নদীর যে পাশটা মানুষের বসতি সেই পাড়ের ঢালে কোদাল দিয়ে খোড়া একটি গর্ত। শাহিন গর্তটাকে পাশ কাটিয়ে পানির কিনারায় বাঁধা নৌকাটা খুলে চড়ে বসল। শীত কাল, নদীর পানি বেশ খানিকটা শুকিয়ে গেছে। নদীর পানি শেওলা-কচুরিপানার ছোট ছোট সাদা শিকড়ের কারনে পাতলা সেমাইয়ের মত লাগছে। মনে মনে বলল শাহিন। -ধুর সেমাই কি এমন রঙের হয়? -নাহ! গুড় দিয়ে রান্না করলে গুড়ের মত আর যদি চিনি দিয়ে রান্না করো তাহলে দেখতে সাদা সাদা লাগে। -তাহলে সেমাইয়ের মত বললি কেন? -অনেকটা দেখতে ওমন। পানির কালারটা শুধু কালো তাই। নাহলে সেমাইয়ের মত বলতাম না সেমাই-ই বলতাম! -বাহ বাহ ভাল কথা বলা শিখেছিস দেখি। -শিখতে তো হতোই! (হাসি...) সব কথাগুলোই শাহিন নিজের সাথে নিজেই বলছিল। একাকী থাকা মানুষের এই একটা সমস্যা। বিগত ১০/১৫ বছর একাকী থাকার কারনে নিজেকে নিজের কথা বলার সঙ্গী করে নিয়েছে শাহিন। মানুষ যখন কথা বলতে পারত না তখন এক রকম ছিল, যখন কথা বলা শিখল তখন কিছু না কিছু তাকে বলতেই হবে। নাহলে তার দিন রাত কোনটাই ভাল কাটবে না। এখন তো কথা আর কথা নেই আকথা-কুকথাও যুক্ত হয়েছে। ডিজিটাল কথাও তো চলে! ডিজিট চেপে চেপে কথা না বললে এখন ভালই লাগে না। তাই প্রয়োজনে অপ্রয়োজনে চলে এই ডিজিটের খেলা।
লাবনী নদীর ওপার থেকে ছুটে আসলো। ঐ পাড়ে আশেপাশে কোন বাড়ি ঘর নেই। দূ_রে তাকালে টিনের আর খড়ছনের বাড়ির মাথা দেখা যায় মাত্র। দীর্ঘ পথ লাবনী দৌড়ে এসে হাফিয়ে উঠেছে। শাহিন বলল, নৌকার উপর উঠে আসো। তোমাকে আজ অনেকগুলো ফুল তুলে দেব। লাল, সাদা, হলুদ আর সব রঙের-বেরঙের ফুল। হালকা লাল রাঙা শাড়ি পরেছে লাবনী সেটা আবার ব্লাউজ ছাড়া। মাথায় দুটি ছোট ছোট বেণি করা লাল ফিতায় বাঁধা চুল দুদিকে দুলছিল তখনও। নগ্ন পা আর লাবনীর কুসুমিত চেহারা অসাধারণ লাগছিল শাহিনের কাছে। লাবণ্যময় চেহারার জন্যই হয়ত তার নাম রেখেছে লাবনী। বাঙলাভাষী হিন্দুদের এই একটা গুণ। সন্তানাদির গড়ন গঠণ বা চরিত্রের উপর ভিত্তি করে নাম রাখে। কিন্তু বাংলাভাষী মুসলমানগণ বাঙলার, কিন্তু নাম বাঙলায় রাখে না আবার ফার্সি বা আরবি ভাল জানেও না তাই নাম পছন্দ করে মাত্র অর্থটা নয়! শাহিন দেখে আর চেয়ে থাকে, ওর মনে হয় যেন অনন্তকাল ধরে লাবনীকে দেখতেই থাকি। কিন্তু লাবনী জিজ্ঞাসা করলে কিছুই বলতে পারে না। অধিক শোকে পাথরের মত হয়ত 'অধিক আবেগে অবশ' হয়ে পড়ে শাহিন। অথবা কি ভাবে বা কেমন করে বলবে সেটা জানেই না হয়ত। তাই বলতেও পারে না গুছিয়ে। কারন বয়সটা গুছিয়ে বলার বা বোঝার ছিল না। শাহিন স্পষ্ট মনে করতে পারে সেদিনের কথা। কত কত ফুল তুলে দিয়েছিল লাবনীকে। লাবনীও কত কত খুশি হয়েছিল সেদিন। কালো মোটা চশমার আড়াল হতে এক ফোঁটা জল টপ করে গড়িয়ে পড়ল গাল বেয়ে। খুব শান্ত ভাবে শাহিন চোখের পানি মুছে নিল যেন এটা কিছু না তার কাছে নিত্য নৈমিত্তিক ঘটনা মাত্র!
শুনেছিলাম ভৌগোলিক কারনে ধর্মের বিধিবিধান আলাদা আলাদা হয়ে থাকে। আমার আর লাবনীর ভৌগলিক অবস্থান তো আলাদা না তাহলে আমাদের ধর্ম আলাদা আলাদা কেন? -জানিস না। মুসলমানরা তো আরবের। এখানে সুফিরা এসে ধর্ম প্রচার করেছে আর যারা শাসক তারা এ অঞ্চল অধিকার করে শাসন করেছে। সেকারনে এমন হয়েছে। -হুম বুঝলাম। তাহলে হিন্দু সাধক যারা আছে তারাও তো তাদের ধর্ম প্রচার করতে পারে। আর হিন্দু শাসকরা বিভিন্ন অঞ্চল অধিকার করে শাসন করতে পারে। -হুম পারেই তো। কিন্তু তারা আসলে ভারত বর্ষের বাইরে যায়নি। -আচ্ছা সবাই যদি তার ধর্ম প্রচার করে আর অধিকার করে শাসন করতে থাকে তাহলে তো শান্তি নয় অশান্তিতে ভরে যাবে দুনিয়া। -ধুর অশান্তি হবে কেন? ধর্ম তো শান্তির বার্তা আনে। -মনে কর হিন্দু সাধক বলল, আমাদের ধর্ম শান্তির ধর্ম আর তার ধর্মগ্রন্থ দিয়ে বোঝালো কত শত শান্তির বাণী। আবার মুসলমান সুফিও শান্তির বাণী প্রচার করল সেও ধর্মগ্রন্থ দিয়ে জানিয়ে দিল জান্নাত জাহান্নামের কথা। তাহলে আমি শান্তিকামী হলে একবার হিন্দু একবার মুসলমান হবো নাকি? -তা হতে যাবি কেন? এমন হলে তো তুই সমাজের চোখে মুনাফেক বা গাদ্দার নামে পরিচিত হবি। আবার অনেকে তোকে গোল আলু বলেও ডাকতে পারে! -আচ্ছা যারা আমাকে গোল আলু বলবে তারা কি আলু? -এত কথা বাদদে। ধর্ম শান্তি রক্ষা করে এটাই আসল কথা। চিন্তা করে দেখ ধর্ম না থাকলে সমাজে শান্তি শৃঙ্খলা বজায় থাকতো? নরক বা জাহান্নামের ভয় না থাকলে সমাজে কত নৃশংসতা হত চিন্তা করতে পারিস? -তাহলে ধর্মের জন্য আমার জীবনটা এত নৃশংস কেন বলতে পারিস? আমি মুসলিম লাবনী হিন্দু তার জন্য এত কষ্ট কেন সহ্য করতে হচ্ছে আমাকে! না জানি লাবনী এই শান্তির ফল কেমনভাবে ভোগ করছে(!) -হুম... বিষয়টা.... কাওছার দূর থেকে লক্ষ্য করলো শাহিন একাকী বিড়বিড় করছে। কাওছার শাহিনের ব্যাপারে জানে তাই সে প্রশ্ন করল না যে কি হে শাহিন, একাকী বিড়বিড় করছো কেন? বরং সে বলল একাএকা নৌকায় বসে কি কর শাহিন। এত দিন বাদে নিজের গ্রামে এসেছো; বাপমার ভিটাতে এসেছো এতদিন বাদে। সবার সাথে একটু সময় কাটাবে কিনা, আর তুমি এখানেও একাকী বসে আছো। তুমি আমার নেংটো কালের বন্ধু আমার সাথে তো একটু গল্পসল্প করতে পার নাকি? জীবন তো ভাই দুঃখে কষ্টে ভরা। একটি দুঃখ নিয়ে মেতে থাকলে জীবন চলবে কেমনে? জীবনের এই চলার পথে তাকে পাওনি বলে কি সারাজীবন সেই বেদনায় বয়ে বেড়াবে? শাহিন ভালমন্দ কোন কিছু বলল না। শুধুমাত্র মুখে একটুকরা হাসি এনে বলল, সব ভাল তো? আসলে শাহিনের প্রকৃতিই এমন হয়ে গেছে যে, সে নিজের সাথে যতটা কথা বলে ঠিক ততটাই অন্যের সাথে কথা কম বলে।
সেদিন বটতলায় বিশাল এক মেলা বসেছিল। মেলা দেখতে গিয়েছিল শাহিন। সেখানেই দেখা হয়েছিল লাবনীর সাথে। চুড়িমালার দোকানে দেখা হয়েছিল তাদের। সেখান থেকে তাদের দুজনের পরিচয় পরিচতি। তারপর আরো কতভাবে কত জায়গায় দেখা হল। নদীর ঐ পাড়টাতে গরু চরাতে যেত শাহিন আর মাঝে মধ্যে শাক তুলতে আসতো লাবনী। এই মাঠে আসা ছিল মাঝে মাঝে কিন্তু যখন দুজনে দুজনকে সন্ধিহীন দেখা করার সন্ধি করল তখন থেকে তাদের এই মাঠে আসার পরিমান বেড়ে গেল। সেখান থেকে ধীরে ধীরে সখ্যতা গড়ে উঠল ওদের। শাহিনের সেদিনকার ঘটনাটি চোখ বুঝলেই দেখতে পাই, লাবনী কঞ্চি হাতে করে ঘুমন্ত শাহিনের মুখের উপর ঝাঁকাচ্ছে। শাহিন ঘুমিয়েছিল গাছে হেলান দিয়ে সারাদিনের ক্লান্তিকর পরিশ্রম তার-উপর দক্ষিনা হাওয়া যখন মৃদু মৃদু বয়ছিল একপেট খেয়ে ঘুম আসাটা খুবই স্বাভাবিক। গরু চরাতে গিয়ে খোলা মাঠের এ হাওয়া যে খায়নি, দুপুরের খাবার খেয়ে গাছের সাথে হেলান দিয়ে যে বসেনি সে কোন দিনও এর মজা বুঝবে না! এদিকে গরুগুলো ঘাস খেতে খেতে লাবনীদের ছোট্ট শিমের ক্ষেতে ঢুকে শিমগুলো আর ওর লতাপাতা সাবাড় করছিল। তখনই লাবনীর মা বলছিল লাবনীকে ডেকে লাবনী দেখতো শিমের ক্ষেতটা খেয়ে শেষ করে ফেলল। দেখতো কোন হারামজাদার গরু এসে খেয়ে গেল সব। লাবনী কাদামাটি দিয়ে পুতুল বানাচ্ছিল হঠাৎ এই বিঘ্ন হওয়াতে সেও চটে গেছিল। হাতে কঞ্চি নিয়ে গরুদুটিকে আচ্ছা রকম পিটাতে পিটাতে তাড়িয়েছিল। আর মনে মনে গরুর মালিককেও একটা উচিৎ শিক্ষা দিবে বলে কঞ্চি হাতেই এসেছিল মাঠের মধ্যে এসে দেখে শাহিন ঘুমিয়ে আছে। বেশ খানিক সময় চেচামেচি করার পর উঠল শাহিন। শাহিন তো ঘুম ভেঙে উঠে কঞ্চি হাতে লাবনীকে দেখে ভড়কে গেছিল। লাবনীও পূর্ব পরিচিত বলে হালকা পাতলা কিছু কথা শুনিয়ে চলে গেছিল। কিন্তু শাহিনের নাজুক মনে রেখে গেছিল আরো মুগ্ধতা। শাহিন ঘুমে কি জানি স্বপ্ন দেখতেছিল আর মনে করতে পারল না। কিন্তু স্বপ্নের সাথে লাবনীকে মনটা জুড়ে দিতে চাইল। মন চাইলে এসব বিষয়ে কল্পনার রাজ্য তৈরি করে নিতে সামান্যতম দ্বিধা, লজ্জা, ভয় বা কুন্ঠা কিছুই করে না তারপর যদি রাজ্য আগেই তৈরি থাকে তাহলে তো কথায় নাই। রাজ্য তৈরিই ছিল শাহিন কেবল তাতে নানা রংবেরঙের তুলির আঁচড়ে মনের মত করে সাঁজিয়ে নিচ্ছিল।
শাহিন আর লাবনীর প্রেম ধীরে ধীরে ছড়িয়ে পড়ে কানে কানে তারপর মুখে মুখে তারপর কানে-মুখে-চোখে সব জায়গায়। সমাজের মানুষ থুথু দিতে থাকে এদের দুজনের মুখে। থুতু দিয়ে আটকে থাকলে তো চলত কিন্তু মল-মুত্র ত্যাগ করতেও ছাড়লো না। শাহিনের গায়ে এখনও কাটা দিয়ে উঠে বড় বাজার থেকে ফিরে আসার সময়কার ঘটনাটি মনে পড়লেই। তিন জন কালো কাপড়ে মুখ বাঁধা মানুষ হঠাৎই হড়হড় করে টেনে নিয়ে গেল তাকে কলাবাগানের মধ্যে আর হুমকিসহ শারিরীক নির্যাতন চলল। এমনভাবে মেরেছিল কাউকে দেখানোও যাবে না আবার কাউকে বললে লাবনীরই ক্ষতি হবে বলে জানিয়েছিল। লাবনীও পরে শাহিনকে বলেছিল আমার জন্য তোমার কোন ক্ষতি আমি মেনে নিতে পারবো না। তুমি আমাকে ভুলে যাও। পরের জনমে ভগবান আমাকে যেন তোমার ধর্মে জনম দেন। তখন আমি তোমার বিবি হব। শাহিন চোখে পানি নিয়ে বলেছিল না না পরে যদি জনম হয় তাহলে যেন আমি হিন্দু হয়ে তোমাকে আমার বধু করতে পারি। আর জান্নাত যদি সত্যি হয় তাহলে জান্নাতে গিয়ে যেন তোমার আমার বসবাস একসাথে হয় সেই দোয়া করব আমি আল্লাহর কাছে। শাহিন আর লাবনীর মুখে এই কয়টি কথায় শোনা গেছিল সেদিন। আর চোখের ভাষায় কি কি বলেছিল কে জানে! তবে বলেছিল, অবশ্যই বলেছিল অনেক কথা বলেছিল। শাহিন কেবলি ভাবে পরের জনম কি হবে? হলে আমি ঐ ধর্মে যাব নাকি লাবনী আসবে আমার ধর্মে! আর মনে মনে হাসে কেন হাসে কি জানি!
সেবার বড় ধরনের হিন্দু মুসলিম দাঙ্গা হয়েছিল। সে দাঙ্গায় গ্রাম ছেড়েই চলে গেছিল অনেক হিন্দু পরিবার। তাদের মধ্যে লাবনীদের পরিবারও ছিল। শাহিন লাবনীর দৃঢ়চেতা মনের কাছে হার মেনে বলেছিল ঠিক আছে নাই বা হল একত্রে হওয়া কিন্তু দেখা যেন হয়। দমকা হাওয়ার ঝড়ে মুছে গেল সে সম্ভাবনা টুকুও! সমাজের মানুষের নিষ্ঠুরতা আর ধর্মের নামে অধার্মিক কাজকর্মে ত্যক্ত-বিরক্ত হয়ে শাহিন গ্রাম ছেড়েছিল। কাউকে না জানিয়ে চোখ যেদিকে যায় সেদিকে চলে গেছিল শাহিন। তারপর যেখানে যায়, যা করে ভাল লাগে না কিছুই। মানুষের মত মানুষ খুঁজে পেল না সে কোন জায়গায়। কেবই হতাশা আর হতাশায় ডুবে থাকতো সারাবেলা। তখন থেকেই মুখের ভাষা লোপ পেয়েছিল তার। শুধু চেয়ে থাকতো। কেউ কিছু দিলে খেত, না হলে রাস্তায় পড়ে থাকতো। দীর্ঘ দিন পার হলে শাহিনের সাধারন বুদ্ধি আসল বটে কিন্তু কারো সাথে প্রয়োজনের বাইরে কথা বলত না...
প্রতি বারের মত এবারও কিছু টাকা হাতে এসেছে তাই লাবনীর সাথে কাটানো জায়গাগুলোকে দেখে মনে শান্তি পেতে চেষ্টা করে শাহিন। যতটুকু সময় অন্যকে নিয়ে ভাবে কেবল এটাই ভাবে মানুষের পরিচয় কবে ধর্ম দিয়ে না হয়ে মানুষ যে মানুষ এটা দিয়ে পরিচিতি হবে! শাহিন বেশ কিছু দূরে গিয়ে নৌকা বেঁধে নেমে পড়ল একটা জায়গায় যেখানে তারা বিশেষ দিনগুলোতে দেখা করতো। আজ জায়গাটি যদিও আগের মত নেই কিন্তু তারপরও জায়গাটি দেখে শাহিন আনন্দ অনুভব করে। দীর্ঘক্ষণ একাকী বসে থেকে নিজের সাথে নিজে হাজার কথাবার্তা বলে বলে নৌকা রেখেই নদীর পাড় ধরে হাঁটতে শুরু করল। সন্ধ্যা নামবে নামবে এমন অবস্থা। বেশ শীতও পড়ছে হালকা কুয়াশায় ঠেকে দিয়েছে চার পাশটা। হাঁটতে হাঁটতে আরো কিছু দূর এগিয়ে দেখল একজন খজুরের রস গাছ থেকে নামাচ্ছে। সেখানে গিয়ে আনমনেই দাড়ালো শাহিন। লাবনীর সাথে রস চুরি করে খাওয়ার স্মৃতি তাকে আবার দোলা দিল। সে আনন্দের হাসি হাসতে হাসতে আবার এগিয়ে চলল যে দিকে মানুষের বসতি সেইদিকে...
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
লেখার সাথে বিষয়ের সামঞ্জস্যতা
ব্যাখ্যায় লেখকের বক্তব্য
একটা মানুষ যখন সত্যিকারের ভালবাসে তখন জাতিধর্ম দেশকাল কিছুই মাথায় রাখে না। কিন্তু এর অধিকাংশই সমাজ মেনে নিতে পারে না। তাই সত্য ভালবাসার মৃত্যু ঘটে। মৃত্যু ঘটে সুন্দর একটি গল্পের! ভিন্ন ধর্মাবল্বী যুগলের ভালবাসার কথা বলা হয়েছে গল্পটিতে।
০৪ নভেম্বর - ২০১৯
গল্প/কবিতা:
৭ টি
বিজ্ঞপ্তি
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।