মেয়েটি রান্না করছে হঠাৎ সে চমকে উঠল,পিছনে ফিরে তাকাতেই দেখল,একটা ছেলে উকি দিচ্ছে , সে বলে উঠল,অমিত!!আমি রান্না করার সময় তুই কি এরকম উকি দিস নাকি,উত্তর এলো, না আসলে ইয়ে মানে,আমি আমার প্যান্ট ভিজিয়ে ফেলেছি তো,আরে তা এমন লজ্জা পাওয়ার কি আছে,না প্রিয়া আমার বয়স ১৭ তো,লজ্জা লাগছে, হাসি পাচ্ছে তোর কথা শুনে,আচ্ছা তুই বস,আমি তোর জন্য দুধ গরম করে আনছি, আচ্ছা আনো, তাড়াতাড়ি। দুধ আনার পর দেখে,অমিত ঘুমিয়ে পড়েছে,আরে অমিত ওঠ, দুধটা খেয়ে নে ভাই আমার,অমিত এক লাফে বিছানা থেকে উঠে বসল,হয়ে গেছে,দাও দিখি নি,বলে দু হাত দিয়ে গ্লাস্টা নিল,এক চুমুকে ঢকঢক করে পুরোটা খেয়ে নিল,খাওয়ার পর,তার মুখে কিছু দুধ লেগে ছিল, প্রিয়া বলল,মুছে নে, মুখে ভরে আছে,না মুছব কেন,থাকুক,হঠাং সে গিয়ে প্রিয়াকে জড়িয়ে ধরল,কি হল আবার,ঘুরতে নিয়ে যাও। বাবারে,রাত এখন ১০ টা,এখন তুই ঘুরতে যাবি,হ্যা যাব,একাই যাব,চল,চল,তাড়াতাড়ি, দেখ অমিত এক চড় লাগাব কিন্তু,যা এখান থেকে,যাচ্ছি,যাচ্ছি,তোমার সাথে আর কক্ষনও কথা বলব না,না না,আমি চলে যাইতেছি,
গিয়ে সে অপুকে ফোন দিল,তবে এবার সে মেয়েদের মত গলা করে বলল,অপু,কেমন আছিস, হ্যা ভালো আছি,আপু আপনি কেমন আছেন,অমিত খুকখুক করে হেসে বলল,আপু নয় রে আমি অমিত,অমিত,তা তুই,হ্যা আর কথা বলিস নে,কাল স্কুলে আসিস কিন্তু,কেন,কেন মানে,আনার জন্যে,কাল স্কুলে কিন্তু অনুসঠান, কিসের, জানি না,তাহলে বলছিস কেন,হ্যালো অমিত হ্যালো,অমিত ফোন রেখে দিয়েছে,
আপু শুতে যাবে না,হা যাচ্ছি,আচ্ছা আমি শুতে গেলুম,সকালে উঠার পর, সে সোজা স্কুলে চলে গেল,স্কুলের পথেয হঠাৎ একজন তাকে বলল,বাবা,নাম কি তোমার, বলব না,কি? কেন বাবা বল,বলব না মানে বলব না,বল না,ধমক দিয়ে উঠল,চুপ করুন,বলে নাচতে নাচতে স্কুলে চলে গেল,গিয়ে দেখে অপু আসে নাই, দেখে তার মন দমে গেল,কিন্তু অপু সেদিন আর এলো না,
পরদিন,
আজ অমিত কে তো বাইরে নিয়ে যেতেই হবে, আজ সে মানবে না,চল,তোকে নিয়ে যাই,চল, বাইরে আসার পর,অমিত দেখ কত সুন্দর ফুল, হ্যা ফুলগুলো তো খুব সুন্দর, হ্যা,অমিত তুই এখানে বোস,আমি কিছু কিনে আনি,প্রিয়া চলে যেতেই, অমিত একটু উঁকিঝুকি মেরে,আবার এসে বসল, আর গান ধরল,যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে,তার গান শুনে পাখি কিচিরমিচির শুরু করল,বাতাস বইতে লাগল,কিন্তু তার পরেই প্রিয়া এসে গেল,সে থেমে গেল,কিন্তু প্রিয়া কিছু নিয়ে আসে নি,কি হল,কিছু আনলে না যে,তখনই পিছন থেকে সেই স্কুলের লোকটা অমিতের মাথায় একটা বাড়ি মারল,অমিত অজ্ঞান হয়ে পড়ে গেল,তারা প্রিয়া ,এই লোকটাই অপু,বয়স তারও সতেরো, তবে প্রিয়াকে পছন্দ করত বলে,সে অমিত কে মেরে ফেলতে পেয়েছিল,তবে পুলিশের ভয়ে করেনি,তবে সে এমন কিছু করতে চেয়েছিল,যাতে অমিত হারিয়ে য্যায়,তাকে ধরে গাড়িতে করে এক জংগলের একদম গহিনে ফেলে এলো তারা,ঘুম ভাংলে অমিত দেখল,এক জংগলের মাঝে,তার শরীরের উপর গাছের পাতা পড়ে আছে, আস্তে আস্তে উঠে দাড়াল,আআবিস্কার করল,সে পুরো নগ্ন, কেউ।তাকে মেরে রেখে তাকে।নগ্ন করে রেখে এখানে ফেলে গেছে,সে কি করবে,গাছের নিচে বসে পড়ল, এখন তার কিচ্ছুটি করার নেই,এখন তাকে প্রস্রাব পায়খানাও মাটিতে করতে হবে,সারাজীবন এভাবে থাকতে হবে,কেননা,শহর অনেক দূরে, তবে তার এই কষ্ট বেশিদিন সহ্য করতে হয়নি,এক বছর পর, সে শুয়ে ছিল,এক কালকেউটে সাপ।ধীরে এসে তার কোমরে দাত বসিয়ে দিল,সেই সাপের বিষ এর ফলেই সে মারা গেল,তবে তার আগে সাপ টিকে ধরে বলল,তোকে ধন্যবাদ, আমাকে এই।জীবন থেকে মুক্ত করার জন্য,কিন্তু অপুর ভাগ্যে যা হল,
সে প্রিয়াকে তার বাসায়।নিয়ে গিয়েছিল,সেখানে প্রিয়া তাকে বিষ খাইয়ে মারে,আপেলের বিজের জুস খাওয়িয়ে,যাতে।সায়ানাইড থাকে,তারপর।তার মরনের পর,পুলিশ এর একজন এসআই এর বাসা সেখানে,সেখানে গিয়ে।সে দেখল,অপুর উলংগ।লাশ পড়ে আছে আর কোনায় একজন উন্নিস বছর বয়সি মেয়ে বসা,তার মাথায় কোন চুল নেই,একদম ন্যড়া,সে তার নিজের চুল দিয়ে।ছেলেটির(অপুর) মাংস খাচ্ছে,আর মাঝে মাঝে একটা।ছুড়িতে একটু করে।চেটে নিচ্ছে,এটাই অপুর।রক্ত দেখা গেল,অপুর নাড়িভুড়ি বের করা।পেটে থাকা সব বিস্ঠা বেড় করে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রেখেছে,।নিজের বন্ধুকে ধোকা দিল,নিজেও ছ্যাকা খেল।