দীঘল রাত্রির অমানিশা পেরিয়ে-
ঘাসের গায়ে শিশিরের নূপুর আর কুয়াশার চাদর নিয়ে আসে একটি শীতের সকাল,
মোলায়েম রোদের আশায় বসে থাকে জবুথবু হয়ে আবাল- বৃদ্ধ- বনিতা; কারো হাতে পিঠা, মুড়ি মুড়কি কারো হাত চায়ের পেয়ালায় ন্যস্ত
কেউবা আগুন পোহাতে অতি ব্যস্ত
পড়শী বাড়ির বউ চড়িয়েছে চুলায় আলু পোস্ত।
দিন শেষে আকাশে হলদে রঙে
একটি মৃত শালিকের কথা পনে পড়ে-
পালকের ভাজে দিনলিপি লিখা হবেনা তার
যে যে চলে গেছে শূন্য করে জীবনের ভার
পৌষের কুয়াশায় ভিজে শীতের সকাল দেখা হবেনা আর।
পৃথিবীর ক্লান্তি শেষে ফড়িং বসে থাকে লাউ মাচায়
জীবন মানে অসমাপ্ত ডায়েরি-
আলো ছায়ায় লুকোচুরি খেলার নেই অবসর,
শীতল হাওয়া আর শীশীরের দখলে পল্লব, বৃক্ষশাখা
অসার হয়ে আসে যেন উড়বার দুটি পাখা
তবুও রাত নামার অপেক্ষায় আঁখি যে স্বপ্নমাখা।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
রবিউল ইসলাম
সুন্দর লিখেছেন কবি।
কিন্তু আমার ২ টি প্রশ্ন আছে।
১/ শালিক দ্বারা আপনি আপনার প্রিয়জনকে বুঝিয়েছেন নাকি আপনার ইচ্ছের বিষয় তুলে ধরেছেন?
২/ ন্যস্ত দ্বারা কি বুঝিয়েছেন?
আমি তো নতুন কবি আপনার থেকে অনেক কিছু শেখার ইচ্ছে আছে।
লেখার সাথে বিষয়ের সামঞ্জস্যতা
ব্যাখ্যায় লেখকের বক্তব্য
শীত ও শীতের সকালে জীবনের কিছু দৃশ্য কবিতায় আঁকার চেষ্টা করা হয়েছে।
২৪ আগষ্ট - ২০২০
গল্প/কবিতা:
৯৬ টি
বিজ্ঞপ্তি
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।