পৃথিবীর প্রথম পরিবার

পরিবার (এপ্রিল ২০১৩)

এফ, আই , জুয়েল
  • ১৫
আহা----,কি সুন্দর নীল আকাশ । সবদিক থেকে পৃথিবীকে ঘিরে রেখে দিয়েছে । ধরার বুকে সবুজের অপরুপ রুপের বাহার । তরু ,মরু ,পাহাড় ,নদী , ঝরনা ,সাগর---সহ আরো আরো অনেক কিছু এখানে অনুপম সৌন্দর্যের প্রবাহ সৃষ্টি করে চলেছে । সময়ের সাথে এর রুপ বদলের বিচিত্র খেলা রহস্য আর কৌতহলের জন্ম দিয়ে যাচ্ছে । জল-স্থল-অন্তরীক্ষে রয়েছে মাছ-পশু-পাখি সহ বিভিন্ন রকম জীবের বসবাস । সবার অঙ্গ ছুয়ে বাতাস বয়ে চলেছে---দ্বিগবিদিগ---সকলদিক ।

দিন-রাতের পালাবদলে অনেক সময় গত হয়ে গেছে । পৃথিবী সবেমাত্র তার কৈশর পেরিয়েছে । মানুষের বসবাসের উপযোগী এ ধরার বুকে আদী পিতা-মাতা আদম-হাওয়ার আসার সময় হয়ে গেছে । কিন্তু তার আগে ঘটে গেল অন্য একটি ঘটনা । বেহেস্তী পরিবেশে ফুরফুরা মেজাজে আদম-হাওয়ার দিন ভালই কাটছিল । হঠাৎ করে ( নিষিদ্ধ বৃক্ষ ) গন্ধম তলায় যাওয়াতে সব কিছু ওলট-পালট হয়ে গেল । তাদেরকে পৃথিবীতে নেমে আসতে হলো ।

অনেক দুরত্বের ব্যাবধানে দু'জন দু'জায়গায় এসে পরলেন । বিরাট পৃথিবী । অজানা---, অচেনা পরিবেশ । পতি-পত্নি একে অপরকে হন্যে হয়ে খুজে বেড়াতে লাগলেন । এখানে কেউ নেই । তাই কাউকে জিজ্ঞেস করার মত কোনো উপায়ও মিলছিল না । একমাত্র স্রষ্টার কাছে কাকুতি-মিনতি করে এরকম অসহ্য বিরহ-বেদনার কথা বলা ছাড়া অন্য কোনো পথ আর খোলা ছিলনা । অবশেষে একদা স্রষ্টার সাহায্য এলো । আদম-হাওয়া একে অপরের দেখা পেলেন ।

মাটির মানুষ মাটির পৃথিবীতে সঙ্গীর সাক্ষাৎ পেয়ে ধন্য হলো । তাদের সংগ্রামী জীবনের বসন্ত বাতাসে---, বাসরের বিলাসী বাসনা বার বার উঁকি দিতে লাগলো । কখনো ( জোড়া-জোড়া ) দুইজন--, কখনোবা একজন---, এইভাবে তাদের অনেক সন্তান হতে লাগলো । লোকমুখে শুনা যায়---, তাদের না'কি কমবেশী আশি জোড়া সন্তান হয়েছিল । প্রতি জোড়ায় একজন ছেলে আর একজন মেয়ে জন্মগ্রহন করতো । আবার কখনো কখনো জোড়া ছাড়া শুধু একজন করে জন্ম নিত । তবে এই সংখ্যা খুবই কম ।

এরকম এক বিরাট কাফেলা নিয়ে আদম-হাওয়ার পরিবার গড়ে উঠলো । সেই সময়টা ছিল খাদ্য সংগ্রাহক যুগ । খাদ্য উৎপাদনের দরকার হতোনা । প্রাকৃতিক ভাবে উৎপাদিত খাদ্য-শস্য , ফল-মূল ও পশু-পাখি-মাছ সংগ্রহ করে খেতে হতো ।
সারা পৃথিবীতে এই একটি মাত্র পরিবার । পৃথিবীর সমস্ত সম্পদ ও সুযোগের মালিকানা তাদের হাতে । আদম (আঃ) এবং তার ছেলে শীষ (আঃ) নবুওতের দায়িত্ব পালন করে চলেছেন । মানে কয়েকজন নবী সেই পরিবারে অবস্থান করছেন । এসকল দিক বিবেচনায় আদম পরিবারে শুধু শান্তি আর শান্তি থাকার কথা । কিন্তু হঠাৎ করে অশান্তির আগুন যেন---, দাউ-দাউ করে জ্বলে উঠলো ।

আদম (আঃ)--এর বড় ছেলের নাম 'হাবীল' । বিয়ের বয়স হলে হাবীলের জন্য যে মেয়েটিকে পছন্দ করা হয়েছিল---, তা নাম 'আকলিমা' । এদিকে কাবীল আর আকলিমা একসাথে একই জোড়ায় জন্মগ্রহন করেছিল । কাবীল জেদ ধরে বসলো---, সে আকলিমাকেই বিয়ে করবে । কিন্তু আদম নবীর উপর স্রষ্টার ওহী হলো----, জোড়া ভেঙ্গে বিয়ে দিতে হবে । একই জোড়ার কাউকে বিয়ে করা যাবে না । স্রষ্টার এই আদেশ কাবীল কিছুতেই মানতে রাজী হলোনা । আদম (আঃ) বিপাকে পরলেন । স্রষ্টার নাফরমানীর অভিশাপ কত ভয়াবহ হতে পারে ----,এটা তার অজানা ছিল না । অনেক ভেবেচিন্তে আদম (আঃ) হাবীল ও কাবীলকে স্রষ্টার নামে কিছু উৎসর্গ (কুরবানী) করতে বললেন । দু'ভাই রাজী হলো ।

হাবীল কিছু শস্যদানা এনে একজায়গায় রেখে দিল । আর কাবীল একটা মোটা-তাজা পশু একটু দুরে বেঁধে রেখে দিল । কিছুক্ষন পর আসমান থেকে একটা অগ্নি এসে হাবীলের শস্যদানা গুলোকে পুড়িয়ে ছাই-ভস্ম করে দিল । এতে বুঝা গেল---, হাবীলের কুরবানী স্রষ্টা কবুল করেছেন । সে সময় কুরবানী কবুল হওয়া--- না-হওয়ার ব্যাপারটা এভাবেই সাথে সাথে বুঝা যেত ।
এই ঘটনায় কাবীল খুবই উত্তেজিত হয়ে উঠলো । তার অভিযোগ---, যেহেতু আদম (আঃ) নবী---সেহেতু তিনি স্রষ্টাকে বলে কয়ে বড় ছেলের ( হাবীলের) কুরবানীকে কবুল করিয়ে নেয়ার ব্যবস্থা করেছেন । এটা সে কিছুতেই মানবে না । সে আকলিমাকেই বিয়ে করবে । অনেক ভেবেচিন্তে কাবীল সিদ্ধান্ত নিল---, হাবীলকে হত্যা করতে হবে ।

তার অন্তর তাকে ভ্রাতৃ হত্যায় প্ররোচিত করলো । একদিন সুযোগ বুঝে একটি বিরাট পাথর দিয়ে হাবীলের মাথায় আঘাত করলো । হাবীল মাটিতে লুটিয়ে পরলো----, তার মৃত্যু হলো । সেই সময়ের মানুষগুলো কমবেশী নব্বই ফিট লম্বা ছিল । এরকম একজন বিশালদেহী মানুষের দেহকে কি করবে----,কোথায় লুকাবে ? কাবীল কোনো কুল-কিনারা করতে পারছিল না ।
এমন সময় অদুরে দু'টি কাক মারামারি করতে করতে একটি কাকের মৃত্যু হলো । জীবীত কাকটি গর্ত করে মৃতঃ কাকটিকে মাটিতে ঢেকে দিল । এ দৃশ্য দেখে কাবীল হায়-হায় করে উঠলো । সে বলতে লাগলো--, “ আমি কি এই কাকের চেয়েও নির্বোধ ! আমি আমার ভ্রাতাকে লুকাবার ব্যবস্থা করতে পারছি না !"----এইদিক থেকে কাককে মানুষের আদি শিক্ষক বা গুরুও বলা যেতে পারে ।

প্রথম পুত্রের এরকম মৃত্যুতে আদম (আঃ)--এর অন্তর জ্বলিয়া যেতে লাগলো । পুত্র শোক---তাকে অতিশয় কাতর করে দিল । এ যন্ত্রনা---,এ যাতনা দেহ-মনকে জ্বলে-পুড়ে ছাড়খার করে দিতে লাগলো । সুখের পরিবারে দুঃখের ঢেউ আছড়ে পরতে লাগলো । গোটা পরিবারে ঘন-শোকের ছায়া নেমে এলো । আর্ত্মনাদ আর মাতমে প্রকৃতি স্তদ্ধ হয়ে গেলো ।

কিন্তু এ হত্যার জন্য শুধু কি কাবীলই দায়ী ? ইবলীস শয়তান সহ একটা বিরাট গ্রুপ এই হত্যাকান্ড ঘটানোর জন্য গভীর ষড়যন্ত্র করেছিল । ইবলীসের প্রপৌত্র---, মানে তার নাতীর ছেলে " হামা জ্বীনও "--- এই ষড়যন্ত্রে জড়িত ছিল । তখন সে কৈশরে উপনীত ।

শীলাদেবী হাতের ইশারায় আমাকে থামিয়ে দিল । পরন্ত বিকেল বিদায় নিয়েছে । রোদ চলে গেছে । আঁধার নেমেছে । চাঁদের আলো নদীতে বিকিরন ঘটাচ্ছে । চাঁদনী মাখা ঘন সন্ধা । মাছের মত কি জানি বড় একটা পানিতে ঢেউ তুলে মিলিয়ে গেল । হঠাৎ করে শীলাদেবী রেগে গেল । সে উঠে দাড়িয়ে বলতে লাগলো----, " এত বকবক করছিস কেন ? এ কাহিনীতো আমি জানি---, অনেক জানি---, তোর চেয়ে বেশী জানি---ভাল জানি ।“

আমি বললাম--," তাহলে এতক্ষণ আমাকে শুধু শুধু বলালে কেন ? থামালে না কেন ?”

সে বললো---," তোর প্যঁচাল ভালই লাগছিল । শুনতে মজা পাচ্ছিলাম । এজন্য তোকে থামাইনি । আর একটি কথাও বলবি না । সোজা বাড়ী চল । বাড়ীতে যেয়ে 'হামা জ্বীনের' কথা শুনবো । আমার শরীরটা কাঁটা দিয়ে উঠেছে । ভয় ভয় লাগছে । একটু দোয়া পড়ে আমাকে একটা ফু' দেতো । "

এই প্রথম শীলাদেবী আমার কাছে কিছু একটা চাইলো । তবু আবার কাকুতি-মিনতি করে । কিন্তু মুখের জোরটা ঠিকই থাকলো ।

শীলাদেবী আমার খুবই প্রিয়----, আমিও তার
দু'জনার দুটি মন---,শুধু দু'জনার ,
আমার ব্যক্তিত্ব ও আভিজাত্য আমারি থাক
শীলাদেবীর সাধনার বাহার তাকেই মানাক ।।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
মিলন বনিক শীলাদেবীর ধারাবাহিক কাহীনিটি পরিবারের মাধ্যমে সমাপ্তিটা যথোপযুক্ত মনে হয়েছে....আর সেই সাথে মনে হলো বোধ হয় গল্পটা আরও একটু এগিয়ে গেলে ভালো হকতা,...অর্খাৎ অতৃপ্তি...আর সেইটুকুই লেখকের মুন্সিয়ানা....খুব ভালেঅ লাগল....শুভকামনা.....
সূর্য মানব ইতিহাসের প্রথম পরিবার আর তাতেই হানাহানি। জুয়েল ভাইয়ের গল্প আর শীলাদেবী থাকবে না তা কি হয়! জুয়েল ভাই গল্প হিসেবে কেমন হয়েছে বা আর কি হতে পারতো তা বলার অবকাশ এইখানে নেই। তবে বুননে আপনার বজ্র আটুনির ধারাটা এখানেও ধরে রেখেছেন।
রাজিব হাসান গল্প শেষ করার পদ্ধতিটা চমত্কার হয়েছে. ছোট গল্পের একটা বিশেষ গুন হলো "শেষ হয়েও হলনা শেষ". আমি ঠিক তেমন স্বাদই পেলাম গল্পটা পড়ে.
তানি হক শীলাদেবীর আচমকা হাতের ইশারায় চমত্কার কাহিনীর ইতি ঘটল ... :( কষ্ট লাগছে এই জন্য যে ..মনটা আরো কাহিনীর গভীরে যেতে চাইছিল ..যাইহোক.. তবুও শীলাদেবীকে ধন্যবাদ যে তার গল্প শোনার ছলে আমরাও চির পরিচিত সেই কাহিনীটি আবার ও শুনলাম .. :) আর বোনাস হিসেবে শেষের দারুন কবিতাটি মনে রাখার মত ...ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা কবি ভাইয়ের জন্য
# তানি--। সত্যি বলতে কি---, আমি তোর মন্তব্যের অপেক্ষায় ছিলাম । কেন----, সেটারও একটা কারন আছে । তোর মন্তব্যটা যদিও ভাল হয়েছে----, তারপরও আমি একটু মর্মাহত হয়েছি । তবে দোষটা তোর নয় । এখন আসল কথা শোন---," পৃথিবীর প্রথম হত্যাকান্ড নামে একটা কাহিনী লিখতেছিলাম । এরই অংশ হলো---এই গল্প । কাহিনীটাতে তথ্য-উপাত্তের ব্যাপারে কুরানের সাপোর্ট নেয়ার চেষ্টা করেছি অতি মাত্রায় । তুই যেহেতু কুরানের একজন রিডার----, সেহেতু তোর কাছ থেকে কিছু বিস্ময়-কৌতহল আর সাপোর্ট আশা করেছিলাম । মানে কুরানের আলোকে সঙ্গতি আর অসঙ্গতির ব্যাপারগুলো ।।
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া আপনার এত সুন্দর মতামত এর জন্য ।। সত্যি বলতে কি আমি কিন্তু আপনার এই লিখাটি দুইবার পড়েছি ।। আমি ঠিক যেমনটাই জানি তেমন ভাইবেই আপনার কাহিনীটা এগিয়েছে ।। এই ঐতিহাসিক ঘটনাটা লিখার জন্য যেমন সঠিক জ্ঞান ও ধারনা দরকার ঠিক তেমনি কিন্তু সঙ্গতি আর অসঙ্গতি ধরার জন্য সঠিক ধারনা জ্ঞান দরকার ।। তাই মন্তব্য করাটাও কিন্তু জেনে শুনেই করতে হবে।। আর সাপোর্টের কথা যে আপনি বললেন তাতে আমি আপনার কাছে কৃতজ্ঞ রইলাম ।। কারন আপনাদের মতো গুনি লেখকরা যদি ধর্মীয় গবেষণা ও প্রচারণায় এগিয়ে আসেন তাহলে ... সন্দেহ নেই সাহিত্যে সকল ধর্মের পাঠকদের জন্য এটা ইসলাম সম্পর্কে জানার ও বুঝার অমূল্য অবদান রাখবে ।। আপনার কাছ থেকে অবশ্যই অবশ্যই আগামীতে ইসলামিক ইতিহাসের আরও আরও এমন লিখা আশাকরি ।। আপনাকে সালাম ও শুভেচ্ছা জানাই
রফিক আল জায়েদ জানা ঘটনা নতুন আঙ্গিকে উপস্থাপন। দারুন হয়েছে!
নিরব নিশাচর Golpota shurute besh laglo amar kache. Manush itihash jante parbe. Sob miliye mutamuti good bolbo ami.
# আপনি মোটামুটি good বলবেন----, আপনার কাজইতো ঐরকম !
আসলে হাবিলকে হত্যার পর থেকে আমার কাছে মনে হয়েছিল পারিবারিক অবস্থার আরও কিছু চিত্র আপনি তুলে ধরবেন। অবশ্য এইসব বিষয়ে তথ্য সংগ্রহতো আসলেই কঠিন। তবে গল্পের স্বার্থে কাহিনীতে আরও টুইস্ট আনা যেত। ছোট ছোট ঘটনা যোগ করা যেত। কাল্পনিক বিচারে হলেও সেই সময়ের মানুষদের চাল চলন নিয়ে কিছু গল্প পাতা যেত। এই সব বিচারে বলেছি যে মুতামুতি গুড। রাগ করলেন ক্যান বুঝলাম না?
sakil কাহিনীটা আগেই যেনা ছিল মানব জাতির মধ্যে সরর্বপ্রথম হত্যাকারী হচ্ছে হাবিল . এই গল্পটা অনেকের জন্য প্রথম গল্প হবে। ইসলামের ইতিহাস জানতে সাহায্য করবে . অনেক ভালো লেগেছে .শুভ কামনা রইল
সুমন তারপর কি হলো? কাবিল কি আকলিমাকে বিয়ে করেছিল? যদি হ্যা হয়ে থাকে তাহলে মানব ইতিহাসের দ্বিতীয় বিয়েটাই ছিল অঘটন। এই যে শীলা দেবি ভয় পেল, আচ্ছা আদম হাওয়া যে দু জায়গায় পড়েছিল একজন অন্যকে খুজতে গিয়ে তাদের ভিতর কি ভয় কাজ করে নি জ্বীন অথবা ভুতের ভয়? এই অনুভুতিটা কি তখন ছিল? মৃত্যু ভয়টা হতে পারে হাবিলের মৃত্যুর মধ্য দিয়ে এসেছে। তাদের কাছে সবই ছিল নতুন। নতুন করে তাদের কত কিছু শিখতে হয়েছিল, অথচ আমরা উত্তরাধিকারেই কত কিছু পেয়ে গেছি তাও আমরা সভ্য হতে কত অনিচ্ছুক। ভাল লাগল জুয়েল ভাই গল্পের ছলে মানুষের প্রথম ইতিহাস।
প্রশান্ত কুমার বিশ্বাস খুব ভালো লাগলো। শুভ কামনা রইলো।

১৩ ফেব্রুয়ারী - ২০১১ গল্প/কবিতা: ৬২ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "স্থিতিশীলতা”
কবিতার বিষয় "স্থিতিশীলতা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ নভেম্বর,২০২৪