আমি আজিজুল রহমান অমু,আমার বয়স ১১,আমি কিছুটা লম্বা,চোখে চশমা পড়ি,হাতে ঘড়ি পরি,আমি প্রতিদিন স্কুলে যাই,আমার একটা অভ্যাস আছে,আমি ক্লাসরুমে ঢোকার আগে একটু উঁকি মেরে ঢুকি,দেন উঁকি দেই জানো,দেখি কেউ আছে কি না,আজ আমি উঁকি মারতেই, আমআর গা অবশ হয়ে এল,কাপতে লাগল,আমি ঘামতে লাগলাম,দেখলাম আমি একটি ফুলের বাগানের মধ্যে,যেটি আমি স্বপ্নে দেখেছিলাম,সেখানে হাজার কোটি ফুল,সেখানে দেখি আমার বয়সের কিছু ছেলে,একটা খেলা খেলছে,গাছের পিছনে ৫ জন লুকিয়ে আছে,মাঝখানে একজন,গাছের পিছন থেকে সবাই উঁকি মারছে,আর ছড়া কাটছে,
যাচ্ছি মোরা ফুল তুলতে,
হাতে মোদের ফুলের ঝুড়ি
আমরা সবে কিশোর বালক,নতুন ফোটা ফুলের কুড়ি
দেখছ খেলা খেলছি মোরা ইচ্ছামতো খেলে খেলি এই খেলা একটু সময় পেলে,
ও-ই যে দেখ,খুছছে মোদের,শত্রু মোদের,দিতে তাকে ফাঁকি
দিচ্ছি গাছের পিছন থেকে একটু একটু উঁকি ।
যারা গাছের পিছন থেকে উঁকি দিচ্ছে তারা উঁকিবাজ,আর যে খুঁজে সে উঁকিফাদ,গাছের পিছন থেকে উঁকি দিতেই উঁকিফাদ ছুটে আসে,ধরতে,একজন উঁকিবাজ পিছন থেকে তাকে ধরে কবিতাটা জিজ্ঞেস করে না পারলে হার। আর হারলে মাঝখানে কান ধরিয়ে দাড় করাবে উঁকিফাদকে,তাকে ঘিরে উঁকি বাজরা গাইবে
উকি দিয়ে দেখছিল মোদের
দিয়ে দিলাম ফাকি
দাঁড়িয়ে আছে কানটি ধরে
পেতে রাখা ফাদ
দিলাম তাকে ফাকি
সারাটা দিন গাছের পিছনে
লুকিয়ে থেকে দিবি,একটু একটু উঁকি, যতক্ষন না সন্ধ্যে হয়ে আসে।।।
আমার সাথেও হল,এই উঁকিউঁকি শাস্তি,আমিও পেলাম বড় লজ্জা,এগিয়ে গেলাম দেখি আমার দিদি,তার পিছনে বিশাল বড় বট গাছ,ভাবলাম চমকে দেই একে এখন
গুটি গুটি পায়ে এগিয়ে গেলাম বটের দিকে,ডাকলাম দিদি!!! দিদি!!দিদি!, পেছন ফিরে তাকাতেই আমি গাছের পিছন থেকে উঁকি দিই দিদি ভয় পেয়েছ
দিদি : অমু তুই এখানে
আমি :তুমিএখানে কেন
দুজনেই বললাম জানা নেই
রাত হয়ে গেছে, আমি ভয়ে দিদির হাত চেপে ধরি,আর ভয়ে কাপতে থাকি থরথর
হঠাৎ পা পড়ে যায় একটি লেজে
এই লোকের রাজার লেজ,মস্ত বড় সিংহ,
সিংহ :এত বড় সাহস তুই আমার ঘুম ভাংগাস,মেরে ফেলব তোকে
আমার চোখ বন্ধ হয়ে গেল,আবার খুলেও গেল,দিদির কোলে শুয়ে আছি আমি,কাদ কাদ ভাবে বললাম, দিদি,আমি কোথায়?
দিদি :বোকা,নিজের ঘরে
:আমিতো এখানে ছিলাম না!!!
স্কুলে অজ্ঞান হয়ে গিয়েছিলি,বাসায় নিয়ে এসেছি
:,তবে আমি স্বপ্নালোকে ছিলাম,?
হঠাৎ সেই ছড়া,দরজায় ঠকঠক, কে
দরজা খুলতেই,অমু,উঁকিঝুঁকি খেলতে যাবিনা,মনের অজান্তে বললাম হ্যা যাব,
:,চল
:আচ্ছা তোমার নাম কি?
: আমি,আমার নাম স্বপ্ন।
সত্যি মিথ্যে দিদ্ধাদন্ধে আমার কোমল কিশোর হৃদয়টা চঞ্চল হয়ে উঠল।
আমি আজিজুল রহমান অমু,আমার বয়স ১১,আমি কিছুটা লম্বা,চোখে চশমা পড়ি,হাতে ঘড়ি পরি,আমি প্রতিদিন স্কুলে যাই,আমার একটা অভ্যাস আছে,আমি ক্লাসরুমে ঢোকার আগে একটু উঁকি মেরে ঢুকি,দেন উঁকি দেই জানো,দেখি কেউ আছে কি না,আজ আমি উঁকি মারতেই, আমআর গা অবশ হয়ে এল,কাপতে লাগল,আমি ঘামতে লাগলাম,দেখলাম আমি একটি ফুলের বাগানের মধ্যে,যেটি আমি স্বপ্নে দেখেছিলাম,সেখানে হাজার কোটি ফুল,সেখানে দেখি আমার বয়সের কিছু ছেলে,একটা খেলা খেলছে,গাছের পিছনে ৫ জন লুকিয়ে আছে,মাঝখানে একজন,গাছের পিছন থেকে সবাই উঁকি মারছে,আর ছড়া কাটছে,
যাচ্ছি মোরা ফুল তুলতে,
হাতে মোদের ফুলের ঝুড়ি
আমরা সবে কিশোর বালক,নতুন ফোটা ফুলের কুড়ি
দেখছ খেলা খেলছি মোরা ইচ্ছামতো খেলে খেলি এই খেলা একটু সময় পেলে,
ও-ই যে দেখ,খুছছে মোদের,শত্রু মোদের,দিতে তাকে ফাঁকি
দিচ্ছি গাছের পিছন থেকে একটু একটু উঁকি ।
যারা গাছের পিছন থেকে উঁকি দিচ্ছে তারা উঁকিবাজ,আর যে খুঁজে সে উঁকিফাদ,গাছের পিছন থেকে উঁকি দিতেই উঁকিফাদ ছুটে আসে,ধরতে,একজন উঁকিবাজ পিছন থেকে তাকে ধরে কবিতাটা জিজ্ঞেস করে না পারলে হার। আর হারলে মাঝখানে কান ধরিয়ে দাড় করাবে উঁকিফাদকে,তাকে ঘিরে উঁকি বাজরা গাইবে
উকি দিয়ে দেখছিল মোদের
দিয়ে দিলাম ফাকি
দাঁড়িয়ে আছে কানটি ধরে
পেতে রাখা ফাদ
দিলাম তাকে ফাকি
সারাটা দিন গাছের পিছনে
লুকিয়ে থেকে দিবি,একটু একটু উঁকি, যতক্ষন না সন্ধ্যে হয়ে আসে।।।
আমার সাথেও হল,এই উঁকিউঁকি শাস্তি,আমিও পেলাম বড় লজ্জা,এগিয়ে গেলাম দেখি আমার দিদি,তার পিছনে বিশাল বড় বট গাছ,ভাবলাম চমকে দেই একে এখন
গুটি গুটি পায়ে এগিয়ে গেলাম বটের দিকে,ডাকলাম দিদি!!! দিদি!!দিদি!, পেছন ফিরে তাকাতেই আমি গাছের পিছন থেকে উঁকি দিই দিদি ভয় পেয়েছ
দিদি : অমু তুই এখানে
আমি :তুমিএখানে কেন
দুজনেই বললাম জানা নেই
রাত হয়ে গেছে, আমি ভয়ে দিদির হাত চেপে ধরি,আর ভয়ে কাপতে থাকি থরথর
হঠাৎ পা পড়ে যায় একটি লেজে
এই লোকের রাজার লেজ,মস্ত বড় সিংহ,
সিংহ :এত বড় সাহস তুই আমার ঘুম ভাংগাস,মেরে ফেলব তোকে
আমার চোখ বন্ধ হয়ে গেল,আবার খুলেও গেল,দিদির কোলে শুয়ে আছি আমি,কাদ কাদ ভাবে বললাম, দিদি,আমি কোথায়?
দিদি :বোকা,নিজের ঘরে
:আমিতো এখানে ছিলাম না!!!
স্কুলে অজ্ঞান হয়ে গিয়েছিলি,বাসায় নিয়ে এসেছি
:,তবে আমি স্বপ্নালোকে ছিলাম,?
হঠাৎ সেই ছড়া,দরজায় ঠকঠক, কে
দরজা খুলতেই,অমু,উঁকিঝুঁকি খেলতে যাবিনা,মনের অজান্তে বললাম হ্যা যাব,
:,চল
:আচ্ছা তোমার নাম কি?
: আমি,আমার নাম স্বপ্ন।
সত্যি মিথ্যে দিদ্ধাদন্ধে আমার কোমল কিশোর হৃদয়টা চঞ্চল হয়ে উঠল।