নিয়তি

ভালোবাসার গল্প (ফেব্রুয়ারী ২০২০)

গোলাপ মিয়া
  • ১৯
  • ১৪
  • ২০২৭
সময় সময়ের নিয়মেই চলছে। সময় বড়ই নিষ্ঠুর। জীবনের নানা ধাপে, নানা সময়ে ভিন্ন ভিন্ন  রূপে চোখের সামনে ধরা দিয়ে, আবার হারিয়ে যায়। এ যে এক আলো-আঁধারি খেলা।  জীবনটাও সময়ের অপেক্ষায় থেকে থেকে অতীত মুছে সামনে এগিয়ে চলে।সময়ের সাথে সাথে ভালবাসা, প্রেম, রূপ, যৌবন সবকিছুর অদ্ভুদ এক  পরিবর্তন ঘটে।
একটা সময়, প্রতিটা মন ভালবাসার মানুষকে নিয়ে হাজারে-হাজারে রূপকথার স্বপ্ন বুনে।
এই ভালবাসার মানুষ গুলোই হঠাৎ  হঠাৎ কেন জানি থমকে দাঁড়ায়।

আমার দেখা এমনই একজন মানুষ ছিলেন। যিনি আমাদের সাথে সবসময়ই হাসিখুশি মুখে কথা বলতেন। তিনি  খুবই লাজুক প্রকৃতির মানুষ ছিলেন। সাদাসিধে এবং সহজ সরল। তিনি আমাদের মেসের অতি পরিচিত বড় ভাই ।

কে জানত এই সহজ সরল, লাজুক প্রকৃতির মানুষটাই একদিন কারোর মায়াই আবদ্ধ হয়ে আকাশ  মত্তে নিজের  অস্তিত্ব দিয়ে  প্রলয় ঢঙ্কা বাজাবে। একদিন ছেলেটি কলেজে ক্লাস শেষ করে বের হল। হঠাৎ করেই একটি মেয়ে পিছন থেকে কোকিল কন্ঠে ডাক দিল।

-ভাইয়া আমাকে একটু সাহায্য করবেন?

বিস্মিত হয়ে থাকিয়ে রইলেন মেয়েটির দিকে।কিছুক্ষণের জন্য নিজেকে কল্পনার রাজ্যে হারিয়ে ফেললেন। মেয়েটি  দেখতে যেমন সুন্দর, তেমনি মিষ্টি কথা।
ছেলেটি বলল,

-কিভাবে সাহায্য করতে পারি আপনাকে?

-আমি এই কলেজে নতুন। অর্নাস ১ম বর্ষে ভর্তি হতে এসেছি। ব্যবস্থাপনা বিভাগটা কোন দিকে বলবেন।

ছেলেটি মেয়েটিকে সাথে করে নিয়ে যায়।এবং ভর্তি সংক্রান্ত সকল কাজে সাহায্য করে।ছেলেটি বিদায় মূহুর্তেই,মেয়েটি জিজ্ঞাসা করে।

-ভাইয়া আপনার নামটা কি তা ত জানতে পারলাম না।

ছেলেটি একটি লাজুক হাসি দিয়ে বলল,

- আমার নাম শহীদ। আর আপনার নাম কি?

-আমার নাম রূপা আক্তার।

বলেই মেয়েটি একটি মায়াবী হাসি দেয় । টোলপড়া হাসিতে শহীদ ভাই হারিয়ে যাচ্ছে এমন সময় রূপার প্রশ্ন,

-কিসে পড়েন আপনি?

-অর্নাস ২য় বর্ষে। ব্যবস্থাপনা বিভাগ।

- ও আচ্ছা তাহলে ত ভালই হল।

শহীদ কিছুক্ষন নীরব থেকে প্রশ্ন করল,

-কোথায় থাকেন?

-কলেজের পিছনে একটি মেসে সিট ভাড়া নিলাম। সামনের মাসের ১ তারিখ উঠব। কিন্তু চিন্তা করছি এই কিছুদিনের জন্য কলেজের খোঁজখবর কিভাবে রাখি বলেন তো।
-কিছু মনে না করলে একটা কথা বলি। (শহীদ)

-না কিছু মনে করার কি আছে বলেন। (রূপা)

-আপনার ফোন নাম্বার দিয়ে যান। কলেজের সব খবর আমি আপনাকে জানিয়ে দিব। (শহীদ)

-হুম ঠিক আছে। আমার জন্য ভালই হবে। (রূপা)

এই বলে নাম্বার দিয়ে দিল এবং একটি মায়াবী হাসি দিয়ে রূপা চলে গেল।
এই প্রথম পরিচয়েই শহীদ ভাইয়ের মনে একধরনের মায়া কাজ করল।
এত সহজে কেউ কাউকে দূর্বল করে ফেলতে পারে তা ভাবাই যায় না। মেয়েরা বোধহয় এমনই হয়। খুব সহজেই মায়ায় জড়িয়ে ফেলতে পারে। সেই মায়ায় আটকা পড়ে শহীদ ভাইয়ের মত হাজারো সুপ্ত প্রেমিক।
সেদিন রাতে রূপাকে প্রথমবার ফোন করল। কোন সাড়া পেল না।আবার করল, তখন রিসিভ করল

- হ্যালো........

আহ!মিষ্টি গলায় রূপা বলল,

-কে বলছেন?
-আমি শহীদ।

শুরু হল কথা। একটু একটু করে প্রতিদিন কথা বলতে বলতে এখন দুজনই গভীর রাত পযন্ত কথা বলে। একসময় তারা দুজনই মায়ায় জড়িয়ে গেল এবং একজন আরেকজনকে পাগলে মত ভালবাসতে লাগল। এখন রূপাই হল তার  প্রতিদিনের সুখ-দুঃখের সাথী। কথা, ফুচকা খাওয়া, রিকশা করে ঘুরাঘুরি, এভাবেই সময় কাটত।
প্রায়ই দেখা যেত, দুজন হাতে হাত রেখে রেললাইন দিয়ে হেটে যেত। মেসের ছোট ভাইদের দেখলে অবশ্য,রূপার হাতটি ছেড়ে দিয়ে শহীদ ভাই একটি লাজুক হাসি দিত।
এভাবে দিন, মাস, বছর, সুখের সময়গুলো গড়িয়ে যেতে লাগল। রূপাকে নিয়ে সে কতই না স্বপ্ন দেখত। ভবিষ্যৎ নিয়ে কত কিছুই না ভাবত।

কে জানত রূপাই একদিন তার স্বপ্ন ভেঙ্গে চলে যাবে।

বলা নেই, কওয়া নেই একদিন হঠাৎ রূপা শহীদ ভাইয়ের হাতে একটি সুন্দর হলুদ খাম ধরিয়ে দিয়ে বলল,

-সামনে মাসের ৫ তারিখ আমার বিয়ে।

প্রথমে ভেবেছে রূপা আমার সাথে মজা করছে। তাই বলল,

- রূপা আর ঢং কর না ত।

রূপা একটু জোর গলায় বলল,

-আমি সিরিয়াস বলছি। তোমার মত ছেলের সাথে প্রেম করা যায়, কিন্তু বিয়ে অসম্ভব। আজ পযন্ত একটি চাকরিই জোগাড় করতে পার নাই, আবার সখ কত  আমাকে বিয়ে করবে। আমার সাথে যার বিয়ে হবে, সে মস্ত বড় একটি কোম্পানি মালিক।
তোমার মত শহীদ, আমার স্বামীর কোম্পানির কাজের যোগ্য নও।

এই বলে চলে যাচ্ছে। শহীদ ভাই হতবাক হয়ে গেল কিছুই বলতে পারল না। চোখ দুটি তার টলমল করছে। অদৃশ্য এক মন্ত্র যাদুতে বর্শীভূত হয়ে পাথরের মুর্তির মত দাঁড়িয়ে রইল। বার বার কেঁপে উঠছে হৃদয়ের স্পন্দন। বলার মত কোন ভাষাই নেই তার। তবু হৃদয়ে বেজে ওঠে বোবা আর্তনাদ, ফেটে যাচ্ছে বুকের পাজর।এক পলকে তাকিয়ে রইল রূপার বাঁধন  ছিড়ে চলে যাওয়া  পথের দিকে। রূপা একটিবারও পিছন ফিরে তাকায় নি, আস্তে আস্তে অদৃশ্য হয়ে যায়। শহীদ ভাই যেন চোখের পানি আর ধরে রাখতে পারল না। ঝর্নার মত গড়িয়ে পরল তরল পদার্থ।আর যেন স্থির থাকতে পারছে না। দুমড়ে মুড়ছে একাকার হয়ে যাচ্ছে তার বুকের ভেতরটা।

এজন্য কাউকে অন্ধের মত বিশ্বাস করতে নেই। একটু সোজা আঙ্গুলটা বাকিয়ে দেখতে হয়। মাঝে মাঝে ডুব মারতে হয়। আড়াল হতে হয়। একটুখানি আড়াল হলেই কাছের মানুষ চেনা যায়। দরজাটা খুলে রাখলে অনেক মানুষ আসে হিসাব রাখা যায় না। কিন্তু দরজাটা বন্ধ করে, ঝিম মেরে বসে থাকলে টুক টুক করে কজন কড়া নেড়ে খোঁজ নেয়। সেটা নির্ভূলভাবে গননা করা যায়।

সহজ সরল শহীদ ভাই কখনো রূপাকে অবিশ্বাস করেনি। তাই আজ হয়ত তার এমন পরিস্থিতিতে দাঁড়াতে হয়েছে।
শুধু নিরব হয়ে শুয়ে রইল। আজ পরনের কাঁথাই জানে পানি আহরনের কত কষ্ট। তার মাঝে আজ বসবাস করছে নিকোটিন। এই নিকোটিনের ধোঁয়া হাজারো শহীদ ভাইরের মত ব্যর্থ প্রেমিককে সুখের স্বপ্ন দেখায় বুঝি। হয়ত বা তাই!
কিভাবে রূপা পারল দুটি বছরের সম্পর্ক এতে সহজে শেষ করে দিতে।

আবার শহীদ ভাই নিজেকেও দোষারোপ করল।যদি আমার একটি চাকরি থাকত তাহলে হয়ত হৃদয়টা ভেঙ্গে চলে যেতে পারত না।

এরপর থেকে রূপার কোন খোঁজ-খবর রাখেনি। নিজেকে নিজে সান্তনা দিতে থাকে। ভুলতে চাইলে কি আর ভুলা যায়। ভুলার ভান ধরে থাকতে হয়। না হয় নিকোটিনের ধোঁয়ার সাথে কষ্টগুলো উড়িয়ে দিতে হয়।

তিনমাস চলে গেল। শহীদ ভাই একটি কোম্পানিতে চাকরি করে। বেতন ও ভাল। দিব্বি ভালই চলছে।
নিজেকে সবেমাত্র একটু গুজিয়ে নিতে শুরু করল।

হঠাৎ একদিন তার দরজায় কে বারবার টুকা দিচ্ছে। শহীদ ভাই একটা বইয়ে অনেকদিন ধরে আটকে আছে। তাই এদিকে তেমন খেয়াল দিচ্ছে না। আবারও টকটক টক..........
এবার জড়তা ভেঙ্গে উচ্চস্বরে শহীদ ভাই ডাকে,

-কে দরজায়?

-আমি পিয়ন।

অসময়ে পিয়ন। শহীদ ভাই বলেন,

- ভুল ঠিকানায় এসেছেন।

- শহীদ সাহেবের  বাসাটা কোনদিকে?

নিজের নাম শুনে আস্তে আস্তে দরজা খুলে পিয়নের খাতায় সই করে দরজা বন্ধ করে দেয়। বিরক্ত লাগছে। চেনা নেই জানা নেই অসময়ে কে আবার চিঠি পাঠিয়েছে। চিঠি খুলে শহীদ ভাই পড়তে শুরু করে...............


"আপনি আমাকে চিনবেন না। আমি আপনাকে অবশ্য দেখেছিলাম। একবার আমদের গ্রামে রূপার সাথে, রূপার বাড়ি বেড়াতে এসেছিলেন। রূপার কাছ থেকে আপনাদের বিষয় জানতে পারি।একজন আরেজনকে পাগলের মত ভালবাসতেন।
রূপা সেদিন আপনকে বলছিল তার বিয়ে ঠিক হয়ে গেছে, আসলে সে মিথ্যা কথা বলছিল।যাতে আপনি ঘৃণা করেন এবং ভুলে যান।
যেদিন জানতে পারে রূপা তার ব্রেইনটিউমার হয়েছে। তাই নিজের দুঃখের ভাগ আপনাকে দিতে চাইনি।এইজন্যই মিথ্যে অভিনয় করতে হয়েছিল।সেদিন চলে যাওটাই শুধু দেখেছিলেন। অগোচরে চোখের পানি , আপনি দেখেন নাই।
অপারেশন করার পর হাসপাতাল থেকে আজকে রূপাকে বিদায় দিয়েছে ডাক্তার। বলছে সে আর বেশিদিন বাচার সম্ভবনা নাই।অবস্থা খুবই খারাপ। যদি পারেন শেষ বারের মত দেখতে চলে আসেন তার গ্রামের বাড়ি।"
  
ইতি
-রূপার বান্ধবী-

চিঠিটা পড়ে নিজেকে আর ঠিক রাখতে পারছে না। মনে হচ্ছে পা দুটো কে যেন আকড়িয়ে ধরে রেখেছে। মাথায় ঝিম ধরে গেছে।এই বুঝি সত্যিই মাথায় আকাশ ভেঙ্গে  পড়বে। বুকের ভেতর কে যেন জোরে জোরে আঘাত করছে।  তবু নিজেকে কোনমতে সামলিয়ে রূপার গ্রামের বাড়ি চলে গেল।

তখন রাত প্রায় ৮ বাজে। মা ছাড়া রূপার এই পৃথিবীতে আর কেউ নেই। শহীদ ভাই রূপার ঘরে টুকে তার পাশে বসল। এই কয়দিনে রূপার আরও অবনতি হয়েছে। রূপা আজ তার দিকে তাকতেই যেন  পারছে না। শুধু অশ্রু গড়িয়ে পড়ছে। বুকের ভেতরের কষ্টগুলো ছাইচাপা আগুনের মত ফুলে উঠছে। যেন তার আজ বুকটা দুখণ্ড হয়ে যাচ্ছে। ঠোঁটগুলো তার যেন কাঁপছে। কিন্তু কিছুই আজ বলতে পারছে না।

শহীদ ভাই রূপার আবস্থা দেখে,কিছুতেই চোখের পানি আটকে রাখতে পারছে না।মাথা নিচু করে বলল কেন সেদিন সত্যি কথাটা বললে না। এই কথাটা বলতে গিয়ে মনে হল কে যেন গলায় চেপে ধরেছে। বলার সাথে সাথেই অঝোরে কেঁদে ফেলল।

রূপার মা তার মাথার পাশে বসে ফুপিয়ে ফুপিয়ে  কাঁদছে। রূপার আবস্থা ভাল না,জেনে গ্রামের অনেক মানুষ আসল তার বাড়ি।

রাত গভীর হতে থাকল। চারদিক নীরব নিস্তব্ধ হয়ে এল। আস্তে আস্তে নিস্তেজ হয়ে এল রূপা। প্রলাপ বন্ধ হয়ে গেল। হাত-পা ঠান্ডা হয়ে এল। এই পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করে চলে গেল।
তার মা বুকের উপর পড়ে ঢুকরে ঢুকরে কেঁদে উঠল।

রূপার দিকে বিস্ময়ভরা চোখে শুধু তাকিয়েই রইল শহীদ ভাই।এখন তার চোখ দিয়ে আর পানি ঝরছে না। পানি যেন শুকিয়ে গেছে। কিন্তু হৃদয়ের ভিতরটা কে যেন ক্ষত-বিক্ষত করে দিচ্ছে।
কিছুক্ষণ পরই মোল্লাবাড়ি থেকে আজানে ধ্বনি ভেসে আসল।
দুপুরে খাটিয়ার উপর মৃতদেহটা  কাফনের কাপড়ে জড়িয়ে কবরে কাছে নিয়ে যেতে চাইল। তখন তার মা চিৎকার করে কাঁদছে। গ্রামের মানুষ সাত্ননা দিতে গিয়ে নিজেরাই কেঁদে ফেলল।আজ যেন গ্রামের লোকদের কারো চোখের অশ্রুর বাঁধ মানছে না।

পৃথিবীরটা বড়ই নিষ্ঠুর।পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করে,আপন মানুষকে কাঁদিয়ে হারিয়ে যেতে হয়।এই মায়া শুধু আপন মানুষগুলো বয়ে বেড়ায়। বাড়ির সামনে পুকুর পাড়ে কবর দেওয়া হল রূপাকে।
আজ কেমন জানি বাড়িটা ফাঁকা হয়ে গেল। কেমন জানি থমথমে ভাব নেমে এল।

শহীদ ভাই এখন মেসের কারো সাথে তেমন কথা বলে না। একে বারে নিরব নিস্তব্ধতা হয়ে গেল। একমাত্র নিকোটিন যেন তার আপনজন। দিনের পর  দিন যাচ্ছে। প্রায় ২ মাস হয়ে গেল। এখন শহীদ ভাইকে দেখলে চিনতেই পারা  যায় না। এলোমলো লম্বা চুল,লম্বা দাড়ি, জরাজীর্ণ কাপড়ে, কেমন জানি বিদঘুটে লাগে।
হঠাৎ একদিন মেস ছেড়ে কোথায় গেল। আর খুঁজে পাওয়া যায়নি। দিনের পর দিন,মাসের পর মাস, বছরের পর বছর চলে গেল আর কোনদিন মেসে ফিরে আসেনি।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
গোলাপ মিয়া সকলকেই ধন্যবাদ প্রিয়!
ভালো লাগেনি ১৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২০
মোঃ মোখলেছুর রহমান বেশ পরিনত গল্প। শুভ কামনা রইল।
ভালো লাগেনি ১০ ফেব্রুয়ারী, ২০২০
বিশ্বরঞ্জন দত্তগুপ্ত সুন্দর উপস্থাপনা । আর ভাল ভাল গল্প লিখুন - শুভকামনা রইল ।
ভালো লাগেনি ৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২০
রোমান জয় অনেক সুন্দর গুজানো। তবে এই কথা গুলো আরো ভালো লাগল।পড়ে সার্থক হল।ভোট রইলো।
ভালো লাগেনি ৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২০
রোমান জয় এই নিকোটিনের ধোঁয়া হাজারো শহীদ ভাইরের মত ব্যর্থ প্রেমিককে সুখের স্বপ্ন দেখায় বুঝি। হয়ত বা তাই!
ভালো লাগেনি ৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২০
মোঃ আব্দুল মুক্তাদির চমৎকার। শুভকামনা রইলো...
ভালো লাগেনি ৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২০
Supti Biswas হৃদয়বিদারক। ভালো লাগলো। শুভেচ্ছাসহ ভোট রইল।
ভালো লাগেনি ৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২০
ফয়জুল মহী বিমোহিত হলাম চয়নে।
ভালো লাগেনি ৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২০
ARJUN SARMA ভালো লাগলো গল্পটা, ভালো থাকুন
ভালো লাগেনি ৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২০
শাওন ইসলাম Vote diye dilam,,,suvho kamona
ভালো লাগেনি ২ ফেব্রুয়ারী, ২০২০

লেখার সাথে বিষয়ের সামঞ্জস্যতা ব্যাখ্যায় লেখকের বক্তব্য

একজন আরেকজন কে পাগলের মত ভালবাসত। কিন্তু রূপার ব্রেইনটিউমার হওয়াতে। শহীদ ভাইরের সাথে মিথ্যেঅভিনয় করছিল।যাতে ঘৃণা করে এবং ভুলে যায়। কিন্তু একদিন ঠিক ভুলটা ধরা খেল। সেদিন আর কিছুই করার ছিলনা। নিয়তি নির্মম পরহাসে রূপাকে এই পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করে চলে যেতে হয়ছিল।

১৯ ডিসেম্বর - ২০১৯ গল্প/কবিতা: ৭ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

বিজ্ঞপ্তি

“এপ্রিল ২০২৪” সংখ্যার জন্য গল্প/কবিতা প্রদানের সময় শেষ। আপনাদের পাঠানো গল্প/কবিতা গুলো রিভিউ হচ্ছে। ১ এপ্রিল, ২০২৪ থেকে গল্প/কবিতা গুলো ভোটের জন্য উন্মুক্ত করা হবে এবং আগামি সংখ্যার বিষয় জানিয়ে দেয়া হবে।

প্রতিযোগিতার নিয়মাবলী