আমাদের আলোচনায় উঠে এলো মা
কেউ বললো – আমার সকল আবদার
আমার যত পাওয়া, না পাওয়ার কথা।
কি খাবো, আর কি খাই না আমি
গায়ে দেবো কোন জামাটি, কোনটি না
সব তো দ্যাখেন মা, বললো কেউ।
তিরিশ বছরের আমি, গা ধুই না ঠিক করে
মুখে-মাথায় কিছু দিলে কি'বা এমন ক্ষতি?
মায়ের অভিযোগ প্রতিদিন – তৃতীয়জন বললো হেসে।
বড় ছেলেটি কি খায়, ছোটটির কি চাই পাতে
মেজোটি নাক সিটকোয় কিসে, জানেন মা।
বাড়িতে তেলে ভাজা কিছু হলে, আমাদের পিতা
গোল করেন বড়, রেগে-মেগে যান খুব
তারপর অপেক্ষা করেন মা, সুযোগে
ছেলে সকলের প্রিয় তেলে ভাজা হয় কতকিছু
বিস্তর বললাম আমি, এক নিঃশ্বাসে।
শেষের জনের চোখে জল, চিকচিক করে ওঠে
আমরা জানলাম পরে, তার মা নেই বেঁচে।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।