মা বলেছিলেন-“ভাত বেড়ে রেখেছি। খেয়ে যা বাবা।”
মুখ ভার করে বলেছিলাম-“সময় নেই মা,
মোড়ের দোকান থেকে কিছু খেয়ে নেব।”
নতুন চাকরী পেলাম-
একটা শাড়িও কিনলাম না মায়ের জন্য।
কত ঈদ গেল!
মা বললেন- "চলে আয় বাবা।
আর কতদিন থাকবো কে জানে!"
সময় থাকলে বুঝলাম না কি তার মানে।
ফুটফুটে রাজকন্যার মত দেখতে ভাইঝি হলো।
আমি তার মুখ দেখলাম চার বছর বয়সে...
আমার সামনেই তার মাকে জিজ্ঞেস করলো- “মা, মা! এটা কে?”
আমি মুখ ফিরিয়ে নিলাম।
কি দিতাম তার জবাব?
আসছে আশ্বিন মাসে আমার বয়স হবে বাষট্টি
জানো- এই জীবনে আমি কি শিখেছি?
পরিবার হলো শেষ বয়সের সম্পত্তি।
যে স্বপ্নের পিছনে ছুটে, যে প্রত্যাশার কাব্য রচনা করতে
আমি সব ভুলেছিলাম……।।
আজ দেখি সব অর্থহীন পরিবারের কাছে।
হায় আফসোস!
যুবক থাকতে কেউ যদি আমায় এ কথা বলতো!
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
লেখার সাথে বিষয়ের সামঞ্জস্যতা
ব্যাখ্যায় লেখকের বক্তব্য
এই কবিতায় একজন বয়স্ক মানুষের শেষ প্রত্যাশার কথা বলতে চেষ্টা করেছি।
২৫ এপ্রিল - ২০২০
গল্প/কবিতা:
৮ টি
বিজ্ঞপ্তি
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
বিজ্ঞপ্তি
“ডিসেম্বর ২০২৫” সংখ্যার জন্য গল্প/কবিতা প্রদানের সময় শেষ। আপনাদের পাঠানো গল্প/কবিতা গুলো রিভিউ হচ্ছে। ১ ডিসেম্বর, ২০২৫ থেকে গল্প/কবিতা গুলো ভোটের জন্য উন্মুক্ত করা হবে এবং আগামি সংখ্যার বিষয় জানিয়ে দেয়া হবে।