বিদ্যালয়ে শীতের ছুটি দিয়েছে। তাই এবার বাবাকে নানুর বাড়ীতে যাওয়ার কথা বললাম। বাবা বিলম্ব না করে রাজি হয়ে গেল। তাই আমরা ঠিক করলাম, আগামী সোমবারে যাবো। অপেক্ষার প্রহর শেষ হলো, সোমবার আসলো। বাসা থেকে বের হয়ে, আমার ট্রেনে করে নানুর বাড়িতে গেলাম। নানু কে দেখে আমি তো খুশিতে আত্মহারা। নানুর সাথে অনেক গল্পগুজব করলাম। রাতের খাওয়া দাওয়া শেষে ঘুমিয়ে পড়লাম।ভোরে মুরগির ডাকে ঘুম ভেঙ্গে গেল। শীতের সকাল কনকনে
ঠান্ডা,তাই গায়ে চাদর দিয়ে গ্রামের দৃশ্যটা দেখতে বের হলাম। চারিদিকে শুধু কুয়াশা আর কুয়াশা। সামনের দৃশ্য কুয়াশার জন্য ঠিক মতো দেখা যাচ্ছে না। যাইহোক কেঁপে কেঁপে হাঁটতে লাগলাম। আকাশে ঝাঁকে ঝাঁকে পাখি উড়ছে, সূর্য মামা কুয়াশার চাদরে নিজেকে ঢেকে রেখেছে। হাঁটতে হাঁটতে দেখলাম, খেজুর গাছে কলস বাঁধা, সেই কলসে টপটপ করে খেজুর গাছের রস পড়ছে। কিছুক্ষণ পর পর আমার গায়ে হিমেল হাওয়া এসে দোলা দিচ্ছে। যাওয়ার পথে দেখলাম, একজন লোক সাইকেল চালিয়ে গ্রামের মেঠো পথ দিয়ে যাচ্ছে। কিছুদূর যাওয়ার পর দেখলাম, গ্রামের কচিকাঁচা ছেলে মেয়েরা হাতে কায়দা ও কুরআন শরীফ হাতে নিয়ে মক্তবে যাচ্ছে,এই দৃশ্য দেখে আমার খুবই ভালো লাগলো। অনেক ঘুরাঘুরি শেষে বাড়িতে চলে গেলাম। আর নানুর বাড়িতে অনেক দিন আনন্দে থাকলাম। তারপর আমরা নানু কে বিদায় জানিয়ে বাসায় চলে আসলাম।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
লেখার সাথে বিষয়ের সামঞ্জস্যতা
ব্যাখ্যায় লেখকের বক্তব্য
বিদ্যালয়ে শীতের ছুটি দিয়েছে।
১৪ ডিসেম্বর - ২০২৩
গল্প/কবিতা:
১ টি
বিজ্ঞপ্তি
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।