিছু করার নেই, মাছ, সেটা তাকে কিনতেই হবে। কিনে নিলো সে। মাছের বাজার ছেড়ে সে যখন পিঁয়াজ কিনতে গেল, তখন বুঝতে পারলো জিনিসের দাম সব সত্যি সত্যি হাতের নাগালের বাইরে চলে যাচ্ছে। সে চিন্তা করে দেখল, এইগুলোর দাম যে এত বাড়ছে, কোন দিন কি কমবে?

বাজার করে, মেজাজ খারাপ করে সে যখন একটি সিগারেট ধরাল।
সিগারেট বিক্রেতা সাইফুলকে দেখে বলে বসল-
“স্যারের মনে হয় মেজাজ খারাপ”?
সাইফুল বলল- “বাজারের দাম দেখেছ”?
“জি স্যার, আগুন দাম”।
“মেজাজ ঠিক থাকে”?
“না, স্যার, ঠিক থাকে না। তাও আপনাদের যেন তেন অবস্থা। আমাদের কথা একটু ভেবে দেখেন”?
“আর ভেবে কূল পাই না”।
“আমার বিবির খুব ভালো গোল বেগুন ভাঁজতে পারে। ইচ্ছে করে প্রতিদিন এই জিনিসটা খাই। বাজারের এই বেগুন সবজির দাম সারাজীবন বেশী থাকে। বুঝেন তাহলে আমার অবস্থা”?
“তাও তো ভালো, ভাতের যোগান আছে”।
“বাপ-দাদার মত কথা বললেন স্যার।”
“তাহলে কি সন্তানদের মত স্মার্ট ফোনের কথা বলবো”?
“হা হা, স্যার, আপনার কথা গুলো অনেক মজার”।

তখনই সাইফুকের সে অস্বস্তি ভাব ফিরে এলো- কেন এই জীবনের প্রতি তার এত অপেক্ষা? কিসের সেই অপেক্ষা? পাবে কি সে সেই অপেক্ষার ফল? আর যদি পায়, তবে সেটা কবে? নাকি এই অপেক্ষা যার আগা মাথার সম্পর্কে সে জানে না, সে অস্বস্তি নিয়ে তার বাকি জীবন কাটাতে হবে? আর কেন’ই বা তার এই অস্বস্তি? দীর্ঘ টান দিয়ে সিগারেট শেষ করে তার মনে হল- সিগারেট তাকে আজ থেকেই ছাড়তে হবে। এই সিগারেটের জন্য তার অনেক খরচ করতে হয়। এই দেশে সিগারেটের প্রতি সবার অনেক ক্ষোভ!

—--------------------

পরদিন বিক্রি বাট্টা ভালো ছিল। দুইটা ক্লায়েন্ট পেয়েছে যাদের একজনের কাছে পণ্য বিক্রি করা যাবে বলে সাইফুলের ধারনা। আজ কাল মানুষের প্রতি ধারনা করে লাভ পাওয়া যায় না। ফলে না সে ধারনার ফলাফল। সাইফুল ভেবে দেখেছে আজ কাল মানুষ অনেক বেশী পেঁচালো হয়ে যাচ্ছে। কেমন তার উদাহরণ এমন- যে ক্লায়েন্ট তাকে বলেছে তার কাছ থেকে পণ্য নিবে, কাল’ই বলে বসবে দেখুন হাতের অবস্থা ভালো না, আমি নিবো না পণ্য গুলো। এমন একটা ভাব, একদিনের মধ্যে সেই রাতেই আকাশ থেকে টাকা পড়ার কথা ছিল, আর সেই টাকা দিয়ে আজ সে পণ্য কিনত। তবে এটা’ও কম হয়। অনেকে আছে যারা আপনার পণ্য কিনে, সেটা বিক্রি করে, লাভ করে, সে দাম আপনাকে দিবে না। বলবে খরচ হয়ে গেছে। তারচেয়ে বড় কথা এই অ-নীতির জন্য কোন রকম অনুতপ্ত বোধ তাদের মধ্যে থাকে না। এই সব দেখতে দেখতে সাইফুলের সয়ে গেছে, সে ভাবে, মাঝে মাঝে, বোধ হয় সে নিজে এই রকম হয়ে গেছে। শুধু শুধু অস্বস্তি অনের কোণে জমা হয়।

—--------------


আজ বাড়ি ফেরার পথে নীলক্ষেতের মোড়ে ফুটপাত থেকে এক সেট বিদেশি গ্লাস সেট সাইফুল কিনে ফেললো। কেন কিনল তা সে জানে না। তার বাড়িতে আত্মীয়’রা নেই, চলে গেছে। যাওয়ার আগে যে গ্লাস সেট নিয়ে কিছু বলেছে, তা না। তবু’ও কিনে ফেলা। কিন্তু কেনা উচিৎ ছিল একটা খেলনা গাড়ী। তার ছেলে দুই মাস ধরে বলে আসছে। মায়া হয় অনেক সাইফুলের, তার ছেলের চাওয়ার প্রতি। কিন্তু ভালো গাড়ি কিনে দিবে দিবে করে কম দামের গাড়ি’ও কেনা হচ্ছে না। অস্বস্তি লাগে সাইফুলের মনে। বাসায় যেতে মন টানছে না। হাটার গতি কমিয়ে দিয়েছে সাইফুল। ধীর গতির শহরে ধীরে ধীরে চলা আরকি! তাতে তার মনে আরও অনেক কথা উঁকি দিচ্ছে। ভালো কথা না সেগুলো- অস্বস্তি; শুধু শুধু অস্বস্তি।

এক সময় সাইফুলের বাড়ি ফেরার পথে পৌঁছে যেতেই দেখতে পেল বাড়ির মালিক এক মেয়েকে বাড়ি ভাড়া দেওয়ার নিয়ম বলে দিচ্ছেন। বাড়ির মালিকের চোখে মুখে আনন্দ, মেয়েটা দেখতে ভালো; অবশ্যই তার জন্য সকল নিয়ম শিথিল হবে, এটা মেনে নিলে ভালো, না নিলে শুধু শুধু অস্বস্তি বাড়বে মনে। বাড়ির মালিকের বউ বাচ্চা আছে, কিন্তু তারা এখানে অপারক বলে সাইফুলের মনে হয়, তা না হলে এই পর্যন্ত ঘটনা এগুত না।
বাড়ির মালিক সাইফুলকে দেখেই বলে বসলো:
“কি, কেমন চলে। বলছিলাম না, রাশিয়া ইউক্রেন আক্রমণ করে বসবে।”
“জি।”
“এবার দেখবেন আসল মজা।”
“জি দেখতেছি’ই তো। জিনিস পত্রের দাম গেছে বেড়ে।”
“তা বাড়ুক, মজা শুরু হবে পরে।”
নতুন মেয়েটা যে ভাড়া নিতে এসেছে, সেও পড়েছে অস্বস্তিতে। তার মুখ দেখে বুঝা যাচ্ছে এই সব বলে বাসা ভাড়া বাড়ানোর কথা যে বাড়ি ওয়ালা তাকে বলবে তাতে সে নিশ্চিন্ত। তবে সে তাকিয়ে আছে সাইফুলের দিকে। সাইফুলকে’ও বিরক্ত হতে দেখা যাচ্ছে। আর সাইফুল ভাবছে, বাড়ির ভাড়াটিয়ার টাকার গরমের কথা ভেবে, তার নিজের যাচ্ছে নাভিশ্বাস অবস্থা আর এরা আছে যুদ্ধের মজা নিয়ে। আগামী বছরে’ই বাসা ভাড়া দিবে বাড়িয়ে।
“ঠিক আছে, ভাই আমি তাহলে আজ যাই।”
“ঠিক আছে। পড়ে যুদ্ধ নিয়ে কথা বলে আসবো আপনার সাথে। দেখবেন আমি যা যা বলব, তাই তাই হবে।”
“জি আচ্ছা।”
বাড়ি ফিরে শিল্পির সাথে কাটকাট কথা শুরু হয়ে গেল সাইফুলের।
“ফ্যান দিয়ে বসে পড়লে?”- শিল্পি বলল
“একটু বিশ্রাম নিয়ে নেই।”
“বিশ্রাম পড়ে নাও, আগে এইটা বল, এই গ্লাস সেট কিনতে কে বলেছে?”
“ভালো লাগলো, তাই কিনে ফেললাম।”
“আমাকে তুমি টাকা দিতে। আমি পছন্দ করে কিনতাম।”
“খারাপ কি হয়েছে?”
“খারাপের তুমি কি বুঝবে।”
সাইফুল কথা বাড়াল না। কিন্তু শিল্পি নাছোড় বান্দা।
“তোমার এই স্বভাব আমার পছন্দ না। আগে’ও বলেছি, আজ আবার বললাম।”
“কোন স্বভাব?”
“এই যে এই সব নিজের পছন্দ মত কিনে আনো। টাকা আমাকে দিতে, ঘুরতে যেতাম কোথা’ও।”
সাইফুল বুঝেছে, শিল্পি কথা অন্য দিকে নিয়ে যাবে। কিছু করার নেই তার। এখন সব শুনে বুঝে চলতে হবে।
“ও।”
“ও না, বাবুর বন্ধুর মা রুপা ভাবী ঘুরতে গিয়েছিল গত সপ্তাহে। তুমি তো কোথাও নিয়ে যাও নি এ পর্যন্ত। বিয়ের পর থেকেই।”
“আরও একটু গুছিয়ে নেই, তার পর যাবো।”
“তোমার গোছানো কোনদিনই হবে না, বুঝলে। সারা জীবন কোথাও যাওয়া হবে না। শুধু অন্যের কথা শুনে শুনে একদিন বুড়া হয়ে যাবো।”
“পরশ্রীকাতর হয়ে লাভ নেই। একেকজনের অবস্থা একেক রকম। বুঝলে।”
“তোমার অবস্থা সারা জীবন একই রকম থাকবে।”
সাইফুল বাথরুমে গেল হাত মুখ ধুতে। এ পর্যন্ত তো কোন মতের’ই মিল পায় নি সাইফুল শিল্পির সাথে। তবু’ও কতটা বছর পাশাপাশি কাটানো হয়ে গেলো। তবে কি অস্বস্তি বাড়বে না?

রাতের খাবার খাওয়ার আগে টিভিতে সংবাদ দেখতে দেখতে মেজাজ বিগড়ে গেল সাইফুলের। এই সব আজ কাল যে সব সংবাদ প্রচার করে তাতে মনে হয় সবাই চায় পৃথিবী-সুদ্ধ যুদ্ধ হোক, মানুষে মানুষ মেরে পুরো পৃথিবী শ্মশান বানিয়ে ফেলুক। ভালো লাগে না সাইফুলের এই সব। যুদ্ধ’ই কি তবে সবার শেষ অপেক্ষার ফল?
—---------

রাতে আকাশে অর্ধ চাঁদ দেখা যাচ্ছে। সাইফুল ছাদে এসেছে তার আজ রাতের শেষ সিগারেট খেতে। শীত আসা শুরু করেছে। চাঁদের দিকে তাকিয়ে আনমনে সাইফুল যেন কিছু একটা ভাবছে। দেখেই বুঝা যাচ্ছে তার জীবনের সেই অস্বস্তিকর চিন্তা গুলো আবার দেখা দিচ্ছে- “কেন এই জীবনের প্রতি তার এত অপেক্ষা? কিসের সেই অপেক্ষা? পাবে কি সে সেই অপেক্ষার ফল? আর যদি পায়, তবে সেটা কবে? নাকি এই অপেক্ষা যার আগা মাথার সম্পর্কে সে জানে না, সে অস্বস্তি নিয়ে তার বাকি জীবন কাটাতে হবে? আর কেন’ই বা তার এই অস্বস্তি?”


—---------- শেষ —-------------
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
শ্রেয়া চৌধুরী বেশ লাগলো গল্প।
Tiasa Kabir মুগ্ধ হয়েছি

লেখার সাথে বিষয়ের সামঞ্জস্যতা ব্যাখ্যায় লেখকের বক্তব্য

সাইফুল আজকের দিনের কাজ শেষ করে অফিস থেকে বের হয়েছে। খুব শক্ত একটা দিন গেল।

২৭ জানুয়ারী - ২০২৪ গল্প/কবিতা: ২ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "স্থিতিশীলতা”
কবিতার বিষয় "স্থিতিশীলতা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ নভেম্বর,২০২৪