অন্ধকারে থাকছি আমি, শত প্রহর গুনছি হাতে
বাঁচার আশায় হাহাকার, ঘুম নেই তো রাতে।
মেয়ে আমার বড় ডাক্তার, সবার প্রাণ বাঁচায়
নিজের চোখে দেখছে সে, করোনায় কত প্রাণ হারায়।
আজ সে তো নিজেই বন্দী, সেই আইসোলেশন নামক ঘরে
প্রতিনিয়ত খবর শুনছি, মৃত্যুর সংখা শুধুই বাড়ে।
শুনেছি মেয়ের ঢাকার বাসা আজ নাকি লকডাউন করেছে সরকার
একমাত্র মেয়ে আমার তার বাঁচাটা যে খুবই দরকার।
শুনেছি মেয়ের অবস্থা আজ খুবই খারাপ মরলে লাশ পাবে না এই পিতা দেখতে
সম্বলহীন এই নিষ্ঠুর দুনিয়ায় আমি কিভাবে পারব একা বাঁচতে।
ক্ষণে ক্ষণে সময় প্রতারণা করছে, এই পিতার বড়ই কষ্ট হয়
তাই আমার মনে আজ শুধুই মেয়ে হারানোর ভয়।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।