উদিত নক্ষত্র

বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী (নভেম্বর ২০২০)

Dipok Kumar Bhadra
মোট ভোট প্রাপ্ত পয়েন্ট ৫.১৩
  • ১৩
  • ১৪১
সকাল ন’টা বাজে । জিসান এখনো ঘুম থেকে উঠেনি। প্রায় সারা রাত মোবাইলে ইউটিউব চ্যানেল বা ফেসবুক দেখে । সব সময় কি যেন খুঁজে বেড়ায় জিসান। মোটকথা সৃষ্টির রহস্যের সবকিছু জানার আগ্রহ জিসানের ।
মা এসে ডাকল,জিসান একনো উঠনি ঘুম থেকে ? কখন যাবে স্কুলে ? হাতমুখ ধুয়ে নাস্তা করে স্কুলে যাও , মা বললেন। জিসান অক্সফোট কলেজিয়েট বিজ্ঞান স্কুলে অষ্টম শ্রেণীতে পরে। বিজ্ঞানের উপর তাঁর খুব ঝোক। সব সময়ই নতুন কিছু জানার ইচ্ছা তার। তার মনে নতুন নতুন প্রশ্ন শুনে সবাই অবাক হয়ে তার দিকে চেয়ে থাকে।স্কুলের শিক্ষকরাও তার প্রশ্ন শুনে অনেক সময় আশ্চয্য হয়ে যান।শিক্ষকরা মনে করেন জিসান ভবিষ্যতে কিছু একটা আবিস্কার করবে।
জিসান প্রাত:কাজ সেরে নাস্তা করে স্কুলে যায়।স্কুলে যাওয়ার সময় গড়িয়ে গেছে। সেদিন সে একাই স্কুলে যাচ্ছিল।হঠাৎ বুঝতে পারল কে যেন তার পিছনে পিছনে আসছে। এদিক ওদিক তাকিয়ে দেখল , কিছুই নেই।আবার হাঁটতে লাগল, মনে হল কারো পায়ের শব্দ ।পিছন ফিরে দেখল কেও নেই। ভাবল তবে এমন কেন মনে হচ্ছে?
গতকাল রাতে জিসান ডাইমেনসন নিয়ে খুবই ভেবেছে এবং ইউটিউবেও দেখেছে।থ্রি-ডাইমেনশনে আমরা মানুষেরা বিশ্বব্রহ্মান্ডের সব কিছুই দৃষ্টিগোচর করতে পারছি। ফোর ডাইমেনশনে টাইমকে বিবেচনা করা হয়েছে। ফাইভ বা তারও বেশী ডাইমেনশনের কোন ব্স্তুই আমাদের চোখে দেখতে পাওয়া যায় না।সেজন্যই আমরা জ্বিন বা আত্মাকে দেখতে পাই না। তাছাড়া স্রষ্টাও হয়ত অনেক ডাইমেনশনে বিরাজ করার কারনে কোনদিনই দেখতে পাই না বা পাবও না।
জিসান খুবই চিন্তায় পড়ে যায়।তার ডাইমেনশন নিয়ে ভাবারই হয়তবা এটা কারন।কেননা মানুষ যখন চিন্তা করে কিছু আবিস্কার করতে চায়,তখন তার চিন্তা শক্তি ইচ্ছাশক্তিতে রুপ নেয়। এই ইচ্ছা শক্তি দিয়ে যা খুশি নিজেই তা করতে পারে। যদি আকাশে উড়তে চায় বা চাঁদে যেতে চায় বা অন্যকে দিয়ে নিজের মতামতের প্রতিফলন ঘটাতে চায় তাই পারে।এই নশ্বর পৃথিবীতে এর অনেক বাস্তব প্রমান পাওয়া যায়।
জিসান পাঠ্য পুস্তকের পড়ার চেয়ে বাস্তব জ্ঞান অর্জনে বেশী বিশ্বাসী।তাই সে সব সময় মোবাইলের ইন্টারনেটে ইউটিউবে বিশ্বব্রহ্মান্ড সম্পর্কে জানার চেষ্টা করে।
স্কুলে দেরি হয়ে যাচ্ছে মনে করে আর কোন দিকে খেয়াল না করে চলে যায় স্কুলে।ঐ দিন চতুর্থ পিরিয়ডে ছিল বিজ্ঞান ক্লাস।বিজ্ঞান ক্লাস নিতেন ড. জর্জ সিম্পান স্যার। তিনি সাইন্স ফিকশনের উপর অনেক বইও লিখেছেন।তাঁহার পড়ানোর ধরন খুবই সুন্দর।অনেক জানাশুনা থাকলেও তিনি শিক্ষার্থীদের যে কোন ধরনের বিজ্ঞানসম্মত মতামতের খুবই প্রধান্য দেন। তিনি মনে করেন এইসব মেধা থেকেই ভবিষ্যতে নতুন কিছু আবিস্কার হওয়া সম্ভব।তিনি জিসানের চিন্তা চেতনাকে বাস্তবমুখী চিন্তাই মনে করেন। জিসান ও তার চিন্তা ভাবনার কথা বিজ্ঞান স্যারের সাথেই শেয়ার করে।বিজ্ঞান স্যার ও খুব উৎসাহ দেন।
সেদিন বিজ্ঞান ক্লাসের প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল, “ব্লাকহোল“।ড. জর্জ সিম্পান স্যার প্রথমেই বললেন, তোমরা কি ব্লাক হোলের নাম শুনেছো ? কেও কি বলতে পারো ‘ব্লাক হোল‘ কি?
জিসান বলল,“আমি বলতে পারব স্যার“ ।
“বলো দেখি।“ স্যার বললেন।
জিসান বলতে লাগল,“ব্লাক হোল হচ্ছে মহাকাশে অবস্থিত“ কৃ্ষ্ণ বিহবর বা কালো গর্ত“ যেখানে মাধ্যাকর্ষন বল খুব বেশী হওয়ায় সবকিছুই গর্ত এর মধ্যে টেনে নেয়।মহাকাশে ছোট বড় অনেকগুলো ব্লাক হোল আছে।
ব্লাকহোল কিভাবে সৃষ্টি হয়,ব্লাকহোলের কারন কি কেও ব্যাখ্যা করতেপারো ?স্যার বললেন।
না স্যার, এতো কিছু আমরা জানি না। আপনি যদি বলেন তবে..................................,.......। স্যার বললেন, শোন তাহলে, মহাকাশে যে নক্ষত্র বা তারা দেখছো তাদের ভিতর গ্যাসসমুহ যখন শেষ হয়ে যায় তখন নক্ষত্রের মৃত্যু ঘটে। গ্যাস শেষ হয়ে গেলে তারার আয়তনও কমে যায় এবং তারাটি সংকুচিত হয়ে খুব ছোট আকারের হয়,যার ভর হয় অনেক বেশী । ফলে মাধ্যাকর্ষন বলও হয় অনেক বেশী।ইহা একটি ব্লাকহোলে পরিনত হয়। মাধ্যাকর্ষন বল বেশী হওয়ায় যেকোন বস্তুকে এমনকি আলোকের মত ইলেকট্রো ম্যাগনেটিক ওয়েব কেও এর ভিতরে টেনে নেয়।বস্তুত ব্লাকহোল কালো হওয়ায় তাকে সনাক্ত করা না গেলেও যখন একটি নক্ষত্র ব্লাক হোলের কাছাকাছি আসে তখন তারাটি ব্লাকহোলের চারিদিকে ঘুরতে থাকে এবং আলো বিকিরন করে।তারপর একসময় ব্লাকহোলের মাধ্যাকর্ষন টানে ভিতরে ঢুকে যায়।বাইরের ঐ আলো দেখেই আমরা ব্লাক হোলকে সনাক্ত করতে পারি।তাছাড়া ব্লাক হোল কালো হওয়ায় কোন আলো আমাদের চোখে এসে পড়ে না তাই ব্লাক হোলকে আসলে আমরা দেখতে পাই না।ব্লাক হোলের থেকেও কোন আলো বাইরে আসতে পারে না।ব্লাকহোলের বাইরের নক্ষত্রগুলো ঘুরার সময় কিছু আলো বিকিরণ করে যা পদার্থ বৈজ্ঞানিক ষ্টিফেন উইলিয়ম হকিং আবিস্কার করেন। এই বিকিরণকে হকিং বিকিরণও বলা হয়।আসলে কালোবস্তু থেকে কোন আলো বিকিরণ করে না।ব্লাকহোলের চারপাশের বিকিরনই ব্লাক হোলের বিকিরণ হিসাবে ধরে নেয়া হয়।
পবিত্র আল কোরআন এ সুরা ওয়াকিয়া ( সুরা নং-৫৬ এবং আয়াত নং-৭৫)তে আছে, আল্লাহ্ বলেছেন,“আমি শপথ করিতেছি যে,নক্ষত্রসমুহের পতিত হওয়ার স্থানের কথা। আবার সুরা তাকভীর ( সুরা নং৮১ এবং আয়াত নং ১৫) তে আল্লাহ্ আবারো বলেছেন,“ ,“আমি শপথ করিতেছি যে,গোপন হয়ে যাওয়া তারকা বা নক্ষত্রের কথা।তাছাড়া সুরা তাকভীর ( সুরা-৮১ এবং আয়াত ২)তে আছে,যখন নক্ষত্রসমুহ আলোকহীন হয়ে পড়বে।উপরের তিনটি আয়াতে নক্ষত্রের মৃত্যু এবং পতিত হওয়ার কথাই মহান আল্লাহ্ পাক বলেছেন।
ইতোমধ্যেই আমরা জেনেছি নক্ষত্রগুলোর মৃত্যুর পর পতিত হয় ব্লাকহোলের মধ্যে।ব্লাকহোলে নক্ষত্রসমুহের পতিত হওয়ার বিষয়ে বৈজ্ঞানিকরা মাত্র ১৫০ বছর থেকে ২০০ বছর আগে আবিস্কার করেছে। কিন্তু পবিত্র কুরআনএ এই সুরা ও আয়াতগুলি নাজিল হয় প্রায় ১৪০০ বছর আগে।
বিজ্ঞান এবং পবিত্র কুরআন এ বিশ্বব্রম্মান্ড সম্পর্কে সকল ব্যাখ্যা একই রকম। তবে পবিত্র কুরআনে আনেক আগেই এগুলো মহান আল্লাহ্তালা মানুষকে অবহিত করেছেন ।পরবর্তীতে বৈজ্ঞানিকরাও পরীক্ষালব্ধ ফলাফল থেকেও ঐ একই তথ্য আবিস্কার করেছেন।
“আশা করি সবাই বুঝতে পেরেছো। আজ এ পযর্ন্তই। আগামীদিন অন্য একটা নতুন বিষয় নিয়ে আলোচনা করা যাবে।“ বললেন স্যার।
জিসান বলল, কি বিষয় স্যার ?“ ডাইমেনশন নিয়ে আলোচনা করা যাবে।“বললেন স্যার।
ছুটির পর জিসান বাড়ির দিকে রওনা হল। আবারো ঐ একই অবস্থা।কে যেন পিছনে পিছনে আসছে ।জিসান ভাবছে,গতকাল রাতে ইউটিউবে ডাইমেনশন ব্যাপারে সে জেনেছে,যে আমরা মানুষ ৩ নম্বর ডাইমেনশনে আছি,তারপর টাইমকে বিবেচনায় এসে ৪ নম্বর ডাইমেনশনের ব্যাপারে আমরা সময়ের সাথে চলার কখা জেনেছি।
কিন্তু তারপরের ডাইমেনশন গুলোতে বসবাসকারী কাওকে আমরা দেখতে পাব না।হতে পারে এরা ৫ম বা তার অধিক ডাইমেনশন থেকে আসা জ্বীন বা ভিনগ্রহে বাস করা প্রাণী এলিয়ান কিম্বা আত্মা যা আমরা দেখতে পাই না। কিন্তু তারা আশেপাশ দিয়ে চলাফেরা করলে উপলব্ধি করতে পারি। হয়তবা সেগুলোই হতে পারে।তাছাড়া প্যারালাল বিশ্ব থেকেও কোন প্রাণী আসতে পারে,যাদের আমরা দেখতে পাই না।
জিসান এভাবেই ভাবছে । তাই ভয় পাচ্ছে না,জিসান।
ভাবতে ভাবতে জিসান বাসায় ফিরল।হাতমুখ ধুয়ে নাস্তা করে মাঠে বন্ধুদের সাথে খেলতে গেল। জিসান বন্ধুদের সাথে তেমন মেলামেশা করে না। সবার থেকে একটু আলাদা।কিছু দেখলেই বা শুনলেই তাই নিয়ে ভাবতে থাকে জিসান।কি করে হল,কেমন করে হলো,কেন হলো,মনে নানান প্রশ্ন জাগে তার।
সন্ধ্যার দিকে বাসায় ফিরে হাতমুখ ধূয়ে কি যেন চিন্তা করতে করতে পড়ার টেবিলে যায় জিসান।বিশ্বব্রম্মান্ডের সব বিষয়ে তার অদ্ভুত অদ্ভুত চিন্তা আসে পড়ার টেবিলে বসে।পাঠ্যবই পড়ার উপর তার মোটেই খেয়াল ছিল না। তার শুধু নতুন নতুন জিনিস জানতে ইচ্ছা করে।নতুন কিছু আবিস্কার করার ইচ্ছা করে।
রাতের খাওয়া সেরে সে আবার পড়তে বসে। কিন্তু পড়ায় মনোযোগ না আসায়,সে এক পযায়ে শুয়ে পরে।
কিছুক্ষনের মধ্যেই জিসান ঘুমিয়ে পরে।ঘুমের মধ্যে সে স্বপ্নে দেখছে,দ্রুতগতির একটা যানে চলে কোথায় যেন যাচ্ছে। কোথাও অন্ধকার আবার কোথাও আলোর ঝলক। চোখের নিমিষেই চলে যাচ্ছে, এমনটি মনে হল জিসানের।এ এক অদ্ভুতঅনুভূতি।তারপর দেখল অন্য কোন এক গ্রহে চলে এসেছে। ওখানে দেখতে পেল, ছোট ছোট অচেনা জীব।দেখতে অনেকটা মানুষের মত। তবে মানুষের মত অতো লম্বা নয়।তাদের চালচলনে খুব বুদ্ধিমাত্তা আছে বলে মনে হল।
গাছপালা নেই। পাহারের মত উঁচু নিচু স্থান। চলতে চলতে হঠাৎ পা পিছলে পড়ে গেল জিসান। অমনি ঘুম ভেঙ্গে গেল জিসানের। এ কি স্বপ্নে দেখল জিসান।তাহলে কি সে টাইম ট্রাভেল করল? ভিন গ্রহে এলিয়ানদের দেখা পেল?
আনন্দে মনটা ভরে উঠল জিসানের। আর কি চাই। সবই তো দেখছি এবং অনুভব করতে পারছি।এরপর বাস্তবে ভবিষ্যতে কিছু করা যায় কি না সে ব্যাপারে জিসান ভাবতে লাগল।
প্রতিদিনের মত সকালে ঘুমথেকে উঠে হাতমুখ ধুয়ে আজ আর পড়তে বসল না। কখন যাবে সে স্কুলে ? সর্বক্ষণ সেই চিন্তা । সে ভাবছে আজ তার জীবনে ঘটে যাওয়া সব ঘটনাগুলো বিজ্ঞান স্যারকে খুলে বলবে এবং ভবিষ্যতে এগুলো নিয়ে যাতে গবেষণা করতে পারে সে ব্যাপারে বিজ্ঞান স্যারের সার্বিক সহযোগীতা চাইবে।
নাস্তা সেরে স্কুলের উদ্দেশে রওনা হল জিসান।একটু আগেই বের হয়েছিল আজ। স্কুলে সরাসরি না গিয়ে বিজ্ঞান স্যারের বাসায় গেল। সালাম দিয়ে স্যারকে বলল,“ একটু জরুরী কথা আছে স্যার।“বলল, জিসান।
স্যার বললেন, স্কুলে গিয়েই না হয় বলো। না স্যার আমাকে একটু সময় দেন, আমি কিছু কথা বলব।স্যারের সম্মতি পেয়ে জিসান সব ঘটনাগুলো খুলে বলল। স্যার প্রথমে অবাক হলো, তারপর কি যেন চিন্তা করে বললেন, তুমি আগে লেখাপড়া শেষ কর, তারপর এগুলো নিয়ে গবেষণা করো।তুমি ভবিষ্যতে গবেষণা করে নতুন কিছু আবিস্কার কর এটাই আমি চাই এবং দোয়া করি।
এই বিশ্বব্রম্মান্ডে এই ঘটনাগুলো সর্বদাই ঘটে চলেছে। বৈজ্ঞানিকরা এসব ব্যাপারে অনুসন্ধান করছেন এবং ভবিষ্যতে নতুন নতুন জিনিস আবিস্কার করার সম্ভাবনা আছে।
তোমার মত একজন ছোট্ট ছেলের মাথায় এমন সব চিন্তা আসার জন্য ধন্যবাদ।“ আমি দোয়া করি বড় হয়ে যেন তুমি নতুন কিছু আবিস্কার করতে পারো। আমার যথাসম্ভব সহযোগীতা থাকবে তোমার আবিস্কারের জন্য।“ বললেন স্যার।
জিসান খুসি হয়ে চলে গেল স্কুলের দিকে।স্কুলের পড়াগুলো ভালভাবে করতে লাগলো জিসান।যাতে সে কৃর্তিতের সাথে উচ্চশিক্ষা লাভ করতে পারে। তারপর তার গভেষণার চিন্তা।
জিসান বিজ্ঞান বিভাগ নিয়ে এসএসসি,এইচ,এস,সি এবং তারপর সে পদার্থ বিজ্ঞানে সম্মান সহ মাস্টার্স ডিগ্রী অর্জন করল।এরপর সে মহাকাশ বিজ্ঞান এর উপর পিএইচডি ডিগ্রী করল।
বর্তমানে জিসান মহাকাশ বিজ্ঞানের উপর আমেরিকার নাসায় গবেষণাকরার সুযোগ পেয়েছে। তার জীবনের বৈজ্ঞানিক চিন্তাগুলো নিয়ে কাজ করছে। খুবই খুশি জিসান।বিজ্ঞান স্যার আর বেঁচে নাই। মাঝে মাঝে বিজ্ঞান স্যারের সেই পরামর্শের কথা স্মরণ করে জিসান। আজ স্যারের জন্যই মনোবল ফিরে পেয়েছিল বলেই সে তার কাঙ্খিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে পেরেছে।
গবেষণার মাধ্যমে জিসান বিশ্বব্রহ্মান্ডে অনেক কিছু সম্পর্কে জানতে পারছে। তার জীবনে এই সফলতার জন্য নিজেকে গর্বিত মনে করে।
জিসান তার চিন্তা শক্তিকে ইচ্ছা শক্তিতে রূপান্তরিত করে তার জীবনে কাল্পনিক ভাবে ঘটে যাওয়া বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী গুলো আজ বৈজ্ঞানিক চিন্তাধারায় গবেষণা ও অনুসন্ধানের মাধ্যমে সৃষ্টির রহস্য উদঘাটন করে বাস্তবে প্রতিফলন ঘটাতে পারবে।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
Bomkesh New অনেক ভাল লাগলো
Dipok Kumar Bhadra সবাইকে অভিনন্দন।
Jamal Uddin Ahmed অনেক অনেক অভিনন্দন।
Dipok Kumar Bhadra যারা যারা আমার লেখনিতে লাইক দিয়ছেন বা মন্তব্য করেছেন এবং ভোট দিয়াছেন,তাদের কে আমার প্রানের অন্তস্থল থেকে ধন্যবাদ।
কেতকী অ‌নেক অ‌ভিনন্দন রই‌লো।
বোন তোমাকেও অনেক ধন্যবাদ।
Koushik Kumar Guha গল্পটা পড়ে মুগ্ধ হলাম।
ধন্যবাদ।
Lata Rani Sarker খুব সুন্দর হয়েছে।
ধন্যবাদ।
মোঃ মাইদুল সরকার এভাবেই জিসানরা এগিয়ে যাক।
আপনার জন্যও শুভ কামনা।

লেখার সাথে বিষয়ের সামঞ্জস্যতা ব্যাখ্যায় লেখকের বক্তব্য

গল্পটিতে বিজ্ঞান এবং পবিত্র কোরআন-এর আলোকে ব্লাকহোল সম্পর্কে । তাছাড়া ডাইমেনশন,টাইম মেশিন, এবং এলিয়ানদের ব্যাপারে আলোকপাত করা হয়েছে। ভবিষ্যতে বৈজ্ঞানিকরা গবেষণা এবং অনুসন্ধানের মাধ্যমে সৃষ্টির রহস্যেরে আরও অনেক কিছু উম্মেচন করলে তা থেকে আমরা আরও সুন্দর সুন্দর বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী সম্পর্কে আলোকপাত করতে পারব। গল্পে জিসান তার চিন্তা শক্তিকে ইচ্ছা শক্তিতে রূপান্তরিত করে তার জীবনে কাল্পনিক ভাবে ঘটে যাওয়া বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী গুলো আজ বৈজ্ঞানিক চিন্তাধারায় গবেষনা ও অনুসন্ধানের মাধ্যমে সৃষ্টির রহস্য উদঘাটন করে বাস্তবে প্রতিফলন ঘটাতে পারবে।

২০ মে - ২০২০ গল্প/কবিতা: ৪৪ টি

সমন্বিত স্কোর

৫.১৩

বিচারক স্কোরঃ ২.১৩ / ৭.০ পাঠক স্কোরঃ ৩ / ৩.০

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "ছোটবেলা”
কবিতার বিষয় "ছোটবেলা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ ডিসেম্বর,২০২৪