ভালবাসা এখানে অস্পৃশ্য

ভালোবাসার গল্প (ফেব্রুয়ারী ২০২০)

Supti Biswas
মোট ভোট ১২ প্রাপ্ত পয়েন্ট ৪.৬২
  • ১০৮
চিন্ময়দের পাড়াতে নতুন এসেছে মেয়েটা। চিন্ময়দের দুইটা বাড়ি পরেই ওই মেয়েটা উঠলো তার পরিবারের সাথে, দোতলাতে। কি যেন বদলির চাকরি করে মেয়েটার বাবা, মেয়েটা পড়ে ক্লাস সিক্সে, নাম কানন, আর ওর নাকি। ফুলগাছের খুব শখ - এসব কিছুই চিন্ময় শুনলো ওর ছোট বোনের কাছে, যে কিনা নতুন আসা মেয়েটার বান্ধবী হয়ে গিয়েছে ইতিমধ্যে। কিন্তু এতটুকুই চিন্ময় ওর বন্ধুদের কাছে আরও বাড়িয়ে বলল। চিন্ময়েরই বা দোষ কি! ক্লাস সেভেনের একটা ছেলের পক্ষে তো একটা মেয়ের প্রতি আকর্ষণ অনুভব করাটা স্বাভাবিকই। বিকেলে খেলাধুলা করা শিকেয় উঠলো। একটাই তখন প্রধান কাজ - রাস্তায় দাড়িয়ে দোতলার বারান্দার দিকে তাকিয়ে থাকা এবং উদ্দেশ্যও একটাই - মেয়েটার কৃপাদৃষ্টি পাওয়া। যদিও এরই মধ্যে রাশিদ, আলিম, চন্দন প্রতিযোগী হয়ে গিয়েছে চিন্ময়ের। তাছাড়া ওর বন্ধুদের মধ্যে কয়েকজনের আবার তথাকথিত গার্লফ্রেন্ডও আছে। তাই চিন্ময় একটু বেশি উঠেপড়ে লেগেছে। অল্পবয়সের আবেগ পাগলা ষাঁড়ের মতোই তীব্র হয়, কোনো বাঁধনই মানেনা।
সকালে ব্রাশ করতে করতে, স্কুলের জন্য আগে বেরিয়ে, স্কুল থেকে ফিরতে, বিকালে খেলার সময়ে, এমনকি সন্ধ্যার পরে - যখনই সুযোগ পেত, চিন্ময় গিয়ে দাঁড়াত কাননদের দোতলার নিচে, রাস্তার পাশে। মেয়েটা বুঝতো ওর জন্যই এই পাড়াতে ছেলেদের লাইন লেগেছে। কাননের বাবা-মাও বুঝতেন, কিন্তু পাত্তা দিতেন না বাচ্চাদের কাজ ভেবে।
কাননদের দোতলার বারান্দায় একটা বেলীফুলের গাছ ছিল। কানন খুব যত্ন করতো গাছটার। অনেক ফুল ফুটতো গাছটাতে। চিন্ময় যখন নিচে দাঁড়িয়ে কাননকে দেখার অপেক্ষা করত, দেখতো অনেক ফুল ফুটেছে গাছটাতে। সাদা স্নিগ্ধ ফুলগুলো দেখতে দেখতে ও তন্ময় হয়ে যেত, মনে হত ফুলের সুবাস যেন ও নিচে দাঁড়িয়েই পাচ্ছে। মাঝেমধ্যে ওর মনে হত, ও কেন চিন্ময় হয়ে জন্ম নিল! ও কেন ওই বেলীফুল গাছটা হয়ে জন্ম নিল না? তাহলে কানন ওকে ভালবাসত, ওর যত্ন করত। কানন যখন গাছটার কাছে আসত, গাছটার যত্ন করত, চিন্ময় মন ভরে ওকে দেখত কাননও বুঝত যে চিন্ময় ওর জন্য কত উদগ্রীব, কিন্তু তেমন কোনো সাড়া দিত না। মাঝেমধ্যে শুধু একটু লজ্জাভরে তাকাত। ওই বয়সী একটা মেয়ের লজ্জা ছাড়া আর কিই বা আছে দেওয়ার মত!
এভাবেই কেটে গেল প্রায় ছয়মাস। অন্যেরা তখন পিছু হটে গিয়েছে কোনো সাড়া না পেয়ে। কিন্তু চিন্ময় অবিচল হয়ে রইল, এটাই যেন ওর জীবনের একমাত্র উদ্দেশ্য তখন। কানন ছিল গার্লস স্কুলে, আর চিন্ময় বয়েজ স্কুলে। তাই দেখাসাক্ষাৎ বলতে বারান্দার ওই সময়টুকু। এর মধ্যে কাননের ফুলের গাছটা আরও বড় হয়েছে। ফুলও ফোটে এখন আগের চেয়ে বেশি।
এভাবে দেখতে দেখতে একটা বছর কিভাবে যেন চলে গেল। শুধু চিন্ময়ই বারান্দাটা ছেড়ে কোথাও যেতে পারলো না। কি এক মোহে ও আটকে গিয়েছে সেখানে ও যেন একটা বন্দী পাখি ওই বারান্দায়, ওর যেন কখনো কোনো মুক্তি নেই। অনেকবার ও চেষ্টা করেছে না আসতে, কিন্তু কি এক অজানা টানে ও বারবার ফিরে আসে সেই রাস্তার পাশে, সেই বারান্দায়। দুই একবার অবশ্য কাননের সাথে কথা বলার সুযোগ হয়েছিল। চিন্ময় শুধু "কেমন আছো? পড়ালেখা কেমন চলছে" ছাড়া আর কোনো কথাই বলতে পারেনি। কানন হয়তো আরও কিছু শোনার অপেক্ষায় ছিল। কিন্তু বেচারা চিন্ময়! কাননের সাথে কথা বলতে গেলেই মনে হয় ওর হাত-পা ঠাণ্ডা হয়ে যাচ্ছে।
এভাবে দেখতে দেখতে চিন্ময়ের এসএসসি পরীক্ষা চলে আসলো। পড়াশোনার চাপে চিন্ময় আগের মতো অফুরন্ত সময়ের জন্য কাননদের বাসার নিচে যেতে পারেনা ঠিকই, কিন্তু মনে মনে এক অদম্য টান অনুভব করে। সময় পেলেই ছুট দেয় ওর পরিচিত আবাসে। দুই একবার কাননের জন্মদিনে চিন্ময় ওর ছোটবোনের সাথে। গিয়েছিল কাননদের বাসায়। বন্ধুদের সাথে অনেক পরামর্শ করে উপহারও নিয়ে গিয়েছিল কাননকে দিতে। কিন্তু নিজে না দিয়ে ছোটবোনকে দিয়ে সেগুলো দিয়েছে প্রতিবার। কানন সবই বুঝত। নিচু স্বরে এক আধবার। 'থ্যাংকস' -ও দিয়েছে। চিন্ময়ের মনে হয়েছে ও যেন তাতেই ধন্য হয়ে গিয়েছে।
চিন্ময় বরাবরই ছাত্র ভালো, তাই খুব ভালভাবেই পরীক্ষা শেষ করল। পরীক্ষা শেষে অফুরন্ত সময়, বন্ধুরা সবাই কোথাও না কোথাও বেড়াতে যাচ্ছে। কিন্তু চিন্ময় কোথাও গেল না। কোথাও গেল না বললে ভুল হবে, ও ফিরে গেল ওর প্রিয় বারান্দায়। দেখল বেলীফুলের গাছটা আরও অনেক বড় হয়েছে, সবুজ পাতায় ছেয়ে গেছে সব ডালপালা। যেন এক কিশোরী মেয়ে সদ্য যৌবনা হয়েছে। বারান্দার গ্রিলের ফাঁকা দিয়ে কয়েকটা ডাল বাইরে বেরিয়ে এসেছে। অসংখ্য ফুল ফুটেছে গাছটাতে। গাছটা যেন কাননের ভালবাসার প্রতিদান দিচ্ছে।
এভাবে কিছুদিন পর কাননের এসএসসি পরীক্ষা চলে এল। কানন বারান্দায় আসা কমিয়ে দিল। চিন্ময় কলেজে ভর্তি হল এসএসসিতে এ প্লাস পেয়ে। কলেজে ভর্তি হওয়ার কয়েকদিন পর কানন তার গাছের কয়েকটা ফুল পাঠিয়েছিল চিন্ময়ের ছোটবোনের হাতে, চিন্ময়ের জন্য। সাথে অবশ্য একটা উইশ কার্ড, ভাল রেজাল্টের জন্য। এতটুকু উপহার পেয়েই চিন্ময়ের মনে হল ও বুঝি আকাশের চাঁদ হাতে পেয়েছে। এত খুশি আগে কখনো হয়নি চিন্ময়। ওই উপহারটুকু যে কতবার দেখল ও, তার ইয়ত্তা নেই। বন্ধুদের দেখাল, কিন্তু তারা কি বুঝবে এর মূল্য! উপহারগুলো অনেক যত্ন করে রেখে দিল চিন্ময়।
কলেজে ক্লাসের ফাঁকে ফাঁকে চলতে থাকল চিন্ময়ের ভালবাসার পাঠ। সেই রাস্তা, সেই বারান্দা আর সেই বেলীফুলের গাছ। কাননের পরীক্ষা শেষ হল। তাই ফের বারান্দায় আসতে লাগল। ফের যেন নতুন করে সব শুরু হল - সেই চোখের ইশারায় কথপোকথন, হাতের ভাষায় ভালবাসা। এর মধ্যে কানন কলেজে ভর্তি হল। ওর রেজাল্ট অবশ্য চিন্ময়ের মতো অত ভালো হয়নি।
কানন কলেজে যাওয়ার পর থেকে চিন্ময়ের সাথে দেখা হতে শুরু করল। প্রায়ই কলেজে যাওয়া আসার পথে। দুজনের দেখা হয়। কিন্তু কথা হয় খুবই কম। তবুও চিন্ময় বাড়তি দেখার লোভ সামলাতে পারেনা। তাই ঘুরেফিরে তার অতি পুরনো জায়গাতেই তাকে দেখা যায়। এমনভাবে চিন্ময়ের এইচএসসি পরীক্ষা শেষ হল। ভালো। পড়াশোনা করে, ভালো রেজাল্ট করে মেডিকেল কলেজে ভর্তি হয়ে গেল চিন্ময়। ওর বাড়ি বিভাগীয় শহরেই, তাই দূরে যেতে হল না। এজন্য হাঁফ ছেড়ে বাঁচল চিন্ময়। এখান থেকে দূরে গেলে ও থাকত কিভাবে! ওর অক্সিজেন। তো জোগায় কানন, কাননের বারান্দ, কাননের বেলীফুল গাছটা।
অনেকের হয়তো মনে হতে পারে, কাননের পিছনে এত সময় নষ্ট করেও কিভাবে চিন্ময়ের একাডেমিক রেজাল্ট এত ভালো? আসলে প্রতিটি জিনিসেরই সবসময় দুইটা দিক থাকে - একটা পজিটিভ, আরেকটা নেগেটিভ। আমাদের উপর নির্ভর করে আমরা কিভাবে দেখবো বিষয়টা। যেমন - এক অর্থে দেখলে চিন্ময় ছেলেটা বেশি। সুবিধার না, সে কাননের পিছনে একেবারে আঠালে জোঁকের মতো লেগে আছে, নিজের পড়ালেখার দিকে তেমন খেয়াল নেই ইত্যাদি ইত্যাদি। কিন্তু অন্য অর্থে দেখলে চিন্ময় এত বছর ধরে কাননের পিছে লেগে আছে মানে সে হয়তো সত্যিই কাননের জন্য কিছু অনুভব করে। কাননকে হারানোর ভয়েই চিন্ময় পড়ালেখা করে একটা ভালো ভবিষ্যৎ তৈরির চেষ্টা করছে।
মেডিকেল কলেজে ভর্তি হওয়ার পরে একদিন কানন সাহস করে চিন্ময়ের সাথে ঘুরতে বেরিয়েছিল, যদিও অল্প সময়ের জন্য। সেদিন দুজনের মুখের চেয়ে চোখই কথা বলেছিল বেশি। হাত ধরে দুজনে কিছুক্ষণ বসেছিল। অস্ফুট স্বরে কানন বলেছিল, "সেকেন্ড, মিনিট, ঘন্টা, দিন, মাস, বছর ঘুরে কখন-কিভাবে যে তোমাতে নিজেকে। বিলিয়ে দিয়েছি, তা জানিনা। শুধু জানি, তোমাকে ছাড়া আমি শান্তি পাবোনা।" কথাগুলো যেন চিন্ময়ের কানে না, হৃদয়ে গেঁথে গিয়েছিল। দেখা করতে আসার সময় কানন কতগুলো বেলীফুল এনেছিল চিন্ময়ের জন্য। যখনই কানন চিন্ময়ের সাথে দেখা করত, ওর প্রিয় গাছের ফুল নিয়ে আসত চিন্ময়ের জন্য। এই এতটুকুই ছিল চিন্ময়ের অনেক বড় পাওয়া। সব ফুল চিন্ময় রেখে দিত। মাঝেমধ্যে শুকনো ফুলগুলোকে বিছানায় এলিয়ে দিত, মনে হত ওর কানন যেন এলিয়ে আছে। তারপর আবার যত্ন করে রেখে দিত ফুলগুলোকে।
পড়ালেখা ভালোই চলছিল দুজনের। এরই মধ্যে দুজনের পরিবার জেনে গিয়েছে ওদের ভালবাসা সম্পর্কে। এই অংশের পরে সবাই ধারণা করবে সাধারণত ছেলেমেয়েদের প্রেমের সম্পর্ক টের পেলে প্রত্যেক পরিবার যা কর, চিন্ময় আর কাননের পরিবারও বুঝি তাই করেছে ওদের সাথে, হয়তো ওদের আলাদা করে দিয়েছে। কিন্তু না, তা হয়নি। কারণ - প্রথম, চিন্ময়ের বাবা একজন সরকারি চাকুরীজীবি। দ্বিতীয়ত, চিন্ময় নিজে ভবিষ্যতে একজন চিকিৎসক হবে। বর্তমান সময়ে যেকোনো বাবা-মায়ের তাদের মেয়ের জন্য এর চেয়ে আর ভালো স্বামীর চাহিদা থাকেনা। এতেই মধ্যবিত্ত সমাজ সন্তুষ্ট থাকে।জামাই ডাক্তার-ইঞ্জিনিয়ার হলেই চলবে, সে বউ পেটায় কিনা- তা মুখ্য নয় আমাদের সমাজে এটাই সত্য। সত্য বিষের মতো হলেও তা সত্যই এবং তাকে মেনে নিতেই হয় আমাদের।
যাহোক, চিন্ময় যখন চতুর্থ বর্ষে তখন হঠাৎ একদিন কাননের বাবা মারা গেলেন। কাননকে নিয়ে তার মা মোটামুটি অগাধ জলে পড়লেন। দেবদূতের মতো রঙ্গমঞ্চে আবির্ভূত হলেন চিন্ময়ের বাবা। তিনি ওদের দুজনের বিয়ের কথা বললেন। কাননের মা যেন একটু থই পেলেন। তিনি রাজি হলেন। অবশেষে সব অপেক্ষার অবসান। ঘটিয়ে ওদের দুটি হাত চার হল।
বাসরঘরে যেতে যেতে চিন্ময়ের মনে হচ্ছিল, অবশেষে ওর যেন ছুটি হয়েছে, ও যেন এক ক্লান্ত পরিযায়ী পাখি - যে অনেক ঘুরে ঘরে ফিরছে। মুক্তি মুক্তি, ওর মুক্তি হল। আর ওকে কাননের বারান্দার নিচে যেয়ে কাননের ফুলগাছটা দেখতে দেখতে তার আসার অপেক্ষা করতে হবেনা। এখন কাননই ওর বিছানায় ফুল হয়ে ফুটবে, ওর ঘরময় হেসেখেলে ঘুরে বেড়াবে।
ঘরে ঢুকে দরজা বন্ধ করল চিন্ময়। তারপর ঘরটা ভালো করে খুঁজে দেখল কিছু পাওয়া যায় কিনা, ওর বন্ধুগুলো যা ইবলিশ! বলা যায়না, কিছু রেখেও যেতে পারে ঘরে। কানন অবাক হয়ে চিন্ময়কে দেখছিল। একটুপরে যখন চিন্ময়ের মনে হল কাননের কথা তখন একটু ধাতস্থ হল, কাননের পাশে গিয়ে বসল। বলল, "আমার বন্ধুগুলো যা পাজি! কিছু রেখেছে কিনা ঘরে, তাই দেখছিলাম।" এই কথা শুনে কানন হাসতে শুরু করল। হঠাৎ চিন্ময়ের মনে। হল এটাই বোধহয় অমরাবতী। অনেক কষ্টে কানন হাসি থামাল আর অপলক তাকিয়ে রইল চিন্ময়ের দিকে। গভীর আলিঙ্গনে চিন্ময় কাছে টেনে নিল তার আরাধ্যকে।
দুইদিন পর...
দুইদিন গত হয়েছে। ভালবাসার মানুষের সাথেই চিন্ময়ের মিলন হয়েছে। তবুও কেন যেন মনে শান্তি পাচ্ছে না চিন্ময়। মনে হচ্ছে, কি একটা যেন নেই। এই দুইদিন বাড়ি থেকে বেরই হয়নি চিন্ময়। সারাক্ষণ কি যেন বিধছে ওর মনে। কানন ওর মুখ দেখেই কিছু একটা আন্দাজ করতে পারছিল, তাই বারবার জিজ্ঞাসা করেছিল কি হয়েছে? কিন্তু চিন্ময় কি উত্তর দেবে! ও তো নিজেই জানেনা ওর রােগ কি। কাননের সাথেও তেমন ঘনিষ্ঠ হতে পারেনি। কোথায় অস্বস্তি তাই ধরতে পারছে না। আরও দুইদিন এভাবে যাওয়ার পর ও সিদ্ধান্ত নিল কলেজে নিয়মিত হবে। তাতে যদি শান্তি আসে! কিন্তু আমরা কি জানি আমাদের শান্তি কোথায়?
পরদিন কলেজে যাওয়ার সময় সেই পুরনো অভ্যাসবশত চিন্ময় কাননদের দোতলার বারান্দার দিকে তাকালো। তখনই কেন যেন ওর অস্থির মনটা একদম ঢেউহীন নদীর মতো শান্ত হয়ে গেল। ও দেখল বেলীফুলের গাছটা ফুলে ফুলে যেন বারান্দাটাকে ঢেকে দেওয়ার উপক্রম করছে। এটা দেখে ও নিজের অজান্তেই একটা স্বস্তির। নিঃশ্বাস ফেলল। ও যেন সত্যিই এই বারান্দায়, গাছটার কাছে বন্দী। এতদিন কি তবে ও এই বেলীফুল গাছটাকেই অবচেতনভাবে ভালবেসে গিয়েছে?
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
ফাতিমা আফরোজ সোহেলী গল্পের শেষটুকুতেই ছোট গল্পের মজা পেলাম। আরও লেখার প্রত্যাশায়।
ভালো লাগেনি ১৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২০
আমার এই ছোট্ট প্রয়াস যদি আপনাদের ভালো লাগে, তাহলে সেটাই আমার বড় প্রাপ্তি বলে আমি মনে করি। এবং অবশ্যই আপনাকে ধন্যবাদ গল্পটি পড়ার জন্য।
ভালো লাগেনি ১৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২০
Supti Biswas #বিশ্বরঞ্জন দত্তগুপ্ত আপনিও ভালো থাকুন এবং ধন্যবাদ আপনাকে গল্পটি পড়ার জন্য। ভালো লাগলো জেনে খুশি হলাম।
ভালো লাগেনি ৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২০
বিশ্বরঞ্জন দত্তগুপ্ত গ কতে স্বাগতম । গল্পটি পড়লাম । ভাল লাগল বিশেষ করে গল্পের শেষের দিকে । ভাল থাকুন । আর অনেক নতুন গল্প উপহার দিন ......।
ভালো লাগেনি ৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২০
ফয়জুল মহী দারুণ ছন্দ বর্ণ । মনোমুগ্ধকর l
ভালো লাগেনি ৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২০
অনেক ধন্যবাদ সময় করে পড়ার জন্য।
ভালো লাগেনি ৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২০
শাওন ইসলাম ভালো,,,হয়েছে,,,
ভালো লাগেনি ২ ফেব্রুয়ারী, ২০২০
শাওন ইসলাম ভালো,,,হয়েছে,,,
ভালো লাগেনি ২ ফেব্রুয়ারী, ২০২০
গোলাপ মিয়া অসাধারণ লাগল প্রিয়। ভোট রইল। আমার গল্প কবিতায় আপনাকে আমন্ত্রণ।
ভালো লাগেনি ২ ফেব্রুয়ারী, ২০২০

লেখার সাথে বিষয়ের সামঞ্জস্যতা ব্যাখ্যায় লেখকের বক্তব্য

ভালোবাসার গল্প, পড়ুন, ভাল লাগবে।

২৪ জানুয়ারী - ২০২০ গল্প/কবিতা: ৬ টি

সমন্বিত স্কোর

৪.৬২

বিচারক স্কোরঃ ২.২২ / ৭.০ পাঠক স্কোরঃ ২.৪ / ৩.০

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "ছোটবেলা”
কবিতার বিষয় "ছোটবেলা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ ডিসেম্বর,২০২৪