আদিকাল থেকেই বৃষ্টির সাথে আমাদের প্রেম- বিরহের সম্পর্ক। বৃষ্টি আমাদের আবেগকে আপ্লুত করে। তাই বৃষ্টির দিন প্রেম-বিরহ-ভালবাসার দিন।অঝোর ধারার বৃষ্টি যেন প্রেমিকের হৃদয়ে বিরহের ধারা বহন করে। বৃষ্টিকালে সংবেদনশীল মানুষ রসসিক্ত হয়ে উঠে।তখন তার মনে পড়ে যায় সুখ অথবা দু:খময় অতীত।
গ্রীষ্মের তাপদাহে প্রকৃতি যখন অস্থির হয়ে ওঠে। যখন খাঁ খাঁ রোদ্দুরে পোড়া থাকে মাঠ-ঘাট, গরমে মানুষের জীবন অতিষ্ঠ ,তলা শুকনো জলাশয়। যখন তৃষ্ণার্থ চাতকের বৃষ্টির জন্য করুণ আকুতি।তখনই বৃষ্টি বিরহের বার্তা নিয়ে এগিয়ে আসে।
বৃষ্টির ফোঁটাগুলো যখন একে অপরের সঙ্গে মিশে একাকার হয়ে যায়। তখন বৃষ্টির ফোঁটার একে অপরের মধ্যে বিলীন হওয়াতেই বৃষ্টির সার্থকতা। রিমঝিম শব্দে যখন বৃষ্টি পড়ে তখন গীতল সুরে শোনা যায় বৃষ্টির অর্কেস্ট্রা। বৃষ্টি মানেই মিলনের শঙ্খধ্বনি। এমন একটি বৃষ্টিমুখর মিলনমুহূর্ত রচনার জন্যই ব্যাকুল প্রতীক্ষা ছিল সাগরের। সেই প্রতীক্ষাই কাল হলো। সাগর-সাথীর নিরব কণ্ঠনিঃসৃত অবুঝ শব্দমালা পরস্পরকে আলিঙ্গনের পরিবর্তে আক্রমণ করল। শব্দে শব্দে ঘর্ষণ হলো, মিলন হলো না। সেই থেকে বৃষ্টি আর মিলনের শঙ্খধ্বনি নয়, বিরহের আবাহন সৃষ্টি হয় দু’জনের জীবনে। সমুদ্র সৈকতে একাকী বসে অতীতের স্মৃতিচারণ করছে সাগর। স্মৃতিগুলো মনের দুয়ারে উঁকি ঝুকি মারছে- সাগরের ।
বড় প্রেম শুধু কাছেই টানে না,দূরেও সরিয়ে দেয়-কথাটা আজ সত্য হতে চলেছে সাগরের জীবনে।
অঝোরধারার বৃষ্টি সাগরের কাছে আজ তার প্রেমিকার কান্না বলে মনে হয়।
সাগর তার প্রেমিকার সাথে পাশাপাশি হেঁটে অনেক বন্ধুর পথ পড়ি দিয়াছে। কথা ছিল বন্ধুর পথ পেরুলেই শুরু করবে তাদের পিচঢালা জীবন।সুখের স্বপ্ন দেখতো সাগর-সাথী দু’জনেই।কিন্তু যখন বন্ধুর পথ পাড়ি দিয়ে পিচঢালা পথে এসে দাঁড়িয়েছে,তখনই দু’জনার দু’টি পথ আলাদা হয়ে যায়।স্বপ্নের সূতো ছিঁড়ে যায় স্বার্থের কড়িতে।এভাবেই ছিঁড়ে যায় সব বন্ধন,ভালবাসার হয় মরণ।
সাগর যখন পথ খুঁজে না পেয়ে সাথীকে নিয়ে একসাথে পিচঢালা পথের আশায় বন্ধুর পথে অনেক বাঁধা অতিক্রম করে পাড়ি জমিয়েছিল,ঠিক তখনই ছিঁড়ে যায় সব বন্ধন।নিষ্ঠুর এই পিচঢালা জনপথ।অর্থ এবং স্বার্থের কাছে ভালবাসাও বধ হয়।
সাগর ও সাথী দু’জনেই শহরে একটি কলেজে লেখাপড়া করে। দু’জনেই মধ্যবৃত্ত পরিবারের ।সাথীর চেহারা খুই সুন্দর ,তদুপরি দুধে আলতা দেওয়ার মত গায়ের রং।চৌকিত হরিণী মত। স্লিম ফিগার । সহজেই সবার মন কেড়ে নেয়।
দু’জনেই প্রেমের জোয়ারে ভাসছিল।একদিন..................................
সাথী, সাগরকে বলল,“ আর কতদিন এভাবে আমরা প্রেমের জোয়ারে ভাসবো? চল বিয়ে করে ফেলি।“
সাথীর এভাবে কথা বলা দেখে সাগর শুধু অবাকই হল না। সাথী সম্পর্কে বিরুপ মনোভাব জেগে উঠল।কারণ এখনো লেখাপড়াই শেষ হয় নাই। অনেক কষ্ট করে লেখাপড়া করছে। সামনে ফাইনাল পরীক্ষা। এরপর পাশ করলে একটা চাকুরী জোগার হবেই। তারপর না হয়,সংসার বাঁধব। এগুলো সাগরের চিন্তা।তাছাড়া ইদানিং সাথীর চালচলনও পছন্দ না,সাগরের কাছে।মধ্যবৃত্ত পরিবারের মেয়ে হয়েও সাথীর চলাফেরা বৃত্তশালী মেয়েদেরকেও হার মানায়।
বর্তমান আধুনিক যুগের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে হলে অনেক অর্থের প্রয়োজন। যার অনেকটাই ভালবাসার খাতিরে সাগরকেই জোগার করতে হয়। দিন দিনই সাথীর আকাঙ্খা বেড়েই চলেছে।নতুন নতুন বন্ধুর সাথে মেলামেশাও করছে আজকাল সাথী।
রুপচর্চা যেন নিত্য দিনের কাজ ।প্রতিদিনই নিজেকে নতুন করে আবিস্কার করতে চায় সাথী। অনেকেরই মন কাড়তে চায় আজকাল।কেন এমন করছে সাথী? মনে সবসময় প্রশ্ন সাগরের। কিন্তু কাওকে কিছু বলতেও পারছে না।সাথীকে তো নয়ই। কারন সাথী ইদানিং সাগরের নাগালের বাইরে।
শহরে কলেজে ভর্তি হবার পর থেকেই দু’জনের মধ্যে খুব ভাব জমে উঠে। একদিন বিকেলে পার্কে বেড়াতে বেড়াতে সন্ধ্যা হয়ে যায়। আকাশে খুব মেঘ জমেছিল।বাসায় ফেরার সময় ভীষণ বৃষ্টি হচ্ছিল,সেই সাথে মেঘের গর্জনের সাথে বিদ্যুৎ চমকাচ্ছিল।বৃষ্টিতে দুজনেই ভিজে যাচ্ছিল। বৃষ্টিতে ভিজে ভিজে পথ দিয়ে আসার সময় একটি প্রাইভেট কার তাদের কাছে এসে থামে।কার চালক বলে, ”আপনারা কোথায় যাবেন,আসুন পৌঁছে দেই।“
কার চালকের বলার ভঙ্গি সাগরের ভাল লাগছিল না। বার বার সাথীর ভিজা অঙ্গের দিকে তাকাচ্ছিল।চোখে প্রেমের আবেদন শোভা পাচ্ছিল।ব্যাপারটা সাগরের অন্তরকে ক্ষত বিক্ষত করে তুলেছিল।কিন্তু সাথী কেমন যেন করছিল,মনে হয় তাকে আগে থেকেই চেনে।সাথীও তাকিয়ে তাকিয়ে দেখছিল।
”চল না গাড়ীতে যাই।” বলল সাথী।
কেন ? এটা তো ভাড়া গাড়ী নয়। এটা প্রাইভেট কার।আর তাছাড়া ওনাকে তো চিনি না।“ বলল সাগর।
কিন্তু সাথী নাছোরবান্দা ,ঐ গাড়ীতেই যাবে সে।সাগর একটু চিন্তায় পড়ে গেল। কারন একেতে অন্যের মন কারার মত চেহারা সাথীর। যদি খারাপ কিছু হয় ওদের সাথে।
ভাবতে ভাবতে সাগর,সাথীর পীড়াপীড়িতে দু’জনেই গাড়িতে গিয়ে বসল। তারপর কারটি চলতে শুরু করে গন্তব্যের উদ্দেশ্যে।
মুসুলধারে বৃষ্টি হচ্ছে। সাগরের মন বিষন্ন। সামনে কি কিছু একটা হতে চলেছে? আজ কেন জানি সাথীকে হারাবার ভয় বার বার মনে উদয় হচ্ছে। কিন্তু কেন ? এমন তো কিছু ঘটে নাই যে এতো কিছু চিন্তা করতে হবে? বার বার নিজের মনকে প্রশ্ন করছে সাগর।সাগরের দৃষ্টিতে বৃষ্টির জল যেন সাথীকে হারানোর বিরহের ব্যাথায় নয়নের জল অঝোরে পড়ছে।
সাথীর মনে কোন চিন্তাই নেই। মিষ্টি হাসি সাথীর চোখে মুখে।বৃষ্টির শব্দে একদিকে যেমন সাথীর মধুর হাসি আবার অন্যদিকে সাগরের বিরহের জ্বালা সাথীকে হারানোর আশঙ্খায়। যদিও এমন কিছু ঘটেনি। এগুলো সাগরের চিন্তা মাত্র।
এতোদিন সাগর নিজের লেখাপড়ার খরচের পাশাপাশি সাথীর চাহিদা পূরণ করে চলেছে ভবিষ্যতে একটা সুন্দর সংসার বাঁধার চিন্তায়। সবসময় ভয়, এতো সুন্দরী একজন মেয়ে অবশেষে হাতছাড়া হয়ে না যায়।অপূর্ব সুন্দরী সাথী। স্রষ্টা যেন নিজ হতে সুনিপূণ ভাবে গড়েছে সাথীকে।সবসময়েই সাথী,সাগরের সন্দেহের তালিকায়।
বৃষ্টির মধ্যেই সাথীর গন্তব্য স্থলে পোঁছাল। দু’জনেই নেমে গেল। নামার সময় সাথী কার চালকের দিকে তাকিয়ে মুচকী হাসি দিয়ে নেমে গেল। কার চালকও হাই সাথী বলে সম্বোধন করল। এতে সাগরের সন্দেহ আরও বেড়ে গেল।তাহলে সাথী আগে থেকেই চিনত নাকি কার চালককে ? সাগরের মনে প্রশ্ন জাগছে। কিন্তু কিছুই বলছে না সাগর। সাগরও কার চালককে ধন্যবাদ দিয়ে বৃষ্টি মধ্যে ভিজেই সাথীকে হোষ্টেলের দিকে এগুয়ে দিয়ে চলে আসল। আসবার সময় সাথী কিছুই বলল না। আজ এতো নি:শ্চুপ কেন সাথী ? সাগর মনে মনে ভাবতে লাগল। এই তো কিছুক্ষণ আগেই অনেক হাসি খুসি ছিল সাথী ! তবে গাড়ী থেকে নেমে যাওয়ার পর সাথীর মুখটা বিষন্ন লাগছে কেন ? এতোদিন বন্ধুর পথে এগিয়ে এসে পিচঢালা পথে পা রাখতে চলেছি আর সেই সময় কি আমাকে বিরহের জ্বালা পোহাতে হবে? ভাবছে সাগর।
সাগর মেসে এসে ভিজা কাপর চোপর পরিবর্তন করে অল্প খেয়েই পড়ার টেবিলে না গিয়ে এসে শুয়ে পড়ল।
কলেজ গ্রীষ্মের ছুটি। দু’জনেই যার যার বাড়ী চলে গেল। বেশ কিছুদিন হলো সাথী সাগরের ফোন রিসিফ করছে না। এতে সাগরের মনোকষ্ট আরও বেড়ে গেল। কি হল সাথীর? তবে কি সেইদিনের পর থেকে সাথী অন্যকারো সাথে নিজেকে বিলিয়ে দিলো?
ছুটির পর দু’জনেই কলেজে গেল। কিন্তু দেখা হলেও সাথী, সাগরের সাথে তেমন কথা বলছে না।
সাগরও অভিমান করে সাথীকে এড়িয়ে চলতে লাগল।
বেশ কিছুদিন কেটে গেল। ফাইনাল পরীক্ষা দিয়ে দু’জনেই বাড়ী চলে গেল।অনার্স পাশও করল দু’জনেই। সাগর মাষ্টার্স ভর্তি হল। কিন্তু মাষ্টার্স ভর্তির সময় সাথীকে দেখা যাচ্ছে না।সাথীর কি কোন অসুখ হয়েছে? ভাবছে সাগর।মাষ্টার্স ভর্তির সময় চলে যাচ্ছে ভেবে সাগর, সাথীর বাড়ী চলে যায়।
সাথীর বাড়ী গিয়ে সাগর যা দেখল তা বিশ্বাস করার মত তো নয়ই,বরং মেনে নিতেও আজ কষ্ট হচ্ছে সাগরের।
সাথীর বাড়ীর ভিতর ও বাহিরে অনেক লোকজন।একজনকে জিজ্ঞাসা করতেই জানতে পারল,আজ সাথীর বিয়ে। কথাটা শুনেই সাগরের বেহুস অবস্থা। যাকে নিয়ে তার সারা জীবনের ভাবনা। অনেক বন্ধুর পথ যাকে নিয়ে পাড়ি দিয়ে এসেছে একটা পিচ ঢালা পথের আশায়,সে কিনা আজ অন্যের হতে চলেছে?নিজের তৈরী করা পিচঢালা পথে আজ অন্য একজনের আগমন?
সাগর আরও খোঁজ নিয়ে দেখল, সেদিনের সেই বৃষ্টিতে ভেজা অবস্থায় যার গাড়ীতে তারা উঠেছিল,সেই চালকই আজ হতে চলেছে সাথীর সারা জীবনের চালক।সাগরের কষ্ট করে আসা পিচঢালা পথের সেই আনন্দ ঘন মুহূত্বগুলো কেড়ে নিবে আরেকজন,তা ভাবতেই বুকটা কেঁপে কেঁপে উঠছে।
আকাশে ঘন মেঘ ধরেছে। কিছুক্ষনের মধ্যেই মুসুলধারে বৃষ্টি শুরু হল। সাগর বৃষ্টিতে ভিজতে লাগল । বৃষ্টির জল যেন সাগরেরই অস্রুধারা। বৃষ্টির শব্দে সাগরের বিরহের জ্বালা প্রকোপ থেকে প্রকোপতর হতে লাগল। বুকটা যেন ভেঙ্গে যাচ্ছে সাগরের।
কি আর করবে সাগর,সাথীর সাথে দেখা না করেই বিরহের জ্বালা বুকে নিয়ে আস্তে আস্তে আশাহত অবস্থায় নিজ কুঠিরের দিকে রওনা হল্ ।
এভাবেই বিরহের ব্যাথা বুকে নিয়ে সাগর জীবন কাটাতে লাগল। কখনও একাকী পার্কে,কখনও সমুদ্র সৈকতে বসে অতীতের স্মৃতিচারণ করে বুকের অতৃপ্ত বাসনা পরিতপ্ত করার চেষ্টা করে সাগর।বন্ধুর পধ পেরিয়ে পিচঢালা পথে এসেও সুখ আর হল না সাগরের ।বিরহের অশ্রুধারায় নিজেকে ভাসিয়ে দিয়ে সাথীর নাটকের পরিসমাপ্তি ঘটাতে চায় এখন সাগর।ঐদিন বৃষ্টিতে ভেজার পর থেকে মনের যে পরিবর্তন হয়েছে,তার থেকেই এই বিরহের সূচনা। এই বিরহের দায় সাথী বা সাগর কেও নিতে চায় না।তাহলে কে এই বিরহের জন্য দায়ী ?
বৃষ্টিকালে সংবেদনশীল মানুষ রসসিক্ত হয়ে উঠে।তখন তার মনে পড়ে যায় অতীতের সুখ অথবা দু:খের কথা।হয়ত আপাতত সুখ প্রাধান্ন পেয়েছে সাথীর হৃদয়ে ।আর সেই সাথে দু:খ নেমে এসেছে সাগরের জীবনে।সাথী,সাগরের দ্বারা সুখের নাগাল পাবে না ভেবে অন্য আশ্রয়কে আকড়ে ধরেছে। অপেক্ষার তর সয় নাই সাথীর।কিন্তু কেন? সেদিন বৃষ্টিতে ভিজে সাথীর সংবেদনশীল মন রসসিক্ত হয়ে পড়ায় তাৎক্ষণিক সিদ্ধান্তের পরিবর্তন করে সাথী। যদিও অনেক আগে থেকেই সাগরের চোখ ফাঁকি দিয়ে কার চালক গোপনে সাথীকে ব্লাকমিল করে আসছিল।নিজেই বিত্ত্বশালী বলে অন্যের অর্থের প্রাচুর্যতাকে কাজে লাগিয়ে সাথীর মন কড়াপ্ত করতে সক্ষম হয়েছিল ড্রাইভার। তাই সাথী কিছু না বুঝেই বিত্ত্বশালী ব্যক্তির সেই প্রাইভেট কারের ড্রাইভারকেই মন দিয়ে ফেলেছিল। কিন্তু সত্যটা এই , প্রাইভেট কার চালক শুধুই ড্রাইভার ছিল। ড্রাইভার বিত্ত্বশালী নয়।সাথীকে ব্লাকমিল করার কথা সাথী বুঝতে পারে নাই।বিয়ের পর যখন সাথী জানতে পারল, তখন সাথীর জীবনেও বিরহের জ্বালা উঁকি ঝুঁকি মারতে লাগল।কি আর করবে। বন্ধুর পথ পেরিয়ে সাগর আর সাথী দু’জনেই আজ দুই ডালে বসে বিরহের অশ্রুধারায় ভাসতে লাগল ।
লেখার সাথে বিষয়ের সামঞ্জস্যতা
ব্যাখ্যায় লেখকের বক্তব্য
বৃষ্টির সাথে প্রেম- বিরহের সম্পর্ক। বৃষ্টি আমাদের আবেগকে আপ্লুত করে। তাই বৃষ্টির দিন প্রেম-বিরহ-ভালবাসার দিন।অঝোর ধারার বৃষ্টি প্রেমিকের হৃদয়ে বিরহের ধারা বহন করে। সাগর-সাথীর নিরব কণ্ঠনিঃসৃত অবুঝ শব্দমালা পরস্পরকে আলিঙ্গনের পরিবর্তে আক্রমণ করল। বৃষ্টি আর মিলনের শঙ্খধ্বনি না হয়ে, বিরহের আবাহন সৃষ্টি হলো দু’জনের জীবনে।গল্পটিকে বিরহের প্রতিচ্ছবি ফুটিয়ে তোলা হয়েছে যা বর্তমান সংখ্যা বৃষ্টি ও বিরহের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ ।
২০ মে - ২০২০
গল্প/কবিতা:
৪৪ টি
বিজ্ঞপ্তি
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
-
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
আগামী সংখ্যার বিষয়
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ মে,২০২৫