দু:স্বপ্নে মুক্তিজুদ্ধ

স্বাধীনতা (মার্চ ২০১১)

নিশাত শামা
  • ২৮
  • 0
  • ৮০
আমি সানিয়া। ক্যালিফর্নিয়াতে থাকি। আমি দেখতে শুনতে ভাল। খুব smart মেয়ে। ভাল একটা ফার্মে কাজ করি। আর এই ওয়েস্টার্ন দেশ গুলোতে ইন্ডিয়ানদের বেশ কদর আছে। তাই এখানে আমি ভালই আছি বলতে হয়। কিন্তু আমার একটা সমস্যা আছে। আমি কিছু ভয়াবহ দুঃস্বপ্ন দেখি।
আচ্ছা, এই স্বপ্ন টা বলার আগে একটা কথা বলে নেই। আমার বাবা মা নেই। নেই মানে, আমি আসলে তাদের খোঁজ জানি না। এটা অবশ্য বড় ব্যাপার না। কতজন ই তো orphan home গুলোতে বড় হয়। কিন্তু আমার ৮ বছর বয়স যখন তখন সেখানে আমি কিছু ভয়াবহ জিনিস জানতে পারি। আমি জানি যে এখানে যারা আসে তাদের অনেকের মাই তাদের চায় না, কারণ তাদের জীবনটা অন্য রকম। তাদের জীবনে বাচ্চার স্থান নেই। আমি এমনই কোথাও থেকে আসি বলে সবাই ধারনা করে। যদিও কেউ আমাকে সরাসরি বলে নি। কিন্তু আমি যখন এইটা বুঝতে পারলাম তখন থেকে আমি প্রত্যেক রাতে স্বপ্ন দেখতাম। সেই স্বপ্নে আমার মা আমার গলা টিপে ধরত। অনেক কষ্ট হত আমার। কিন্তু আমি মরে যেতাম না, কষ্ট পেতেই থাক্তাম। একসময় ভোর হত। রাতের আতঙ্ক কাটত। কিন্তু এই স্বপ্নের কথা বলতে আমার কেন জানি লজ্জা করত। এমন কি এখনও কাউকে বলতে পারি না।
একটা মজার ব্যাপার হল আমি যে ইন্ডিয়ান এইটা আমি এই orphan home থেকেই জানি। আর আমি এক বর্ণ ইন্ডিয়ান ভাষা বলতে পারি না। এবং ইন্ডিয়া সম্পর্কে কিছুই জানি না। ইন্ডিয়ান community এর সাথে খাতির ও নেই আমার।
হঠাত আমার ফার্মে ইন্ডিয়ান subcontinent এর আরেকজন জয়েন করল। সে বাংলাদেশি। একটা ছেলে। তার সাথে পরিচিত হওয়ার তেমন ইচ্ছা ছিল না। কিন্তু দেখলাম তার প্রথম কাজটা আমার depertment এই। তাই ছেলেটার সাথে কথা বলতে গেলাম lunch break এর পর।
ছেলেটা নার্ভাস ধরনের। ইংরেজী বলাতে আড়ষ্ঠ ভাব। কিন্তু বুদ্ধি ভালই আছে। আমাদের কাজ হবে। কথায় কথায় সে আমাকে জিজ্ঞেস করল আমি ইন্ডিয়ান নাকি। কবে এখানে এসেছি, এইসব। ছেলেটার কৌতুহল একটু বেশিই মনে হল। বললাম আমি ইন্ডিয়ান, কিন্তু সেখান কার কিছুই আমি জানি না, কারন আমি বোঝা শুরু করি এক orphan home এ। সেখান কার ওদের history বলে আমি ১৯৭২ থেকে সেখানে আছি। তখনি আমার জন্ম। তাই কিছু মনে না থাকাটাই স্বাভাবিক। ছেলেটা কেমন যেন থতমত খেয়ে গেল কথা শুনে। তাই আমি আবার কাজের কথায় চলে গেলাম। এরপর এসব নিয়ে আর কথা হয় নি ওর সাথে।
দুই সপ্তাহ পরের কথা। cafeteria তে lunch hour এ সবাই বসে গল্প করছে। জিম আমাদের মাঝে সবকিছু নিয়েই সবসময় উত্তেজিত থাকে। ও বলল, শুনেছ cricket world cup হচ্ছে এই বছর। এমন ফালতু একটা খেলা নিয়ে এশিয়ান দেশ গুলো কেন যে এতো মাতামাতি করে বুঝি না। আর যেমন ফালতু খেলা তেমন ফালতু venue. বাংলাদেশের মত একটা ভাঙ্গা দেশে world cup ও হয়। এশিয়ানদের নিয়ে কিছু বললে আমার তেমন লাগে না। আর আমার কাছে cricket যা টেনিস ও তা। কিন্তু দেখলাম বাংলাদেশী ছেলেটা এগিয়ে এসেছে। জিম এতো জোড়ে কথা বলেছে যে সবারই কানে গিয়েছে। ছেলেটা মোটামুটি ক্রুদ্ধ গলায় বলল, কী বললে তুমি বাংলাদেশ নিয়ে?
জিম মোটামুটি আমোদের সুরে বলল ভাঙ্গা দেশ বলেছি। তোমাদের দেশে প্রতি বছর বন্যা আর লঞ্চ ডুবিতে কীট পতঙ্গের মত মানুষ মরে। এই দেশ ভাঙ্গা না তো কী।
ছেলেটা ক্রুদ্ধ হয়ে কিছু একটা বলতে চাইছিল, কিন্তু কিছু না বলে গটগট করে হেটে বের হয়ে গেল। জিম একটা অশ্লীল মন্তব্য করল। জিমের এমন আচরনের সাথে সবাই পরিচিত। তাই কেউ তেমন গা করল না।
lunch break এর পর আমার আবার ছেলেটার সাথে কাজ। মানে শাহেদের সাথে। আমি তার রুমে গিয়ে দেখি সে চোখ মুখ লাল করে বসে আছে। আর দুরবোদ্ধ ভাষায় কিছু বলছে। সে আমার দিকে তাকাতেই কেমন যেন অসস্তি লাগল আমার। আমি বললাম দেখ, জিম এমন ই। মুখের কোন লাগাম নেই ওর। ওর কথা ধর না।
শাহেদ বলল “ শুন সানিয়া। জিম যা বলেছে সত্যি বলেছে। আমাদের দেশে আসলেই কীট পতঙ্গের মত মানুষ মারা যায়। আর এইটা আজ কালকে থেকে না। ১৯৭১ এ লাখ লাখ মানুষকে মেরে ফেলেছিল আমাদের দেশে। ওই সময় কোন বিচার আজো হয় নি। আর এখনও মারা যায় মানুষ, ৩০-৪০ বছর পর ও আমাদের দেশের কোন উন্নতি হয় নাই। তারপরো আমরা আমাদের দেশ কে ভালবাসি। কেন জান? কারন ওই ১৯৭১ এ অনেকে অনেকের মা কে হারিয়েছে, বাবা কে হারিয়েছে। কিন্তু তারপর তারা আরেকটা মা পেয়েছে, দেশ মা কে পেয়েছে। ১৯৭১ সালে আমাদের দেশে ভয়াবহ যুদ্ধ হয়েছিল। তখন আমার ৫/৬ বছর। কী যে ভয়ঙ্কর সময় ছিল বোঝানো যাবে না। আমার বাবা মা দুইজন দুই দিকে। আমি আমার খালার গ্রামে কীভাবে যেন চলে গিয়েছিলাম। সেখান থেকে আরো কত নিরাপদ আশ্রয়ের খোঁজ প্রতি মূহুর্তে। সব সময় এক অদ্ভুত আতঙ্ক সবার মধ্যে। এই বুঝি মিলিটারিরা ধরে ফেলল। বাবা যুদ্ধে গিয়েছিল। মায়ের খোঁজ জানি না। বাবা ফিরে এসেছিল, কিন্তু মা আসে নি। সেই ভয়াবহ যুদ্ধ শেষ হওয়ার পর বাবা আমাকে খুঁজে বের করলেন। আমরা ভাই বোনেরা সবাই এক হলাম। ৩ ভাই বোন ছিলাম আমরা। কিন্তু মা নেই। বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে। কিন্তু এই স্বাধীন দেশে আমরা কী করব। যেখানে মা নেই। বাবা আমাদের সবাইকে এক সাথে ডাকলেন। আমি ভাই বোনদের মাঝে সবার ছোট। আমাকে কোলে নিয়ে বাবা বললেন, তোদের মায়ের খোঁজ বের করতে পারলাম না। কিন্তু তোরা আশা হারাবি না। একদিন না একদিন পারবোই। আর মা নেই বলে কখনও দুঃখ করবি না। কারন তোদের আরও বড় মা আছে, দেশ মা। তার কষ্টের দিন শেষ হয়েছে। সে আমাদের সবাইকে আগলে রাখবে। এই মা কে কখনও কষ্ট দিবি না। তোদের মা তোদের যত ভালবাসত দেশ মা তার থেকে অনেক বেশি তোদের ভালবাসে। বাবার কথা শুনে আমাদের দুঃখ কমল না। কিন্তু অভ্যস্ত হয়ে গেলাম। কিন্তু আমাদের দেশ মা, সেও ভাল থাকল না বেশি দিন। দারিদ্র, দূর্নীতি, অবহেলা সবকিছুতে জর্জরিত হয়ে আছে আমাদের দেশ মা এখনো। না আমার মায়ের খোঁজ ও পাই নি এখনো। কিন্তু আশা হারাই নি। সত্যি। বাবার কথা মত, দেশ মাকে ভালবাসি। ভাবি মা একদিন ফিরে আসবে। নয়তো বেঁচে থাকবো কিভাবে বল। কিন্তু দেশ কে নিয়ে কেউ কথা বললে মনে হয় খুন করে ফেলি।“
একটানা কথা বলে শাহেদ থামল। হঠাত করেই অন্য ভাবে দেখা শুরু করলাম আমি ওকে। কোথায় যেন মিল আছে ওর আমার সাথে। বললাম আমি sorry শাহেদ। তোমার sorry হওয়ার কিছু নেই। আমি sorry. তোমাকে এসব বলার জন্য।
আমি বললাম না, আমার শুনতে খারাপ লাগে নি। তোমার সাথে আমার কোথায় যেন মিল আছে। খালি তুমি স্বপ্ন নিয়ে বেঁচে আছ, আর আমি স্বপ্ন দেখা ছেড়ে দিয়ে বেঁচে আছি। সে কথা যাক। কিভাবে খোঁজ করেছিলে তোমার মায়ের?
শাহেদ তখন আমাকে বলল, ভারতীয় শিবিরের কথা, ভারতীয়দের সাহায্যের কথা, আরো অনেক কিছু। এই প্রথম আমার দেশ নিয়ে আমি একটু আগ্রহ বোধ করলাম। বাসায় ফিরে মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে ইন্টারনেটে পড়াশুনা করলাম অনেক্ষন। খুব খারাপ লাগছিল, এত কোটি মানুষের এত কষ্ট দেখে। মনে হচ্ছিল নিজের সামনে সব দেখছি। শাহেদের অনুভূতিগুলো যেন বুঝতে পারলাম আমি। অনেক information এর মাঝে একটা ইনফো দেখে থমকে গেলাম। ভারতীয় শিবির থেকে অনেক বাচ্চা এবং মা এসেছিল আমেরিকায়। আর অনেক বাচ্চাকে নিয়েছিল বিভিন্ন orphan home, আর সেগুলোর মাঝে আমি যেটাতে বড় হয়েছি তার নামও পেলাম। এই বাচ্চা গুলো এসেছে ১৯৭১-১৯৭২ সালের মাঝে। হঠাত কেমন যেন লাগল। আমিও তো এসময় ই এসেছি। আর সবাই বলত আমি ইন্ডিয়ান। এই বাচ্চাগুলোর অনেকের পরিচয়ই সবাই জানে না। প্রায় ২০ বছর পর আমি গেলাম সেই orphan home এ।

তিনদিন পর আমি অফিসে এসেছি। আমাকে একটু এলোমেলোই লাগছে। জোয়ানা আমাকে দেখে হাই দিল। আমি শুকনো হাসি দিয়ে এদিক সেদিক তাকালাম। আমার শাহেদ কে দরকার। কোরিডরে না পেয়ে গেলাম ওর রুমে। আমাকে দেখে শাহেদ একটু অবাক হল। বলল, সানিয়া তোমার একি অবস্থা। ৩দিন আস নি কেন?
শাহেদ আমি একজন বাংলাদেশী! বলতে বলতে হু হু করে কেঁদে ফেললাম আমি। শাহেদ কী করবে বুঝতে না পেরে আমার কাছে এসে কাধে হাত রাখল। আমি বাচ্চাদের মত কেঁদেই যাচ্ছি। কাঁদতে কাঁদতে শাহেদকে বললাম, সেদিনের কথা। orphan home থেকে আমি এটুকুই জানতাম আমার মা আর আমি ইন্ডিয়া থেকে আসি এখানে। আমার মা অনেকটা আমাকে ঝামেলা মনে করেই আমাকে এখানে ফেলে রেখে গেছে। আমার মাকে কেউ দেখে নি। এক সিস্টার আমাকে নিয়ে এসেছিল সে এসব বলেছে। আমি এতদিন ভাবতাম আমার মা খারাপ মহিলা ছিল। কিন্তু আমি সেই সিস্টার কে সেদিন খুঁজে বের করি। উনি আমাকে যা বলে আমি বিশ্বাস করতে পারছি না শাহেদ। আমার মা, তাকে ওই সিস্টার এর মিশনারি নিয়ে আসে ভারতীয় শিবির থেকে। ভারতীয় শিবিরে তিনি আসেন পালিয়ে। পাক বাহিনীর থানা থেকে। সেখানে কি অমানুষিক অত্যাচার করা হত মেয়েদের উপর। ভারতীয় শিবিরে যখন আসেন তখন মা অন্তঃসত্তা ছিলেন।মিশনারীর সাথে আমেরিকা আসেন তিনি দেশ স্বাধীনের পর। পরিবারের কেউ তাকে গ্রহন করত না, জানতেন তিনি। তার গর্ভে পাক সেনার শিশু, মেনে নিবেই বা কেন। মা নিজেও এটা মেনে নিতে পারেন নি। আমাকে একবারের জন্যও কোলে তুলে আদর করে নি মা। সিস্টারের হাতে মা আমাকে তুলে দিয়েছিলেন যেন তিনে ব্যাবস্থা করেন। সিস্টার তাই বাবা মায়ের ঝামেলায় না গিয়ে আমাকে ইন্ডিয়ান বলে orphan home এ জায়গা করিয়ে দেন।
কান্না থামাতে পারছিলাম না আমি। শাহেদ জড়িয়ে ধরল আমাকে। আমি ছিটকে সরে গিয়ে বললাম, আমাকে ধর না শাহেদ, আমি তোমাদের একজন, এই ভয়াবহ যূদ্ধের একজন হয়েও তোমাদের শত্রুর উত্তরসূরি। আমার দুঃস্বপ্ন, কখনো ছাড়বে না আমাকে। কারণ আমার রক্তে দোষ আছে।

শাহেদ আবার এগিয়ে এল আমার কাছে। শক্ত করে আমাকে ধরে বলল সানিয়া কাঁদবে না তুমি। আমাদের মা এখনো বেঁচে আছে, আমাদের মা বাংলাদেশ। সে তোমাকে কখনো ছুড়ে ফেলে দিবে না। কারণ তুমি তারও সন্তান। তাই তো তুমি এখন কাঁদছ। রক্ত থেকে কেউ বাংলাদেশী হয় না, হয় এই মন থেকে, ভালবাসা থেকে। তাই তুমি অন্য যেকার থেকে অনেক খাঁটি বাংলাদেশী সানিয়া, অনেক খাঁটি। আমি শাহেদের বুকে মাথা রাখলাম। আমার দুঃস্বপ্নগুলোর কী এখানেই সমাপ্তি?
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
প্রজাপতি মন অনেক ভালো লেগেছে গল্পটি, গল্প-কবিতায় এসে যার লেখা আমার সর্বপ্রথম ভালো লেগেছিল, সেটা হলেন আপনি. কোথায় হারিয়ে গেলেন? আপনার লেখা পায়না কেন?
ভালো লাগেনি ২০ সেপ্টেম্বর, ২০১১
নিশাত শামা রনীল ধন্যবাদ আপনাকে. আমার মাথায় আসলে আরেকটু বড় ঘটনা ছিল. কিন্তু চত গল্প বলে তাড়াতাড়ি শেষ করার প্রবণতা থেকে এই অবস্থা
রনীল পুরো গল্পটাই দুর্দান্ত... শেষে এসে খুব কম সময়ের মধ্যে দুঃস্বপ্নের সমাপ্তি টানায় গল্পের আবেদনটাই নষ্ট হয়ে গেল... শাহেদ - সানিয়ার মধ্যে একটা সম্মানজনক দূরত্ব থাকলেই যেন পরিনিতিটা আরো প্রাসঙ্গিক হত।
মোঃ শামছুল আরেফিন গল্পএর সাথে যখন সত্যতা যুক্ত হয় তখন তা অসাধারন হয়ে উথে,জেমন্তি আপনার গল্পতি।খুব ভাল লাগ্ল।আর ভাল লাগ্ল এই ভেবে আপনি আপনার বাংলা মাকে খজে পেয়েছেন।অনেক অনেক শুভ কামনা থাক্ল
ওয়াছিম শরীলের লোম কাটা দিয়ে ওঠে,। আমার দুঃস্বপ্নগুলোর কী এখানেই সমাপ্তি? এই লাইনটার কি কোন প্রয়জন ছিল? আমি একটু কম বুঝি, আমাকে বলবেন কি?
মা'র চোখে অশ্রু যখন অনেক সুন্দর একটি গল্প
সূর্য আসলে যুদ্ধশিশুরা বেড়ে ওঠার পরে তাদের আচরণেই নির্ভর করে তাড়া এদেশের সন্তান! না পাকি হায়েনাদের! বংশধর। গল্পটা ভালো লাগলো ....
বিন আরফান. অসাধারণ একটি গল্প, আসুন সকলে পড়ি ভাল লাগবে.

২০ ফেব্রুয়ারী - ২০১১ গল্প/কবিতা: ৪ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "স্থিতিশীলতা”
কবিতার বিষয় "স্থিতিশীলতা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ নভেম্বর,২০২৪